তারিখঃ ১১ নভেম্বর
সময়ঃ বিকাল ৪টা।
একে একে হাজির বন্ধুসভার অনেক সদস্য। আবির, পার্থ, জসি, বড়দি, ছোটদি, বেলী, নাজ, অন্দ্রিলা, সাদিয়া আপু, শাওন, সুমন, অনিক, আস্ফিক, আরো অনেক বন্ধু। উপলক্ষ বন্ধুসভার জন্মদিন আজ। আনন্দ হবে, মজা হবে আরো কত কি। কয়েকজন কিনে আনলো কিছু বেলুন, রাজীব কাকে দিয়ে যেন কিনে আনলো একটা বড় কেক। বেলুন গুলা ফুলানো হলো, টানানো হলো দেয়ালে। মজা করার সব উপকরন একে একে তৈরী হতে লাগলো। এরই মাঝে আমাদের মাঝে এসে উপস্থিত হলেন খুলনা বন্ধুসভার উপদেষ্টা মিনু মমতাজ, মিসেস জব্বার, শেখ আবু হাসান। সংক্ষেপে খুলনা বন্ধুসভার বিভিন্ন দিক তুলি ধরে ফয়সাল। আসে কেক কাটার সময়। কেকে কাটার আগে ফয়সাল ঘোষনা করে আরো একটি খবর যা অনেকেরই অজানা। সেটা ছিলো খুলনা বন্ধুসভার বর্তমান সভাপতি সজীব দাদার জন্মদিনও ছিলো ওই দিন, ফলে আনন্দের ধারায় যোগ হয় আরো হাওয়া। কেক কাটার পর তা ভাগ করে দেওয়া হয় বন্ধুসভার সকল বন্ধুদের মাঝে, এমন কি উপদেষ্টারাও ভাগ বসান তাতে। খুলনা বন্ধুসভার প্রধান উপদেষ্টা শেখ আবু হাসান আমাদের জন্য মিষ্টি নিয়ে আসেন, শাওন নিয়ে আসে চকোলেট। আনন্দের একপর্যায়ে সভাপতি সজিব দাদাকে কেক মাখানোর আনন্দে মাতে সবাই, তাতে বাধা দেননি সভাপতি নিজেও। আর এই মজার মুহুর্ত গুলি ক্যামেরা বন্দি করে আমাদের ক্যামেরা বন্ধু মিথুন।
বেলা বয়ে যায়, শেষ হয় সকল খেলা। সময়ের বালু ঘড়িতে বাড়ি ফেরার তাগিদ। বন্ধু থেকে বন্ধুসভা, তার থেকে বিশুদ্ধ বাংলাদেশ গড়ার অংগিকার নিয়ে শেষ করা হয় বন্ধুসভার একযুগ পুর্তি জন্মদিন পালোন।

অনুগ্রহ করে অপেক্ষা করুন। ছবি আটো ইন্সার্ট হবে।




