অদ্য প্রভাতে গনিত শাস্রের পাঠ শেষ করিয়া শ্রেনী কক্ষ থেকে বাহির হইয়া বসিয়াছি...মস্তক দিচক্র যানের চক্রের মত ঘুরিতেছে...আর আমি খুদ্দ মনে ভাবিতেছি... মহাশয কি পরাইয়াছন...আর আমি কত টুকু বুঝিয়াছি...

এমন সময় আমার এক সহপাঠিনি নিকটে চিন্তিতো মুখব্বয় নিয়া আমার পাশে আসিয়া দাড়াইল।।আমি মনে করিলাম ইহার ও বুঝি আমার ন্যায় সমস্যা হইয়াছে...বালিকা অতি ধীরে কহিল...বন্ধু আমার একটা প্রশ্ন এর উত্তর দিবা ???? আমি ও ধীরে ধীরে কহিলাম আমি নিজে যদি বুঝিতাম তা হইলে তোমার উপকার করিতে পারিতাম..:.।তবুও বলো... দেখি কি রুপে সাহায্য করিতে পারি...
বালিকা তাহার ডাগর চোখ দুই খানা অবনত করিয়া ফিসফিস করিয়া কহিল...বালক গন বালিকা দেখিলেই কেন তাহাদের মস্তকের উপরের ঘাস নামক কুন্তল টিক করে ??? আমি তো প্রশ্ন শুনিয়া হা ... কি কহিল বালিকা... আমার মস্তিস্কের অবস্থা তখন কি রুপ ইহা পাঠক গন কে আশা করি ব্যাখা করিয়া বলিতে হইবে না...।। আমি তাহাকে অতি ধীরে কহিলাম...।। তোমার প্রশ্নের উত্তর অতি সহজ... বলিতেছি... তবে তাহার পুরবে তুমি বলোতো কি কারনে তুমি আমার সম্মুখে অযথাই আপনার ওড়না( ডাখিবার নাকি উরাইবার ?) ৫ বার একি স্থানে টিক করিয়া রাখিয়াছ ???...বালিকার মুখ দেখিয়া বুঝিলাম...।আমার প্রশ্ন সে বুঝে নাই।।তাই পরিপুরন ভাবে বলিলাম ... বালিকা গন কি কারনে অযথাই টিক থাকা ওড়না বারবার থিক করে বালকের সম্মুখে ইহার উত্তর দাও ......
বালিকা আমার নিকট এক দিনের সময় চাহিল...আমি ও দিলাম ... এখন আপনা রাই বলেন আমি এই বালিকারে কি উত্তর দিব...। আর তাহার প্রশ্ন তাহার নির্বুধিতার প্রমান দেয় কিনা তাও জানাবেন...।