somewhere in... blog
x
ফোনেটিক ইউনিজয় বিজয়

আত্মজৈবনিক স্মৃতিকথন- ল্যাভেণ্ডারের সুবাস

০৯ ই সেপ্টেম্বর, ২০২১ রাত ১১:০৫
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :



(এটি একটি নন-ফিকশন লেখা। ২০১৬ থেকে ২০১৮ পর্যন্ত আমার ইউকে সফর নিয়ে লেখাটা লিখছি। ভাবলাম, ব্লগে দিতে থাকি। কেউ চাইলে পড়তে পারেন।)

১ম পর্ব

২০১৫ সালের শুরু’র ঘটনা।
আমার বর (আনিস) যখন জানালো, ইউকে তে তার দু’বছরের একটা রিসার্চ ফেলোশীপে যাওয়ার সম্ভাবনা দেখা দিয়েছে, তখন বরাবরের মতোই চিন্তার সাগরে ঝপাৎ করে ঝাঁপ দিলাম। আবার সেই একা একা সবকিছু ম্যানেজ করে চলা! আর এবার নাকি দু’বছর!
ইউকে’র ইউনিভার্সিটি অফ লীডসে মারি কুরি রিসার্চ ফেলোশীপের জন্য সে এপ্লাই করবে। পেলে ভালো হয়। কারণ যে টাকাটা তারা দেবে তাতে সেখানে থাকা খাওয়ার খরচাপাতি বেশ ভালো ভাবেই উঠে আসবে। মাস শেষে কিছু জমতেও পারে। আর না পাওয়া গেলেও ইউনিভার্সিটি থেকে রিসার্চ এসিস্টেন্ট হিসেবে যা পাওয়া যাবে সেটাও মন্দ নয়। তবে সেক্ষেত্রে থাকা খাওয়া হয়ে গেলেও মাস শেষে ঝুড়ি খালি পড়ে থাকবে।
যার যা চিন্তা! ঝুড়ি ফাঁকা থাকলো নাকি ভরা, আপাতত সেই চিন্তা তার। আর আমার চিন্তার কারণ ভিন্ন। ইতিপূর্বে আধামাস অথবা একমাসের জন্য তার এই বিদেশ ভ্রমনে বেশ অভ্যস্ত হয়ে গিয়েছিলাম আমি। হয়ে গিয়েছিলাম না বলে হতে হয়েছিল বললে বেশি ভালো হয়। প্রায়ই হিল্লী দিল্লী কনফারেন্স তার লেগেই থাকতো। আর এদিকে একা একা সবকিছু সামাল দিতে গিয়ে আমি হয়ে যেতাম চিড়াচ্যাপ্টা।

ছেলের স্কুল আর টিচারের বাসায় আনা নেওয়া, বাজারঘাট করা, নিজের চাকরি...সবকিছু একা আমাকেই সামাল দিতে হতো। কোয়ার্টারের দারোয়ানরা পর্যন্ত দু’দিনেই বুঝে যেত, স্যার দেশে নেই। বাজারের থলি হাতে পলাশী থেকে টেনে টেনে বাজার আনার সময় তারা হাঁ করে সেই থলির দিকে তাকিয়ে থাকতো। থলির মুখ দিয়ে উঁকি দিত লকলকে পুঁই কিংবা লাউয়ের ডগা।
আমি ড্রাইভিং পারি না। বাসার গাড়ির জন্য ড্রাইভারও রাখা হয়নি। কাজেই এই সময়টাতে বস্ত্রাবৃত অবস্থায় আমাদের গাড়ি পড়ে থাকতো নীচে। ছেলেকে স্কুলে পৌঁছে দেওয়ার সময় উদ্বিগ্ন মুখে গেটে ফোন দিয়ে বলতাম, ‘একটা রিক্সা থাকলে পাঠিয়ে দিয়েন তো!’ গেটের কাছে অপেক্ষারত রিক্সাওয়ালাদের সেই সময়ে বেজায় ডিমাণ্ড। পছন্দের খেপ না হলে তারা রিক্সা থেকে পা নামায় না। বুয়েট রেড টিচার্স কোয়ার্টারে (টিচারদের দুটি রেসিডেনশিয়াল কোয়ার্টারকে এই নামগুলো দিয়েই ডাকা হতো। লাল কোয়ার্টার আর সাদা কোয়ার্টার।) আমাদের বাসাটা ছিল একেবারে শেষ মাথায়। সেই শেষ মাথায় রিক্সা নিয়ে গিয়ে যে ভাড়া পাওয়া যায়, কোয়ার্টারের কাছাকাছি কোনো বাসায় গেলেও একই ভাড়া আদায় করা যায়। অতএব, রিক্সাওয়ালারা খামোখা বেগার খাটনি খাটতে যাবে কোন দুঃখে? চাহিদা থাকা সত্ত্বেও তারা এ’সময় পায়ের ওপরে পা তুলে বসে বাতাস খেতে থাকে। কাজেই বেশিরভাগ দিনে ছেলেকে নিয়ে হন্টন দেওয়া ছাড়া গতি থাকতো না আমার।
দারোয়ানরা দ্বিতীয় দিনেই জিজ্ঞেস করতো,
‘ম্যাডাম, স্যার কি দেশের বাইরে গেছেন?’

তবু সময়টুকু ফুড়ুৎ করে শেষও হয়ে যেত। মা-ছেলে নিজেদের মতো করে সময়টা কাটিয়ে দিতাম। মন্দ লাগতো না। ছেলে মেতে থাকতো তার পড়া আর অবসরের প্রিয় শখ গান শোনা নিয়ে। আমি চাকরি আর গৃহস্থালীর সময়টুকু বাদে লেখালেখি করতাম। বাসাটা ছিল বেশ বড়। দুজন মানুষের জন্য মোটামুটি গুহাই বলা চলে। সাহসী হয়ে জন্মানোর সুবাদে একা বাসায় ভয় পাওয়ার ব্যাপারটা তেমন একটা কাজ করতো না আমার। তাছাড়া দেশে বুয়েট টিচার্স কোয়ার্টারে থাকতাম। আল্লাহর রহমতে নিরাপত্তার ব্যাপারটা নিয়ে খুব বেশি ভাবতে হতো না। চমৎকার পরিপাটি কোয়ার্টার। আশেপাশে সহৃদয় প্রতিবেশি। অনেক টিচারদের বউরা আবার বন্ধু শ্রেণীয়। একসাথে রাতে হাঁটি, আড্ডা মারি...বাসায় যাতায়াতও আছে। কেউ কেউ বুয়েটে আমার সহপাঠী বা জুনিয়র সিনিয়রও ছিল। তাই বেশ একটা আপন আপন আবহ আছে এখানে।
কিন্তু এবারে বরের যাত্রা দু’বছরের জন্য শুনে আমার গলা শুকিয়ে গেল। পাংশু মুখে জিজ্ঞেস করলাম,
‘দু’বছর একা একা থাকা যাবে? এতগুলো দিন সবকিছু ম্যানেজ করে চলতে পারবো?’
সে নির্বিকার মুখে উত্তর দিলো,
‘তুমি ম্যানেজ করতে পারলেও দু’বছর তো আর কোয়ার্টারে থাকতে দেবে না তোমাকে!’
‘তার মানে?’
‘তার মানে এতদিনের জন্য ছুটি নিয়ে বাইরে থাকলে বাসা রাখা যায় না। তখন অনেক বেশি হারে বাসাভাড়া কাটে। সেই সময় বাসা রাখা অসম্ভব।’
আমি আকাশ থেকে পড়ে গেলাম। বলে কী! কোয়ার্টারে বাসাই রাখা যাবে না? তাহলে থাকবো কোথায়? আমার অফিসের কোয়ার্টারে? সেখানে হুট করে বললেই বাসা পাওয়া যাবে নাকি? আগে থেকে এ্যাপ্লিকেশন জমা দিতে হবে। একটা জোগাড়যন্ত্রের ব্যাপার আছে না!
কিছুক্ষণ চিন্তা করে আনিস বললো,
‘এক কাজ কর। একটা মাস্টার্স করে ফেলো ইউকেতে। আগের একটা করা আছে, তা থাকুক। দেশের বাইরের পড়াশুনার আলাদা দাম আছে না! সেই সাথে বাসাভাড়া করে সপরিবারে থাকা হবে। সবাই মিলে এবারে একসাথেই ঘুরে আসি।’

আমি একটুও আহলাদিত হলাম না এই প্রস্তাবে। আহ্‌! কী চমৎকার প্রস্তাব! মাস্টার্স করে ফেলো! বললেই যেন এই বয়সে চাকরিবাকরি ছেড়েছুড়ে বালিকা হয়ে পড়তে যাওয়া যাবে! এতই যেন সোজা! মাথার কলকব্জাতে এত বছরে জং ধরে লাল হয়ে গেছে। শত ঘষাঘষিতেও সেই জং ছাড়ার কোনো দূরবর্তী সম্ভাবনাও নেই। সেখানে আর লেখাপড়া ঢোকার মতো কোনো প্রবেশদ্বারই নেই। আর তাছাড়া টিউশন ফি? সেটার কথা যেন ভাবনারই কিছু নেই!
সেদিনের মতো আমাদের আলোচনা বেশি দূর এগুলো না বটে, কিন্তু চিন্তাটা কেন যেন পোকা হয়ে মাথায় ঢুকে গেল। দেশের বাইরে পড়তে চাওয়ার সুপ্ত বাসনাটা সবসময়ই মনের কোথায় যেন লুকিয়ে ছিল। ছোটবেলার লালিত ইচ্ছে বলে কথা! নানাকারণে সেই ইচ্ছেটাকে সাকার করা হয়ে ওঠেনি। হয়ত ভাগ্যও সেভাবে পাশে এসে দাঁড়ায়নি। সে যাক... এখন একটুখানি প্রশ্রয় পেতেই সেই সুপ্ত বাসনাটা কেমন যেন লকলক করতে করতে মাথা তুলে দাঁড়ালো।
আমি লুকিয়ে লুকিয়ে অনলাইনে ঘাঁটাঘাঁটি শুরু করলাম। ইউকে’র বিভিন্ন ইউনিভার্সিটির ওয়েবসাইটে ঢুঁ মারতে লাগলাম। মাস্টার্সের টিউশন ফি’র পরিমাণ জেনে আমার আত্মারাম খাঁচাছাড়া হয়ে গেল। এত বছর চাকরি করেও তো এত টাকা জমাতে পারিনি! নিদেনপক্ষে ১৫ লাখ টাকা শুধু টিউশন ফি ই দিতে হবে! এছাড়া আনুষাঙ্গিক খরচাপাতি তো আছেই! পিএইচডি তে তবু রিসার্চ কিংবা টিচিং এসিস্টেন্টশীপ জাতীয় কিছু পাওয়া গেলেও যেতে পারে। মাস্টার্সে এসব কিছু পাওয়া সম্ভব নয়। আমি হাত-পা ছেড়ে দিলাম। কী সব আকাশকুসুম স্বপ্ন দেখতে শুরু করে দিয়েছিলাম! পাগলের মতো শুধু স্বপ্ন দেখলেই চলে? এ যে অসম্ভব ব্যাপার!

তাহলে কি পরিকল্পনা বাতিল? সেক্ষেত্রে আনিসের দুই বছরের পরিকল্পনাও বাতিল করে দিতে হবে। এমনিতেই আমার চাকরির কারণে মাঝেসাঝে সুযোগ থাকা সত্ত্বেও সপরিবারে দেশের বাইরে কোথাও বেড়াতে যাওয়া হয়ে ওঠে না। কারণ সরকারী চাকরিতে বহির্বাংলাদেশ ছুটি মেলানো এক মহা ঝক্কির ব্যাপার। এটা জমা দেও, সেটা জমা দেও। তদবিরের রাস্তাটাকেও খুলে রাখতে হয়। সবকিছু ঠিকঠাক মতো জমা দেওয়ার পরেও কিছু একটুর জন্যও প্যাঁচ লেগে যায়। সেই প্যাঁচ আর কিছুতেই ছুটানো সম্ভবপর হয় না। এতকিছু অবশ্য আমার জানার কথা নয়। কিন্তু এই ব্যাপারে কিছুটা পূর্ব অভিজ্ঞতা আছে বলেই বলছি। সেই প্রসঙ্গে পরে আসছি। আপাতত সাত পাঁচ ভেবে মনের ইচ্ছের আগুনে পানি ঢেলে দিলাম।
কেন যেন একটু মনোকষ্টে ভুগতে লাগলাম। দূর! হলোই না শেষ পর্যন্ত! আনিস তবুও আমাকে খোঁজ খবর চালিয়ে যেতে বললো। যদি স্কলারশীপ টিপের ব্যবস্থা করা যায়! আমি সেই সম্ভাবনা শুরুতেই নাকচ করে দিলাম। স্কলারশীপ কি ছেলের হাতের মোয়া নাকি যে চাইলেই পাওয়া যায়! আর এত খোঁজ খবর পাবোই বা কোথায়?

তবু ঐ যে বললাম...সুপ্ত বাসনার লকলকিয়ে বেড়ে ওঠা! সে ততদিনে মন ছেড়ে মস্তিষ্কে উঁকিঝুকি মারতে শুরু করে দিয়েছে। তাকে আর দমিয়ে রাখা যাচ্ছে না কিছুতেই।
আমি ইউকে প্রবাসী আমার বুয়েটের বন্ধুদের সাথে যোগাযোগ করলাম। মিলি আছে লণ্ডনে, বশিরও লণ্ডনে। সবার আগে মিলির কথাই মনে পড়লো। হল জীবনে ওর পরোপকারিতার অনেক নমুনা দেখেছি। এবারেও হাতে হাতে নমুনা পেলাম। বশিরের খোঁজ মিলিই এনে দিল। বশির আর আমি বুয়েটে একই ব্যাচ, একই বিভাগ এমনকি একই সেকশনে ছিলাম। ঘটনাচক্রে বশির তখন মিলির অফিসেই চাকরি করে। মিলি তার ম্যানেজার। আর বশির নাকি তার পিএইচডি ইউকে থেকেই করেছে। কাজেই ওর কাছে স্কলারশিপ আর ইউকের পড়াশুনা সংক্রান্ত বিস্তারিত খবরাদি পাওয়া সম্ভব। মিলি বশিরের সাথে কথা বলে আমার সাথে ওকে যোগাযোগ করতে বললো। বসের নির্দেশ বলে কী না কে জানে, বশির প্রায় সাথে সাথেই আমাকে মেসেজ পাঠালো। আমি বশিরকে ওর রোল নাম্বার সহকারে সম্বোধন করলাম...৯৪০৪০৫৬। বশির মজা পেয়ে বললো,
‘বল কী! আমি তো নিজেই এই সংখ্যা ভুলে গিয়েছিলাম। ভালো জিনিস মনে করায়ে দিলে তো!’
বশির জানালো, বাংলাদেশ গভর্ণমেন্টের কিছু নাকি স্কলারশীপ আছে। অনেকেই দেশের বাইরে এভাবে পড়াশুনা করতে যায়। বশির আমাদের ক্লাসের একজনের নাম বললো যে দেশে রোডস এণ্ড হাইওয়েজে চাকরি করছে। সরকারী স্কলারশীপ নিয়ে লণ্ডন থেকে পড়ে এসেছে। সে অবশ্য ছিল সি সেকশনে, নাম আজাদ। আমি বুয়েটে পড়ার সময়ে আমাদের সেকশনের ছেলেদেরই চিনতাম না ঠিকমত। তবে একজন আজাদকে তো আমি চিনি...চিনি মানে ভালভাবেই চিনি। সেও সি সেকশনেই পড়তো। কিন্তু সমস্যা হচ্ছে, সে রোডস এন্ড হাইওয়েজে নয়, আমাদের ডিপার্টমেন্ট পিডব্লিউডি তেই আছে।

ফোন নাম্বার নিয়ে প্রথমোক্ত আজাদের সাথে যোগাযোগ করলাম। সে খুব পরিচিতের ভঙ্গিতে আমার সাথে গল্প করলো। আমি মোটেও তাকে চিনতে পারলাম না। তবু ভাব দেখালাম, চিনতে পেরেছি। ছোটবেলা থেকেই অমিশুক স্বভাবের খেসারত আমি জীবনে নানাভাবেই দিয়েছি। কাজেই আরেকবারও সেটা নিঃসঙ্কোচে দিলাম। কেউ কেউ এই মিশতে না পারার ব্যাপারটাকে অহংকারের সাথে মিশিয়ে দেয়। অথচ নিজে জানি, অহংকার থেকে কখনোই এটা করতাম না আমি। সহজভাবে মিশতে আর কথা বলতে পারার ক্ষমতা সৃষ্টিকর্তা প্রদত্ত একটি গুণ, যে গুণটি আমার মাঝে কখনোই ছিল না।
আজাদ জানালো, সে অনেক আগে জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয়ের (মিনিস্ট্রি অব পাবলিক এডমিনিস্ট্রেশন) স্কলারশীপ নিয়ে ইউকে থেকে পড়ে এসেছে। সে গিয়েছিল অনেকটা প্রথম দিকে। যখন এই স্কলারশীপটা সবেমাত্র দেওয়া শুরু হয়েছে। আগে তেমন কম্পিটিটিভ ছিল না, এখন কম্পিটিশন প্রচুর। এর পরে যে খবরটা সে আমাকে দিল, আমি তার জন্য প্রস্তুত ছিলাম না। আজাদ বললো,
‘কেন তোমাদের পি ডব্লিউ ডি’র আজাদও না এই স্কলারশীপ নিয়েই পড়ে এলো কিছুদিন আগে! তুমি তার সাথেই যোগাযোগ কর না! ও তো সাম্প্রতিক খবর জানাতে পারবে!

পিডব্লিউডি’র আজাদ আমার বন্ধু মানুষ। ওর সাথে আমার কিছুদিন আগে মাত্রও দেখা এবং কথা হয়েছে। সে কিছুদিন প্রেষণে দেশের বাইরে ছিল সেটা শুনেছি। পড়তে নাকি গিয়েছিল তাও শুনেছি। কিন্তু আর বেশিকিছু শোনা হয়ে ওঠেনি। কীভাবে পড়তে গেল, কতদিনের জন্য গেল... এসব সবিস্তারে শোনা হয়নি।
আমি এরপরে আজাদকে পাকড়াও করলাম। সে খুব ক্যাজুয়ালি জানালো,
‘হ্যাঁ, আছে তো একটা স্কলারশীপ! কেন তুমি জানো না?’
আমি একটা প্রমাণিত আবালে পরিণত হলাম। দুনিয়ার সবাই জানে, আমি সেই দুনিয়াতেই বাস করেও কিছুই জানি না! (ক্রমশঃ)

সর্বশেষ এডিট : ০৯ ই সেপ্টেম্বর, ২০২১ রাত ১১:০৬
৭টি মন্তব্য ৭টি উত্তর

আপনার মন্তব্য লিখুন

ছবি সংযুক্ত করতে এখানে ড্রাগ করে আনুন অথবা কম্পিউটারের নির্ধারিত স্থান থেকে সংযুক্ত করুন (সর্বোচ্চ ইমেজ সাইজঃ ১০ মেগাবাইট)
Shore O Shore A Hrosho I Dirgho I Hrosho U Dirgho U Ri E OI O OU Ka Kha Ga Gha Uma Cha Chha Ja Jha Yon To TTho Do Dho MurdhonNo TTo Tho DDo DDho No Po Fo Bo Vo Mo Ontoshto Zo Ro Lo Talobyo Sho Murdhonyo So Dontyo So Ho Zukto Kho Doye Bindu Ro Dhoye Bindu Ro Ontosthyo Yo Khondo Tto Uniswor Bisworgo Chondro Bindu A Kar E Kar O Kar Hrosho I Kar Dirgho I Kar Hrosho U Kar Dirgho U Kar Ou Kar Oi Kar Joiner Ro Fola Zo Fola Ref Ri Kar Hoshonto Doi Bo Dari SpaceBar
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :
আলোচিত ব্লগ

জামায়াত শিবির রাজাকারদের ফাসির প্রতিশোধ নিতে সামু ব্লগকে ব্লগার ও পাঠক শূন্য করার ষড়যন্ত্র করতে পারে।

লিখেছেন মোহাম্মদ গোফরান, ২৫ শে এপ্রিল, ২০২৪ রাত ১১:৪৯


সামু ব্লগের সাথে রাজাকার এর সম্পর্ক বেজি আর সাপের মধ্যে। সামু ব্লগে রাজাকার জামায়াত শিবির নিষিদ্ধ। তাদের ছাগু নামকরণ করা হয় এই ব্লগ থেকেই। শুধু তাই নয় জারজ বেজন্মা... ...বাকিটুকু পড়ুন

হাওরের রাস্তার সেই আলপনা ক্ষতিকর

লিখেছেন সেলিনা জাহান প্রিয়া, ২৫ শে এপ্রিল, ২০২৪ রাত ১১:৫৯

বাংলা বর্ষবরণ উদযাপন উপলক্ষে দেশের ইতিহাসে দীর্ঘতম আলপনা আঁকা হয়েছে কিশোরগঞ্জের অষ্টগ্রাম হাওরের ‘অলওয়েদার’ রাস্তায়। মিঠামইন জিরো পয়েন্ট থেকে অষ্টগ্রাম জিরো পয়েন্ট পর্যন্ত ১৪ কিলোমিটার দীর্ঘ এই আলপনার রং পানিতে... ...বাকিটুকু পড়ুন

ছবির গল্প, গল্পের ছবি

লিখেছেন আরেফিন৩৩৬, ২৬ শে এপ্রিল, ২০২৪ রাত ৩:১৫



সজিনা বিক্রি করছে ছোট্ট বিক্রেতা। এতো ছোট বিক্রেতা ও আমাদের ক্যামেরা দেখে যখন আশেপাশের মানুষ জমা হয়েছিল তখন বাচ্চাটি খুবই লজ্জায় পড়ে যায়। পরে আমরা তাকে আর বিরক্ত না করে... ...বাকিটুকু পড়ুন

বাঙ্গালির আরব হওয়ার প্রাণান্ত চেষ্টা!

লিখেছেন কাল্পনিক সত্ত্বা, ২৬ শে এপ্রিল, ২০২৪ সকাল ১১:১০



কিছুদিন আগে এক হুজুরকে বলতে শুনলাম ২০৪০ সালের মধ্যে বাংলাদেশকে নাকি তারা আমূল বদলে ফেলবেন। প্রধানমন্ত্রী হতে হলে সূরা ফাতেহার তরজমা করতে জানতে হবে,থানার ওসি হতে হলে জানতে হবে... ...বাকিটুকু পড়ুন

অবিশ্বাসের কি প্রমাণ আছে?

লিখেছেন মহাজাগতিক চিন্তা, ২৬ শে এপ্রিল, ২০২৪ দুপুর ১২:৩১



এক অবিশ্বাসী বলল, বিশ্বাসের প্রমাণ নাই, বিজ্ঞানের প্রমাণ আছে।কিন্তু অবিশ্বাসের প্রমাণ আছে কি? যদি অবিশ্বাসের প্রমাণ না থাকে তাহলে বিজ্ঞানের প্রমাণ থেকে অবিশ্বাসীর লাভ কি? এক স্যার... ...বাকিটুকু পড়ুন

×