somewhere in... blog
x
ফোনেটিক ইউনিজয় বিজয়

পোস্টটি যিনি লিখেছেন

ফকির ইলিয়াস
আলোর আয়না এই ব্লগের সকল মৌলিক লেখার স্বত্ত্ব লেখকের।এখান থেকে কোনো লেখা লেখকের অনুমতি ছাড়া অন্য কোথাও প্রকাশ, ছাপা, অনুলিপি করা গ্রহনযোগ্য নয়।লেখা অন্য কোথাও প্রকাশ, ছাপা করতে চাইলে লেখকের সম্মতি নিতে হবে। লেখকের ইমেল - [email protected]

প্রবাসে বাঙালির সংস্কৃতি চর্চা

২৪ শে ডিসেম্বর, ২০০৭ রাত ১:৩৬
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :

প্রবাসে বাঙালির সংস্কৃতি চর্চা
ফ কি র ই লি য়া স
--------------------------------------------------------------
নিউইয়র্কের এস্টোরিয়ায় ‘এথেন্স পার্ক’টি এক সময় ছিল গ্রিক-আমেরিকানদের সংস্কৃতি চর্চার কেন্দ্রবিন্দু। দু’দশক আগে কখনও ভাবাই যেত না, এই এথেন্স পার্ক একদিন বাঙালি অভিবাসীদের অনুষ্ঠানমালায় মুখরিত হয়ে উঠবে। অথচ আজ তাই হয়েছে। এই স্বপ্নকে বাস্তবে রূপ দিয়েছে প্রবাসের একটি অত্যন্ত সুপরিচিত সংগঠন ‘বাংলাদেশ ইন্সটিটিউট অব পারফর্মিং আর্টস’ (বিপা)। বিপা যুক্তরাষ্ট্রে বাংলা সংস্কৃতি চর্চায় একটি বিপ­ব ঘটিয়েছে তা বলা যায় আজ খুব দৃঢ়তার সঙ্গে। বিপা গেল ছ’বছর যাবৎ এথেন্স পার্কের মুক্তমঞ্চে আগস্ট মাসের প্রতি শুক্রবার বিকালে ৪ ঘন্টাব্যাপী অনুষ্ঠানমালা করছে অত্যন্ত কৃতিত্বের সঙ্গে। গান, নাচ, নাটক, মূকাভিনয়, কবিতা আবৃত্তি, পুঁথিপাঠসহ বিভিন্ন সূচি থাকছে এসব অনুষ্ঠানে।
বিপা এ পর্যন্ত বেশ কিছু নবীন প্রজন্মেরর অভিবাসী বাঙালি শিল্পীও সৃজন করেছে। সেমন্তী ওয়াহেদ তাদেরই একজন। সেমন্তী গেল ক’মাস আগে ঢাকায় বিভিন্ন অনুষ্ঠান করে কৃতিত্ব কুড়িয়েছেন। তার পারফরম্যান্স প্রশংসিত হচ্ছে দেশে-বিদেশে। বিপা’র ছাত্রছাত্রীর সংখ্যা শতাধিক। প্রবাসে এভাবেই গড়ে উঠছে মিনি বাংলাদেশ। শক্ত হচ্ছে বাংলা ভাষা, বাঙালির সংস্কৃতির শিকড়।
বিদেশে যে লাখ লাখ বাঙালি প্রজন্ম বেড়ে উঠছে, তাদের ‘সুন্দরতম ভূমি বাংলাদেশ’কে বিশদভাবে জানাতে এগিয়ে এসেছিলেন বাংলা সাহিত্যের এক কৃতী পুরুষ বিশিষ্ট সাহিত্যিক, প্রাবন্ধিক কবি ড. হুমায়ুন আজাদ। তিনি লিখেছিলেন একটি চমৎকার গ্রন্থ ‘মাই বিউটিফুল বাংলাদেশ’। শিশু কিশোর-কিশোরীদের পঠন উপযোগী এ গ্রন্থটি প্রকাশ করেছিল নিউইয়র্কভিত্তিক প্রকাশনা-বিপণন সংস্খা ‘মুক্তধারা’। গ্রন্থটি ইউরোপ এবং উত্তর আমেরিকার অনেক বাংলা স্কুলে পঠিত হচ্ছে। অনেক মাতা-পিতা তাদের সন্তানদের হাতে তুলে দিয়েছেন এই গ্রন্থটি।

বাংলা শিক্ষানবিসদের উপযোগী আরেকটি বাংলা বই খুব সহজ ভাষায় লিখেছেন নিউইয়র্ক প্রবাসী টিভি ব্যক্তিত্ব, প্রাবন্ধিক বেলাল বেগ। তার গ্রন্থটিও প্রশংসিত হয়েছে পাঠক মহলে। বিশেষ করে লন্ডন এবং নিউইয়র্ক নগরী এখন গড়ে উঠেছে বাঙালির শ্রেষ্ঠ অভিবাস ভূমি হিসেবে।
লন্ডন প্রবাসী বাঙালিরা দাবি করছেন, ইংল্যান্ড এখন ‘তৃতীয় বাংলা’। একই দাবি নিউইয়র্কবাসীরও। চলছে পরিশুদ্ধ সংস্কৃতি চর্চার প্রতিযোগিতা। বাংলাদেশ এবং পশ্চিম বাংলার পর ‘তৃতীয় বাংলা' নামক চারণভূমিটি কোথায় তৈরি হবে তা স্পষ্ট করে বলার সময় হয়তো এখনও আসেনি। কিন্তু অভিবাসী বাঙালির সংখ্যা যেভাবে বাড়ছে, তার অব্যাহত ধারায় এক সময় ‘তৃতীয় বাংলা’ কিংবা ‘চতুর্থ বাংলা’র অস্তিত্ব যে বিকশিত হবেই তা এখন সময়ের ব্যাপার মাত্র।
দুই.
প্রবাসে বাংলা ভাষা, বাংলা সংস্কৃতি চর্চার পথিকৃত হিসেবে অনেকের ভূমিকা স্মরণযোগ্য। একজন অগ্রজের কথা না বললেই নয়। তিনি ইংল্যান্ড প্রবাসী প্রয়াত তাসাদ্দুক আহমদ। ষাটের দশকে ব্রিটেনে এসে বিলেতে বাংলা সংস্কৃতি চর্চার যে ঝাণ্ডা তিনি উড়িয়েছিলেন তা আজও উড়ছে ইংল্যান্ডের আকাশে গৌরবের সঙ্গে। তাসাদ্দুক আহমদ তার কর্মের জন্য ব্রিটেনের রানীর দেয়া ‘এমবিই’ খেতাব পেয়েছিলেন।

মনে পড়ছে, ১৯৯২ সালে ইংল্যান্ডে দেশ বিকাশ নামের একটি সাংস্কৃতিক সংগঠনের আয়োজনে বাংলাদেশ মেলায় অংশগ্রহণের সুযোগ আমার হয়েছিল। সে অনুষ্ঠানের প্রধান অতিথি তাসাদ্দুক আহমদ তার স্বপ্নের কথা আমাদের বলেছিলেন। তিনি বলেছিলেন, এই প্রবাসী প্রজন্মের সুযোগ্য সন্তানরাই একদিন তাদের শিকড় ভূমি বাংলাদেশের পাশে গিয়ে দাঁড়াবে। এরা জানবে তাদের মূল ধারার কথা। তাদের ইতিহাস, ঐতিহ্য, সভ্যতা, সংস্কৃতির কথা। তারা তা ধারণ করবে মনেপ্রাণে।

ব্রিটেনে এখন বেশক’টি প্রতিনিধিত্বশীল সাংস্কৃতিক সংগঠন কাজ করছে মাঠ পর্যায়ে। ‘বিশ্বসাহিত্য কেন্দ্র’ ইংল্যান্ড শাখা নিয়মিত কার্যক্রম চালু করেছে গেল পাঁচ বছর যাবৎ। ‘চারণ’ নামের একটি সাংস্কৃতিক চক্রও গড়ে তুলেছেন বেশ কিছু মননশীল তরুণ-তরুণী। লন্ডনের বাংলা টাউনে বাংলাদেশ মেলা, বৈশাখী মেলার আয়োজন হচ্ছে প্রতি বছর খুব জমকালো আঙ্গিকে। অংশ নিচ্ছেন দেশ ও প্রবাসের শিল্পীরা।

একইভাবে কানাডার টরন্টো, মন্ট্রিয়েলেও বেশ কিছু সাংস্কৃতিক সংগঠন প্রতিবছর নাচ, গান, সেমিনার, নতুন প্রজন্মের জন্য মুক্ত ফোরামসহ ব্যাপক আয়োজন করছে। ১৯৮৭ সালে ফেডারেশন অব বাংলাদেশী অর্গানাইজেশন অব নর্থ আমেরিকা (ফোবানা) নামে একটি ছাতা সংগঠন জন্ম নিয়েছিল উত্তর আমেরিকায়। কিন্তু দু:খের কথা নেতৃত্বের কোন্দলের শিকার হয়ে ফোবানা এখন বহুধাবিভক্ত হয়ে পড়েছে। যে লক্ষ্য নিয়ে ফোবানার জন্ম হয়েছিল, সে লক্ষ্য থেকে সম্পূর্ণই সরে এসেছে উদ্যোগটি। পরিকল্পনা চলছে সেপ্টেম্বর মাসের প্রথম সপ্তাহে গোটা উত্তর আমেরিকার বিভিন্ন অঙ্গরাজ্য এবং কানাডা জুড়ে প্রতিটি অঙ্গরাজ্যে ‘বাংলাদেশ সম্মেলন’ আয়োজন করার। বিভিন্ন অঙ্গরাজ্যের সংগঠনগুলো এ বিষয়ে উদ্যোগ নিচ্ছে ইতিমধ্যে।
তিন.
যুক্তরাষ্ট্রে বাংলাদেশ, বাংলা সংস্কৃতিকে তুলে ধরতে আঞ্চলিক সংগঠনগুলো ব্যাপক ভূমিকা রাখছে। সিলেট সদর থানা এসোসিয়েশন গেল পাঁচ বছর যাবৎ সুবিশাল পরিসরে বাংলাদেশ মেলার আয়োজন করছে নিউইয়র্কে। একই ধারায় এগিয়ে এসেছে চট্টগ্রাম সমিতি, বিয়ানীবাজার সামাজিক-সাংস্কৃতিক সমিতি, জ্যামাইকা ফেন্সন্ডস সোসাইটি, ব্রঙ্কস্ বাংলাদেশ সোসাইটিসহ বেশ কিছু সংগঠন।
বোস্টনে কিশলয় বাংলা স্কুল, ওয়াশিংটন বাংলা স্কুল, কিংবা নিউইয়র্কে উদীচী শিল্পীগোষ্ঠী, তরঙ্গ শিল্পীগোষ্ঠী, বাংলাদেশ কালচারাল সেন্টার, বিশ্বসাহিত্য কেন্দ্র যেসব প্রোগ্রাম করছে তা প্রবাসে সংস্কৃতি চর্চার পরিপূরক সর্বাংশে। তাছাড়া প্যারিসে পার্থ প্রতিম মজুমদার কিংবা ক্যালিফোর্নিয়ায় কাজী মশহুরুল হুদার মতো কৃতী মূকাভিনেতা অথবা শিল্পী কাদেরী কিবরিয়া, পণ্ডিত রামকানাই দাশ, শিল্পী কাবেরী দাশ, শিল্পী দুলাল ভৌমিক প্রমুখের উজ্জ্বল ভূমিকা কি অস্বীকার করা যাবে? কিংবা প্রামাণ্যচিত্র নির্মাতা বিশিষ্ট চিকিৎসক ডা. জিয়াউদ্দিন আহমেদের কথা?

অতিসম্প্রতি নিউইয়র্কে সিলেট সদর হাউসে আয়োজন হল প্রবাসী শিল্পী তাজুল ইমামের একক চিত্র প্রদর্শনী ‘স্মৃতি-সত্তা-বোধ’। তার কর্মে প্রবাসের জীবনঘনিষ্ঠ চিত্রই ফুটে উঠেছে প্রাঞ্জলভাবে। তাজুল ইমাম একের ভেতরে অনেক। শিল্পী, সুরকার, চিত্রকর, গল্পকার, গীতিকার, গ্রাফিকস ডিজাইনার। প্রবাসে শিল্পী সত্তার ‘আইকন’ তৈরি হয়ে গোটা বিশ্বে বাংলা সংস্কৃতির দ্যুতি ছড়িয়ে দেবে এ প্রত্যাশা প্রবাসী সমাজের। পশ্চিম বাংলার বাঙালিদের আয়োজন বঙ্গ সংস্কৃতি সম্মেলন উত্তর আমেরিকায় আয়োজিত হচ্ছে পঁচিশ বছরেরও বেশি সময় ধরে। এ সম্মেলনে বাংলাদেশের বাঙালিদের অংশগ্রহণও বাড়ছে। বেশ ক’টি নাট্য সংগঠন নিউইয়র্কের ব্রডওয়ে শো’তে অভিনয় করার সুযোগ পেয়েছে। নিউইয়র্ক পাবলিক লাইব্রেরি বেশ ক’জন বাঙালি লেখক-পাঠককে তাদের সেশনে পাঠ করার সুযোগ দিয়েছে গেল পাঁচ বছরে। এর পরিসর ক্রমশ বাড়ছে। অভিবাসন একটি চলমান প্রক্রিয়া। এই প্রক্রিয়ায় বাঙালিরা ছড়িয়ে পড়বেই বিশ্বের দেশ-দেশান্তরে। বিশ্বায়ন তাদের ডেকে নেবে আরও কাছাকাছি। তারা বিদেশে যাওয়ার সময় নিজ সংস্কৃতি বহন করে নিয়ে যাবেন এবং তা তুলে ধরবেন যুগে যুগে কালে কালে।
চার.
বাংলা সাহিত্য সংস্কৃতির চর্চা চলছে অষ্ট্রেলিয়া, জাপান, সুইডেন ,জার্মানী
সহ সৌদীআরব, কু্য়েত, কাতার, বাহরাইন, ওমান, আরব আমীরাত - মধ্যপ্রাচ্যের অনেক দেশে। প্রবাসী-অভিবাসী বাঙালীরা জাগিয়ে রাখছেন
নিজ সভ্যতা। অনেক প্রবাসী কবি লেখকের বই বের হয় বইমেলায়।
অনলাইন ম্যাগাজিন , ব্লগে লেখালেখি সহ প্রতিদিনের কর্মকান্ড নজর কাড়ার মতো। এর ব্যাপৃতি যতো এগিয়ে যাবে ততোই লাভবান হবে
প্রবাসী প্রজন্ম।
---------------------------------------------------------------------------------
( দৈনিক যুগান্তর -এ প্রকাশিত। সংযোজন ও পরিমার্জন ডিসেম্বর ২০০৭)
ছবি- এক সাহিত্য আড্ডায় আলোচনা করছেন
কবি সাইফুল্লাহ মাহমুদ দুলাল )
১৩টি মন্তব্য ১টি উত্তর

আপনার মন্তব্য লিখুন

ছবি সংযুক্ত করতে এখানে ড্রাগ করে আনুন অথবা কম্পিউটারের নির্ধারিত স্থান থেকে সংযুক্ত করুন (সর্বোচ্চ ইমেজ সাইজঃ ১০ মেগাবাইট)
Shore O Shore A Hrosho I Dirgho I Hrosho U Dirgho U Ri E OI O OU Ka Kha Ga Gha Uma Cha Chha Ja Jha Yon To TTho Do Dho MurdhonNo TTo Tho DDo DDho No Po Fo Bo Vo Mo Ontoshto Zo Ro Lo Talobyo Sho Murdhonyo So Dontyo So Ho Zukto Kho Doye Bindu Ro Dhoye Bindu Ro Ontosthyo Yo Khondo Tto Uniswor Bisworgo Chondro Bindu A Kar E Kar O Kar Hrosho I Kar Dirgho I Kar Hrosho U Kar Dirgho U Kar Ou Kar Oi Kar Joiner Ro Fola Zo Fola Ref Ri Kar Hoshonto Doi Bo Dari SpaceBar
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :
আলোচিত ব্লগ

মিশন: কাঁসার থালা–বাটি

লিখেছেন কলিমুদ্দি দফাদার, ০৪ ঠা ডিসেম্বর, ২০২৫ রাত ৯:২৭

বড় ভাই–ভাবীর ম্যারেজ ডে। কিছু একটা উপহার দেওয়া দরকার। কিন্তু সমস্যা হলো—ভাই আমার পোশাক–আশাক বা লাইফস্টাইল নিয়ে খুবই উদাসীন। এসব কিনে দেওয়া মানে পুরো টাকা জ্বলে ঠালা! আগের দেওয়া অনেক... ...বাকিটুকু পড়ুন

আওয়ামী লীগের পাশাপাশি জামায়াতে ইসলামীকেও নিষিদ্ধ করা যেতে পারে ।

লিখেছেন সৈয়দ কুতুব, ০৫ ই ডিসেম্বর, ২০২৫ রাত ১২:৪৫


বাংলাদেশে আসলে দুইটা পক্ষের লোকজনই মূলত রাজনীতিটা নিয়ন্ত্রণ করে। একটা হলো স্বাধীনতার পক্ষের শক্তি এবং অন্যটি হলো স্বাধীনতার বিপক্ষ শক্তি। এর মাঝে আধা পক্ষ-বিপক্ষ শক্তি হিসেবে একটা রাজনৈতিক দল... ...বাকিটুকু পড়ুন

J K and Our liberation war১৯৭১

লিখেছেন ক্লোন রাফা, ০৫ ই ডিসেম্বর, ২০২৫ সকাল ৯:০৯



জ্যাঁ ক্যুয়ে ছিলেন একজন ফরাসি মানবতাবাদী যিনি ১৯৭১ সালে বাংলাদেশের মুক্তিযুদ্ধের সময় পাকিস্তান ইন্টারন্যাশনাল এয়ারলাইন্সের একটি বিমান হাইজ্যাক করেছিলেন। তিনি ৩ ডিসেম্বর, ১৯৭১ তারিখে প্যারিসের অরলি... ...বাকিটুকু পড়ুন

এবার ইউনুসের ২১শে অগাষ্ঠ ২০০৪ এর গ্রেনেড হামলার তদন্ত করা উচিৎ

লিখেছেন এ আর ১৫, ০৫ ই ডিসেম্বর, ২০২৫ সকাল ৯:৪০



এবার ইউনুসের ২১শে অগাষ্ঠ ২০০৪ এর গ্রেনেড হামলার তদন্ত করা উচিৎ


২০০৪ সালের ২১ শে অগাষ্ঠে গ্রেনেড হামলার কারন হিসাবে বলা হয়েছিল , হাসিনা নাকি ভ্যানেটি ব্যাগে... ...বাকিটুকু পড়ুন

বাংলাদেশের রাজনীতিতে নতুন ছায়াযুদ্ধ: R থেকে MIT—কুয়াশার ভেতর নতুন ক্ষমতার সমীকরণ

লিখেছেন এস.এম. আজাদ রহমান, ০৫ ই ডিসেম্বর, ২০২৫ দুপুর ১২:৪৪



বাংলাদেশের রাজনীতিতে নতুন ছায়াযুদ্ধ: R থেকে MIT—কুয়াশার ভেতর নতুন ক্ষমতার সমীকরণ

কেন বিএনপি–জামায়াত–তুরস্ক প্রসঙ্গ এখন এত তপ্ত?
বাংলাদেশের রাজনীতিতে দীর্ঘদিন ধরে একটি পরিচিত ভয়–সংস্কৃতি কাজ করেছে—
“র”—ভারতের গোয়েন্দা সংস্থা নিয়ে রাজনীতিতে গুজব,... ...বাকিটুকু পড়ুন

×