somewhere in... blog
x
ফোনেটিক ইউনিজয় বিজয়

বেজন্মা নিজামীর মিথ্যাচারের নমুনাঃ বেজন্মাটা ভালই নবীর সুন্নত পালন করে,কি বলেন?

২০ শে জানুয়ারি, ২০১০ সকাল ১১:১৯
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :

এটা আমি পারতপক্ষে করি না,কোন পত্রিকার লেখা তুলে দেয়া,তবে এই লেখাটা তুলে না দিলে আমার পাপ হত,তাই দিতে হল।কুত্তার বাচ্চা,শুয়ারের বাচ্চা নিজামী,ওর জাত ভাইয়েরা ইসলাম ধর্মের নাম ভাঙ্গিয়ে কিভাবে মিথ্যাচার করে,তা সবার জানা উচিত।আমি নিজে মুসলমান,আমাদের ধর্মে মিথ্যার কোন স্থান নাই,আর বেজন্মা নিজামী নিজে দাঁড়ি রেখে নবী(সাঃ) এর সুন্নত পালনের ভাব দেখিয়ে একের পর এক মিথ্যাচার করে যাচ্চে,এই সব কুত্তার বাচ্চা,বেজন্মা শুয়ারের বাচ্চা গুলার জন্যই আজ আমরা ইসলাম ধর্মকে এই পর্যায়ে নামিয়ে এনেছি।
এই নিজামী বেজন্মা শুয়ারের জাত,কুত্তার বাচ্চার সংবাদ সম্মেলনের সংবাদটা আবারও সবার সামনে দিলাম,এটা জানা, দেখা, বার বার দেখা আমাদের সবারই একান্ত দরকার।

---------------------------------------------------------------------------
---------------------------------------------------------------------------

শুনলাম প্রশ্নটা (বলেই একটু হাসলেন)।’ উত্তর দেবেন না? জবাব এল, ‘বাস মিস হয়ে গেছে।’ এই কথা বলেই সংবাদ সম্মেলন শেষ করে দিলেন জামায়াতে ইসলামীর আমির মতিউর রহমান নিজামী।
প্রধানমন্ত্রীর সাম্প্রতিক ভারত সফরে সে দেশের প্রধানমন্ত্রীর সঙ্গে স্বাক্ষরিত সমঝোতা স্মারক ও চুক্তির প্রতিক্রিয়া জানাতে আজ মঙ্গলবার সংবাদ সম্মেলনের আয়োজন করে জামায়াত। একটি প্রশ্নের উত্তর না দিয়ে এ কথা বলেন নিজামী।
জামায়াতের আমিরের কাছে জানতে চাওয়া হয়েছিল, চারদলীয় জোট সরকার ক্ষমতায় থাকাকালে ভারতের সঙ্গে দ্বিপাক্ষিক সমস্যা সমাধানে তারা কী করেছিল। আবার জামায়াত নানা সময়ে বলেছে, পার্বত্য চট্টগ্রাম শান্তিচুক্তি হলে বাংলাদেশের এক-দশমাংশ এলাকা ভারত হয়ে যাবে। এক দশক আগে শান্তিচুক্তি হলেও এখনো সেই এলাকা ভারত হয়নি। তাহলে কবে ওই এলাকা ভারত হবে? আবার ক্ষমতায় গিয়ে সেই চুক্তি বাতিল করেননি কেন?
সংবাদ সম্মেলনে নিজামী একেকবার একেক ধরনের কথা বলেন। লিখিত বক্তব্যে জামায়াতের আমির বলেন, সংক্ষিপ্তভাবে তিনটি চুক্তির শিরোনাম উল্লেখ করা হয়েছে যুক্ত ইশতেহারে। কিন্তু ওই সব চুক্তিতে কী আছে, অদ্যাবধি দেশবাসী তা জানে না। অথচ পরে তিনিই বলেন, তিনটি চুক্তিই ভারতের প্রয়োজনে এবং ভারতের নিরাপত্তার স্বার্থেই স্বাক্ষরিত হয়েছে। তিনি আরও বলেন, সম্পাদিত তিনটি চুক্তি, দুটো সমঝোতা স্মারক এবং যৌথ ইশতেহার পুরোপুরি ভারতের কুটনৈতিক সাফল্যেরই প্রমাণ বহন করে।
এই বক্তব্যের পরিপ্রেক্ষিতে নিজামীর কাছে জানতে চাওয়া হয়, চুক্তিতে কী আছে, সেটা জানেন না, তাহলে কীভাবে বুঝলেন যে এই চুক্তি ভারতের স্বার্থে করা হয়েছে? জবাবে নিজামী বলেন, ‘আমি জানি না, এটা ঠিক। আবার যা বলেছি, সেটাও ঠিক। চুক্তির ডিটেইল (বিস্তারিত) পত্রপত্রিকায় আসেনি। আমি যা বলেছি, আপনাদেরই কোনো না কোনো সহকর্মীর লেখায় এসেছে। আপনিই বলুন, চুক্তির সব কী প্রকাশ হয়েছে? জানলে আপনারা লিখুন, তাহলে আমি পড়ব এবং আমার মত প্রত্যাহার করব।’
লিখিত বক্তব্যে জামায়াতের আমির বলেন, ভারত বাংলাদেশের বন্দর ব্যবহার করে তার সামরিক লক্ষ্য অর্জনে সচেষ্ট হবে, যা বাংলাদেশের নিরাপত্তার জন্য হুমকির সৃষ্টি করবে। ভারতীয় পরিবহনের দোহাই দিয়ে ভারতীয় সামরিক বাহিনী অতিসহজেই বাংলাদেশের অভ্যন্তরে ঢুকে পড়বে এবং এতে বাংলাদেশের স্বাধীনতা ও নিরাপত্তা চরম হুমকির সম্মুখীন হবে।
অথচ পরে নিজামী বলেন, ‘পোর্ট (বন্দর) ব্যবহার করতে দেবেন, কতদূর দেবেন? তারা কী শুধু বাণিজ্যের জন্য ব্যবহার করবে? এসব বিষয়ে চুলচেরা বিশ্লেষণের প্রয়োজন আছে।’
তিনি দাবি করেন, ভারতকে বন্দর ব্যবহার করতে দেওয়ার আগে দেশের মানুষের মতামত নেওয়া উচিত ছিল। আওয়ামী লীগের নির্বাচনী ইশতেহারে এ কথার উল্লেখ আছে। সে ক্ষেত্রে আওয়ামী লীগ তো জনগণের রায় নিয়েই আঞ্চলিকভাবে বন্দর ব্যবহারের সিদ্ধান্ত নিয়েছে—এই মন্তব্যের জবাবে নিজামী বলেন, ‘নির্বাচন কী হয়েছে, তা তো আমরা জানি। মইন উ আহমদ (সাবেক সেনাপ্রধান) তাদের ক্ষমতায় এনেছে।’
লিখিত বক্তব্যে নিজামী বলেন, ভারত থেকে ২৫০ মেগাওয়াট বিদ্যুত্ আনার বদলে বাংলাদেশে যেসব বিদ্যুেকন্দ্র আছে, সেগুলোর কর্মদক্ষতা বৃদ্ধি ও বন্ধ কেন্দ্রগুলো চালু এবং নতুন কেন্দ্র চালু করা হলে বাংলাদেশেই এর চেয়ে অনেক বেশি বিদ্যুত্ উত্পাদন করা সম্ভব।
এই বক্তব্যের পরিপ্রেক্ষিতে নিজামীর কাছে জানতে চাওয়া হয়, জোট সরকার ক্ষমতায় থাকাকালে এ বিষয়ে কী করেছে। জবাবে তিনি বলেন, ‘আমরা চালু শুরু করেছিলাম। যেগুলো আমরা করে এসেছিলাম, সেগুলো যদি ওনারা (সরকার) চালু করতে পারতেন, তাহলেও হতো।’ আপনারা কতগুলো করে এসেছিলেন—এই প্রশ্নের জবাবে নিজামী কিছু বলতে পারেননি। পরে জামায়াতের সেক্রেটারি জেনারেল আলী আহসান মোহাম্মাদ মুজাহিদ দাবি করেন, চারদলীয় জোট সরকারের আমলে দেশে দেড় হাজার মেগাওয়াট বিদ্যুত্ উত্পাদিত হয়েছে।
উল্লেখ্য, জোট সরকারের আমলে টঙ্গীতে কেবল ৮০ মেগাওয়াটের একটি বিদ্যুত্ কেন্দ্র করা হয়েছে। এ ছাড়া পাঁচ বছরে সরকার আর কোনো বিদ্যুৎ কেন্দ্র স্থাপন করতে পারেনি।



সূত্রঃ প্রথম আলো
কৃতজ্ঞতাঃ রোহান ভাই
সর্বশেষ এডিট : ২০ শে জানুয়ারি, ২০১০ সকাল ১১:১৯
১৬টি মন্তব্য ২টি উত্তর

আপনার মন্তব্য লিখুন

ছবি সংযুক্ত করতে এখানে ড্রাগ করে আনুন অথবা কম্পিউটারের নির্ধারিত স্থান থেকে সংযুক্ত করুন (সর্বোচ্চ ইমেজ সাইজঃ ১০ মেগাবাইট)
Shore O Shore A Hrosho I Dirgho I Hrosho U Dirgho U Ri E OI O OU Ka Kha Ga Gha Uma Cha Chha Ja Jha Yon To TTho Do Dho MurdhonNo TTo Tho DDo DDho No Po Fo Bo Vo Mo Ontoshto Zo Ro Lo Talobyo Sho Murdhonyo So Dontyo So Ho Zukto Kho Doye Bindu Ro Dhoye Bindu Ro Ontosthyo Yo Khondo Tto Uniswor Bisworgo Chondro Bindu A Kar E Kar O Kar Hrosho I Kar Dirgho I Kar Hrosho U Kar Dirgho U Kar Ou Kar Oi Kar Joiner Ro Fola Zo Fola Ref Ri Kar Hoshonto Doi Bo Dari SpaceBar
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :
আলোচিত ব্লগ

=আকাশে তাকিয়ে ডাকি আল্লাহকে=

লিখেছেন কাজী ফাতেমা ছবি, ১৪ ই ডিসেম্বর, ২০২৫ বিকাল ৪:০১


জীবনে দুঃখ... আসলে নেমে
শান্তি গেলে থেমে;
আমি বারান্দায় দাঁড়িয়ে হই উর্ধ্বমুখী,
আল্লাহকে বলি সব খুলে, কমে যায় কষ্টের ঝুঁকি।

আমি আল্লাহকে বলি আকাশে চেয়ে,
জীবন নাজেহাল প্রভু দুনিয়ায় কিঞ্চিত কষ্ট পেয়ে;
দূর করে দাও সব... ...বাকিটুকু পড়ুন

"ছাত্র-জনতার বেপ্লবের" ১৮ মাস পরে, আপনার ভাবনাচিন্তা ঠিক আগের মতোই আছে?

লিখেছেন জেন একাত্তর, ১৪ ই ডিসেম্বর, ২০২৫ বিকাল ৫:৫৭



২০২৪ সালের পহেলা জুলাই "ছাত্র-জনতার বেপ্লব শুরু হয়, "৩৬শে জুলাই" উহা বাংলাদেশে "নতুন বাংলাদেশ" আনে; তখন আপনি ইহাকে ব্যাখ্যা করেছেন, ইহার উপর পোষ্ট লিখেছেন, কমেন্ট করেছেন; আপনার... ...বাকিটুকু পড়ুন

আমাদের হাদিকে গুলি করা, আর আওয়ামী শুয়োরদের উল্লাস। আমাদের ভুল কোথায়?

লিখেছেন তানভির জুমার, ১৪ ই ডিসেম্বর, ২০২৫ রাত ৯:৫৩



৩০ জনের একটা হিটলিস্ট দেখলাম। সেখানে আমার ও আমার স্নেহের-পরিচিত অনেকের নাম আছে। খুব বিশ্বাস করেছি তা না, আবার খুব অবিশ্বাস করারও সুযোগ নাই। এটাই আমার প্রথম... ...বাকিটুকু পড়ুন

এ যুগের বুদ্ধিজীবীরা !

লিখেছেন সৈয়দ কুতুব, ১৫ ই ডিসেম্বর, ২০২৫ রাত ১:৪০


ডিসেম্বর মাসের চৌদ্দ তারিখ বাংলাদেশে বুদ্ধিজীবী দিবস পালন করা হয়। পাকিস্তান মিলিটারী ও তাদের সহযোগীরা মিলে ঘর থেকে ডেকে নিয়ে হত্যা করেন লেখক, ডাক্তার, চিকিৎসক সহ নানান পেশার বাংলাদেশপন্থী বুদ্ধিজীবীদের!... ...বাকিটুকু পড়ুন

টাঙ্গাইল শাড়িঃ অবশেষে মিললো ইউনস্কর স্বীকৃতি

লিখেছেন কিরকুট, ১৫ ই ডিসেম্বর, ২০২৫ সকাল ১০:৫৭



চারিদিকে যে পরিমান দুঃসংবাদ ছড়িয়ে ছিটিয়ে আছে এর মধ্যে নতুন এক গৌরবময় অধ্যায়ের সূচনা হলো বাংলাদেশের টাঙ্গাইলের তাতের শাড়ি এর জন্য, ইউনেস্কো এই প্রাচীন হ্যান্ডলুম বুননের শিল্পকে Intangible Cultural... ...বাকিটুকু পড়ুন

×