প্রায় ৩ মাস মাস পার হয়ে গেল.........
তিনটি তদন্ত্য কমিটি প্রথম দিকের হন্ত-দন্ত কার্যকলাপে আর এক মন্ত্রির জঙ্গি’র গন্ধ এবং পত্রপত্রিকার ভিডিও ফুটেজের ক্যাপচারিং দেখে মনে হচ্ছিল ”এই তো দোষীদের কলারটা ধরেই ফেলেছে, এখন শুধু শূলে চরানো বাকি”...
আমরা কি পেছনের সকল তদন্ত্যের মত ব্যাতি ব্যস্ততার হাবভাব দেখিয়ে এই পিলখানার হত্যাকান্ডেরও কোন সঠিক সত্য বের হবে না ? কোন বিচার হবে না দোষীদের,
আমি এই বিষয়ে প্রতিবারের মত এই বারও আশংকাগ্রস্ত !!!!
তিন’টি তদন্ত্য কমিটির নিস্তব্দতার দিকে এগুনোর পাশে পাশে যে কাজ পরে করা দরকার তা সামনে টেনে আনছে সরকার। বিডিআর এর আমুল পরিবর্তন। নাম পরিবর্তন, পোশাক পরিবর্তন, লোগো, মোটো পরিবর্তন, সীমান্ত রক্ষায় ২-৪ টি বাহিনী করা, ইত্যাদি। এই সব কি আসলেই মানসিক কোন পরিবর্তন আনতে পারবে, যতটা না একটা সূষ্ঠু বিচার তাদের শৃঙ্খলা, মানসিক পরিবর্তন আনতে পারবে? আপনাদের কি মনে হয় ?
এর মধ্যে শোনা যাচ্ছে পার্শ্ববতী দেশ থেকে বিডিআর পুর্নগঠনে সহায়তা নেয়া হবে, প্রথম দিকে ভারতের সাহায্যের কথা জোড়েসোরে বলা হলেও, পরে মায়ানমার এর কথা চালাচালি হয়। এ প্রসংগে আমার কথা, “সাহায্য তার কাছ থেকেই নেয়া যায়, যার সাথে সুসম্পর্ক বজায় থাকে।” আমাদের পার্শ্ববতী দেশগুলো কি আমরা যে রকম বন্ধুত্বপূর্ন মনোভাব প্রদর্শন করি, তারা কি তা করছে ???? প্রতি নিয়তই বিএসএফ এর হাতে আমাদের দেশের নাগরিক আর বিডিআর জোয়ান নিহত হচ্ছে। যাদের প্রতিরোধ করার জন্য সীমান্তে আমাদের বিডিআর জোয়ান পাহারা দেয়, তাদের কাছ থেকেই আমাদের সীমান্ত রক্ষার জন্য সহযোগীতা। বিষয়টা হাস্যকর নয় কি ?? আর আমাদের দেশের যে কোন বাহিনী পার্শ্ববতী দেশের বাহিনী থেকে বেশী কর্মঠ এবং দক্ষ, যা বর্হিবিশ্বে সর্বজন স্বীকৃত।
পুরো বিষয়ে আপনার মতামত ??

অনুগ্রহ করে অপেক্ষা করুন। ছবি আটো ইন্সার্ট হবে।




