আষাঢ়ের শেষ বিকেলের আকাশ, ১৪২৭ বঙ্গাব্দ।
ঝাঁকে ঝাঁকে দল বেঁধে সবুজ টিয়ারা
ওড়াউড়ি করে, খুশিতে আত্মহারা!
ডাকাডাকি করে ওরা আসে আর যায়,
শাখায় শাখায় বসে কখনো গান গায়।
বানরেরাও পাল্লা দিয়ে আনন্দে ঝোলে
গাছ থেকে গাছে আর ডাল থেকে ডালে।
বানর মায়ের কোলে ঝোলে তার শিশু,
দোল খাওয়া শেষ হলে হাঁটে তার পিছু!
চড়ুই, বুলবুলি আর শালিকেরা এসে,
প্রাণের খুশিতে গায় একসাথে বসে।
শুভ্র মেঘ ভেসে যায় আত্ম মগনে,
অভ্র-আবির ছড়ায় সায়াহ্ন লগনে।
(ছবিগুলোর মধ্যে প্রথম তিনটে পরশুদিন, অর্থাৎ আষাঢ়ের শেষ দিনে তোলা, বাকিগুলো আজকের। বড় যে গাছগুলো দেখা যাচ্ছে, সেগুলোতে অসংখ্য টিয়া পাখি প্রতিদিন দলে দলে ওড়াউড়ি করে, ডাকাডাকি করে। কবিতায় যেমন বলা হয়েছে, বানরেরাও এসব বৃক্ষশাখায় মনের আনন্দে খেলা করে। ছোট পাখিরা এর চেয়ে ছোট ছোট গাছে ওড়াউড়ি করে, বাসা বাঁধে। ‘লকডাউন’ এর কারণে অলিন্দে দাঁড়িয়ে প্রতিদিন এসব দেখা এখন আমার নিত্যদিনের কাজ। দেখতে দেখতেই ভাবনাগুলো আজ ছন্দে আত্মপ্রকাশ করলো। যদিও, পাখিদের ওড়াউড়ি কিংবা বানরের ঝোলাঝুলি, কোনটাই ছবিতে ধারণ করতে পারিনি।)
ঢাকা
০২ শ্রাবণ ১৪২৭
১৭ জুলাই ২০২০
আষাঢ়ের শেষ বিকেল, ১৪২৭ বঙ্গাব্দ।
আষাঢ়ের শেষ বিকেল, ১৪২৭ বঙ্গাব্দ।
এক পশলা বৃষ্টির পর শ্রাবণের দ্বিতীয় বিকেল, ১৪২৭ বঙ্গাব্দ।
এক পশলা বৃষ্টির পর শ্রাবণের দ্বিতীয় বিকেল, ১৪২৭ বঙ্গাব্দ।
এক পশলা বৃষ্টির পর শ্রাবণের দ্বিতীয় বিকেল, ১৪২৭ বঙ্গাব্দ।
এক পশলা বৃষ্টির পর শ্রাবণের দ্বিতীয় বিকেল, ১৪২৭ বঙ্গাব্দ।
পশ্চিমের জানালা দিয়ে দেখা শ্রাবণের দ্বিতীয় সন্ধ্যা, ১৪২৭ বঙ্গাব্দ।
পশ্চিমের জানালা দিয়ে দেখা শ্রাবণের দ্বিতীয় সন্ধ্যা, ১৪২৭ বঙ্গাব্দ।
"অভ্র-আবির ছড়ায় সায়াহ্ন লগনে" ......
শিশুকোলে একটি বানর মাতা কাঁটাতারের বেষ্টনী পাড় হচ্ছে, নিচে আরেকটা বানর তাকে পাহাড়া দিয়ে রাখছে।
সময়ঃ ২-৫২, অপরাহ্ন। তারিখঃ ১৯ জুলাই ২০২০।
আমার অভিবাদনের জবাবে সে কী বলবে, তা ভাবছে!
সর্বশেষ এডিট : ২১ শে জুলাই, ২০২০ সকাল ৯:০৮