
চারিদিকে নির্বাচনী হাওয়া বয়ে বেড়াচ্ছে। দলীয় কার্যালয়ের আশেপাশের চায়ের দোকানগুলোতে ভীড় জমে আছে সারাদিন। দোকান মালিক খুশি। আবার ভিতরে ভিতরে ভয়ের বরফ হয়ে আছে। মাঝে মধ্যে কিছু কিছু নেতা-কেতা আসে। জমজমাট দোকান তখন। যে দোকানে দুই তিনটির বেশি লাইট জ্বলে না। সে দোকানে দশবারটা লাইট দিব্যি জ্বালিয়ে রেখেছে। কাপের পর কাপ চায়ের সাথে নির্বাচন পর্যন্ত বিয়ের কথা বার্তা চলতেছে। এখন জমিয়ে প্রেম করতেছে দেশের পবিত্র নেতাদের হাতে মুখে লেগে লেগে।
দোকান মালিক রাত শেষে হিসাব নিকাশ করতে গিয়ে কপালে ডান হাত। আর বাম হাতে সিগারেট দিব্যি সুখে জ্বলিয়ে যাচ্ছে। নেতার পকেট থেকে টাকা আসেনি দোকানের কেশে। মালিক তার হিসেব খাতা দেখে আফসোসে ফেটে পড়ে। হায় কি করলাম। তবু মালিক স্বপ্ন দেখে। তিনি ভোটে জয়ি হবেন। টাকা তখন নিয়ে নেবে। এখন আফসোসের ভারটা মনে মনে পুষে রাখে।
কিন্তু নেতার পরাজিত হলে তো মালিক শেষ। যদি ভাগ্যে জয়ি হয়ে যায়। তাহলে কি মালিক তার নেতার বাকি টাকা গুলো পাই। পাই না। কিন্তু একটা বড় সুযোগ পাই। গদির তলা বাবা ট্যাবলেটের স্তুপ গড়ে তুলতে পারে। প্রশাসন সামনে দিব্যি মাদক, অনিয়মের ব্যবসা করে যায়।
সর্বশেষ এডিট : ২৭ শে নভেম্বর, ২০১৮ রাত ৯:৪৭

অনুগ্রহ করে অপেক্ষা করুন। ছবি আটো ইন্সার্ট হবে।


