-------------------------------------------
---------------------------------------------
-------------------------------------------------
সাপ্তাহিক বিরতিসহ ০৯ দিনের ছুটি পেয়েছি আমাদের অফিসের বসের আন্তরিকতায় ও আমার ব্যক্তিগত কাজে জরুরী প্রয়োজনে। গ্রামের বাড়ি, শ্বশুরবাড়ি, ঢাকা, কুমিল্লা দৌড়াদৌড়ি করতেই ছুটি প্রায় শেষ।
তবুও বেশ ভাল সময় কেটেছে, কাজও শেষ হয়েছে।
যা হোক এর মধ্যই কিছু ছবি তুলেছি আমার মেয়েও সাথে ছিল সেও কিছু ছবি উঠিয়েছে।
তো এসব ছবি ও ছবির পিছনের গল্পই আজ শেয়ার করবো।
---------------
প্রথমেই গাছ থেকে সংগ্রহ করা জলপাই এর ছবি। আমি গাছ থেকে পেড়েছি আর মেয়ে তা কুড়িয়ে সাহায্য করেছে।
বাড়ির পুরাতন ঘরে আমাদের কলেজ লাইফে পড়ার সময় দাবা ও দাবার গুটি পেয়ে মেয়েতো খুশি। তাকে কিভাবে এটা খেলতে হয় সেটা দেখালাম। সে এগুলো সাজিয়ে একটি ছবি তুলে ফেলল।
মেয়ে কি নিয়ে যে কান্না শুরু করল। তাকে কান্না থামাদে ছোট শাখা নদীতে নিয়ে গেলাম। সে নদীর পানির কাছে গিয়ে হাত দিয়ে পানি ছুয়ে দিল।
ফিরতি পথে সে কিছু কলমী ফুল তুলে আনল। সেটা আবার সাজিয়ে ছবি তুলেছে।
নদীর পথে রাস্তায় কাকগুলো জড়ো হয়েছে কারেন্টের তারে। তখন প্রায় সন্ধ্যা হয় হয় অবস্থা। পাখিরা কেন জড়ো হয়েছে মেয়ে জিজ্ঞেস করতেই বললাম মিটিং করছে পাখিরা।
বাড়ির সব বাচ্চারা স্কুলে ভর্তি হয়ে গেছে এবার দিনের বেলায় তার খেলার সাথী নেই তাই বিরক্ত করেছে বেশি। আমার বোনের পরিবার বাড়িতে আসলে বোনের ছেলেকে পেয়ে মেয়ে আমার বেজায় খুশী। দিন রাত খেলা আর দুষ্টমি। কোন ফাকে যে তার ভাই জারিফের ছবি তুলেছে জানিনা। পরে মাবাইলে ছবি দেখে বুঝেছি এটা তার কাজ।
মেয়ে কোথা থেকে ফুল পাতা ছিড়ে আনল, আমি সেটা সাজিয়ে ছবি তুললাম।
মেয়ে চাদরের ফুলের ছবি উঠিয়েছে সেটাও রেখে দিলাম ডিলেট না করে।
ঝড়ের পরে উঠান ও আশ পাশের অবস্থা যা হয়েছে-