আমরা আমাদের বোধের স্থানগুলো কতটুকু পরিস্কার করতে পেরেছি সেটা আমার কাছে আবারও প্রম্নের সম্মুক্ষিন হল।
ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় চলচ্চিত্র সংসদ এর চলচ্চিত্র বিষয়ক লেখণী র্কমশালায় প্রশিক্ষক মইনুদ্দীন খালেদ অনেকগুলো প্রশ্নের অবতারণা করেন।
আমরা কতটুকু দেখি? যা দেখি তার কতটুকু ভাল করে দেখি? যা ভাল করে দেখি তার কতটুকু মনে রাখি? যা মনে রাখি তার কতটুকু নিয়ে ভাবি? যা নিয়ে ভাবি তার কতটুকু নিয়ে বলি? যা বলি তার কতটুকু লিখি? আর যা লিখি তার কতটুকু মানসম্পন্ন হয়?
তো চলচ্চিত্র নিয়ে লিখতে হলে সবার আগে আমাদের চোখ-কান খোলা রাখতে হবে। কিন্তু দুঃখের বিষয় হচ্ছে অধিকাংশই ১ম প্রম্নে আটকে যাবে পরেরগুলোর কথা আর না বলি!
সাম্প্রতিক সময়ে আমরা সবাই অনেক ব্যস্ত। আমাদের ব্যস্ততা আমাদের বোধ-শক্তি, আমাদের সৃজনশীলতাকে এমন এক অনন্য মাত্রায় নিয়ে যাচ্ছে যে আমরা এখন সবাই অতিমাত্রায় স্বশিক্ষিত হয়ে যাচ্ছি। আমরা এখন ছবি না দেখেই ছবি নিয়ে বলতে পারি, বই না পরেই( মাঝে মাঝে সমালোচনা শুনে) বই নিয়ে বলতে পারি!
আমাদের সাধারণ বুদ্ধিমত্তায় আমরা অনেক কিছুকেই বুঝে উঠতে পারি না। য়েমন হোসেন মিঞা আর কলোম্বাস কি করে একই সমতলে আসে!
ধ্রুবতোষ
২৫.১১.২০১০
সর্বশেষ এডিট : ২৬ শে নভেম্বর, ২০১০ রাত ১:২০

অনুগ্রহ করে অপেক্ষা করুন। ছবি আটো ইন্সার্ট হবে।




