somewhere in... blog
x
ফোনেটিক ইউনিজয় বিজয়

=অতীতের স্মৃতি করছি আজ রোমন্থণ=

২৯ শে মে, ২০২৩ বিকাল ৪:২৩
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :



পুরাতন বিল্ডিংয়ে আমরা পড়তাম। এখন নতুন উঠেছে। আমার আবেগ আমার ভালোবাসার স্কুল।

বিদ্যালয়........ (পাকুড়িয়া সরকারী প্রাথমিক বিদ্যালয়)
বিদ্যালয়ের সেই দিনগুলো সহসা মনে পড়ে যায়, স্মৃতিগুলো বুকের তারে এসে সুখের বাজনা বাজায়।

ভূয়া মফিজ ভাই ছিলেন বান্দর জাতীয় প্রাণী আর আমি ছিল বেডা মার্কা বেডি। এমন কোনো বেটাইনতের কাম নাই যে করছি না হাহাহাহা মনে হইলে নিজেরই হাসি পায়।

আমাদের সেই স্কুলে কোনো বেঞ্চ ছিল না। সবাই সিমেন্টের প্রলেপ দেয়া মেঝেতে বই নিয়ে বসতাম। এক সাইডে ছেলেরা অন্য সাইডে মেয়েরা, ইয়া বড় একটা পারটেক্সের হয়তো একটা কালো বোর্ড ছিল, স্যারের জন্য একটা চেয়ার ছিল । হাতে রোজই বেত থাকতো।

সব কথা বলবো না, থাক কিছু নিজের জন্য। ওয়ান টু থ্রি ফোর থেকে ফাইভে উঠলে একটা মাত্র কাঠের বেঞ্চ পেয়েছিলাম। এই বেঞ্চ নিয়া ছেলেদের সাথে রোজই যুদ্ধ হত। দেয়ালে পা ঠেকিয়ে ঠেলাইতে ঠেলাইতে ছেলেদেরকে মাটিতে ফেলে আমরা বেঞ্চটা দখল করতাম। আমাদের স্যারের মধ্যে হিন্দু স্যার ছিলেন অনেক কড়া বাপরে সেই স্যাররে যে ডরানি ডরাইতাম আমরা। স্যারের নাম মনে নাই। সবাই হিন্দু স্যার বলেই ডাকতো। তাই আমরাও ডাকতাম। একদিন স্যার কইছিল স্কুলে যদি কাল না আসো তবে হাতে পাঁচটা কইরা বাড়ি খাইবা। কাল স্কুল মিস করলে চলবে না। এসব কি আর আমার মনে থাকে। আমি হলাম স্কুল পালানো পুরি। পরেরদিন আসি নাই স্কুলে ফাঁকি মারছিলাম। আম্মা ঘরে উঠতে দেয় নাই, দাদীজান আমার জন্য খাবার দাবার নিয়ে গেছিলেন বাঁশঝাড়ের তলায়। সন্ধ্যায় কোনো মতে দাদীর কল্যাণে ঘরে উঠছিলাম।

মাইরের কথা মনে হইছে তখন যখন আম্মায় জোর কইরা রেডি করতাছিল পরের দিন। আমি কইছি আম্মা গো স্কুলে পাঠাইয়ো না স্যারে মারবো কিন্তু। তারপরও আম্মায় কথা হুনে নাই, আমারে পাঠাইছে আর স্যার ক্লাসে ঢুইকাই যারা যারা ফাঁকি মারছে একে একে জালিবেতের বাড়ি দিতাছে। আমারে এমন জোরে বাড়ি মারছে যে হাতে ফুসকা পইড়া গেছিল। আম্মা তো কঠিন মানুষ তার মনে লাগে নাই কিন্তু আব্বায় আমার হাত দেইখা কষ্টের চোটে হেড স্যারের বাড়ীতে লইয়া গেছে আমারে। স্যারের গ্রাম আমার গ্রাম একই। হাত দেখাইছি। স্যার কইছে আর কখনো এমনটি হবে না। হাহাহা দোষ তো আমারই ছিল এখন না বুঝি।

কেন যে স্কুলে যেতে চাইতাম না আল্লাহই জানেন। এখন মনে হয় আহারে স্কুলে যদি যেতাম বান্ধবীদের সাথে খেলতাম আরও কিছুদিন।



(চুনারুঘাট বালিকা উচ্চ বিদ্যালয়)
মাধ্যমিকে আমাদের নীল জামা সাদা সালোয়ার ছিল স্কুল ইউনিফর্ম। হাই স্কুলে দল বেঁধে স্কুল পালাতাম। আগে জানলা দিয়া ব্যাগ ফালাইতাম তারপর দেয়াল টপকে স্কুল পালাতাম। তারপর হেঁটে হেঁটে বাড়ী ফিরতাম বান্ধবীরা এক সাথে। বাড়ি থেকে তখন স্কুলের দুরত্ব ছিল দুই তিন মাইল। খোয়াই নদী পার হইতে হইতো। পানি কম থাকার সময় মাঝ নদী বরাবর নৌকার সাথে রশি বাঁধা থাকতো। সে রশি টেনে টেনে আমরা নদী পার হতাম। কেউ কেউ মাঝ নদী দিয়া হাঁটা দিতাম। শরীরের অর্ধেক ভিজে যেত। ভিজা শরীর নিয়া আঁখ খেতে ঢুকে আঁখ ভেঙ্গে খাইতে খাইতে বন পাথারে হাঁইটা বাড়িত ফিরতাম। আমাদের সময় স্কুল ব্যাগ ছিল না এত। বগলে বই নিয়া আসতাম যাইতাম। ঘামে বৃষ্টিতে কখনো বই ভিজে যেত। পরে বুদ্ধি করে সাদা পলিথিন দিয়ে বই মলাট করতাম।

হাই স্কুলে মেডামরা আমাকে খুব আদর করতেন। পাগল বলেই ডাকতেন। একদিন বিজ্ঞান ভবনে বিজ্ঞান ক্লাসে বেঞ্চ ভেঙ্গে নিচে পড়ে গেছি। কেউ টের পায় নাই। মেডাম সবাইরে জিগায় পাগলটা কই গেল এখন না দেখলাম। বান্ধবীরা পাশ ফিরে তাকাতেই দেখে আমি বেঞ্চের নিচে। একদিন সবাই মিলে ব্যাঙ কেটেছিলাম, সেই স্মৃতিটা ভয়াবহ লাগে আজও। ক্লোরোফর্ম দিয়ে অজ্ঞান করে ব্যাঙ কেটে কিছু একটা শিখেছি হয়তো মনে নাই। পরে ব্যাঙটাকে বাইরে ফেলে দিছিলেন মেডাম। কতক্ষণ পরে ব্যাঙের নড়াচড়া দেখতে পেয়েছিলাম। ইশ ব্যাঙটারে যদি বাঁচানো যেত।

তখন স্কুলের দিনগুলো মধুময় ছিল। আম্মা আমাকে এক টাকা দিতেন, সেই এক টাকায় চারদিন আইসক্রিম খেতাম। চার আনায় একটা আইসক্রিম পাওয়া যেত। কখনো টাকা কিছু বেশী দিলে সব বান্ধবীরা মিলে বাদাম কিনে স্কুলের ছাদে বসে খেতাম। বাদাম খাওয়া শেষ দৃশ্যটা সুন্দর ছিল। সবাই খোসা হাতড়ে বেড়াতাম যদি একটা বাদাম বিচি পাওয়া যায়।

ক্লাসে মনে হয় আমিই দুষ্টু ছিলাম বেশী। একজনের ওড়নার সাথে আরেকজনের ওড়না বেঁধে রাখতাম। সবাই এক যোগে বলে উঠতো এই কাম ছবি ছাড়া কেউ করছে না। আর নাম উল্টা করে ডাকতাম......... আমার নাম বান্ধবীরা ডাকতো বিছ, মেজাজটা গরম হতো। বিজ মানে বীজ নাম হইলো কোনো। কেমন করে যেন হাই স্কুলের দিনগুলো ফুরিয়ে গেল। আর তো যাওয়া যাবে না ফিরে সেখানে।

সেই দিনগুলো কিছু কষ্টও গেছে আমাদের । আব্বা তখন সেনাবাহিনীতে ছিলেন। খরচ ঠিক মত দিতে পারতেন না। কারণ তখন যোগাযোগ ব্যবস্থা বা টাকা পাঠানোর ব্যবস্থা ভালো ছিল না। আব্বা বৃহস্পতিবারে আসতেন বাড়ী। তখন কিছুদিন স্বচ্ছল থাকতাম আমরা। সেনাবাহিনী থেকে বিদেশ (কুয়েত) গেলেও টাকার পেতে দেরী হত। একবার মনে আছে আমার সেন্ডেল ছিল না, স্কুলে যেতে কষ্ট হত। আম্মা আমার সেন্ডেলে আরেক সেন্ডেলের টুকরা তালি মেরে দিয়েছিলেন সুই সুতা দিয়ে।

স্কুল পাশ শেষে আমাদের চুনারুঘাট সরকারী কলেজে ভর্তি হইছিলাম।
কিন্তু আমি যে কলেজে পড়ি প্রথম ক্লাসে স্যাররা বিশ্বাস করেন না। স্যার বলেন এই তুমি কী বেড়াইতে আসছো। তখন বান্ধবীরা বলতো স্যার ও ক্লাস করতে আসছে আমাদের সাথে।

এতটাই পিচ্চি ছিলাম যে কেউ পাত্তা দিত না। কত প্রেম মনে জমা ছিল। বেদ্দপ পোলারা পাত্তা দেয় নাই। আমার কাছের বান্ধবীরে দুষ্টু ছেলেরা চিঠি দেয় দাও আমার হাত দিয়ে, বলে ছবি চিঠি দিয়ে আয়তো, কেমন ডা লাগে। আমি কত বোকা সেই চিঠি নিয়া বান্ধবীরে দিতাম। আর তাহাদের প্রেমলীলা দেখিতাম।

চুনারুঘাট কলেজে আগে খুব মারামারি হইতো। দলাদলির রাজনীতি বেশী ছিল। যে কোন সময় হাঙামা লেগে যেত। একদিন এমন হুলস্থুল কান্ড ঘটলো। আমরা ক্লাস করতেছি এমন সময় দুই দল মারামারি লাগছে। স্যার কোনোমতে পালিয়ে গেলেন। আমরা ক্লাসে আটকা পড়ি। ছেলেরা ক্লাসে ঢুকে বেঞ্চ চেয়ার ভাঙা শুরু করছে। একটা চেয়ার আমার বান্ধবী মনোয়ারার মাথায় লাগে। মাগো মাগো সে কী রক্তারক্তি কান্ড। কোনো মতে অন্য ছেলেদের সাহায্যে আমরা কমন রুমে চলে আসি। কমন রুমের চারপাশে ছেলেরা আমাদের পাহারায়। একসময় যুদ্ধ থেমে গেলে মনোয়ারা নিয়ে হাসপাতাল গেলাম। মাথায় আঘাত লেগেছে তাই সেলাই দিতে হবে। তারে নিয়ে ইমারজেন্সি রুমে বসে আছি। এমন সময় দেখি আরেক লোকের হাত কাটা, নারকেলে কোপ দিতে গিয়ে হাতে কোপ পড়েছে। আমি নিজেকে ঠিক রাখতে পারিনি। এসব দেখে বমি আসতেছে আর বাহিরে বের হইছি। হাসপাতালের বারান্দা থেকে মাটি অনেক নিচুকে। আমি কিনারে গিয়ে দাঁড়াতেই আর কিছু বলতে পারি না, কেবল স্বপ্নে দেখতেছি আমি কোথাও বেড়াতে যাচ্ছি। ঘন্টা খানেক পরে আমি নিজেকে হাসপাতালের বেডে আবিষ্কার করি চারপাশে নার্স ডাক্তার। মনোয়ারা মাথায় সেলাই নিয়ে দাঁড়িয়ে আছে পাশে।

আমি রোগীকে নিয়ে গিয়ে নিজেই রোগী হয়েছিলাম। মনোয়ারার কত ধৈর্য সে অজ্ঞান ছাড়া মাথায় সেলাই নিয়েছিল সেদিন। সে শেষ পর্যন্ত আমাকে বাড়ীতে পৌঁছাইয়া দিয়েছে। ফেরার পথে অনেকবার বমি হয়েছে। আমার আবার সেন্সলেসের অভ্যাস আছে । বেশী কঠিন কিছু সইতে পারি না। সেদিন তামীমের জ্বর হলো, সে বাথরুমে গিয়ে পড়ে গেল, তার বাবা তাকে কোলে নিচ্ছে আমি তার চোখের দিকে তাকিয়ে দেখি সে চোখ বন্ধ করে ফেলতেছে। আমি আর কিছু কইতে পারি নাই। হঠাৎ দেখি তাসীনের বাপ আর দেবরের বউ কইতাছে ভাবী কিছু হয় নাই, এই দেখেন তামীম ঠিক আছে। দেখি তামীম বলতেছে মা উঠো আমার কিছু হয় নাই। হার্ট দুর্বল অথচ কত দুষ্ট ছিলাম।



আরেকটা কথা মনে হইলে এখন যে হাসি পায় রে ভাই হাহাহাহা, পরীক্ষার পরে যখনই স্কুল বন্ধ হইতো অথবা লম্বা ছুটি হইতো তখন একটা ছোটখাটো অনুষ্ঠান হইতো। স্কুলের বড় আপারা সে সময় আকন ফুল তুলে মালা গাঁথতো। তারপর অনেকক্ষণ যে যার মতন কবিতা আবৃত্তি করতো অথবা গান গাইতো। শেষ পর্যায়ে বড় আপারা একটা গান গাইতো আজও এক লাইন মনে আছে.......... আপারা মালা হাতে নিয়া স্যারেদের দিকে আগাইতো আর গাইতো লও হে মোহন আমার এ উপহার। স্যাররে এরা এই গানের সাথে মালা পরাইতো। আহারে অবুঝ মন কী গানের সাথে স্যারদের অভিভাদন জানানো হইতো।

তখন বার্ষিক প্রতিযোগিতায় আমিই ফার্স্ট হইতাম, এমন দৌঁড় দিতাম শেষ সীমানায় পৌঁছে গিয়ে দেখতাম অনেক পিছনে বান্ধবীরা। গ্লাস, ভাতের প্লেট পেয়েছি কতবার। কত জাতের খেলা, সুই সুতা, চামচে মারবেল, দড়ি লাফ, মোরগা মুরগির যুদ্ধ। সেইসব দিনগুলো এখানে আর নেই। স্কুল জীবনের স্মৃতি ছাড়াও তো ২৬ বছর গ্রাম থাকাকালীন অসংখ্য সুখ দুঃখ, প্রেম ভালোবাসার স্মৃতিও আছে। আরেকদিন না হয় বলা যাবে।
সর্বশেষ এডিট : ২৯ শে মে, ২০২৩ বিকাল ৪:২৪
১৬টি মন্তব্য ১৫টি উত্তর

আপনার মন্তব্য লিখুন

ছবি সংযুক্ত করতে এখানে ড্রাগ করে আনুন অথবা কম্পিউটারের নির্ধারিত স্থান থেকে সংযুক্ত করুন (সর্বোচ্চ ইমেজ সাইজঃ ১০ মেগাবাইট)
Shore O Shore A Hrosho I Dirgho I Hrosho U Dirgho U Ri E OI O OU Ka Kha Ga Gha Uma Cha Chha Ja Jha Yon To TTho Do Dho MurdhonNo TTo Tho DDo DDho No Po Fo Bo Vo Mo Ontoshto Zo Ro Lo Talobyo Sho Murdhonyo So Dontyo So Ho Zukto Kho Doye Bindu Ro Dhoye Bindu Ro Ontosthyo Yo Khondo Tto Uniswor Bisworgo Chondro Bindu A Kar E Kar O Kar Hrosho I Kar Dirgho I Kar Hrosho U Kar Dirgho U Kar Ou Kar Oi Kar Joiner Ro Fola Zo Fola Ref Ri Kar Hoshonto Doi Bo Dari SpaceBar
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :
আলোচিত ব্লগ

খুলনায় বসবাসরত কোন ব্লগার আছেন?

লিখেছেন ইফতেখার ভূইয়া, ১৯ শে এপ্রিল, ২০২৪ ভোর ৪:৩২

খুলনা প্রকৌশল বিশ্ববিদ্যালয় তথা কুয়েট-এ অধ্যয়নরত কিংবা ঐ এলাকায় বসবাসরত কোন ব্লগার কি সামুতে আছেন? একটি দরিদ্র পরিবারকে সহযোগীতার জন্য মূলত কিছু তথ্য প্রয়োজন।

পরিবারটির কর্তা ব্যক্তি পেশায় একজন ভ্যান চালক... ...বাকিটুকু পড়ুন

একমাত্র আল্লাহর ইবাদত হবে আল্লাহ, রাসূল (সা.) ও আমিরের ইতায়াতে ওলামা তরিকায়

লিখেছেন মহাজাগতিক চিন্তা, ১৯ শে এপ্রিল, ২০২৪ ভোর ৬:১০



সূরাঃ ১ ফাতিহা, ৪ নং আয়াতের অনুবাদ-
৪। আমরা আপনার ইবাদত করি এবং আপনার কাছে সাহায্য চাই।

সূরাঃ ৪ নিসার ৫৯ নং আয়াতের অনুবাদ-
৫৯। হে মুমিনগণ! যদি... ...বাকিটুকু পড়ুন

শাহ সাহেবের ডায়রি ।। মুক্তিযোদ্ধা

লিখেছেন শাহ আজিজ, ১৯ শে এপ্রিল, ২০২৪ দুপুর ১২:২১



মুক্তিযুদ্ধের সঠিক তালিকা প্রণয়ন ও ভুয়া মুক্তিযোদ্ধা প্রসঙ্গে মুক্তিযুদ্ধ বিষয়ক মন্ত্রী আ ক ম মোজাম্মেল হক বলেছেন, ‘দেশের প্রতিটি উপজেলা পর্যায়ে মুক্তিযোদ্ধা যাচাই বাছাই কমিটি রয়েছে। তারা স্থানীয়ভাবে যাচাই... ...বাকিটুকু পড়ুন

ভারতীয় রাজাকাররা বাংলাদেশর উৎসব গুলোকে সনাতানাইজেশনের চেষ্টা করছে কেন?

লিখেছেন প্রকৌশলী মোঃ সাদ্দাম হোসেন, ১৯ শে এপ্রিল, ২০২৪ দুপুর ২:৪৯



সম্প্রতি প্রতিবছর ঈদ, ১লা বৈশাখ, স্বাধীনতা দিবস, বিজয় দিবস, শহীদ দিবস এলে জঙ্গি রাজাকাররা হাউকাউ করে কেন? শিরোনামে মোহাম্মদ গোফরানের একটি লেখা চোখে পড়েছে, যে পোস্টে তিনি... ...বাকিটুকু পড়ুন

ইরান-ইজরায়েল দ্বৈরথঃ পানি কতোদূর গড়াবে??

লিখেছেন ভুয়া মফিজ, ১৯ শে এপ্রিল, ২০২৪ রাত ১১:২৬



সারা বিশ্বের খবরাখবর যারা রাখে, তাদের সবাই মোটামুটি জানে যে গত পহেলা এপ্রিল ইজরায়েল ইরানকে ''এপ্রিল ফুল'' দিবসের উপহার দেয়ার নিমিত্তে সিরিয়ায় অবস্থিত ইরানের কনস্যুলেট ভবনে বিমান হামলা চালায়।... ...বাকিটুকু পড়ুন

×