somewhere in... blog
x
ফোনেটিক ইউনিজয় বিজয়

চট্টগ্রামের মেয়র নির্বাচন ও একটি বিশ্লেষনের চেষ্টা -২

১৯ শে জুন, ২০১০ সকাল ৭:৩৭
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :


৯৪ এ প্রধানত বিএনপির কোন্দল আর ব্যক্তি মহিউদ্দীন চৌঃ এর জনপ্রিয়তার উপর ভর করে তিনি মেয়র নির্বাচিত হন। সেবার ভোটের ব্যবধান অনেক কম ছিল। জামাত ও জাতীয় পার্টির প্রার্থীরাও উল্লেখযোগ্য ভোট পায়।

৯৬ এর পর রাজপথে ভূমিকার কারণে মীর নাসির চট্টগ্রাম মহানগরে রাজনৈতিকভাবে একটি শক্তিশালী অবস্হান গড়ে তুলেন। তবে আমজনতার নেতা হিসেবে তিনি খুব বেশীদুর আগাতে পারেন নি তার প্রতিদ্বন্দী মহি: চৌঃ এর তুলনায়। পক্ষান্তরে মেয়র হিসেবে সমাজের সর্বস্তরে মহিউদ্দীন চৌঃ এর উপস্হিতি আরও বেড়ে যায়। সব রকম ঘটনায় মানুষ তাকে কাছে পায় যা তার ব্যক্তিগত জনপ্রিয়তাকে আরও বাড়িয়ে দেয়। আরেকটি দিক হলো চট্টগ্রাম বন্দর নিয়ে তার নেগেটিভ রাজনীতি দিয়ে তিনি দেশকে পিছিয়ে দিলেও নিজে রাজনৈতিকভাবে লাভবান হন শ্রমিকদের মাঝে তার জনপ্রিয়তা বৃদ্ধির মাধ্যমে। তিনি নিজেকে একজন চট্টলাবাসীর নেতা হিসেবে প্রতিষ্ঠা করতে সমর্থ হন। বন্দর নিয়ে তার নিজের দলের সাথে বিরোধে জড়িয়েও মার্কিন কোম্পানীকে প্রতিরোধ করেন, অথচ বলেন নিজের জীবনের বিনিময়ে ট্রানজিট দিবেন ভারতকে। মানুষকে যে কত বোকা ভাবেন তারা জানি না।
আওয়ামিলীগ সরকার ভারতকে ট্রানজিট দিতে যতটা উদগ্রিব ততটা উদগ্রিব নয় প্রাইভেট টারমিনাল করতে, যদিও দেশের জন্য ভারতকে ট্রানজিট দেয়ার থেকেও জরুরি বন্দরের সক্ষমতা বৃদ্ধি ও গভীর সমুদ্র বন্দর। এই জন্যই নিজেদের লোক দিয়ে পাতানো খেলা দিয়ে সেটা আটকে দেয়। মাঝখানে ক্ষতি হয় দেশের আর লাভবান হয় স্হানীয় ভাবে মহিউদ্দীন চৌঃ তথা লীগ।

এই বন্দর ইস্যুটি উনি খুব সফলভাবে ব্যবহার করেছেন এটা বলে যে মহিউদ্দীন চৌঃ চট্টগ্রামের স্বার্থে নিজ দলের সরকারের সাথে আপোষ করেন না। অথচ এই মহিউদ্দীন চৌ যখন গ্রেফতার হলেন ৯৬ এ সারা চট্টগ্রামে যে সন্ত্রাস করেছে লীগ তার জন্য নিষিদ্ধ হয়ে যাওয়ার কথা এদের। সবেমাত্র করা বিমান অফিসে তারা আগুন জালিয়ে দেয়। চট্টগ্রাম রেলস্টেশনকে জালিয়ে দেয়। বিএনপির এমপি মেজর মান্নানের গরা্মেন্টস জালিয়ে দেয়। আওয়ামিপন্থি মিডিয়া সবকিছু চেপে যায়। যেমন চেপে যায় কাল রাতে ছাত্রলীগের সন্ত্রাসের কথা। এই ব্লগেই কয়েকজন লিখেছে ছাত্রলীগ কি করেছে পরাজয় নিশ্চিত জেনে। টিভিতে দেখেছি মহিউদ্দীন চৌঃ এর যুদ্ধংদেহি মনোভাব, তার ক্যাডারদের নিয়ে জিমনেশিয়ামে ঢুকে ফলাফল ছিনতাইয়ের অপচেষ্টা। অথচ সব মিডিয়ায় ফোকাস করেছে এটা বলে যে বিএনপির সমর্ঠকরা সারা শহর জুড়ে ভাংচুর করেছে, হায় আমাদের দলীয় মিডিয়া। যাই হোক স্হানীয় জনসাধারনের চোখতো বন্ধ না। চট্টগ্রামের অনেক ব্যবসায়ী ৯৬ এ শেখ হাসিনাকে অনেক অনুরোধ করেছিল চট্টগ্রাম বন্দরকে অসহযোগ থেকে মুক্ত করতে। তিনি তাদের কথায় কর্ণপাত করেন নাই। সাবেক শ্রমিক নেতা নোনাম ও নৌমন্ত্রী শাহজাহান সিরাজ অনেক চেষ্টা করেছিলেন ক্যাডার দিয়ে পোর্ট চালু করতে পারনে নাই। একমাত্র কারণ মহিউদ্দীন চৌ:। আজকে মিডিয়ায় অনেকে লিখছে তিনি এককভাবে দল করেছেন। তারা বোধহয় এসব ভুলে গেছেন তিনি এককভাবে কিভাবে তার নেত্রীকে সার্ভ করেছেন। চট্টগ্রামে আওয়ামিলীগকে শক্তিশালী করেছেন মহিউদ্দীন চৌঃ। যাই হোক ২০০০ এ বিএনপি নির্বাচন বর্জন করে, তবে মীর নাসির অংশগ্রহন করলে ফলাফলের কোন হেরফের হতো না হয়ত: কারণ একটাই কোন্দল আর মীর নাসিরের ব্যক্তিগত সীমাবদ্ধতা।

বিএনপি ২০০১ এ চট্টগ্রামে আশাতিট ভালো ফলাফল করে। সব প্রার্থী বিপুল ভোটে জয়লাভ করে। চট্টগ্রাম থেকে অনেক মন্ত্রী করা হলেও বিশিষ্ট নেতা কর্নেল অলি আহমেদকে মন্ত্রী করা হয়নি মূলত মনোনয়নের সময় তার অবাধ্যতার জন্য। যাই হোক চট্টগ্রামবাসী শুধু মন্ত্রীই পেল, পেলনা কোন উন্নয়ন। ৯১-৯৬ এ বিএনপি যা কিছু করেছে ২০০১ এর পর তারসিকিভাগ কাজও করে নি চট্টগ্রামের জন্য। এর পিছনে একটা কারণ ছিল কোন্দল। কে কোন কাজ করে বাহাবা নিবে এই নিয়ে হিনমন্যতায় সব কাজ আটকে যায়। ইতিমধ্যে মীর নাসির একজন বড় নেতা হয়ে গিয়েছেন মহানগরে। তিনি মেয়র হলে চট্টগ্রামের বিএনপির রাজনীতি চলে যাবে তার হাতে। এই আশা করে তিনি নিজে প্রতিমন্ত্রী থাকা সত্ত্বেও ২০০৫ এ মেয়র নির্বাচন করেন, নোমান ও তার সমর্ঠকরা প্রায় নিষ্ক্রিয় থাকে ও মীর নাসির শোচনীয় পরাজয় বরণ করেন। এই রায় ছিল চট্টগ্রাম নিয়ে জোট সরকারের অবহেলা, সরকারের ক্ষমতাশালীদের দম্ভ ও কোন্দলের ফল। অবাক করা ব্যাপার হলো নাম না জানা এক ব্যাক্তি ৩০ হাজার ভোট পায়। এই কোন্দলের ভয়েই বিএনপিতে এত যোগ্য নেতা থাকার পরেও এবার বাহিরের একজনকে এনে প্রার্থী করা হয়। আর এমন একজনকে প্রার্থী করা হয় যিনি মেয়র হলেও নোমান বা মীর নাসিরের জায়গা নিতে পারবেন না। এই একটা কারণেই হয়ত তারা এবার তাকে সমর্থন করেছে ও সক্রিয়ভাবে প্রচারনায় অংগ্রহন করেছে।

ফলাফল নিয়ে পি আলুতে লিখেছে দলকে উপেক্ষা, মধ্যবিত্ত ও তরুণ ভোটারদের আকর্ষণে ব্যর্থতা, সংখ্যালঘু সম্প্রদায়কে অবহেলা, জনবিচ্ছিন্নতা, নাগরিক সমস্যাকে এড়িয়ে চলা তাঁর পরাজয়ের কারণ

হায় নতুন প্রজন্ম। এই শ্রেনীর মিডিয়া গত কয়েক বছরধরে লিখতে লিখতে শেষ করে ফেললো নতুন প্রজন্ম যুদ্ধাপরাধিদের সাথে সখ্যতার জন্য বিএনপির থেকে মুখ ফিরিয়ে নিয়েছে। তাহলে বিএনপির মধ্যে সবচেয়ে বড় যে যুদ্ধাপরাধি বলা হয় যাকে সে সা কা চৌঃ এর প্রার্থিকে কিভাবে ভোট দিল? মিডিয়াতো ঠিকই প্রচার করেছেন জামাত বিএনপিকে সমর্থন দেয়ার জন্য নতুন প্রজন্ম মুখ ফিরিয়ে নিতে পারে। আজকে মন্জু হারলে মহিউদ্দীনের সব দোষ ঢেকে দিয়ে এটাকেই বড় করে লিখতেন আপনারা। বাংলাদেশ থেকে কবে যে এসব সম্পুর্ন ভিত্তিহীন লিখা শেষ হবে? তারা একটিবারও লিখলো না সরকারের অন্যান্য কর্মকান্ডে মানুষ এতটাই অসন্তুষ্ট যে যুদ্ধাপরাধিদের বিচারের মত গুরুত্বপূর্ন ইস্যুটিও জনগন ওভারলূক করেছে। তারমানে এই না মানুষ জামাতকে মেনে নিয়েছে বা যুদ্ধাপরাধিদের বিচায় চায় না। মানুষ এদের যেমন বিচার চায় তেমনি দেশের বর্তমান অমানিশার দিকে পদযাত্রারও অবসান চায়। এই জন্যই এই রায়।

গোলাম সোরয়ারের দালালি সম্পর্কে তার ইত্তেফাক আমল থেকেই জানি। এই একটি লোককে কত বড় সম্পাদক বলা হয়। বাকিদের লিখা পড়ার সুযোগ হয় নাই তার কয়েকটি দলীয় আনুগত্যের নমুনা না দিয়ে পারছি না।

ইসির কন্ট্রোল রুম থেকে বেশ কিছুক্ষণ ফল প্রচার বন্ধ থাকায় 'মাগুরা কেলেংকারি'র তিক্ত অভিজ্ঞতার আলোকে কিছুটা উৎকণ্ঠা সৃষ্টি হয়েছিল অনেকের মনে।

মাগুরায় হয়েছিল ভোট ডাকাতি। ফলাফল প্রকাশ নিয়ে হয়নি। লীগ আমলে কাদের সিদ্দীকির নির্বাচন আর লক্ষিপুরে ব্যরিস্টার মওদুদকে কিভাবে হারিয়ে দেয়া হয় এসব তারা বেমালুম ভুলে যান। কথায় কথায় মাগুরার কথা মনে পড়ে। অথচ কয়দিন আগে ঘটে যাওয়া ভোলার ঘটনা তার একবারও মনে পড়ে না। ভোলায় সুষ্ঠু ভোট হলে কোনভাবঐ শাওন জিতে না এটা জেনেই তারা জোর করে মেজর (অবঃ ) হাফিজকে পরাজিত করেন। আর প্রধানমন্ত্রী বলেন সরকারের জনপ্রিয়তা বৃদ্ধি পেয়েছে। তাহলে বিপরীত সুত্র কি এখানে প্রয়োগ করা যায় না? তাহলে লীগ কেন একানে ভোট ডাকাতি করলো না। তারা কি এতই ভাল হয়ে গিয়েছে সুষ্ঠ ভোট করলো?

একজন ব্লগার দাবি করেছিলেন সরকারকে ধন্যবাদ দেয়া নিয়ে। হ্যা সরকারকে ধন্যবাদ দেয়া যায় একটি কারণে তারা ভোটের সময় মাসল পাওয়ারের ব্যবহার করেনি। যদিও ভোটের আগের দিন তারা সাকাকে গ্রেফতার করতে চেয়েছিল আতংক তৈরীর জন্য, তথাকথিত নির্বাচনী আচরনবিধি লংঘনের জন্য। শামশুল হুদা নিজেও বললেন কোন অভিযোগ পাওয়া যায়নি। তাহলে কার নির্দেশে গ্রেফতার করা হলো? কুজনে বলে এর নির্দেশ দাতা ছিলেন নানক সাহেব, যিনি আনোয়ারা থেকে নির্বাচন কন্ট্রোলের দায়িত্বে ছিলেন। যদিও এটা হয়ত তার জানা নাই চট্টগ্রামে নানকের মত বহিরাগতদের কোন অবস্হান নাই। এ প্রসংগে সরকারের ভূমিকা নিয়ে গোলাম সরোয়ার সাহেবের আরেকটি আমোঘ বাণি
অনেকের মতো আমিও বৃহস্পতিবার মধ্যরাতে বেশ দুশ্চিন্তাগ্রস্ত ছিলাম এই ভেবে যে, সরকার চট্টগ্রামের নির্বাচনের ফলাফল মেনে না নিয়ে জোট সরকারের মতো কোনো অঘটনের জন্ম দেবে না তো।
হায়রে দালাল, জোট সরকার কোথায় ফলাফল মেনে না নিয়ে অঘটনের জন্ম দিল? কখন কোথায় সেটাতো বললেন না।এই মহিউদ্দীন চৌঃ ই তো বিএনপি ক্ষমতায় থাকতে দুবার নির্বাচিত হয়েছিলেন। দেশের সো কল্ড এসব সুশীল সমাজের এমন অবস্হা দেশের জন্য আশংকাজনক।

কালকে লীগকে যে কারণে ধন্যবাদ দিয়েছিলাম ভোটের দিন সহনশীলতা দেখানোর জন্য সেটা তারা গনতন্ত্রের প্রতি শ্রদ্ধাশীল হয়ে দেখিয়েছে বলে আমার মনে হয় না। তারা কেন বিএনপিরও কেউি ভাবে নি যে মনজু এত বিশাল ভোটের ব্যবধানে জয়ী হবে। তারা বিজয় নিশ্চিত জেনেই কোন শক্তি প্য়োগের প্রয়োজন আছে বলে মনে করে নি। আর ঐ যে বললাম তরুন প্রজন্মের ভোট আকর্ষন। মনজু সাহেব একজন দানবীর, বিনয়ী ও সৎ লোক এটা যেমন ঠিক, কিন্তু যিনি আগামিকাল আর গতকালের পার্থক্য জানেন না তিনি আমাকে একজন ব্যাক্তি হিসেবে আকর্ষন করেন না। জানি না বাংলাদেশের ডিজুস জেনারেশন মনজু সাহেবের মধ্যে কি দেখেছে যার দরুন তারা উনাকে পছন্দ করেছে। যাই হোক সরকার ভোটের পর জনমতের প্রত্যাখ্যান আচ করতে পেরে সরকারি তরফ থেকে শুরু করে দেয় ফলাফল পরিবর্তনের অপচেষ্টা। কেন্দ্রীয় কন্ট্রোল রুমে কোন ব্যলট পেপার গননা করা হয় নাই। সেখানে কেন্দ্র থেকে আসা ফলাফল শিটগুলো মিলিয়ে দেখা হয়েছে শুধু। আর প্রত্যেক থানার জন্য আলাদা গ্রুপ ছিল। তাহলে মিডিয়ায় কেন রাতে মহিউদ্দীন চৌ প্রায় ১৫ হাজার ভোটে এগিয়ে আছেন বলে প্রচার করে ফলাফল প্রচার বন্ধ করে রাখা হলো প্রায় ৪ ঘন্টা ধরে। এই ৪ ঘন্টায় কি হয়েছে সেই কন্ট্রোল রুমে, আনোয়ারায় ইপিজেডের গেস্ট হাউসে, ক্যন্টনেমেন্টে আর হেয়ার রোডের অফিসে? এই প্রশ্ংুলোর কোন জবাবা পাইনি তথাকথিত প্রগতিশীল বুদ্ধীজীবিদের কোন লিখায়।

গোলাম সরোয়ার আবার বলেন

বিদেশি বেতারের এক সাংবাদিকসহ অনেকেই আমাকে প্রশ্ন করেছিলেন, চট্টগ্রামে মহিউদ্দিনের পরাজয় সরকারের প্রতি এক ধরনের অনাস্থার বহিঃপ্রকাশ কিংবা সরকারের প্রতি কোনো সতর্ক সংকেত কি-না। আমি বলেছি, মহিউদ্দিনের পরাজয়ের সঙ্গে সরকারের প্রতি জনগণের আস্থা-অনাস্থার প্রশ্ন আদৌ জড়িত বলে মনে করি না। এ পরাজয় কোনো সতর্ক সংকেতও নয়।

শেখ হাসিনার নাকি অনেক প্রিয় পাত্র ইনি। উনার পরামর্শ নিয়ে যদি তিনি সামনের দিনে চলে তাহলে তার কপালেতো বটেই দেশের কপালেই অনকে 'খারাপি' আছে। কোন দলের কয়জন কাউন্সিলর জিতেছে জানি না। বাংলাদেশের ফাউল মিডিয়া কোন সঠিক তথ্য দিতে পারে নি।
সমকাল লিখেছে
৪১ টি কাউন্সিলর পদের মধ্যে

বিএনপি : ২২
আওয়ামিলীগ: ১৩
জামাত: ৩
স্বতন্ত্র: ৩

পি আলুর থেকে
বিএনপি : ১৭
আওয়ামিলীগ: ২০
জামাত: ২
স্বতন্ত্র: ২


জানিনা কোনটা সত্যি। তবে এটা জানি আমার এলাকায় াবার হয়েছেন বিএনপির সজ্জন মাহবুবুল আলম। আর আমার স্কুল ফ্রেন্ডের পিতা এলাকার অত্যন্ত জনপ্রিয় আওয়ামিলীগ নেতা সাবেক কমিশনার হিরণ আংকেল হেরে গেছেন। বাকিদেকর চিনি না। জানিনা এরপরও কেন আওয়ামি লীগ আর তার সমর্থকরা সব দোষ একা মহিউদ্দীন চৌঃ এর উপর চাপিয়ে সরকারের সব কর্মকান্ডকে সমর্থন করতে চাইছে।

চলবে----
সর্বশেষ এডিট : ২৪ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৩ সকাল ৮:৪৮
১৪টি মন্তব্য ১৩টি উত্তর

আপনার মন্তব্য লিখুন

ছবি সংযুক্ত করতে এখানে ড্রাগ করে আনুন অথবা কম্পিউটারের নির্ধারিত স্থান থেকে সংযুক্ত করুন (সর্বোচ্চ ইমেজ সাইজঃ ১০ মেগাবাইট)
Shore O Shore A Hrosho I Dirgho I Hrosho U Dirgho U Ri E OI O OU Ka Kha Ga Gha Uma Cha Chha Ja Jha Yon To TTho Do Dho MurdhonNo TTo Tho DDo DDho No Po Fo Bo Vo Mo Ontoshto Zo Ro Lo Talobyo Sho Murdhonyo So Dontyo So Ho Zukto Kho Doye Bindu Ro Dhoye Bindu Ro Ontosthyo Yo Khondo Tto Uniswor Bisworgo Chondro Bindu A Kar E Kar O Kar Hrosho I Kar Dirgho I Kar Hrosho U Kar Dirgho U Kar Ou Kar Oi Kar Joiner Ro Fola Zo Fola Ref Ri Kar Hoshonto Doi Bo Dari SpaceBar
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :
আলোচিত ব্লগ

হাদিকে গুলি করলো কে?

লিখেছেন নতুন নকিব, ১২ ই ডিসেম্বর, ২০২৫ রাত ১১:২৬

হাদিকে গুলি করলো কে?

ছবি অন্তর্জাল থেকে নেওয়া।

ত্রয়োদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে ঢাকা ৮ আসনের সম্ভাব্য স্বতন্ত্র প্রার্থী রাজপথের অকুতোভয় লড়াকু সৈনিক ও ইনকিলাব মঞ্চের মুখপাত্র শরিফ ওসমান হাদিকে গুলিবিদ্ধ... ...বাকিটুকু পড়ুন

মানুষের জীবনের চেয়ে তরকারিতে আলুর সংখ্যা গণনা বেশি জরুরি !

লিখেছেন সৈয়দ কুতুব, ১৩ ই ডিসেম্বর, ২০২৫ রাত ১২:১৭


বিজিবির সাবেক মহাপরিচালক জাহাঙ্গীর আলম স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা হিসেবে দায়িত্ব নেওয়ার পর থেকে দেশবাসী একটা নতুন শব্দ শিখেছে: রুট ভেজিটেবল ডিপ্লোম্যাসি। জুলাই আন্দোলনের পর যখন সবাই ভাবছিল স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ে এমন... ...বাকিটুকু পড়ুন

ইতিহাসের সেরা ম‍্যাটিকুলাস ডিজাইনের নির্বাচনের কর্মযজ্ঞ চলছে। দলে দলে সব সন্ত্রাসীরা যোগদান করুন‼️

লিখেছেন ক্লোন রাফা, ১৩ ই ডিসেম্বর, ২০২৫ ভোর ৪:৪৪



বাংলাদেশের ইতিহাসে সর্ব নিকৃষ্ট দখলদার দেশ পরিচালনা করছে । ২০২৪-এর পর যারা অবৈধ অনুপ্রবেশকারী দিয়ে দেশ পরিচালনা করছে । তাদের প্রত‍্যেকের বিচার হবে এই বাংলার মাটিতে। আর শুধুমাত্র... ...বাকিটুকু পড়ুন

হাদির হত্যাচেষ্টা: কার রাজনৈতিক ফায়দা সবচেয়ে বেশি?

লিখেছেন শ্রাবণধারা, ১৩ ই ডিসেম্বর, ২০২৫ সকাল ১০:১৮


হাদির হত্যাচেষ্টা আমাদের সাম্প্রতিক রাজনীতিতে একটি অশনি সংকেত। জুলাই ২০২৪ আন্দোলন-পরবর্তী সময়ে বাংলাদেশের দ্বিধাবিভক্ত সমাজে যখন নানামুখী চক্রান্ত এবং রাজনৈতিক ও সাংস্কৃতিক অন্তর্কলহে শিক্ষা, স্বাস্থ্য ও আয়-উন্নতির গুরুত্বপূর্ন প্রশ্নগুলো... ...বাকিটুকু পড়ুন

আমি আর এমন কে

লিখেছেন রূপক বিধৌত সাধু, ১৩ ই ডিসেম্বর, ২০২৫ বিকাল ৪:১৩


যখন আমি থাকব না কী হবে আর?
থামবে মুহূর্তকাল কিছু দুনিয়ার?
আলো-বাতাস থাকবে এখন যেমন
তুষ্ট করছে গৌরবে সকলের মন।
নদী বয়ে যাবে চিরদিনের মতন,
জোয়ার-ভাটা চলবে সময় যখন।
দিনে সূর্য, আর রাতের আকাশে চাঁদ-
জোছনা ভোলাবে... ...বাকিটুকু পড়ুন

×