খুবই দুঃখ পেলাম সোশ্যাল মিডিয়ার মাধ্যমে জানতে পেরে যে, জিম্বাবুয়ের সাবেক ক্রিকেটার, জিম্বাবুইয়ান ক্রিকেট লিজেন্ড হিথ স্ট্রিক আর আমাদের মাঝে নেই। ৪৯ বছর বয়সে গতকাল ক্যান্সারে মারা যান তিনি। দীর্ঘদিন খেলেছেন জিম্বাবুয়ের হয়ে। এর মাঝে অধিনায়ক হিসেবে দেশকে নেতৃত্ব দিয়েছেন দীর্ঘ সময়। হিথ স্ট্রিক ও জিম্বাবুইয়ান ক্রিকেট পরস্পর পরষ্পরের পরিপূরক হয়ে উঠেছিলো। দেশের ক্রিকেটের প্রতীক হয়ে উঠেছিলেন তিনি। ভালো অলরাউন্ডার ছিলেন। ব্যাট বল দুটোতেই নিজের সময়ে দলের অন্যতম ভরসার জায়গা। নব্বইয়ের শেষাংশ ও শূন্য দশক দাপিয়ে বেড়িয়েছেন মাঠে। বাংলাদেশেও বেশ ক’বার খেলতে এসেছিলেন। সে সময় জিম্বাবুয়ে বাংলাদেশের জন্য রীতিমতো এক আতঙ্কের নাম। হা হা হা। ফ্লাওয়ার ব্রাদার্স, হিথ স্ট্রিক, নিল আর্মস্ট্রং, পল স্ট্র্যাং প্রমুখ বেশ কিছু দারুণ ক্রিকেটার ছিলো জিম্বাবুয়ে দলে। যারা সমসাময়িক দ্বিতীয় সারির দল বাংলাদেশ কেনিয়ার থেকে বেশ খানিকটা এগিয়ে নিয়ে গিয়েছিলো তাদের ক্রিকেটকে। ভালো খেলোয়াড় হবার পাশাপাশি মানুষ হিসেবেও ছিলেনবনিপাট ভদ্রলোক। সবসময় হাসিমুখ মাঠে, মাঠের বাইরে। স্বভাবে মিতভাষী। খবরটা সত্যি মনকে বড্ড ভারাক্রান্ত করে তুললো। সে সময় মাঠের খুব পরিচিত মুখ। পরবর্তীতে ক্লাব ক্রিকেটেও সমানভাবে সরব ছিলেন। খেলা ছেড়ে দেবার পর কোচিংয়ে মনোনিবেশ করেন। কিছু সময় বাংলাদেশ দলের বোলিং কোচ হিসেবেও দায়িত্ব পালন করেন। আর কি বলবো? আহা, মনে পড়ছে ফেলে আসা সে সব গত দিনের কথা। নিজস্ব কতো স্মৃতি। কীভাবে সময় চলে যায়! যাই হোক, বেদনাহত হৃদয়ে বিদায় আপনাকে প্রিয় হিথ স্ট্রিক। প্রকৃতই একজন ভদ্রলোক ক্রিকেটার ছিলেন আপনি। ওপারে অনেক শান্তিতে থাকুন। এবং অজস্র ধন্যবাদ ক্রিকেটের মাধ্যমে নব্বই ও শূন্য দশকে আমার মতো অসংখ্য কিশোর তরুণকে মাতিয়ে রাখার জন্য।
চলে গেলেন জিম্বাবুইয়ান ক্রিকেট লিজেন্ড হিথ স্ট্রিক
খুবই দুঃখ পেলাম সোশ্যাল মিডিয়ার মাধ্যমে জানতে পেরে যে, জিম্বাবুয়ের সাবেক ক্রিকেটার, জিম্বাবুইয়ান ক্রিকেট লিজেন্ড হিথ স্ট্রিক আর আমাদের মাঝে নেই। ৪৯ বছর বয়সে গতকাল ক্যান্সারে মারা যান তিনি। দীর্ঘদিন খেলেছেন জিম্বাবুয়ের হয়ে। এর মাঝে অধিনায়ক হিসেবে দেশকে নেতৃত্ব দিয়েছেন দীর্ঘ সময়। হিথ স্ট্রিক ও জিম্বাবুইয়ান ক্রিকেট পরস্পর পরষ্পরের পরিপূরক হয়ে উঠেছিলো। দেশের ক্রিকেটের প্রতীক হয়ে উঠেছিলেন তিনি। ভালো অলরাউন্ডার ছিলেন। ব্যাট বল দুটোতেই নিজের সময়ে দলের অন্যতম ভরসার জায়গা। নব্বইয়ের শেষাংশ ও শূন্য দশক দাপিয়ে বেড়িয়েছেন মাঠে। বাংলাদেশেও বেশ ক’বার খেলতে এসেছিলেন। সে সময় জিম্বাবুয়ে বাংলাদেশের জন্য রীতিমতো এক আতঙ্কের নাম। হা হা হা। ফ্লাওয়ার ব্রাদার্স, হিথ স্ট্রিক, নিল আর্মস্ট্রং, পল স্ট্র্যাং প্রমুখ বেশ কিছু দারুণ ক্রিকেটার ছিলো জিম্বাবুয়ে দলে। যারা সমসাময়িক দ্বিতীয় সারির দল বাংলাদেশ কেনিয়ার থেকে বেশ খানিকটা এগিয়ে নিয়ে গিয়েছিলো তাদের ক্রিকেটকে। ভালো খেলোয়াড় হবার পাশাপাশি মানুষ হিসেবেও ছিলেনবনিপাট ভদ্রলোক। সবসময় হাসিমুখ মাঠে, মাঠের বাইরে। স্বভাবে মিতভাষী। খবরটা সত্যি মনকে বড্ড ভারাক্রান্ত করে তুললো। সে সময় মাঠের খুব পরিচিত মুখ। পরবর্তীতে ক্লাব ক্রিকেটেও সমানভাবে সরব ছিলেন। খেলা ছেড়ে দেবার পর কোচিংয়ে মনোনিবেশ করেন। কিছু সময় বাংলাদেশ দলের বোলিং কোচ হিসেবেও দায়িত্ব পালন করেন। আর কি বলবো? আহা, মনে পড়ছে ফেলে আসা সে সব গত দিনের কথা। নিজস্ব কতো স্মৃতি। কীভাবে সময় চলে যায়! যাই হোক, বেদনাহত হৃদয়ে বিদায় আপনাকে প্রিয় হিথ স্ট্রিক। প্রকৃতই একজন ভদ্রলোক ক্রিকেটার ছিলেন আপনি। ওপারে অনেক শান্তিতে থাকুন। এবং অজস্র ধন্যবাদ ক্রিকেটের মাধ্যমে নব্বই ও শূন্য দশকে আমার মতো অসংখ্য কিশোর তরুণকে মাতিয়ে রাখার জন্য।
![](https://s3.amazonaws.com/somewherein/assets/css/images/generic-ads-580x400.jpg)
শোকের উচ্চারণ।
নিত্যদিনের জেগে উঠা ঢাকা - সমস্তরাত ভারী যানবাহন টানা কিছুটা ক্লান্ত রাজপথ, ফজরের আজান, বসবাস অযোগ্য শহরের তকমা পাওয়া প্রতিদিনের ভোর। এই শ্রাবণেও ময়লা ভেপে উঠা দুর্গন্ধ নিয়ে জেগে... ...বাকিটুকু পড়ুন
যা হচ্ছে বা হলো তা কি উপকারে লাগলো?
৫ হাজার মৃত্যু গুজব ছড়াচ্ছে কারা?
মানুষ মারা গিয়েছে বলা ভুল হবে হত্যা করা হয়েছে। করলো কারা? দেশে এখন দুই পক্ষ! একে অপর কে দোষ দিচ্ছে! কিন্তু... ...বাকিটুকু পড়ুন
আন্দোলনের নামে উগ্রতা কাম্য নয় | সন্ত্রাস ও নৈরাজ্যবাদকে না বলুন
প্রথমেই বলে নেয়া প্রয়োজন "বাংলাদেশকে ব্যর্থ রাষ্ট্রে পরিণত করার সমস্ত অপচেষ্টা ব্যর্থ হয়েছে" ধীরে ধীরে দেশে স্বাভাবিক অবস্থা ফিরে আসছে। ছাত্রদের কোটা আন্দোলনের উপর ভর করে বা ছাত্রদের... ...বাকিটুকু পড়ুন
কোন প্রশ্নের কি উত্তর? আপনাদের মতামত।
এখানে মাত্র ৫টি প্রশ্ন রয়েছে আপনাদের নিকট। আপনারা মানে যত মুক্তিযোদ্ধা বা অতিজ্ঞানী, অতিবুদ্ধিমান ব্লগার রয়েছেন এই ব্লগে প্রশ্নটা তাদের নিকট-ই, যদি তারা এর উত্তর না দিতে পারেন, তবে সাধারণ... ...বাকিটুকু পড়ুন
চাকুরী সৃষ্টির ব্যাপারে আমাদের সরকার-প্রধানরা শুরু থেকেই অজ্ঞ ছিলেন
আমার বাবা চাষী ছিলেন; তখন(১৯৫৭-১৯৬৪ সাল ) চাষ করা খুবই কষ্টকর পেশা ছিলো; আমাদের এলাকাটি চট্টগ্রাম অন্চলের মাঝে মোটামুটি একটু নীচু এলাকা, বর্ষায় পানি জমে থাকতো... ...বাকিটুকু পড়ুন