somewhere in... blog
x
ফোনেটিক ইউনিজয় বিজয়

পোস্টটি যিনি লিখেছেন

ডঃ রুহুল আমিন চৌধুরী।
স্বাধিনতার শত সহস্র, লক্ষ কোটি “সুফল" - কিন্তু একটি মাত্র “কুফল” - দেশের নিতি নির্ধারণে অযোগ্য লোকেরা সব উচ্চাশনে - রাজনিতিতে ও প্রশাসনে - ফলে দেশটি যথাযথভাবে উন্নতিতে আগাতে পারছে না।তারপরেও যেটুকু এগিয়েছে, অধিকাংশ সাধারণের ব্যক্ত

যে দেশে দুর্বা ঘাস জন্মে সর্বত্র বিনা রোপনে - বিনা যত্নে - সে দেশে কেনো খাদ্যাভাব বা দুর্ভিক্ষ হবে ? কৃষকদের বাচিয়ে রাখলে খাদ্যাভাব বা দুর্ভিক্ষ হবে না -

১৩ ই ডিসেম্বর, ২০২২ সকাল ১০:২৪
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :

‘মুজিব শতবর্ষের’ ও ‘স্বাধিনতার পঞ্চাশ বর্ষপুর্তির’ প্রতি সম্মান ও শ্রদ্ধা জ্ঞাপন করে, দেশের সামগ্রিক উন্নয়নের সমান্তরাল (Parallel) বাংলাদেশের মেধাবি সন্তানদের ৪৫ (পয়তাল্লিশ) হাজারের অধিক বিশ্বমানের আবিষ্কার (Global Standard Invention of our Tallents & Brikiants) সমুহের রাষ্ট্রিয় স্বিকৃতি ও পৃষ্ঠপোষকতা প্রদান, অধিকতর উন্নত গবেষণার ব্যবস্থা করা এবং ব্যপক উতপাদন, বিপনন, বাজারজাতকরণ ও বিদেশে রপ্তানির মাধ্যমে মিলিয়ন বিলিয়ন ডলার বৈদেশিক মুদ্রা আয় ও লাখ লাখ মানুষের কর্মসংস্থান সৃষ্টির লক্ষ্যে ‘গণভবনে’ সরাসরি আপনার একান্ত সান্নিধ্যে, সফল ও কঠোর নির্দেশনায় এবং নিবিড় তত্বাবধানে একটি গবেষণা কর্মর্সুচি (Research Program) বাস্তবায়ন করতে ও এই গবেষণা কর্মসুচি (Research Program) গ্রহন ও বাস্তবায়ন একান্ত জরুরি বলে প্রতিয়মান ।

‘মুজিব শতবর্ষের’ ও ‘স্বাধিনতার পঞ্চাশ বর্ষপুর্তির’ প্রতি শ্রদ্ধা জানিয়ে বিনয়ের সাথে বলতে চাচ্ছি যে, বাংলাদেশ এমন একটি বিশ্বশ্রেষ্ঠ উর্বর মাটির দেশ, যে দেশে কোনো রোপন ছাড়া – কোনো ‘সার’ প্রয়োগ ছাড়া - কোনো পানি ছাড়া - কোনো প্রকার যত্ন ছাড়া - সারা বাংলাদেশে “দুর্বা ঘাস” (দুলফা ঘাস) অযত্নে অবহেলায় জন্ম হয় বা হোতে পারে - সে দেশের মাটিতে যত্ন নিলে কি না ফলানো যায় ? শুধুমাত্র “দেশপ্রেম” থাকলেই সব কিছু ফলানো সম্ভব । আমার দেশের কৃষকের “নিখাদ দেশপ্রেম” আছে বলে তারা সব কিছু ফলাতে সক্ষম ।
০১. (ক) ফ্রান্সের কিংবা শিতপ্রধান দেশের ‘স্ট্রবেরি’ ফল আমাদের দেশে হবে ? আমরা কোনো দিন ভেবেছি ? স্বপ্ন দেখেছি ?
০১. (খ) ‘মালটা” আমাদের দেশে জন্মাতে পারে ?আমরা কোনো দিন ভেবেছি ?কল্পনা করেছি ? চিন্তা করেছি ? স্বপ্ন দেখেছি ?
০১. (গ) আজ বিভিন্ন জাতের ও বিভিন্ন দেশের “কমলা” আমাদের দেশের কৃষক ফলাচ্ছেন ।
০১. (ঘ) বারো মাস “আম” পাওয়া যেতে পারে ? আমরা কি কোনো দিন এমনটি ভেবেছি ? কল্পনা করেছি ? স্বপ্ন দেখেছি ? যা আজ বাস্তব ।
০১. (ঙ) বারো মাস “কাঁঠাল” বারি-১, ২, ৩, হেক্টর প্রতি ফলন ১৩৩ মেট্রিক টন : কাঁঠাল মৌসুমী ফল, কাঠাল প্রিয় মানুষরা এই ফলটির অপেক্ষায় একটি বছর অপেক্ষায় থাকেন । কিন্তু এখন আর অপেক্ষায় থাকতে হবেনা । এখন কাঁঠাল পাওয়া যাবে সারা বছর । এমনি একটি কাঁঠালের জাত উদ্ভাবন করেছেন বাংলাদেশ কৃষি গবেষণা ইনস্টিটিউট (বারি) র একদল বিজ্ঞানি । দীর্ঘদিন ধরে বারি’র বিজ্ঞানিরা নিরলস পরিশ্রম আর গবেষণার মাধ্যমে বারো মাসি কাঁঠালের জাত উদ্ভাবন করে তা অবমুক্ত করেছেন । এই কাঁঠালের আরো বিস্তর উন্নয়ন ও সম্প্রসারণের লক্ষ্যে বিজ্ঞানিরা নিরলসভাবে কাজ করে যাচ্ছেন । ইতোমধ্যেই গাজিপুরে অবস্থিত বাংলাদেশ কৃষি গবেষণা ইনস্টিটিউট (বারি) এর বিজ্ঞানিরা তিনটি নতুন কাঁঠালের জাত বারি-১, বারি-২ ও বারি-৩ উদ্ভাবন করেছেন । এখন উদ্ভাবিত জাত গুলোর সম্প্রসারণে মাঠ পর্যায়ে কাজ চলছে । এই নতুন তিনটি কাঁঠালের জাতের সম্প্রসারণের নেতৃত্ব দিচ্ছেন বাংলাদেশ কৃষি গবেষণা ইনস্টিটিউটের ফল বিভাগের ঊর্ধ্বতন বৈজ্ঞানিক কর্মকর্তা ড. মো. জিল্লুর রহমান।
০১. (চ) এ ছাড়া বিভিন্নজনে ব্যবসায়িক ভিত্তিতে, আবার কেউ কেউ সখের বসে আম, কাঠাল, জাম, আপেল, আতা, কলা, আমড়া, জাম্বুরা, জামরুল, কতবেল, ডাব, ডুমুর, তাল, চেরি, নারকেল, খেজুর, তেতুল, শরিফা, করমচা, চালতা, আঙ্গুর, পেয়ারা, লেবু, লিচু, তরমুজ, সফেদা, লটকন, বাদাম, আমলকি, হরিতকি, বহেরা, অড়বড়ই(নঈল), পিচ, নাশপাতি, আনারশ, বাঙ্গি, কামরাঙা, বেল, ডেউয়া, জলপাই, বড়ই, পেপে, প্রভৃতি ফলের চাষ করে থাকেন।
০১. (ছ) একই গাছে ফলবে আলু ও বেগুণ –গাছটির নাম হবে ‘ব্রিঞ্জাল’। একই গাছে আলু ও টমাটো – নাম হবে ‘টমালু’। উদ্ভাবন করেছেন শেরেবাংলা কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়ের অবসরপ্রাপ্ত উপাচার্য ড. মোহাম্মদ ফারিুক ।
০১. (জ) বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়ের কৌলিতত্ব ও উদ্ভিদ প্রজনন বিভাগের প্রফেসর ড. এ. কে. এম. আমিনুল ইসলাম বি.ই.ইউ. খাট সিম ৮ ও বি.ই.ইউ. খাট সিম ৯ নামে সিমের দুটি খাট জাত উদ্ভাবন করেছেন। কোনো প্রকার মাচা ছাড়া মাঠে ফসলের মতো চাষ করা যাবে। ছাদ বাগানে টবে চাষ করা যাবে।
০১. (ঝ) খুলনায় তরমুজের গুড় তৈরি । তরমুজ থেকে গুড় উৎপাদন করে নতুন সম্ভাবনা তৈরি করেছেন চাষিরা। পাতা দরমুজ থেকে রস বের করে দুই তিন ঘন্টা চুলার আগুনে জাল দিয়ে গুড় তৈরি করা হোচ্ছে। এটি বাজারে পাওয়া অন্যান্য গুড়ের মতো মিষ্টি । নতুন এই গুড়ের নামকরণ করা হয়েছে ‘তোগুড়’ । খুলনার ডুমুরিয়া উপজেলার সাহস ইউনিয়নের ছোট বন গ্রামের চাষি মৃত্যুঞ্জয় মন্ডল এই গুড় তৈরি করতে সক্ষম হয়েছেন। পাঁচ লিটার তরমুজের রস থেকে এক লিটার গুড় পাওয়া যায়।
০১. (ঞ) সীতা লাউ – কাপ্তাই- কোন সুনির্দিষ্ট মৌসুম নয়, একবার রোপণের পর ১০ বছর পর্যন্ত একই লতা থেকে বছরের ১২ মাস পাওয়া যাবে সবুজ লাউ। নতুন উদ্ভাবিত এই সবজির নাম সীতা লাউ। কাপ্তাই উপজেলার রাইখালী কৃষি গবেষণা কেন্দ্রের কৃষি বিজ্ঞানীরা এই নতুন জাতের সীতা লাউ উদ্ভাবন করে রীতিমত সাড়া ফেলেছেন।
০১. (ট) রিসার্কুলেটিং অ্যাকোয়াকালচার সিস্টেম (রাস) মাছ চাষের একটি অগ্রসরমান আন্তর্জাতিক প্রযুক্তির ধারণা – দেশে তৈরি প্লাস্টিক সিট দিয়ে তৈরি ড্রাম আকৃতির বেশ বড়ো একটি ট্যাংকে পানি ধরবে ১০ হাজার লিটার – প্রতি হাজার লিটার পানিতে ৮০ থেকে ১০০ কে. জি. মাছ উৎপাদন করা যায় – সে হিসেবে এমন একটি ট্যাংক থেকে ৮০০ থেকে ১০০০ কে. জি. মাছ উৎপাদন সম্ভব – রাজধানির শেরে বাংলা কৃষি বিশ্ববিদ্যালয় ফিসারিজ, অ্যাকোয়াকালচার ও মেরিন সায়েন্স অুনষদের ডিন প্রফেসর ড. মো. শাহাবুদ্দিন এ প্রযুক্তিটি মানুষের দোরগোড়ায় আনার কথা ভাবছিলেন- এতে দেশেই উৎপাদিত বিভিন্ন যন্ত্রাংশ দিয়ে তৈরি এ প্রযুক্তিটির ইতোমধ্যে সফল বাস্তবায়ন সম্পন্ন হয়েছে – বাংলাদেশ কৃষি গবেষণা ফাউন্ডেশনের আর্থিক ও বাংলাদেশ কৃষি গবেষণা ইনিস্টিটিউটের কারিগরি সহযোগিতায় একটি প্রকল্পের অধিনে রাজধানির শেরে বাংলা কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়ে স্থাপিত হয়েছে – প্রকল্পটির প্রধান তত্বাবধায়ক প্রফেসর ড. মো. শাহাবুদ্দিন বলেন, রাস পদ্ধতিতে মাছ চাষ উদ্যোক্তাদের জন্যে অনেক লাভজনক হবে – ০১ শতক জায়গায় নিবিড় চাষ পদ্ধতিতে যেখানে সর্বোচ্চ ২০ কে. জি. মাছ উৎপাদন সম্ভব – রাস পদ্ধতিতে সেখানে কমপক্ষে ২,৫০০ কে. জি. মাছ উৎপাদন সম্ভব – ১০ হাজার লিটার একটি ট্যাংকের জন্যে সব মিলিয়ে ১৫ বর্গফুট জায়গা লাগবে – পুকুরে অ্যাতো বেশি উৎপাদনে যাবার জন্যে যে খাবার দেয়া হয় তা এক সময়ে নাইট্রোজেন বর্জ্যে পরিণত হয়ে পানিকে দুষিত করে -মাছ বাচে না – কিন্তু রাস পদ্ধতিতে ট্যংকের ভারি বর্জ্যগুলো প্রথমে ভার্টেক্স ফিল্টারে নিয়ে আসা হবে – পরবর্তিতে এ ময়লা মাইক্রোম্যাশ নেটের সাহায্যে ভারি বর্জ্য স্প্রে করে অ্যাকোয়াপনিক্স বেডে জৈব সার হিসেবে ব্যবহার করতে পারবে – রাস পদ্ধতিতে উৎপাদিত মাছের গুণগতমান পুরোপুরি নিয়ন্ত্রনে থাকে বলে এ সব মাছ বিদেশেও রপ্তানি করা যাবে - রাজধানির শেরে বাংলা কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়ে স্থাপিত মাছ চাষের ‘রাস’ প্রযুক্তিটি চাষি, উদ্যোক্তা, গবেষক, শিক্ষক, শিক্ষার্থি সবার জন্যে উন্মুক্ত রাখা হয়েছে –
০১. (ঠ) আবিষ্কার- “পলিনেট হাউস” চাষ পদ্ধতি - জলবায়ু পরিবর্তনের বিরূপ প্রভাবে কৃষি ক্ষেত্রে বাড়ছে ঝুকি - জলবায়ু পরিবর্তনের বিরূপ প্রভাবে কৃষি ক্ষেত্রে বাড়ছে নিত্য নতুন ঝুকি - জলবায়ু পরিবর্তনের বিরূপ প্রভাবে ক্রমেই হুমকির মুখে পড়ছে কৃষি – জলবায়ু পরিবর্তনের বিরূপ প্রভাব থেকে কৃষিকে বাচাতে নতুন নতুন গবেষণা ও আবিষ্কার করছে কৃষি গবেষকরা – এমনই একটি নতুন আবিষ্কার “পলিনেট হাউস” চাষ পদ্ধতি -“পলিনেট হাউস”র মাধ্যমে শিতকালিন সবজি গ্রিষ্মকালে ও গ্রিষ্মকালিন সবজি শিতকালে চাষ করা যাবে - “পলিনেট হাউস” প্রযুক্তির মাধ্যমে ভারি বৃষ্টি, তিব্র দাবদাহ, কিটপতঙ্গ, ভাইরাসজনিত রোগ ইত্যাদি প্রতিকুল পরিস্থিতিতেও নিরাপদ থাকবে শাক সবজি চাষ ও ফলমুলসহ সব ধরণের কৃষি পণ্য -“পলিনেট হাউস” পাইলট প্রকল্পের মাধ্যমে সরকারি উদ্যোগে দেশের সব বিভাগে অন্তত: ০১ টি করে “পলিনেট হাউস” নির্মান করে দেয়া হোচ্ছে – তা দেখেই উদ্ভুদ্ধ হোয়ে উঠছে কৃষকরা – অসময়ে সবজি চাষের জন্যে “পলিনেট হাউস” আধুনক কৃষি প্রযুক্তির একটি নতুন সংযোজন – এখানে ফসলের উৎপাদন বাড়বে ২০% – পোকামাকড়ের আক্রমন কমবে ৭০% -
দেশের সবজি ভান্ডার খ্যাত রাজশাহি বিভাগে ২১ টি “পলিনেট হাউস” নির্মান করা হোচ্ছে – পবা উপজেলায় খড়খড়িতে তৈরি “পলিনেট হাউস”র সুফল পেতে শুরু কোরেছে কৃষকরা - পবা উপজেলায় খড়খড়িতে ‘কৃষক বন্ধন বিসমিল্লাহ’’ নার্সারির স্বত্বাধিকারি শামসুল আলম কাদুর ২৫ শতাংশ জমিতি কৃষি বিভাগ সম্পুর্ণ সরকারি খরচে একটি “পলিনেট হাউস” করে দেয়া হোয়েছে – এত উন্নত মানের পলি ওয়ালপেপার ব্যবহার করা হোয়েছে – লোহার অ্যাঙ্গেলের ওপর পলিপেপার দিয়ে ০৩ টি সেড “পলিনেট হাউস” নির্মান করা হোয়েছে – এতে ব্যয় হোয়েছে ১৫ লাখ টাকা – এই “পলিনেট হাউস”র স্থায়িত্ব ধরা হোয়েছে ২০ বছর -

বায়তুল মোকাররমের দক্ষিনে ফল বিক্রেতাদের কাছে বারো মাস আম সহ নানা জাতের বিদেশি ফল বারো মাস পাওয়া যায়। অথচ তাদের স্থায়ি ভাবে বিক্রির জন্যে বসার কোনো ব্যবস্থা নেই। তাদের উচ্ছেধকারিদের ধাওয়ায় দৌড়ের উপর থাকতে হয় সর্বক্ষণ ।

# # # আমাদের দেশের সন্তানেরা নিত্য নতুন বিশ্বমানের আবিষ্কার (Global Standard Invention) করে যা পৃথিবিতে প্রথম এবং বিশ্ববাসিকে তাক লাগিয়ে দিয়েছে কখনো সখনো -

এমনি নিত্য নতুন ৪৫ (পয়তাল্লিশ) হাজারের অধিক আবিষ্কারে বাংলাদেশের সন্তানেরা বিশ্বে ও দেশে নন্দিত - কিন্তু সরকারের সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষের যথাযথ পৃষ্ঠপোষকতা, অধিকতর উন্নত গবেষণার ব্যবস্থা করা ও আন্তরিকতার অভাবে (দয়ার অভাবে) তা অংকুরেই মরে যাচ্ছে অনেক । কিংবা বিদেশ কিনে নিচ্ছে বলে দেশে ব্যাপক উতপাদন, বিপনন, বাজারজাতকরণ ও বিদেশে রপ্তানি করতে পারেনি ।

আমার দেশের মেধাবি সন্তানদের ৪৫ (পয়তাল্লিশ) হাজারের অধিক বিশ্বমানের আবিষ্কার সমুহ ব্যাপক উতপাদন, বিপনন, বাজারজাতকরণ ও বিদেশে রপ্তানির জন্যে রাষ্ট্রিয় স্বিকৃতি ও পৃষ্ঠপোষকতা একান্ত জরুরি । অধিকতর উন্নত গবেষণার ব্যবস্থা করাও আবশ্যক । প্রয়োজনে, বিনা সুদে ব্যাংক ঋণ বা সামান্য সুদে (নাম মাত্র সুদে) ব্যাংক ঋণের ব্যবস্থা করলেও এসব আবিষ্কারকদের উতসাহ বা প্রেরণা বা প্রনোদনা দেয়া যেতে পারে । ব্যাপক উতপাদনের, বিপনণের ও বাজারজাতকরণের এবং বিদেশে রপ্তানির জন্যে গণভবণে মাননিয় প্রধানমন্ত্রির একান্ত সান্নিধ্যে, কঠোর নির্দেশনায় ও নিবিড় তত্ত্বাবধানে একটি “গবেষণা কর্মসুচি” (Research Program) গ্রহণ একান্ত জরুরি বলে প্রতিয়মান । যে খাত থেকে মিলিয়ন বিলিয়ন ডলার বৈদেশিক মুদ্রা আসবে দেশে । লাখ লাখ বেকার মানুষের কর্মসংস্থান হবে দেশের । ‘মুজিব শতবর্ষ’ ও ‘স্বাধিনতার পঞ্চাশ বর্ষ’ সামনে রেখে এ বিষয়ে একটি “গবেষণা কর্মসুচি” (Research Program) গ্রহণের মাননিয় প্রধানমন্ত্রির বরাবরে বিনত আবেদন জানাচ্ছি ।
বিশ্বমানের আবিষ্কার : গবেষণা কর্মসুচি (বিআগক) । Global Standard Invention : Research Program (GSIRP). এই গবেষণা কর্মসুচির অভিষ্ট লক্ষ্য (Ultimate Goal) হবে দেশের মেধাবি সন্তানদের ৪৫ (পয়তাল্লিশ) হাজারের অধিক বিশ্বমানের আবিষ্কারসমুহকে নিয়ে পানগাও বন্দর (Pangaon Port) সংলগ্ন কোনো স্থানে একটি শিল্প পল্লি/শিল্প নগরি/শিল্পাঞ্চল (Industrial Village/Industrial Town/Industrial Area) কিংবা EPZ (Export Prpmotion Zone) গড়ে তোলা । এ কাজে সকলের আন্তরিক সহযোগিতা ও পরামর্শ কামনা করছি -



সর্বশেষ এডিট : ১৩ ই ডিসেম্বর, ২০২২ সকাল ১০:২৫
১টি মন্তব্য ০টি উত্তর

আপনার মন্তব্য লিখুন

ছবি সংযুক্ত করতে এখানে ড্রাগ করে আনুন অথবা কম্পিউটারের নির্ধারিত স্থান থেকে সংযুক্ত করুন (সর্বোচ্চ ইমেজ সাইজঃ ১০ মেগাবাইট)
Shore O Shore A Hrosho I Dirgho I Hrosho U Dirgho U Ri E OI O OU Ka Kha Ga Gha Uma Cha Chha Ja Jha Yon To TTho Do Dho MurdhonNo TTo Tho DDo DDho No Po Fo Bo Vo Mo Ontoshto Zo Ro Lo Talobyo Sho Murdhonyo So Dontyo So Ho Zukto Kho Doye Bindu Ro Dhoye Bindu Ro Ontosthyo Yo Khondo Tto Uniswor Bisworgo Chondro Bindu A Kar E Kar O Kar Hrosho I Kar Dirgho I Kar Hrosho U Kar Dirgho U Kar Ou Kar Oi Kar Joiner Ro Fola Zo Fola Ref Ri Kar Hoshonto Doi Bo Dari SpaceBar
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :
আলোচিত ব্লগ

বিসিএস-পরীক্ষার হলে দেরিঃ পক্ষ বনাম বিপক্ষ

লিখেছেন BM Khalid Hasan, ২৬ শে এপ্রিল, ২০২৪ সন্ধ্যা ৭:০৪



বর্তমানের হট টপিক হলো, “১ মিনিট দেরি করে বিসিএস পরীক্ষার হলে ঢুকতে না পেরে পরীক্ষার্থীর স্বপ্ন ভঙ্গ।” প্রচন্ড কান্নারত অবস্থায় তাদের ছবি ও ভিডিও দেখা যাচ্ছে। কারণ সারাজীবন ধরে... ...বাকিটুকু পড়ুন

আমাদের কার কি করা উচিৎ আর কি করা উচিৎ না সেটাই আমারা জানি না।

লিখেছেন সেলিনা জাহান প্রিয়া, ২৭ শে এপ্রিল, ২০২৪ রাত ১:২৮




আমাদের কার কি করা উচিৎ আর কি করা উচিৎ না সেটাই আমারা জানি না। আমাদের দেশে মানুষ জন্ম নেয়ার সাথেই একটি গাছ লাগানো উচিৎ । আর... ...বাকিটুকু পড়ুন

মানবতার কাজে বিশ্বাসে বড় ধাক্কা মিল্টন সমাদ্দার

লিখেছেন আরেফিন৩৩৬, ২৭ শে এপ্রিল, ২০২৪ রাত ২:১৭


মানুষ মানুষের জন্যে, যুগে যুগে মানুষ মাজুর হয়েছে, মানুষই পাশে দাঁড়িয়েছে। অনেকে কাজের ব্যস্ততায় এবং নিজের সময়ের সীমাবদ্ধতায় মানুষের পাশে দাঁড়াতে পারে না। তখন তারা সাহায্যের হাত বাড়ান আর্থিক ভাবে।... ...বাকিটুকু পড়ুন

জব্বারের বলীখেলা ও বৈশাখী মেলা-২০২৪

লিখেছেন মোঃ মাইদুল সরকার, ২৭ শে এপ্রিল, ২০২৪ সকাল ১১:৩৭



ছবি সৌজন্য-https://www.tbsnews.net/bangla




ছবি- মঞ্চে তখন গান চলছে, মধু হই হই আরে বিষ খাওয়াইলা.......... চট্টগ্রামের ঐতিহ্যবাহী গান।

প্রতি বছরের মত এবার অনুষ্ঠিত হল জব্বারের বলীখেলা ও বৈশাখী মেলা-২০২৪। গত ২৪/০৪/২৪... ...বাকিটুকু পড়ুন

ডাক্তার ডেথঃ হ্যারল্ড শিপম্যান

লিখেছেন অপু তানভীর, ২৭ শে এপ্রিল, ২০২৪ দুপুর ১:০৪



উপরওয়ালার পরে আমরা আমাদের জীবনের ডাক্তারদের উপর ভরশা করি । যারা অবিশ্বাসী তারা তো এক নম্বরেই ডাক্তারের ভরশা করে । এটা ছাড়া অবশ্য আমাদের আর কোন উপায়ই থাকে না... ...বাকিটুকু পড়ুন

×