এমনি এমনি ঘুরতে গেলাম গত শনিবারে, ভাবছিলাম নেমে হাঁটাহাঁটি করে দেখে আসবো পূর্বাচল নতুন ঢাকা। শুনলাম সেখানে নাকি অনেক অফিস আদালত নিয়ে যাবে। মাইক্রো ভাড়া করে আমি তামীম আর তামীমের বাপে, তিনজন চারটায় রওয়ানা হয়ে পৌঁছতে পৌঁছতেই বিকেল প্রায় শেষ, মাইক্রো থেকে আর নামিনি। কাঁধে অবশ্য ক্যামেরাটাও ছিলো। মাইক্রো থেকে ছবি তোলা যায়। তাই বের করাই লাগেনি।
২।
৩।
৪।
৫।
তবে সেখানে ৩০০ফিট রাস্তার নীলা মার্কেটে ঢুকছিলাম মিষ্টি খাবো আর দেখবো বলে। সর্বনাইশ্যা কান্ডা মানুষ আর মানুষ। মানুষের জন্য মিষ্টির কাছাকাছি যেতে পারছি না। মেজাজ গরম হয় না। তাও ফাঁক ফোঁকরে কতগুলো ছবি উঠাইয়ালছি। উঠাইছি যখন তখন তো আর মোবাইলে রাইখ্যা লাভ নাই। তাই এখানে দেয়ার বিরাট পরিকল্পনা করিলাম । যেই ভাবা সেই কাজ.......... কষ্ট মষ্ট কইরা সময় থুকাইয়া বার করছি। কিন্তু তাও সময় হয় না। কিছু মিছু তো একটা লিখতে হবে তাই না। আর আমার ছবির সাথে কিছু কথা মথা না থাকলে আমার মন ভরে না। যতই আজাইরা লিখামিখা হউক না ক্যারে আমার ভালা লাগে। নিজের ভালা লাগাটারে অবহেলা করণ ঠিক না......তাই না ফ্রান্স? হুহ.........
৬। কাঁচা মাছগুলো এমন করেই মশলা মাখিয়ে রাখা হয়েছে। আপনি যদি তাৎক্ষনিক খেতে চান ......এরা ঠিক তখনই ভাজি করে দেবে। খেতে পারেন আস্ত মাছ ভাজা আহা........
৮।
ডায়াবেটিস আর চর্বি কিনতে গিয়েছিলাম হাঁটে
দেখি একি কান্ড আহা, মানুষ মত্ত মিষ্টি পাঠে,
মিষ্টির ভিতর দূধের সিরা, লোভনীয় খাবার
মানুষগুলো যুদ্ধ লেগে-করছে মিষ্টি সাবাড়।
৯। কাচা মাছের সারি .......নিয়ে যাবো বাড়ি
খাবো বানিয়ে ভর্তা, েকিনে দেয় না যে কর্তা[।
১০। এগ্লা বালিশ মিষ্টি-কোল বালিশ মানে পাশ বালিশ্ও আছে কিন্তু চোখ রাখুন নিচে.......
১১। বালিশ
পায়ে পায়ে কত মানুষ, হাঁটছে হাসছে গল্পে
কেউবা আবার বুনছে স্বপ্ন, মনের ভিতর কল্পে।
সারি সারি মিষ্টির দোকান, গোল্লা গোল্লা মিষ্টি
পূর্বাচলে নেমেছে আজ, আহা সুখের বৃষ্টি।
১২।
১৩।
১৪।
রসের ভিতর মিষ্টির গোল্লা, ভাসছে যেনো নায়ে
কেউবা বসে খাচ্ছে মিষ্টি, টিনের চালার ছায়ে।
বুড়োবুড়ি খোকাখুকু, বাদ পড়েনি কেউ যে
মিষ্টির দোকান রস সমুদ্দুর, হায় রসনার ঢেউ যে।
১৫।
১৬।
১৭।
বালিশ মিষ্টি আছে পাতা, মনের সুখে ঘুমাও
কাঁথা মিষ্টি ঠোঁটে নিয়ে, আনন্দেতে চুমাও।
রসে রসে গেলো বেলা, আহা রসগোল্লা
খাচ্ছে দেখো-চেয়ে দেখো, হুজুর আর ঐ মোল্লা।
১৮।
১৯।
২০।
মিষ্টি খেয়ে ফিরে আসি, আঁধার ছুঁয়ে বাড়ি
জ্যামের শহর ঢাকা আমার, চলে ধীরে গাড়ি।
মিষ্টি কিনে বাড়ি ফিরলে, খোকা দুটো খুশি
এমন সুখ যে মনের মাঝে, হরহামেশাই পুষি।
২১।
২২।
২৩।
পূর্বাচলে মিষ্টির দোকান, মিষ্টি সারি সারি
এত মিষ্টি রেখে ক্যাম্নে, ফিরে আসি বাড়ি!
বালিশ মিষ্টি, কাঁথা মিষ্টি, আছে মিষ্টির কম্বল
তারাই স্বাদ পারে নিতে, জিভটা যাদের সম্বল।
২৪।
২৫।
২৬। খোকাবাবু ঠায় তাকিয়ে, জিভে টানছে পানি
মিষ্টি খেতে সেও পাগল জানি আমি জানি হাহাহা।
আর পারি না খেতে বেশি, গ্যাসের জ্বালায় মরি
রাস্তার খাবার দেখলে চোখে, খাবো না, না করি
তেলে ভাজা খাবারগুলো, জল আনে যে জিভে
কষ্টে মরে তারা, যারা, খেয়ে ফেলে লোভে।
২৭। খেলনাপাতির দোকানে একটা ক্লিক ....... বদ বেটা সাথে ছিলো তাই গুছিয়ে ছবি তুলতে পারি নাই হাহাহা । তার পিছনে লুকাইয়া ফটো তুলছি হাহাহাা।
২৮। ফুসকার বস্তা, মনে হয় সস্তা
খেলে খান তাড়াতাড়ি, করবেন না বেশী বাড়াবাড়ি।
সহন ক্ষমতায় খান-খেয়ে বাড়ি যান
২৯। জিভে জল হু হাহাহাহা ......... খেতে জিভ লকলক
তুলছি ফটো আমি-খাবেন আপনেরা আহা কত শখ....
নোন মরিচ নিয়ে আসেন আগে,,,,,,,,, পড়তে পারে কিছুটা ভাগে হুহ।
মিষ্টি খাবেন? আগে আসলে আগে পাবেন
বুঝে শুনে একটু আধটু- নিয়ে নিয়ে খাবেন।
৩০। কাচা বাজারেও ক্লিক ...... মোবাইল তো তাই ক্লিক দিতে দেরী নাই।
৩১। রূপচান্দা........... হ বুঝছি সব খা্ওয়ার ধান্ধা হাহাহা
৩২। অসুখ হলে দোষ নাই আমার,
হয় যদি বা গ্যামের খামার,
নিউসেপটিন আর সেকলো
আলকার কিংবা প্যানটোনিক্স
খেতে পারেন
খা্ওয়ার আগে নিয়েন খেয়ে
তবেই যাবেন সুখের গান গেয়ে।
আল্লাহ হাফেজ
সর্বশেষ এডিট : ২৭ শে ডিসেম্বর, ২০১৮ বিকাল ৪:৩১