somewhere in... blog
x
ফোনেটিক ইউনিজয় বিজয়

সীমান্তে ভারতীয় অনাচার আর আমাদের অবস্হান

২৪ শে জুলাই, ২০১০ সকাল ১১:২২
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :

শুক্রবার ভোর সাড়ে ছয়টার দিকে ভারতীয় সিমান্তরক্ষী বাহিনী বিএসএফ ঠাকুরগাঁও জেলার হরিপুর উপজেলার বাংলাদেশ-ভারত সীমান্তের নোম্যান্স ল্যান্ড থেকে ৫ বাংলাদেশী শিশুকে ধরে নিয়ে গিয়েছে। এরা হলো পানিয়া(১৫), শাহাবুদ্দীন (১৩), রায়হান(৮), সেতাবুল ইসলাম(৮) ও মন্টু (৬)। এই শিশুরা মিরপুর গ্রামের অধিবাসী। তারা নোম্যান্স ল্যান্ডে অবস্হিত একটি ডোবায় মাছ ধরার জাল/ফাদ পেতেছিল বৃহষ্পতিবার সন্ধ্যায় আর শুক্রবার ভোরে বিএসএফ তাদেরকে ধরে নিয়ে যায় বলে স্হানীয় গ্রামবাসীর বরাতে লিখেছে ডেইলি স্টার। বিডিআর এর পক্ষ থেকে পতাকা বৈঠকের জন্য বিএসএফ এর সাথে যোগাযোগ করা হয়েছে কিন্তু শুক্রবার বিকাল ৪:৪৫ পর্যন্ত্য কোন জবাব আসেনি বিএসএফ এর কাছ থেকে। উপরের সংবাদের পুরোটাই ডেইলি স্টার থেকে পাওয়া। এখন আসুন দেখা যাক আমাদের বাকি মিডিয়াগুলোতে কি লিখেছে।

প্রধান প্রধান দৈনিকগুলোতে চোখ বুলিয়ে এই খবরটি পেলাম না শিরোনামের কোথাও। ভিতরের পাতায় আছে কিনা জানি না। তবে হ্যাঁ ভারত সংক্রান্ত একাধিক খবর প্রায় সব দৈনিকেই আছে

আমাদের সময়:

আজাহার বিজলানির সংসার ভাংছে

ইত্তেফাক

মহানায়ক উত্তম কুমারের ৩০ তম জন্মবার্ষিকি আজ

জনকন্ঠ:

আইফেলের চুড়ায়

শনিবার, ২৪ জুলাই ২০১০, ৯ শ্রাবণ ১৪১৭আইফেলের চূড়ায়
অবশেষে দীর্ঘদিনের স্বপ্ন পূরণ হয়েছে বলিউড তারকা শিল্পা শেঠীর। এতদিন দূর থেকে আইফেল টাওয়ারকে দেখেছেন তিনি। কিন্তু এ টাওয়ারের শীর্ষে ওঠা হয়নি তাঁর। সম্প্রতি প্যারিসে গিয়ে আইফেল টাওয়ারের চূড়ায় উঠে অনেক দিনের স্বপ্নকে বাসত্মবে রূপ দিলেন শিল্পা। তবে তিনি একা ওঠেননি। সঙ্গে তাঁর স্বামীও ছিল। এ প্রসঙ্গে বিগ ব্রাদারখ্যাত শিল্পা জানান, তাঁর দীর্ঘদিনের লালিত স্বপ্ন ছিল আইফেলের শীর্ষে উঠে অপরূপ সৌন্দর্য উপভোগ করা। টুইটারে তিনি লেখেন যে, 'আগেও অনেকবার ফ্রান্সে এসেছি। কিন্তু কখনও আইফেল টাওয়ারের চূড়ায় ওঠা হয়নি আমার। কেননা আমি সব সময়ই চাইতাম আমার স্বামীকে সঙ্গে নিয়ে বিখ্যাত এ টাওয়ারের চূড়ায় উঠে সেখান থেকে প্যারিসের অপরূপ সৌন্দর্য উপভোগ করব। এবার আমি আমার দীর্ঘদিনের সেই লালিত স্বপ্ন পূরণ করেছি।' উলেস্নখ্য, শিল্পা তাঁর স্বামী রাজ কুন্দ্রাকে সঙ্গে নিয়ে বর্তমানে ফ্রান্সে অবকাশ যাপন করছেন।

এই খবরটি কিন্তু জনকন্ঠের প্রথম পাতায় প্রকাশিত হয়েছে

উত্তম কুমরকে নিয়ে বড় একটি রিপোর্ট প্রকাশিত হয়েছে শেষের পাতায় এখানে বলে রাখা ভাল উত্তম কুমার, সত্যজিত রায় এরা ভারতের থেকে বাংলাদেশে কোন অংশে কম জনপ্রিয় নন। কিন্তু আমাদের সেই উদারতা কে পূজি করে কেউ যদি বলে থাকে, ইনটিগ্রেশন ইজ আওয়ার আলটিমেট গোল তাহলে তাতে আমাদের সাবধান হতে হবে অবশ্যই। আর বাংলাদেশের এত সংগঠন থাকতে ইন্দিরা গান্ধী সাংস্কৃতিক কেন্দ্রকে কেন আয়োজন করতে হলো এই অনুষঠান?

যাই হোক যথারীতি সিমান্তের খবর পুরোপুরি ব্ল্যাক আউট।

যুগান্তর:

ভারত থেকে বিদ্যুৎ আমদানি নিয়ে একটি রিপোর্ট করেছে

আমার দেশ:

হরিপুর সীমান্তে ৫ বাংলাদেশীকে ধরে নিয়ে গেছে বিএসএফ

প্রথম আলো:
অনলাইনে তাদের প্রথম পাতার ভিতরে যেসব খবরের লিংক দেয়া হয়েছে তার মধ্যে এই খবরটি পেলাম কিন্তু ই-প্রথম আলোর সূত্র ধরে তাদের যে প্রথম পাতা সেখানে এই খবরটি নেই

e-prothom alo

তারা হোমপেইজে বিশ্বের সবচেয়ে সস্তা ল্যাপটপ বলে ভারতীয় এক দাবিকে বেশ প্রোমোট করেছে দেখলাম। যদিও এটা কিন্ডেলের উন্নত সংস্করন মনে হলো।


যুগান্তর:
এ সংক্রান্ত বা ভারতকে নিয়ে কোন রিপোর্ট নাই

কালের কন্ঠ:
ভারতীয় ঋনে ট্রানজিট অবকাঠামো নামে একটি রিপোর্ট করেছে

ভোরের কাগজ
বিশ্বের সবচেয়ে কমদামি ল্যাপটপ বানাচ্ছে ভারত

নয়া দিগন্ত:

মহানায়ক সিনেমা দিয়ে শুরু উত্তম কুমারের জন্মোৎসব

বরফ গলা পানি ও ওপারের বৃষ্টিতে পাঁচ জেলায় বন্যা

ফিরিস্তি আর লম্বা করলাম না। কারণ এর মধ্যে সিংহভাগ মানুষ যেসব পেপার পড়ে সেগুলো এসে গিয়েছে। দেশের বেশীর ভাগ মানুষ যারা ব্লগ পড়ে না তারা এদের কোন না কোন একটি সংবাদপত্র পাঠ করে এই ধারনাই বরং পেত ভারত কত ভাল একটি দেশ, আমাদের সাথে কত সুসম্পর্ক তাদের, শিল্পা শেঠির সাথে কত মিল আমাদের আমাদের এখনও আইফেল টাওয়ারে উঠতে চায়। আসলে কি পরিস্হিতি তাই? বাংলাদেশের অনেক মিডিয়া ব্যক্তিত্বরা ভারত থেকে মাসোহারা পেয়ে থাকেন বলে একবার গুজব বেরিয়েছিল। সেই গুজব প্রকাশকারী ব্যক্তি নিজেই এখন পান সম্ভবতঃ কারণ সেই পত্রিকা ইনকিলাবে মতান্তরে সাবেক পাককিলাবে এই সংক্রান্ত কোন খবর নাই। এখন প্রশ্ন হলো এরকম একটা খবর কিভাবে মিডিয়াগুলো মিস করলো? নাকি এটি ইচ্ছাকৃত ব্ল্যাক আউট? একজন আমজনতা হিসেবে বহুদিন থেকেই দেখে আসছি বাংলাদেশের মিডিয়া গুলো ভারতকে বাচানোর চেষ্টা করে। যেমন বর্ষা মৌসুমে বন্যা হলে তারা লেখবে উজান থেকে নেমে আসা ঢলে। এটা লেখে না ভারত থেকে। কিছুদিন আগে লিখলো খাসিয়ারা অস্ত্র হাতে হামলা করেছে। আর ২০০১ এর সেই ঘটনার কথাতো সব সময়ই মনে থাকবে। মিডিয়ার কাছে আমাদের চাওয়ার কিছু থাকতে পারে না, তাদেরকে আমরা নির্বাচন করি নাই। দেশের প্রায় প্রত্যেকটি মিডিয়া হাউজের নিজস্ব ব্যবসায়িক/রাজনৈতিক সার্থ আছে। তবে আমরা অবশ্যই পারি তাদেরকে বর্জন করতে।

এই পাচ শিশু অবশ্য ভাগ্যবান বিএসএফ তাদেরকে গুলি করে নি, ধরে নিয়ে গিয়েছে। তবে ৬ বছরের ঐ শিশুটির মনে কি প্রতিক্রিয়া হতে পারে বিএসএফএর হেফাজতে সে সম্পর্কে কোন রকম অনুমান করার ক্ষমতাও আমার নাই।

১২ বছর বয়সী এই মেয়েটিকে বাংলাদেশী সীমানার ভিতরেই গুলি করে হত্যা করেছিল বিএসএফ।

তবে মনসুরা খাতুন নামের মেয়েটির ভাগ্য আরও খারাপ ছিল। হ্যা ভাগ্যই কারণ সিমান্তবর্তী অনেক মানুষের বেচে থাকা নির্ভর করে দাদাদের মর্জির উপর। তারা গুলি করবে না গ্রেফতার করবে। কুড়িগ্রামের রৌমারী সিমান্তে মনসুরা খাতুন নামের ১২ বছর বয়সী এক মেয়েকে বিএসএফ হত্যা করেছিল। এই গ্রামের বেশীর ভাগ মানুষ অত্যন্ত দরিদ্র ও তাদের সন্তানেরা বেশীর ভাগই স্কুলে যায় না। দুজন প্রত্যক্ষদর্শীর বরাতে জানা যায় মনসুরা ১০৬৬ নং সীমানা পিলারের নিকট যায় তার তার ছাগলটিকে বাড়িতে নিয়ে আসতে, সাথে ছিল তার প্রতিবেশী/বান্ধবি লাকি(১২) ও আরিফা। শাহাপাড়া ক্যাম্পের বিএসএফ তাদের দিকে দুরাউন্ড গুলি ছোড়ে যদিও তারা বাংলাদেশী সিমান্তের ভিতরে অবস্হান করছিল। লাকি এবং আরিফা পালিয়ে আসতে সক্ষম হলেও মনসুরা গুলিবিদ্ধ হয়ে মারা যায়। মনসুরার পরিবার বিডিআরের সহায়তায় মৃতদেহ ফেরত আনে। একই রাতে বিএসএফ বাংলাদেশী সিমানার ভিতরে আকাশে ফ্লেয়ার ছুড়ে মারে যাতে গ্রামবাসী আতংকিত হয়ে এলাকা ছেড়ে যায়।
নিতান্তই দরিদ্র ঐ গ্রামের মানুষগুলো আতংকিত হয়ে থাকে সর্বদা কবে বিএসএফ গুলি করে আবার। আমি ভাবি কবে না জানি সিমান্তবর্তী ঐ সব অন্চলে ঢাকার মত বিশিষ্ট বুদ্ধিপ্রতিবন্ধি গজায়, যারা বলবে দরকার নাই আমাদের এমন দেশ। আমরা ভারতের সাথে যুক্ত হয়ে নিরাপদ জীবন যাপনের নিশ্চয়তা চাই। তারা ঐ দাবি যে করে নাই এখনও সম্ভবত এরা আমাদের পাঁচ তারকা হোটেলগুলোতে বক্তৃতা দিয়ে বেড়ানো দালালদের থেকে অনেক বেশী দেশপ্রেমিক, তাই প্রতিনিয়ত এক অনিশ্চয়তার মাঝে থেকেও মনসুরার পিতারা নিজের দেশের সাথে বেঈমানি করে নাই।

সরকারকে নিয়ে কিছু বলার নাই। বিডিআরকে একটি অথর্ব বাহীনিতে পরিণত করার চেষ্টা করা হয়েছে বা করেছে। বিডিআরএর পোশাক পরানো অবস্হায় সিপাহীদেরকে হাতকড়া পরিয়ে অপরাধির মত করে বিভিন্ন আদালতে হাজির করা হচ্ছে। এই দৃশ্য দেখার পরেও আমাদের সিপাহি ভাইয়েরা যে সীমান্তে পাহারা দেয়ার চেষ্টা করছে সে জন্যতো তাদেরকে ধন্যবাদ দিতেই হয়। জাতি কিন্তু সেই ঘটনার আড়ালের মানুষগুলার হাতে হাতকড়া দেখতে চায়। বিচারের নামে গ্রামের দরিদ্র সিপাহিকে গামছা পেচিয়ে আত্যহত্যা কোন দেশপ্রেমিক বাংলাদেশী দেখতে চায় না।


তার উপর টিপাইমুখি বাধ নিয়ে সরকার এক কমিটি পাঠালো যারা হেলিকপ্টার ভ্রমনে দোয়া দরুদ পড়েই বুঝে ফেলেছে না ভারত বাংলাদেশের জন্য ক্ষতিকর কিছু করবে না। নিশ্চিন্তে সরিষার তেল লাগিয়ে ঘুমাও তুমি বাংগালি। আর ট্টানজিট নিয়ে ভারতীয় দের কথা শুনলে মনে হয় চট্টগ্রাম বন্দরের আসল মালিক তারাই, আমাদেরকে দয়া করে ব্যবহার করতে দিয়েছে। বাংলাদেশী মন্ত্রীদের কথা শুনে মনে হয় তারা ভারতমাতা লিমিটেডের বাংলাদেশীয় কান্ট্রি ম্যানেজার। ভারতের এই কান্ট্রি ম্যানেজারের কাছ থেকে বাংলাদেশীরা কি ই বা আশা করতে পারে?

কি করছে বাংলাদেশী জাতিয়তাবাদের কথা বলে মুখে ফেনা তোলা দলটি? শহিদ জিয়ার বাংলাদেশী জাতিয়তাবাদ কি বুঝেন এই দলের নেতা নেত্রীরা? তাহলে কেন একের পর এক ঘটে যাওয়া এসব দেশবিরোধী ঘটনার কোন প্রতিবাদ দেখি না? কিসের ভয় আপনাদের? অবশ্য যারা একটু প্রতিবাদ করেছিল তাদেরকেতো ভারতীয় বংশবদ সরকার হয় নিষিদ্ধ করেছে নয়ত ধরে নিয়ে জেলে পুরে রেখেছে। ১২ বছরের ঐ মেয়েটিকে হত্যার ঘটনা প্রথম শুনি আমি এহসানুল হক মিলনের কাছে। তিনি এখন জেলে। আরেকটি দলকেই নিষিদ্ধ করে দিয়েছে ও তার সাথে সংশ্লিষ্ট দেশের মেধাবী সন্তানদের ধরে জংগিবাদের অযুহাতে জেলে নিচ্ছে। সরকারের তাদের সালাম করা উচিৎ এসব লোকজন যে দেশ নিয়ে ভাবছে। যাই হোক বাংলাদেশ জাতিয়তাবাদি দল নামক বাংলাদেশী জাতিয়তাবাদে বিশ্বাসী দলের কাছ থেকে আমি ৫ জন শিশুকে ধরে নিয়ে যাওয়ার ঘটনার তীব্র প্রতিবাদ আশা করি। ভারতীয় হাই কমিশন অভিমুখে পদযাত্রা, স্মারকলিপি পেশ, ঘেরাওয়ের মত কর্মসুচি দিতে পারেন। ভারতের পদলেহন করে ক্ষমতায় আসার স্বপ্ন যদি দেখে থাকেন তাহলে আশা করবো ৫০ বছরেও যেন ক্ষমতায় না আসেন। জিয়ার যে দেশপ্রেম আর সততার কারণে তাকে জীবন দিতে হয়েছিল কিন্তু বাংলাদেশের জনগনের মনিকোঠায় স্হান করে নিয়েছিল। সেই চেতনার দল যদি হয়ে থাকেন তাহলে বাংলাদেশের শিশুদেরকে বিএসএফ ধরে নিয়ে যাওয়ার তিব্র প্রতিবাদ করুন। না হলে দলের নাম পরিবর্তন করে ফেলুন।

এখন একটাই আশা এই পাঁচটি শিশু সুস্হ দেহে ফেরত আসুক তাদের নিজ নিজ পরিবারের কাছে।

রেফারেন্স:
১। Click This Link

২। Click This Link
সর্বশেষ এডিট : ২৩ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৩ সকাল ৯:৪৩
৩৪টি মন্তব্য ৩০টি উত্তর

আপনার মন্তব্য লিখুন

ছবি সংযুক্ত করতে এখানে ড্রাগ করে আনুন অথবা কম্পিউটারের নির্ধারিত স্থান থেকে সংযুক্ত করুন (সর্বোচ্চ ইমেজ সাইজঃ ১০ মেগাবাইট)
Shore O Shore A Hrosho I Dirgho I Hrosho U Dirgho U Ri E OI O OU Ka Kha Ga Gha Uma Cha Chha Ja Jha Yon To TTho Do Dho MurdhonNo TTo Tho DDo DDho No Po Fo Bo Vo Mo Ontoshto Zo Ro Lo Talobyo Sho Murdhonyo So Dontyo So Ho Zukto Kho Doye Bindu Ro Dhoye Bindu Ro Ontosthyo Yo Khondo Tto Uniswor Bisworgo Chondro Bindu A Kar E Kar O Kar Hrosho I Kar Dirgho I Kar Hrosho U Kar Dirgho U Kar Ou Kar Oi Kar Joiner Ro Fola Zo Fola Ref Ri Kar Hoshonto Doi Bo Dari SpaceBar
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :
আলোচিত ব্লগ

হাদিকে গুলি করলো কে?

লিখেছেন নতুন নকিব, ১২ ই ডিসেম্বর, ২০২৫ রাত ১১:২৬

হাদিকে গুলি করলো কে?

ছবি অন্তর্জাল থেকে নেওয়া।

ত্রয়োদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে ঢাকা ৮ আসনের সম্ভাব্য স্বতন্ত্র প্রার্থী রাজপথের অকুতোভয় লড়াকু সৈনিক ও ইনকিলাব মঞ্চের মুখপাত্র শরিফ ওসমান হাদিকে গুলিবিদ্ধ... ...বাকিটুকু পড়ুন

মানুষের জীবনের চেয়ে তরকারিতে আলুর সংখ্যা গণনা বেশি জরুরি !

লিখেছেন সৈয়দ কুতুব, ১৩ ই ডিসেম্বর, ২০২৫ রাত ১২:১৭


বিজিবির সাবেক মহাপরিচালক জাহাঙ্গীর আলম স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা হিসেবে দায়িত্ব নেওয়ার পর থেকে দেশবাসী একটা নতুন শব্দ শিখেছে: রুট ভেজিটেবল ডিপ্লোম্যাসি। জুলাই আন্দোলনের পর যখন সবাই ভাবছিল স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ে এমন... ...বাকিটুকু পড়ুন

ইতিহাসের সেরা ম‍্যাটিকুলাস ডিজাইনের নির্বাচনের কর্মযজ্ঞ চলছে। দলে দলে সব সন্ত্রাসীরা যোগদান করুন‼️

লিখেছেন ক্লোন রাফা, ১৩ ই ডিসেম্বর, ২০২৫ ভোর ৪:৪৪



বাংলাদেশের ইতিহাসে সর্ব নিকৃষ্ট দখলদার দেশ পরিচালনা করছে । ২০২৪-এর পর যারা অবৈধ অনুপ্রবেশকারী দিয়ে দেশ পরিচালনা করছে । তাদের প্রত‍্যেকের বিচার হবে এই বাংলার মাটিতে। আর শুধুমাত্র... ...বাকিটুকু পড়ুন

হাদির হত্যাচেষ্টা: কার রাজনৈতিক ফায়দা সবচেয়ে বেশি?

লিখেছেন শ্রাবণধারা, ১৩ ই ডিসেম্বর, ২০২৫ সকাল ১০:১৮


হাদির হত্যাচেষ্টা আমাদের সাম্প্রতিক রাজনীতিতে একটি অশনি সংকেত। জুলাই ২০২৪ আন্দোলন-পরবর্তী সময়ে বাংলাদেশের দ্বিধাবিভক্ত সমাজে যখন নানামুখী চক্রান্ত এবং রাজনৈতিক ও সাংস্কৃতিক অন্তর্কলহে শিক্ষা, স্বাস্থ্য ও আয়-উন্নতির গুরুত্বপূর্ন প্রশ্নগুলো... ...বাকিটুকু পড়ুন

আমি আর এমন কে

লিখেছেন রূপক বিধৌত সাধু, ১৩ ই ডিসেম্বর, ২০২৫ বিকাল ৪:১৩


যখন আমি থাকব না কী হবে আর?
থামবে মুহূর্তকাল কিছু দুনিয়ার?
আলো-বাতাস থাকবে এখন যেমন
তুষ্ট করছে গৌরবে সকলের মন।
নদী বয়ে যাবে চিরদিনের মতন,
জোয়ার-ভাটা চলবে সময় যখন।
দিনে সূর্য, আর রাতের আকাশে চাঁদ-
জোছনা ভোলাবে... ...বাকিটুকু পড়ুন

×