
এসেছি হে, এ কোন অনাগতদের নগরে।
ভেসে গছে অনুভুতি বৃন্দ জ্যোৎস্না জলের বানে।
শাল বনের ছায়ার গন্ধে ভিজে গেছে গুচ্ছ চুল,
অদ্ভুত সুরে ভিজে গেছে ঝাপটা বৃষ্টিদের দল।
আলো, মৃদু আলো, আলোচ্ছটা।
সজল পবনে পূর্ন গগণ।
শ্যাওলা সবুজে, সবুজে শাওনও সাজে
স্বচ্ছ তত্বে সৃষ্ট সত্বা।
অথবা, এবং, তোমাদের এই শুন্য বিষন্ন বন্দর।
তবুও, অতল জলধর আরো জোরে,
তীব্রতায় তিক্ষনতায় জড়িয়ে ধরে পাহাড় শরীর।
বন্দর অভিনন্দনহীন, খন্ড মঘের চোখে ভিষন জল।
অতঃপর অন্তসত্বা অন্ধকার।
পথে, পত্রে পুস্পে প্রণয়।
নির্জীব নিশ্চল নির্ঝর নীরদ।
অদ্ভুত অতীন্দ্রীয় আবরণ।
এইতো বেজে উঠেছে এক পেয়ে নুপুর,
বন্দর, নগর অথবা ময়ূরাক্ষি নদীর পেখম।
বীপত্নীকের বধূর ঊড়ে যাওয়া আচলের মতন,
ঢেউয়ে ঢেউয়ে দোদুল্যমান, সমস্ত অনুভুতি বৃন্দ।

অনুগ্রহ করে অপেক্ষা করুন। ছবি আটো ইন্সার্ট হবে।



