পাকিস্তানের কড়া নিরাপত্তা ব্যবস্থা একটা হাস্য কর নিরাপত্তা ব্যবস্থা । যারা নিরাপত্তা দিবে সেই আর্মি দের ক্যাম্পে, পুলিশদের ক্যাম্পে জঙ্গিরা হামলা করে অস্ত্র কেড়ে নিয়ে আসতেছে। আর ওরা দিবে নিরাপত্তা
পাকিস্তানের কড়া নিরাপত্তার বিষয়ে জানতে হলে অতীত ঘাটার দরকার নাই। তার জন্য আজকের তাজা খবরটি একবার ভাল করে পড়ুন তারপর বলুন পাকিস্তানের নিরাপত্তা ব্যবস্থা ভাল। আমাদের ক্রিকেটাররা পাকিস্তানে খেলতে যাবে। সকলের পড়ার জন্য আজকের প্রথম আলোতে ছাপানো লেখাটি এখানে দিলাম-
সব ধরনের নিরাপত্তাব্যবস্থা নেওয়া সত্ত্বেও পাকিস্তানের খাইবার পাখতুনখাওয়া প্রদেশের জ্যেষ্ঠ মন্ত্রী বশির আহমেদ বিলাওরের ওপর আত্মঘাতী হামলার ঘটনা ঘটেছে। সংশ্লিষ্ট পুলিশ কর্মকর্তাদের বরাত দিয়ে পাকিস্তানের ‘দ্য ডন’ পত্রিকার অনলাইন আজ রোববার এ তথ্য জানিয়েছে। ফলে পাকিস্তানে নিরাপত্তাব্যবস্থার বিষয়টি আবারও প্রশ্নের মুখে পড়েছে।
পাকিস্তানের উত্তর-পশ্চিমাঞ্চলের খাইবার পাখতুনখাওয়া প্রদেশের রাজধানী পেশোয়ারের কিসাখাওয়ানি বাজারের কাছে আওয়ামী ন্যাশনাল পার্টির (এএনপি) এক সভায় গতকাল আত্মঘাতী হামলা চালানো হয়। এতে প্রদেশের জ্যেষ্ঠ মন্ত্রী বশির আহমেদ বিলাওরসহ আটজন নিহত ও ১৭ জন আহত হন।
হামলায় বশির আহমেদ বিলাওর গুরুতর আহত হলে হাসপাতালে নেওয়ার পর চিকিত্সকেরা তাঁকে মৃত ঘোষণা করেন। নিহত ব্যক্তিদের মধ্যে মন্ত্রীর ব্যক্তিগত সহকারীও আছেন। আহত ব্যক্তিদের মধ্যে পাঁচজনের অবস্থা গুরুতর।
পাকিস্তানভিত্তিক জঙ্গি সংগঠন তেহরিক-ই-তালেবান এ হামলার দায় স্বীকার করেছে।
এ ঘটনায় পাকিস্তানের প্রেসিডেন্ট, প্রধানমন্ত্রী ও বিভিন্ন রাজনৈতিক দলের নেতারা নিন্দা ও শোক জানিয়েছেন। দেশটির প্রধানমন্ত্রী রাজা পারভেজ আশরাফ আজ রোববার পাকিস্তানে এক দিনের রাষ্ট্রীয় শোক ঘোষণা করেছেন। এ দিন জাতীয় পতাকা অর্ধনমিত থাকবে।
পেশোয়ারের জ্যেষ্ঠ পুলিশ কর্মকর্তা ইমরান শহীদ দাবি করেছেন, খাইবার পাখতুনখাওয়া প্রদেশের রাজধানী পেশোয়ারের কিসাখাওয়ানি বাজারের কাছে আওয়ামী ন্যাশনাল পার্টির (এএনপি) রাজনৈতিক সভাকে কেন্দ্র করে কড়া নিরাপত্তাব্যবস্থা গ্রহণ করা হয়েছিল। কিন্তু নিরাপত্তাব্যবস্থার ফাঁক গলে আত্মঘাতী হামলাকারী এ ঘটনা ঘটাতে সক্ষম হন।
নিরাপত্তা কর্মকর্তারা বলছেন, প্রায় ছয় কিলোগ্রাম বিস্ফোরক দিয়ে এ হামলা চালানো হয়েছে। ঘটনাস্থলে হামলাকারীর মাথা ও পা পাওয়া গেছে।
এদিকে দেশটির তথ্যমন্ত্রী কামার জামান কাইরা গতকাল শনিবার দেশবাসীর প্রতি নতুন উদ্যমে সন্ত্রাস মোকাবিলার আহ্বান জানিয়েছেন।
লিংক
শেষ কথা, পাকিস্তানে গিয়ে যদি বাংলাদেশ ক্রিকেট দলের সবাইকে লাশ হয়ে ফেরত আসতে হয়ে কফিনে করে তাহলে এর দ্বায়ভার কে নিবে ? বিসিবি ? আইসিসির সহ সভাপতি ? প্রধানমন্ত্রী ? নাকি যার যার সন্তানরা জীবনের রিস্ক নিয়ে খেলতে যাচ্ছে তাদের বাবা-মায়েরা ? অবস্থার স্পষ্ট ব্যাখ্যা চাই। তারপরে বাংলাদেশ ক্রিকেট দলকে পাকিস্তানে পাঠানো হোক।

অনুগ্রহ করে অপেক্ষা করুন। ছবি আটো ইন্সার্ট হবে।




