somewhere in... blog
x
ফোনেটিক ইউনিজয় বিজয়

চট্টগ্রামের মেয়র নির্বাচন ও একটি বিশ্লেষনের চেষ্টা -১

১৯ শে জুন, ২০১০ ভোর ৪:০১
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :

১৯৯৬ সালের একটি ঘটনা। মাত্র সপ্তাহ খানেক আগে ঢাকার মেয়র হানিফের নেতৃত্বে ও সচিবালয়ে মহিউদ্দীন খান আলমগীরের নেতৃত্বে আন্দোলনের পরিণতিতে খালেদা জিয়ার ১৫ ই ফেব্রুয়ারীর সরকার পদত্যাগ করতে বাধ্য হয়। ঠিক এরকম একটা সময়ে চট্টগ্রামে বিএনপির জনসভা। তখন চারদলীয় জোট ছিল না। বরং শিবির/জামাত সেই সময় পর্যন্ত্য আওয়ামিলীগের রাজপথের সহযোদ্ধা। এরকম একটা সময়ে রাজনৈতিকভাবে মিত্রহীন অবস্হায় ম্যাডাম আসেন চট্টগ্রামে জনসভা করতে। তখন ছোট ছিলাম, বহদ্দারহাটে গিয়েছিলাম কিন্তু মিটিংয়ে যাই নাই। বহদ্দারট দিয়ে দক্ষিন চট্টগ্রাম থেকে বাসের পর বাস, চাদের গাড়ি, ট্রাক যাচ্ছিল আউটার স্টেডিয়ামের জনসভায়। হঠাৎ করে দেখলাম একদল লোক একটা খালি ট্রাকের সামনে দাড়িয়ে সেটি থামিয়ে ফেললো, আর মুহুর্তের মধ্যে সেই ট্রাকটি ভর্তি হয়ে যায় ও তারা মিটিংয়ে চলে যায়। এই হলো একটা ক্ষুদ্র ঘটনা চট্টগ্রামে খালেদা জিয়া তথা বিএনপির জনপ্রিয়তার একটি নমুনা হিসেবে যাকে বলা যায়। পরবর্তীতে সাপ্তাহিক যায়যায়দিনে সেই জনসভাকে প্রচ্ছদ করে একটি সংখ্যা বের করে এবং সেটা পড়ে যেটা বুঝেছি সেই জনসভা চট্টগ্রামের ইতিহাসের বৃহত্তম জনসভা।

৯১ এর সংসদ নির্বাচনে শহরের সবগুলো আসন সহ চট্টগ্রামের ১৫ টি আসনের বেশীরভাগে জয়লাভ করে। তখনও জ্বনাব আব্দুল্লাহ আল নোমান আর কর্নেল অলি আহমেদের নেতৃত্বে দুটি ধারা ছিল। ৯১ এ নির্বাচনে জয়লাভের পর মীর নাসির উদ্দীন চৌঃকে সরকার মেয়রের দায়িত্বে আনেন। তিনি তার স্বল্প মেয়াদকালে চট্টগ্রামকে হেলদি সিটি হিসেবে গড়ে তুলার পদক্ষেপ নেন। মূলত মেয়রের যেই কাজ শহরের সড়কের রক্ষনাবেক্ষন সেটাতে তার আমলে লক্ষনীয় উন্নতি পরিলক্ষিত হয়। বিএনপি সরকার নির্বাচনের মাধ্যমে মেয়র নির্বাচনের ঘোষনা দেয়ার পর সুষ্ঠ নির্বাচনের স্বার্থে মীর নাসির স্বউদ্যোগে মেয়রের পদ থেকে পদত্যাগ করেন ও আওয়ামিলিগের মনোনিত এবিএম মহিউদ্দীন চৌঃ এর বিরুদ্ধে নির্বাচন যুদ্ধে অবতির্ন হন। মীর নাসিরের এই উদ্যোগ বাংলাদেশের রাজনৈতিক সাংস্কৃতিতে একটি ব্যতিক্রমধর্মি ঘটনা।

এই লিখার প্রধান উদ্দেশ্য হলো এই মেয়র নির্বাচন উপলক্ষ্যে অনেকে অনেক লিখা লিখছেন। আমি একজন চট্টগ্রামবাসী হিসেবে বিশ্লেষন করার চেষ্টা করবো। কারণ একই কথা বার বার বিভিন্ন পোস্টে কমেন্ট করাটা বিরক্তিকর।

আজকে মহিউদ্দিন চৌঃ নির্বাচনে হারার পর অনেকে অনেক কথা বলছে, বিশেষ করে আওয়ামিলীগের সমর্থকরা পরাজয়টিকে ব্যাক্তি মহিউদ্দীনের পরাজয় হিসেবে দেখাতে/দেখতে বেশী পছন্দ করছে। তাদের জন্য প্রথম দুটি প্যারাতে দেখিয়েছি বিএনপির চট্টগ্রামে অবস্হান কি। ৯৩/৯৪ (সালটা ঠিক মনে নাই) এর সেই মেয়র নির্বাচনে আব্দুল্লাহ আল নোমান মূলত বিরোধিতা করেন। কারণ তার আশংকা ছিল মীর নাসির মেয়র নির্বাচিত হলে চট্টগ্রাম মহানগরে তিনি বিএনপিতে যে একক নেতৃত্ব দিয়ে আসেন সেটা বাধাগ্রস্হ হবে। যাই হোক এর মধ্যে একসময়ে এরশাদের ঘনিষ্ট জন ও একে খান পরিবারের আত্নীয় মোর্শেদ খান বিএনপিতে যোগ দেন ও প্রধান মন্ত্রীর বিশেষ দুত হিসেবে মন্ত্রীর পদমর্যাদায় সরকারে অধিষ্টিত হম। এর মধ্যে অলি আহমেদের নেতৃত্বে চট্টগ্রাম চেম্বার থেকে সরোয়ার জামাল নিজাম, জাফরুল ইসলাম চৌঃ, গাজি শাহজাহান জুয়েল প্রমুখ বিএনপির রাজনীতিতে একটি অবস্হান গড়ে তুলেন। আর আরেক প্রভাবশালী পরিবারের সন্তান আমীর খসরু মাহমুদ চৌ খালেদা জিয়ার ছেড়ে দেয়া আসনে নির্বাচন করে বিএনপির রাজনীতিতে হাতে খড়ি নিয়ে নেন। বিএনপির ৯১-৯৬ এ চট্টগ্রামে উল্লেখযোগ্য উন্নয়ন কর্মকান্ড পরিচালনা করে যার ফলশ্রুতিতে সারোদেশের অবস্হা যাই হোক ৯৬ এর নির্বাচনে বিএনপি একটি অনেক শক্তিশালী অবস্হা নিয়ে অবতীর্ন হয়, মেয়র নির্বাচনে মহিউদ্দীন চৌঃ এর বিজয় সত্ত্বেও। এর মধ্যে চট্টগ্রামের আরেক প্রভাবশালী চৌঃ পরিবারের দুই সদস্য সালাহউদ্দীন কাদের চৌ ও তার ভাই গিয়াসউদ্দীন কাদের চৌঃ তাদের দল এনডিপি নিয়ে বিএনপিতে যোগ দিয়ে দুটি আসনে মনোননয়ন লাভ করে ও দুটি আসনেই জয়ী হয়। সেই নির্বাচনে বিএনপি ১৫ টি আসনের মধ্যে ১২ টি আসনে জয়ী হয়। আখতারুজ্জামানর চৌঃ বাবু সহ অনেকে পরাজিত হন। চট্টগ্রাম ১ আসনে ইন্জিনিয়ার মোশারফ প্রথমে খালেদা জিয়ার কাছে পরাজিত হলেও পরে উপনির্বাচনে জয়ী হন। আর শহরে আব্দুল্লাহ আল নোমান পরাজিত হন এম এ মান্নানের কাছে, যিনি মূলত মহিউদ্দীন চৌঃ এর কাছের লোক। এই নির্বাচনের ফলাফল এই জন্যই উল্লেখ করলাম যদি দল হিসেবে বিএনপি পরাজিত হয়ে থাকতো ৯৪ এর মেয়র নির্বাচনে তাহলে ৯৬ এ তাদের অবস্হাতো আরও খারাপ হবার কথা ছিল, বিশেষ করে ১৫ ই ফেব্রুয়ারীর নির্বাচনের পর। ব্যাক্তি হিসেবে যারা ৯৬ এর নির্বাচন করেছে তাদের মধ্যে আমির খসরু ছাড়া বাকিদের কেউতো অনন্য সাধারন নন। বরং আমাদের আসন চট্টগ্রাম ১০ আসনে নুরুল ইসলাম বিএসসি সমাজসেবক ব্যক্তি হিসেবে অনেক বেশী গ্রহনযোগ্য ছিলেন। নির্বাচনের অনেক দিন আগে থেকেই তিনি কাজ শুরু করেছিলেন। এলাকায় ব্যক্তি উদ্যোগে অনেক সমাজসেবামূলক প্রতিষ্ঠান গড়ে তুলেছিলেন। পক্ষান্তরে আমার জানামতে মোর্শেদ খান সাহেবের সমাজ সেবা মূলক তেমন কোন কর্মকান্ড নাই। আমাদের এলাকায় বিএসসি কতবার আসলো তারপরও ৯৬ এর নির্বাচনের পর দেখলাম আমাদের কেন্দ্রে (বহদ্দারহাট ওয়াপদা অফিস)বিপুল ভোটে জয়ি হন মোর্শেদ খান। চট্ট্গ্রাম ৯ আসনে নোমানের বিরুদ্ধে নোমানের বিরুদ্ধে চুড়ান্ত রকমের অপপ্রচারের ফলে তাকে হারতে হয়। তাকে দেখানো হয় সন্ত্রাসী দূর্নীতিবাজ হিসেবে। সন্ত্রাস বাংলাদেশের ইউনিয়ন পর্যায়ে যারা চেয়ারম্যান হয় তাদেরকেও কিছুটা পশ্রয় দিতে হয়। তবে দু্র্নীতির বদনাম একজান সাবেক বামপন্থি হিসেবে তিনি একজন যাকে স্পর্শ করে নি বলে আমার ব্যক্তিগত ধারনা। ৯১-৯৬ এ মন্ত্রী থাকা অবস্হায় মেহেদিবাগে একটি অতি সাধারন ভাড়া বাসায় থাকতেন। তার পাশের বাসা ছিল খালার বাসা তাই বেশ কয়েকবার দেখেছি। বিপরীত দিকে আমির খসরুদের বিশাল বাড়ির বিপরীতে সেটা বড়ই বেমানান। ২০০১ এর নির্বাচনের আগেও দেখেছি প্রেসক্লাব থেকে শেরাটনে যাবার জন্য একটি লিফ্ট খুজছেন। যে দেশে মন্ত্রীর পিএসরাও কোটিপতি হয়ে যায় সে দেশের একজন সাবেক মন্ত্রী হিসেবে সার্বক্ষনিক একটি গাড়ি থাকাই স্বভাবিক। যআই হোক নোমান যেহেতু মন্ত্রী ছিলেন তার বিরুদ্ধে দুর্ণীতির অনেক অভিযোগ করা হয় আর তার বিরুদ্ধে যিনি প্রতিদ্বন্দিতা করেন সেই এম এ মান্নানকে বলা হয় একজন সৎ ব্যক্তি। শুনা যায় উনি নির্বাচনী ব্যয় নির্বাহের জন্য নিজের বাসার ফ্যান খুলে বিক্রি করে দিয়েছিলেন। যাই হোক ৯৯ এ তার কন্যা আমাদের সাথে চট্টগ্রাম মেডিকেল কলেজে ভর্তি হয় ও একটু নতুন গাড়িতে করে ক্যাম্পসে আসতে দেখেছি যেই কয়দিন আমি সেখানে গিয়েছি। তাহলে হয় আগে মিথ্যা কথা বলা হয়েছে অথবা ..... ৯৬ এ মন্ত্রী হওয়ার পর তার ও তার থেকে বেশী তার পুত্রের কর্মকান্ডের কারণে মানুষের ভুল ভাংগে ও ২০০১ সালে শহরের সবগুলো আসনেই বিএনপি জয়লাভ করে। চট্টগ্রামের আরেকটি আসন চট্টগ্রাম -৩ সন্দ্বীপ আসন নিয়েও একদম ভালভাবে জানি এখানে লীগ ভোট পেত না ভোট পেত মোস্টাফিজুর রাহমান। সন্দ্বিপের তার সাহায্য পায় নাই এমন ব্যাক্তিগত প্রতিষ্ঠান খুব কমই আছে। আমার নানাদের ভাইরা মিলে সন্দ্বীপে একটি হাইস্কুল প্রতিষ্ঠা করেছিল তাদের পিতার নামে সেই স্কুলে উনি ৫ লাখ টাকা দান করেন। ভোটের সময় তারা তাকেই সমর্থন করেন যদিও লীগকে কেউ পছন্দ করে না। এমন নজির শুধু একটি নয়। তার ব্যক্টিগত ইমেজেই লীগ ঐ আসন জিতে। সবাই বলতো এমপি চাই মোস্টাফিজ আর ক্ষমতায় চাই বিএনপি। তিনি মারা যান ২০০৫/০৬ এর দিকে তার পুত্রের প্রাপ্ত ভোটের কারণে লীগ পরাজিত হয় ও মোস্তফা কামাল পাশার মত একজন সন্ত্রাসী নির্বাচিত হয়। যাই হোক এতগুলো কথা বলার উদ্দেশ্য দল হিসেবে বিএনপির অবস্হান সমপর্কে একটি ধারনা দেয়া।

এবার আসি মেয়র নির্বাচন নিয়ে। মীর নাসীর একজন যোগ্য প্রশাসক মহিউদ্দীন চৌঃ এর তুলনায় এ কথা চট্টগ্রামের অনেক লোকই স্বিকার করবেন। কিন্তু রাজনৈতিক হিসেবে তিনি মহিউদ্দীন চৌঃ থেকে অনেক পিছনে। মহিউদ্দীন চৌ নিজেও বলেন, আমার শক্তি হলো দরিদ্র জনসাধারন। একথাটা একদমই সত্যি। চট্টগ্রামে তিনি যদি স্বতন্ত্র ভাবে নির্বাচন করেন তাহলেও একটা ভাল ভোট পাবেন। কারণ হলো তার একটি ক্ষমতা আছে গ্রাসরুট লেভেলে মিশে যাওয়া। সারাদেশে লীগের অবস্হান যআই হোক চট্টগ্রামের সকল সামাজিক ধর্মীয় অনুষ্ঠানে তাকে পাওয়া যেত, মীর নাসিরের সেই ক্ষমতা ছিল না। মহিউদ্দীন চৌ আব্বুর ক্লাসমেট ছিল বন্ধুর মতই ছিল সে সম্পর্ক। ক্ষমতার সিড়ি বেয়ে উনি অনেক উপরে উঠে গেলেও ভুলে যাননি। যোকোন সামাজিক অনুষ্ঠানে দেখা হলে সেই পরিচয়কে সম্মান করতেন। মহিউদ্দীন চৌঃ এর এই একটি গুনের জন্যই তিনি চট্টগ্রামের সাধারন খেটে খাওয়া মানুষের মাঝে অনেক জনপ্রিয়। যেসব লীগ সমর্থক আজকে মহিউদ্দীন চৌঃ এর অনেক দোষের কথা বলছেন তাদের জন্য একটা প্রশ্ন দিয়ে আজকের এই পর্ব শেষ করবো।

আপনারা বলছেন ব্যাক্তি মহিউদ্দীনের দোষে তিনি নির্বাচনে হেরেছেন। তার ব্যক্তিগত দোষগুলো কোনটি ২০০৫ এ বা ৯৪ আ ছিলনা বলে আপনারা মনে করেন?
সর্বশেষ এডিট : ২৪ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৩ সকাল ৮:৪৮
১০টি মন্তব্য ১০টি উত্তর

আপনার মন্তব্য লিখুন

ছবি সংযুক্ত করতে এখানে ড্রাগ করে আনুন অথবা কম্পিউটারের নির্ধারিত স্থান থেকে সংযুক্ত করুন (সর্বোচ্চ ইমেজ সাইজঃ ১০ মেগাবাইট)
Shore O Shore A Hrosho I Dirgho I Hrosho U Dirgho U Ri E OI O OU Ka Kha Ga Gha Uma Cha Chha Ja Jha Yon To TTho Do Dho MurdhonNo TTo Tho DDo DDho No Po Fo Bo Vo Mo Ontoshto Zo Ro Lo Talobyo Sho Murdhonyo So Dontyo So Ho Zukto Kho Doye Bindu Ro Dhoye Bindu Ro Ontosthyo Yo Khondo Tto Uniswor Bisworgo Chondro Bindu A Kar E Kar O Kar Hrosho I Kar Dirgho I Kar Hrosho U Kar Dirgho U Kar Ou Kar Oi Kar Joiner Ro Fola Zo Fola Ref Ri Kar Hoshonto Doi Bo Dari SpaceBar
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :
আলোচিত ব্লগ

হাদিকে গুলি করলো কে?

লিখেছেন নতুন নকিব, ১২ ই ডিসেম্বর, ২০২৫ রাত ১১:২৬

হাদিকে গুলি করলো কে?

ছবি অন্তর্জাল থেকে নেওয়া।

ত্রয়োদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে ঢাকা ৮ আসনের সম্ভাব্য স্বতন্ত্র প্রার্থী রাজপথের অকুতোভয় লড়াকু সৈনিক ও ইনকিলাব মঞ্চের মুখপাত্র শরিফ ওসমান হাদিকে গুলিবিদ্ধ... ...বাকিটুকু পড়ুন

মানুষের জীবনের চেয়ে তরকারিতে আলুর সংখ্যা গণনা বেশি জরুরি !

লিখেছেন সৈয়দ কুতুব, ১৩ ই ডিসেম্বর, ২০২৫ রাত ১২:১৭


বিজিবির সাবেক মহাপরিচালক জাহাঙ্গীর আলম স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা হিসেবে দায়িত্ব নেওয়ার পর থেকে দেশবাসী একটা নতুন শব্দ শিখেছে: রুট ভেজিটেবল ডিপ্লোম্যাসি। জুলাই আন্দোলনের পর যখন সবাই ভাবছিল স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ে এমন... ...বাকিটুকু পড়ুন

ইতিহাসের সেরা ম‍্যাটিকুলাস ডিজাইনের নির্বাচনের কর্মযজ্ঞ চলছে। দলে দলে সব সন্ত্রাসীরা যোগদান করুন‼️

লিখেছেন ক্লোন রাফা, ১৩ ই ডিসেম্বর, ২০২৫ ভোর ৪:৪৪



বাংলাদেশের ইতিহাসে সর্ব নিকৃষ্ট দখলদার দেশ পরিচালনা করছে । ২০২৪-এর পর যারা অবৈধ অনুপ্রবেশকারী দিয়ে দেশ পরিচালনা করছে । তাদের প্রত‍্যেকের বিচার হবে এই বাংলার মাটিতে। আর শুধুমাত্র... ...বাকিটুকু পড়ুন

হাদির হত্যাচেষ্টা: কার রাজনৈতিক ফায়দা সবচেয়ে বেশি?

লিখেছেন শ্রাবণধারা, ১৩ ই ডিসেম্বর, ২০২৫ সকাল ১০:১৮


হাদির হত্যাচেষ্টা আমাদের সাম্প্রতিক রাজনীতিতে একটি অশনি সংকেত। জুলাই ২০২৪ আন্দোলন-পরবর্তী সময়ে বাংলাদেশের দ্বিধাবিভক্ত সমাজে যখন নানামুখী চক্রান্ত এবং রাজনৈতিক ও সাংস্কৃতিক অন্তর্কলহে শিক্ষা, স্বাস্থ্য ও আয়-উন্নতির গুরুত্বপূর্ন প্রশ্নগুলো... ...বাকিটুকু পড়ুন

আমি আর এমন কে

লিখেছেন রূপক বিধৌত সাধু, ১৩ ই ডিসেম্বর, ২০২৫ বিকাল ৪:১৩


যখন আমি থাকব না কী হবে আর?
থামবে মুহূর্তকাল কিছু দুনিয়ার?
আলো-বাতাস থাকবে এখন যেমন
তুষ্ট করছে গৌরবে সকলের মন।
নদী বয়ে যাবে চিরদিনের মতন,
জোয়ার-ভাটা চলবে সময় যখন।
দিনে সূর্য, আর রাতের আকাশে চাঁদ-
জোছনা ভোলাবে... ...বাকিটুকু পড়ুন

×