1/ইরান ইরাক যুদ্ধে নিহত সংখ্যা মিলিয়নের চেয়ে বেশী।
2/কুর্দিস্তান আদ্দোলনে ইরাক ইরান আর তূরস্কে লাখ খানেক লোক মারা গেছে আর মিলিয়নের ওপরে লোক বাস্তুহারা।
3/লেবানন সিরিয়া সংঘাত
4/ঈয়েমেনের দুই অনচলের সংঘাত।
5/সুদানের দাফুর
6/আফগানিস্তানের তালিবান শাসন
7/লিবিয়া একনায়কতনত্র
8/ আলবেনিয়ার গৃহযুন্ধ
9/ মিসরের একনায়কত্ব
10/সৌদি আরবের রাজতন্ত্র
11/ইরানের একনায়কতন্ত্র এবং মাইনরটি সুনি্নদের ওপর অত্যাচার
12/ ইরাকের কুয়েত আক্রমন
13/সহবহস্তানে অসবীকার ইসরাঈলীদের সাথে
14/ধর্মের অপ প্রচারে সিভিলিয়ান মানুষএবং এষ্টাবলিশমেন্টের ওপর হামলা
এই আনচলিক সংঘাত, সহনশীলতার অভাব , গনতন্ত্রের অভাবে মুসলমানরা পিছিয়ে আছে এবং থাকবে। ভুসলমানরাই মুসলমানদের সবচেয়ে বড় শত্রু তার প্রমান ঔপরের উদহারন গুলো। পেট্রো ডলারের সঠিক ব্যবহারে অনেক এগিয়ে যেতো পারত মুসলিম দেশগুলো পারেনি নিজৈদের মধ্যে সংঘাতের জন্য। কারবালার যুদ্ধে যে সংঘাথ এবং সেলফ ডিষ্ট্রাকশনের শুরু তাঈ চলছে এখনও । আর যতদিন আমরা ইরানী আশরাফ আর তিরভূজের বিভেদের রাজনীতি চালাবো ততদিন আমরা পিছিয়ে থাকব। আমাদৈর ভবিষ্যৎ আমাদের হাতে। আমেরিকাকে আমাদের সেলফ ডেষ্ট্রাকশনের জন্য দোষ দিয়ে লাভ নেই আমরাই আমাদের শততুর। আমেরিকার সাহায্য সঠিক ভাবে ব্যবহার করতে পারলৈ সাফল্য আসে উদহারন চায়না জাপান তাইওয়ান মাওলেশিয়া ইন্দোনেশিয়াও এগিয়েছে অনেক। কুয়েত আগাচ্ছে। দুবাই এবং আবুধাবি এখন হংকংের সাথৈ পাল্ললা দিচেছ। দোষ মুসলিমধের তারা ধর্মের সংঘাতে জড়িয়ে যাচ্ছে। পিছনে হাটছে একনায়খত্ন্র আর মেয়েদের সমাধিকার না দিয়ে।
সর্বশেষ এডিট : ৩১ শে ডিসেম্বর, ১৯৬৯ সন্ধ্যা ৭:০০

অনুগ্রহ করে অপেক্ষা করুন। ছবি আটো ইন্সার্ট হবে।




