আজকের ছবিগুলো শ্বশুরবাড়ী এলাকার। প্রায় বছরখানেক হল শ্বশুর বাড়ীতে যাওয়া হচ্ছে না। তা না হলে প্রতিবছর একবার যাওয়া পড়ে শীত সিজনে। এবার বড় ছেলের ভর্তির কার্যক্রম চলছে। এবার ইন্টার পাশ করলো আলহামদুলিল্লাহ। এবারের শীত মিস করলাম। এগুলো আগের ছবি। স্যামসাং এস নাইন প্লাসে তোলা। আশাকরি আপনাদের ভালো লাগবে।
আগে ছবির সাথে কবিতা লিখতাম। ব্লগবাসিরা পছন্দ করেন না তাই আর লিখা হয় না। যাই হোক শুধু শুধু ছবি দিলেও দেখি কেউ দেখতে চান না। অন্যান্য পোস্টের মন্তব্যও কমে গেছে। সবাই আমরা ব্যস্ত হয়ে গেলাম। ব্লগ ডে হইছিল কিনা তাও খোঁজ রাখিনি।
সবচেয়ে বড় কথা হলো এবার বইমেলায় যাইনি। নানা সমস্যার কারণে অনেক শখ বিসর্জন দিতে হচ্ছে। অনেক চেষ্টা করেও সময়ের নাগাল পাচ্ছি না। কত কিছু লিখার কথা ছিল এখানে । অথচ প্রতিদিনই ভাবি একটা পোস্ট দেবই দেব। চোখ ফিরিয়ে দেখি বিকেল হয়ে গেছে । কোনো একদিন যদি সময় পেয়ে যাই। আমি তখন খুশিতে বাকবাকুম। মনে মনে ভাবি ব্লগিং করমু আইজ। ওমা দেখি আমার সামনে কোনো এক স্যার অথবা কলিগ এসে গল্প জুড়ে দিছে। না করতে পারি না আবার গল্প করতেও মজা পাই না। অথবা সময় পাইছি বলে যেই চিৎকার মারছি মনে মনে সেই দেখি ছোট বোন বলে ছোট আয় মার্কেটে যাই। এমন করেই সময়গুলো হাতছাড়া হয়ে যাচ্ছে।
০২। শ্বশুর বাড়ীর ধানি জমি
০৩। কুড়িয়ে পাাওয়া জবা ফুল
০৪। পুকুর আর চারিদিকের প্রকৃতি
০৫। শিশির বিন্দু
০৬। বুনোফুল। ইহা আমাদের বাড়ীতেও খুঁজে পেয়েছিলাম
০৭। ঝরা পাতা
০৮। পুকুরে মাছ ধরার জাল
০৯। সন্ধ্যার সময়
১০। সন্ধ্যা
১১। সকালের ধলাই নদীর দৃশ্য
১২। শ্বশুর বাড়ীর টিনের ঘর ও সুপারী বাগান (পাশেই নতুন ঘর পাকা করা) এটাও বিলুপ্ত হয়ে যাবে।
১৩। শীতের কুয়াশাচ্ছন্ন সকাল। এখানে বসে খুব মজা পাই
১৪। কুয়াশায় আচ্ছন্ন সকাল
১৫। শ্বুশুরবাড়ীর মান কচু। মান কচু ছোট বেলার অনেক স্মৃতি জড়ানো একটি গাছ।
সর্বশেষ এডিট : ০৭ ই মার্চ, ২০২৩ বিকাল ৪:১৬