"শিক্ষা দীক্ষায় মেয়েরা ছেলেদের চেয়ে এগিয়ে। ডান্স ক্লাব বা মদ্যপাণে কঠোর ভাবে নিষিদ্ধ হলেও এখানে মেয়েরা গভীর রাত পর্যন্ত রাস্তার নিরাপদে ঘুরে বেড়ায়। জিন্স ও হিজাব পরে স্কেটিং খেলায় মত্ত মেয়েদের দল। গভীর রাতে ও চলে পরিবার এর সদস্যদের পার্কে বিনোদন আড্ডা। শিক্ষা ও প্রযুক্তির উন্নয়নে ছাত্রদের দেয়া হয় ফ্রি ল্যাপটপ। কোন ছাত্র বিদেশে উচ্চ শিক্ষা নিতে গেলে তাকে দেওয়া হয় বিশেষ আর্থিক সাহায্য। দুনিয়ার সকল রেয়ার কালেকশন দিয়ে গড়ে তোলা হয়েছে ন্যাশনাল লাইব্রেরী, যেখানে চব্বিশ ঘন্টা চলে জ্ঞানের জগতে অবাধ বিচরণ। অবরোধ তাদের উন্নয়নের পথে যে কোন বাধাই হতে পারেনি তা বোঝা যায় ৩৬০ মিলিয়ন ডলার ব্যয়ে নির্মিত মিলাদ টাওয়ারের চূড়ায় দাঁড়িয়ে আলো ঝলমল রাতে শহরের চেহারা দেখে।"
ইরানের মিডিয়া এক্সিবিশন শেষে আমাদের দেশের দু' সাংবাদিক জানালেন এ কথা গুলো।
জাতিসংঘের অধিবেশনে প্রচন্ড হুংকারে যে দেশের প্রেসিডেন্ট সত্য বাক্যে যুক্তরাষ্ট্র কে সবচেয়ে বড় সন্ত্রাসী বলে উচ্চারণ করতে পারেন, যাদের মেয়ে ফুটবল দল পর্দা পুষিদা মেনেও ঢাকা মাঠকে মাতাতে পারে, যাদের ধর্ম অনুসরণ দেখে টনি ব্লেয়ারের শ্যালিকা ইসলামের প্রতি উদ্বুদ্ধ হয়েছেন তাদের জন্য উপরের উন্নয়ন চিত্রই স্বাভাবিক হওয়া উচিত
তাদের থেকে কি আমরা শিক্ষা নিতে পারিনা ?
আমাদের দেশে কি একজন আহমদিনেজাদ আসবে না?

অনুগ্রহ করে অপেক্ষা করুন। ছবি আটো ইন্সার্ট হবে।




