somewhere in... blog
x
ফোনেটিক ইউনিজয় বিজয়

» চায়ের সাথে আজ......

১৫ ই জুন, ২০২০ দুপুর ২:২৩
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :
১। অফিসে চা পানের দৃশ্য




প্রতিদিন এক কাপ দুধ চা সকালে আর বিকেলে র চা পান করি। আর অফিসে পান করি মসলা চা অথবা গ্রীণ চা। ছবি তোলা একটা নেশার কাজ। সবকিছুরই ছবি তোলা হয়ে যায় রোজ রোজ এবং চায়ের ছবিও মিস যায় না। আর ছবি ক্লিন আসলে মন ভালো হয়ে যায়। চায়ের ছবিগুলো স্যামসাং এস নাইন প্লাসে তোলা। চা নাকি নেশার মত তবে আমাকে কোনো কিছুই নেশা ধরাতে পারে না একমাত্র লেখালিখি ছাড়া। চা সেই ছোটবেলা থেকে খাই, যেহেতু চা এলাকায় জন্ম। আগে দিন চার পাঁচ কাপ হয়ে যেত এখন চিনি দিয়ে মাত্র দু বার খাই আর চিনি ছাড়া মসলা চা কয়েকবার।

এই চা নিয়ে অনেক লেখা আছে আমার, যখনই চায়ের ছবি সুন্দর হয় মন ভালো থাকে তখনই লেখালেখি হয়ে যায়। এত পরিমাণ লেখা এখানে দিলে বিরক্ত হই যাবেন তাই দিতাম না। চায়ের ছবি আর অসংখ্য আসে ভবিষ্যতে লেখার সাথে দিয়া দিয়াম........ ভালো পাইলে ভালা না পাইলে ও ভালা...... ভালো থাকুন সবাই, আল্লাহ সবাই সুস্থ ও সুন্দর রাখুন এই কামনা করছি। সবাই নিরাপদে থাকবেন, হাত ধুবেন, মাস্ক পরবেন আর আল্লাহর কাছে সবার জন্য দোয়া করবেন। ফি আমানিল্লাহ।

২। বাসায় চা পানের দৃশ্য..... ফ্যানের বাতাসে চায়ের রঙ পাল্টে গেছে



৩। গাছাগাছালির সাথে দুধ চা



৪। অফিসে চা পানের সময়



©কাজী ফাতেমা ছবি
=সকাল কাব্য=
মিষ্টি সকাল হীমেল হাওয়া
চায়ে চুমুক বেলা
এসো ভাসাই সুখের তরে
ভালোবাসার ভেলা।

এই যে সকাল সুরের পাখি
ডাকছে বসে ডালে
এসো লাগাই স্নিগ্ধ ছোঁয়া
শিশিরের জল গালে।

ধোঁয়া উঠা চায়ের কাপে
চুমুক দেবে ঠোঁটে!
এমন সকাল বিতৃষ্ণার নয়
নয়কো কষ্টের মোটে!

বারান্দাতে ঠাঁয় দাঁড়িয়ে
দেখো আলোর ধরা,
কেটে যাবে আলসেমী সব
মনের যত খরা।

হাতে থাকুক গরম কফি
টোস্টের স্বাদে অল্প
দুজন মিলে দেই না জুড়ে
এসো দেখি গল্প।

সকাল শুরু হউক না সুখে
মুগ্ধ আলোর ছোঁয়ায়
মন যেনো না ভরে শুনো
বিষাদের রঙ ধোঁয়ায়।

শোকর গুজার করো প্রভুর
আছো অনেক সুখে
আছি সুখে তাঁরই দয়ায়
শান্তি নিয়ে বুকে।
October 29, 2018

৫। আমার টবে একটা ঘাস হয়েছে, সে ঘাসে ফুল ফুটেছে, চায়ের আয়না সেটাকে তুলছি । কিন্তু বারান্দার সামনে সুন্দর না বস্তি এলাকা sad



৬। চায়ের আয়না আমগাছের ছবি



৭। একদিন চাপটি বানাইয়া র চা দিয়া খাইছিলাম



৮। অফিসের মসলা চা, এখানে চা পাতা দেই নাই, দাড়চিনি এলাচি আর আদা



©কাজী ফাতেমা ছবি
#চলো শহর চষে বেড়াই
ভূতুড়ে শহরের বুক বেয়ে, চলো হেঁটে চলি পথ হতে পথে,
আহা এখানে আজ জন কোলাহল নেই, নেই চায়ের কাপে কথার ঝড়;
দোকানে দোকানে বন্ধ শাটার, শাটারের নিচে কেবল নিরবতা।

চলো শীত উপেক্ষায় রাখি আজ, ভুতুড়ে শহরটা হোক আজ আমাদের
এপথ ছেড়ে ওপথে, দিকহারা হই তুমি আমি,
ভেস্তে যাক নির্বাচনের সুরাসুর সব,
আতঙ্ক ভেসে যাক পৌষের হাওয়ায়,
নিঃশ্বাসে টানি মুক্ত হাওয়ার আর নিঃশ্বাসে ছাড়ি শীতের ধোঁয়া,
পরিচ্ছন্ন শহরের পিচ ঢালা পথ আর সাদা আলোর ঝলকানিতে চলো না আজ হারিয়েই যাই,
রাত্রির চোখে দেখি শহরের মনোমুগ্ধকর ছবি।

যেখানে দৈত্য যানের কালো ধোঁয়া নেই,
নেই যানজটের হাহাকার সময়,
চারিদিকে কেবল নিরবতার ছায়া।

চা কফিতে চুমুক লাগিয়ে নাইবা করে নিলাম দেহ গরম
ঠোঁট নাড়তেই ধোঁয়া, আহা শীতের পরিপূর্ণ আমেজ,
হিম হাতে ধরে নিয়ো হাত আমার,
কুয়াশার চাদরে ঢাকা শহর আমরা আর
শুভ্র রঙ চাদরে গা মুড়িয়ে তুমি আমি আজ শহরটা চষে বেড়াবো,
দেখে নেবো যারা বস্তা পেঁচিয়ে ফুটপাতে শুয়ে আছে তাদের জীবন যাপন,
দেখে নেবো নেড়ি কুকুররা কি করে স্বাধীনতায় ঘুরে বেড়ায় অলিগলি!

শহরের পথে পথে যে গাছের সারি ছায়া হয়ে আছে
জেনে নেবো তাদের মনে কী আছে? শহর ওদের বন্ধু না শত্রু!
যদি থাকো রাজি, তবে চলো এখনি, এমন ক্ষণ আর পাবো না কভু,
ঘুমের দেয়াল ভেঙ্গে আজ তুমি আমি রাত পাহারা দেই।
December 29, 2018
(নির্বাচনের সময় লিখছিলাম)

৯। বাসায় চা পানের দৃশ্য



১০। চিরাভাজার সাথে চা



১১। টোস্টের সাথে চা পানের দৃশ্য



১২। সবুজের সাথে চা পানের দৃশ্য



১৩। অফিসের মসলা চা



১৪। মিল্ক ম্যারির সাথে দুধ চা



©কাজী ফাতেমা ছবি
#এই_নাও_ভালবাসার_বিষ_নির্দ্বিধায়_চুমুক_দাও_পেয়ালায়
এমন ভেজা প্রহর, এই শুনো ভালবাসতে ইচ্ছে করছে খুব। পাতলা কাথায় জড়িয়ে টিভির মাঝে চলো ডুবে যাই । উহু দুটো কাথা দুজন গায়ে গা ঘেঁষে সোফায় বসি চলো। এই চা খাবে? নাকি চুমু খাবে-একটা বেছে নাও! তিন সেকেন্ড সময় ওয়ান টু থ্রি.... চা! ওকে তুমি নিরাশ হয়ো না তবে! কত ভালবাসা সম্মুখে হাতছানি দিয়ে ডাকছে, শুধু অপেক্ষার হাত ছুঁয়ে থাকো। জীবন তো এমনই, চাওয়াগুলো গোপনই রাখতে হয়...

তুমি টিভিতে মন ডুবিয়ে দিলে যে বড় অহ মাই গড, আমার চেয়ে তিশাকে ভাল লাগছে। আচ্ছা তুমি মোশাররফ করিমের জায়গায় নিজেকে দেখতে পাচ্ছো? তিশা কি সুন্দর করে বলছে পাগল-আর জবাবে বলছে পাগলি হয়ে গেলেই পারেন- আহা রোমান্টিক। কিন্তু তুমি রোমান্টিকতা দেখেই গেলে শিখলে না কিছু...

হা হা হা দেখো না কি বলছে, তিশাকে দেখার ছলে বেচারা ডিপার্টমেন্টাল স্টোরে গিয়েছে-
ম-আরে আপনি এখানে
তি- কসমেটিক্স কেনাকাটা করছি। আপনি এখানে?
ম- টিভি কিনতে এসেছি
তি-মানে? ডিপার্টমেন্টাল স্টোরে টিভি
ম-আরে না না, ফ্রিজ কিনতে এসেছি
তি-আপ্নার মাথাটা গেছে।
ম- না না, আচ্ছা এখানে টিভি ফ্রিজ রাখলেও পারত তাই না
তি- আসলে আপনি আমাকে দেখতে এসেছেন তাই না? তো দেখতেই যখন এসেছে আমার কেনাকাটায় একটু হেল্প করলেই পারেন।
ম-কেনো নয় কেনো নয়, নিশ্চয়ই!
হা হা হা কি রোমান্টিক....

এলোমেলো শব্দের জলসিঁড়ি আহা আরো রোমান্টিক - কি অদ্ভুত সুন্দর নাম নাটকের, এই শুনো এই কয়েকটি শব্দ দিয়ে তুমি আমায় একটা কবিতা দিবে? এতো ছন্দ মনের ভিতর, তবু আমার জন্যই বা কেনো ছন্দ নেই। না, আমাকে ছন্দ দিয়ে ছুঁয়ে দিবে না? তিশাকে দিবে? হা হা তা দিতেই পারো।

এই মুহুর্তে আমি ছন্দ চাচ্ছি কিছু, জীবনের কিছু অদ্ভুত চাওয়া শুধু মনের নীল চাদরে মোড়ানোই বা কেনো থাকে? আমার মন তোমার মন - যেনো বর্ষা আর চৈত্র... দেখো তোমার অনুভুতি দিয়ে আমায় অনুভব করো... থই থই প্রেম বর্ষণ ছলাৎ ছলাৎ যেনো উথাল পদ্মা নদী... আর তুমি চৈত্র নিয়েই পড়ে থাকো... পদ্মা থেকে জল নিবে গো জল? ইচ্ছে হচ্ছে ঢেলে দেই গোলাপী জলের খানিকটা.... হা হা হা

ধ্যত্তেরি চা তো ঠান্ডাই হয়ে যাচ্ছে গো, যা চেয়েছো ভুল করে চাওনি সে বুঝেছি...এমন ভেজা প্রহরে চুমুর চেয়ে চা-টাই বেশি প্রয়োজন... এই নাও... নিরাশ হতে না করেছিলাম তো, এই দেখো চায়ের কাপে ভালবাসা মিশিয়ে দিলাম, পান করো নির্দ্বিধায়। আর শুনো আমার জন্য ভালবাসারা অপেক্ষায় থাকে... চা ঢালতেই এমন ভালবাসার শিহরণে কাঁপিয়ে দিয়ে সেই অদ্ভুত ভালবাসার চিহ্ন ভেসে উঠল...চায়ের কাপে! তুমি কি বিশ্বাস করলে... নাও এবার পান করো... ভালবাসার তৃপ্তিতে, চুমুয় ভরিয়ে দাও.. ধোঁয়া ওড়া কাপের অধরে!
November 5, 2016

১৫। এক বিকেলে সূর্যের সাথে র চা পানের দৃশ্য



১৬। বিস্কিট চা



১৭। সন্ধ্যায় চা পানের দৃশ্য



১৮। অফিসের সবুজ চা



১৯। বৃষ্টির বিকেলে র চা



২০। ফেরদৌসা রুহী আপুর সাথে দেখা করা দিনের কফি পান করেছিলাম সবাই মিলে




©কাজী ফাতেমা ছবি
#মফিজ_চাচার_টঙ
যে কাপে চা খেয়েছে আব্দুল-সে কাপে চা খাবে মোস্তফা
কত ঠোঁট ছুঁয়ে যাবে একেকটি কাপ
কত ইতিহাস মফিজ চাচার চায়ের সে টঙ।

কখনো চায়ের উষ্ণতায় ঠোঁট ছুঁয়ালো ঘামে ভেজা রিক্সাওয়ালা
আহা কি আয়েশী ঢঙ-সেই মফিজ চাচার টঙ
হাতে সিগারেট ধোঁয়া উড়ে-ধোঁয়া টেনে নেয় ক্লান্তি
চায়ের কাপে ধোঁয়ার ছোঁয়া-সে কাপে চা খাবে এখন রাতুল।

কলেজ পড়ুয়া বালক-সদ্য গজিয়েছে তারুণ্যের পালক
বন্ধুর ঝাঁক-হইচই, হাহা হিহি হাসি
চাচা-দেন এক কাপ চা দেন, এক সিগ্রেটও দিয়েন
এই তোরা চা খাবি, না বিড়ি (হাসির রোল)
সেই কাপ-রিক্সাওয়ালা ভাইয়ের ঠোঁটের ছোঁয়া
ধুয়া উড়া সেই কাপে ফের উষ্ণতা আসে ফিরে
এক কাপে কত ঠোঁটের ছোঁয়া....... সে এক বিরাট ইতিহাস!

প্রিয়ার ঠোঁটে যে প্রেমিক এঁকে দিয়ে এসেছে প্রেম
সে কাপে সেও রাখে ঠোঁট,
কুলে মজুর কিংবা শ্রমিকের ঘামের ফোঁটায় আক্রান্ত কাপ
নিজেকে বড় ধন্য মনে করে হয়তো।

কত ক্ষোভ মনে নিয়ে কেউ পান করে চা
কারো হৃদয়ে লেপ্টে আছে কত ঘা
মফিজ চাচার সেই টঙ-ছড়িয়ে আছে কত ঢঙ।

চা গরম চা গরম-উত্তপ্ত চায়ের কেৎলি-টগবগ
ধোয়ায় আচ্ছন্ন চায়ের টঙ, কেৎলির মুখে শত আঘাত চিহ্ন
পুড়ে পুড়ে ছাই-কেৎলি বলে ওরে আমি আর নাই!

চায়ের পাতায় সেজেছে কেৎলি-সেও এক বিরাট ইতিহাস
কেৎলি না থাকলে-কাপের ইতিহাস মলিন পাতায়, অস্থিত্ব নেই।
কত চোখের জল মফিজ চাচা সয়েছে ধোঁয়ায় ধোঁয়ায়..
ঘামের ফোঁটা গড়িয়ে পড়ে কাপে-
সে কাপে ঠোঁট ছোঁয়াবে এখন স্নিগ্ধা
স্নিগ্ধ ঠোঁট গোলাপী লিপস্টিক
আহা কাপ পাবে গোলাপী ঠোঁট ছোঁয়া প্রেম।

লেগে থাকবে গোলাপী অংকিত ঠোঁট চায়ের কাপে
কত আয়োজন-সেই বিহান থেকে বৈকাল অবধি
চায়ের ধোঁয়ায় সকাল শুরু-চায়ের ধোঁয়ায় বেলা শেষ-
জোয়ান থেকে মফিজ চাচা বার্ধক্যের দ্বারপ্রান্তে
কত চায়ের কাপ সাজিয়েছেন-কত জল ঢেলেছেন কেৎলিতে
যদি মাপা যেতো তবে-এক সমুদ্দুর জল হতো বুঝি!
বংশাক্রমিক হয়তো টঙে বসবে তার ছেলে-তিনি তখন এলেবেলে
এসো চা করি পান- মফিজ চাচার টঙ আহা মনে কত রঙ।
May 2, 2017
সর্বশেষ এডিট : ১৫ ই জুন, ২০২০ দুপুর ২:২৪
২৪টি মন্তব্য ২৪টি উত্তর

আপনার মন্তব্য লিখুন

ছবি সংযুক্ত করতে এখানে ড্রাগ করে আনুন অথবা কম্পিউটারের নির্ধারিত স্থান থেকে সংযুক্ত করুন (সর্বোচ্চ ইমেজ সাইজঃ ১০ মেগাবাইট)
Shore O Shore A Hrosho I Dirgho I Hrosho U Dirgho U Ri E OI O OU Ka Kha Ga Gha Uma Cha Chha Ja Jha Yon To TTho Do Dho MurdhonNo TTo Tho DDo DDho No Po Fo Bo Vo Mo Ontoshto Zo Ro Lo Talobyo Sho Murdhonyo So Dontyo So Ho Zukto Kho Doye Bindu Ro Dhoye Bindu Ro Ontosthyo Yo Khondo Tto Uniswor Bisworgo Chondro Bindu A Kar E Kar O Kar Hrosho I Kar Dirgho I Kar Hrosho U Kar Dirgho U Kar Ou Kar Oi Kar Joiner Ro Fola Zo Fola Ref Ri Kar Hoshonto Doi Bo Dari SpaceBar
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :
আলোচিত ব্লগ

ইসরায়েল

লিখেছেন সাইফুলসাইফসাই, ১৬ ই এপ্রিল, ২০২৪ সকাল ১০:৪৮

ইসরায়েল
সাইফুল ইসলাম সাঈফ

এ মাকে হত্যা করেছে ইসরায়েল
এ বাবাকে হত্যা করেছে ইসরায়েল
নিরীহ শিশুদের হত্যা করেছে ইসরায়েল
এই বৃ্দ্ধ-বৃদ্ধাদের হত্যা করেছে ইসরায়েল
এ ভাইক হত্যা করেছে ইসরায়েল
এ বোনকে হত্যা করেছে ইসরায়েল
তারা মানুষ, এরাও মানুষ,... ...বাকিটুকু পড়ুন

গ্রামের রঙিন চাঁদ

লিখেছেন আলমগীর সরকার লিটন, ১৬ ই এপ্রিল, ২০২৪ সকাল ১১:১২


গ্রামের ছায়া মায়া আদর সোহাগ
এক কুয়া জল বির্সজন দিয়ে আবার
ফিরলাম ইট পাথর শহরে কিন্তু দূরত্বের
চাঁদটা সঙ্গেই রইল- যত স্মৃতি অমলিন;
সোনালি সূর্যের সাথে শুধু কথাকোপন
গ্রাম আর শহরের ধূলি... ...বাকিটুকু পড়ুন

পাহাড়পুর বৌদ্ধবিহার।

লিখেছেন নাহল তরকারি, ১৬ ই এপ্রিল, ২০২৪ রাত ৮:১৭



পাহাড়পুর বৌদ্ধ বিহারের ধ্বংসাবশেষঃ
পালবংশের দ্বিতীয় রাজা শ্রী ধর্মপালদেব অষ্টম শতকের শেষের দিকে বা নবম শতকে এই বিহার তৈরি করছিলেন।১৮৭৯ সালে স্যার কানিংহাম এই বিশাল কীর্তি আবিষ্কার করেন।... ...বাকিটুকু পড়ুন

পরবাসী ঈদ

লিখেছেন মঞ্জুর চৌধুরী, ১৬ ই এপ্রিল, ২০২৪ রাত ৮:২৩

আমার বাচ্চারা সকাল থেকেই আনন্দে আত্মহারা। আজ "ঈদ!" ঈদের আনন্দের চাইতে বড় আনন্দ হচ্ছে ওদেরকে স্কুলে যেতে হচ্ছে না। সপ্তাহের মাঝে ঈদ হলে এই একটা সুবিধা ওরা পায়, বাড়তি ছুটি!... ...বাকিটুকু পড়ুন

×