
১.হার্ভার্ড বিশ্ববিদ্যালয়ের লাইব্রেরীতে ৪ খানা বই আছে যা মানুষের চামড়া দিয়ে বাঁধাই করা।
২.মাথা পিছু বই পাঠের দিকে শীর্ষে হলো আইসল্যান্ড।
৩.বই পড়া মানুষের অ্যালজাইমার রোগে আক্রান্ত হবার সম্ভাবনা অপেক্ষাকৃত কম।
৪.ব্রাজিলের কারাগারে প্রতি একটি বই পাঠের জন্য ৪ দিন সাজা মওকুফ হয়।
৫.ভার্জিনিয়া উলফ তাঁর সব বই দাঁড়িয়ে লিখেছিলেন।
৬.সবচেয়ে চুরি হয় যে বইটি সেটা হলো বাইবেল।
৭.রুজভেল্ট প্রতিদিন গড়ে ১ টি বই পড়তেন।
৮.শুধুমাত্র দাবা খেলার উপরই ২০০০০+ বই আছে।
৯.ভিক্টর গুগোর লা মিজারেবল বইয়ে একটি বাক্য আছে যেখানে ৮২৩টি শব্দ।
১০.হারি (Hurry), এডিকশন(Addiction) এসব শব্দগুলো শেক্সপিয়ারের আবিস্কার।
১১.নিউইয়র্ক পাবলিক লাইব্রেরীর সব বই একসাথে লাইন করে রাখলে ৮ মাইল লম্বা হবে।
১২.লেভ তলস্টয়ের বিশাল উপন্যাস ওয়ার এন্ড পিসের পান্ডুলিপি তাঁর স্ত্রী হাতে লিখে ৭ বার কপি করেছিলেন।
১৩.নোয়াহ ওয়েবস্টার তাঁর প্রথম ডিকশনারী লিখতে সময় নিয়েছিলেন মাত্র ৩৬ বছর।
১৪.আর 'বঙ্গীয় শব্দকোষ' নামক অভিধানটি তৈরি করতে হরিচরণ বন্দ্যোপাধ্যায়ের কতদিন লেগেছিল? প্রায় গোটা জীবন। সেইসঙ্গে ছিল প্রতিকূলতার বিরুদ্ধে লড়াই।
১৫. পৃথিবীতে একটি মাত্রা বই আছে যেটা কোনো ভাষাতে অনুবাদ করা যায়নি বহু চেষ্টা করেও, বইটির নাম - সুকুমার রায় এর "আবোল-তাবোল"।
Image Source

অনুগ্রহ করে অপেক্ষা করুন। ছবি আটো ইন্সার্ট হবে।


