সত্যিকার আদর্শবান, নিঃস্বার্থ, জনদরদি, চরিত্রবান ও যোগ্য নেতৃত্বের অভাব দুর না হওয়া পর্যন্ত আমাদের অবস্থার উন্নতি হতে পারে না। আমাদের দেশে কোন পলিটিক্যাল সিস্টেম গড়ে উঠার লন দেখা যাচ্ছেনা। এখানে রাজনীতি করা মানে যেকোন উপায়ে মতা দলের চেষ্টা। দলীয় নেতৃত্বের আসন দখল করাই রাজনীতিক দল গঠনের একমাত্র ল্য ঐ আসন বেদখল হয়ে গেলে দল ভেঙ্গে হলেও নেতা হবার নীতি এ দেশে প্রচলিত হয়ে গেছে।
গনতন্ত্রের শ্লোগান আমাদের দেশে একনায়করাই বেশী জোড় দিয়ে থাকে। কারন রাজনৈতিক দল গুলোর মধ্যেও গনতন্ত্রের রীতি পদ্ধতির যথেষ্ট অভাব রয়েছে।
নিঃস্বার্থ নেতৃত্ব্ থাকলে জনগনের সব অধিকার অর্জন করা সম্ভব হতো।
নিঃস্বার্থ নেতৃত্বের সৃষ্টির জন্য প্রয়োজনঃ
1. নিষ্ঠার সাথে গনতন্ত্রের আদর্শ মেনে চলার অভ্যাস।
2. সরকারী ও বিরোধী সব রাজনৈতিক দলের মধ্যে সত্যিকার গনতান্ত্রিক পদ্ধতির প্রচলন।
3. দেশ শাসনের উদ্দেশ্যে একটি গনতান্ত্রিক রাজনৈতিক কাঠামো গড়ে তোলার ব্যবস্থা করা।
4. অবাধ ও নিরপে নির্বাচনের নিশ্চয়তা বিধান।
5. যারা বিনা নির্বাচনে মতা দখল করে , তাদেরকে গনতন্ত্রের দশমন মনে করা এবং তাদের নেতৃত্ব মানতে অস্বীকার করা।
সানী
29 ব্যাচ ,অর্থনীতি
জাবি।
সর্বশেষ এডিট : ৩১ শে ডিসেম্বর, ১৯৬৯ সন্ধ্যা ৭:০০

অনুগ্রহ করে অপেক্ষা করুন। ছবি আটো ইন্সার্ট হবে।




