এটা আমি পারতপক্ষে করি না,কোন পত্রিকার লেখা তুলে দেয়া,তবে এই লেখাটা তুলে না দিলে আমার পাপ হত,তাই দিতে হল।কুত্তার বাচ্চা,শুয়ারের বাচ্চা নিজামী,ওর জাত ভাইয়েরা ইসলাম ধর্মের নাম ভাঙ্গিয়ে কিভাবে মিথ্যাচার করে,তা সবার জানা উচিত।আমি নিজে মুসলমান,আমাদের ধর্মে মিথ্যার কোন স্থান নাই,আর বেজন্মা নিজামী নিজে দাঁড়ি রেখে নবী(সাঃ) এর সুন্নত পালনের ভাব দেখিয়ে একের পর এক মিথ্যাচার করে যাচ্চে,এই সব কুত্তার বাচ্চা,বেজন্মা শুয়ারের বাচ্চা গুলার জন্যই আজ আমরা ইসলাম ধর্মকে এই পর্যায়ে নামিয়ে এনেছি।
এই নিজামী বেজন্মা শুয়ারের জাত,কুত্তার বাচ্চার সংবাদ সম্মেলনের সংবাদটা আবারও সবার সামনে দিলাম,এটা জানা, দেখা, বার বার দেখা আমাদের সবারই একান্ত দরকার।
---------------------------------------------------------------------------
---------------------------------------------------------------------------
শুনলাম প্রশ্নটা (বলেই একটু হাসলেন)।’ উত্তর দেবেন না? জবাব এল, ‘বাস মিস হয়ে গেছে।’ এই কথা বলেই সংবাদ সম্মেলন শেষ করে দিলেন জামায়াতে ইসলামীর আমির মতিউর রহমান নিজামী।
প্রধানমন্ত্রীর সাম্প্রতিক ভারত সফরে সে দেশের প্রধানমন্ত্রীর সঙ্গে স্বাক্ষরিত সমঝোতা স্মারক ও চুক্তির প্রতিক্রিয়া জানাতে আজ মঙ্গলবার সংবাদ সম্মেলনের আয়োজন করে জামায়াত। একটি প্রশ্নের উত্তর না দিয়ে এ কথা বলেন নিজামী।
জামায়াতের আমিরের কাছে জানতে চাওয়া হয়েছিল, চারদলীয় জোট সরকার ক্ষমতায় থাকাকালে ভারতের সঙ্গে দ্বিপাক্ষিক সমস্যা সমাধানে তারা কী করেছিল। আবার জামায়াত নানা সময়ে বলেছে, পার্বত্য চট্টগ্রাম শান্তিচুক্তি হলে বাংলাদেশের এক-দশমাংশ এলাকা ভারত হয়ে যাবে। এক দশক আগে শান্তিচুক্তি হলেও এখনো সেই এলাকা ভারত হয়নি। তাহলে কবে ওই এলাকা ভারত হবে? আবার ক্ষমতায় গিয়ে সেই চুক্তি বাতিল করেননি কেন?
সংবাদ সম্মেলনে নিজামী একেকবার একেক ধরনের কথা বলেন। লিখিত বক্তব্যে জামায়াতের আমির বলেন, সংক্ষিপ্তভাবে তিনটি চুক্তির শিরোনাম উল্লেখ করা হয়েছে যুক্ত ইশতেহারে। কিন্তু ওই সব চুক্তিতে কী আছে, অদ্যাবধি দেশবাসী তা জানে না। অথচ পরে তিনিই বলেন, তিনটি চুক্তিই ভারতের প্রয়োজনে এবং ভারতের নিরাপত্তার স্বার্থেই স্বাক্ষরিত হয়েছে। তিনি আরও বলেন, সম্পাদিত তিনটি চুক্তি, দুটো সমঝোতা স্মারক এবং যৌথ ইশতেহার পুরোপুরি ভারতের কুটনৈতিক সাফল্যেরই প্রমাণ বহন করে।
এই বক্তব্যের পরিপ্রেক্ষিতে নিজামীর কাছে জানতে চাওয়া হয়, চুক্তিতে কী আছে, সেটা জানেন না, তাহলে কীভাবে বুঝলেন যে এই চুক্তি ভারতের স্বার্থে করা হয়েছে? জবাবে নিজামী বলেন, ‘আমি জানি না, এটা ঠিক। আবার যা বলেছি, সেটাও ঠিক। চুক্তির ডিটেইল (বিস্তারিত) পত্রপত্রিকায় আসেনি। আমি যা বলেছি, আপনাদেরই কোনো না কোনো সহকর্মীর লেখায় এসেছে। আপনিই বলুন, চুক্তির সব কী প্রকাশ হয়েছে? জানলে আপনারা লিখুন, তাহলে আমি পড়ব এবং আমার মত প্রত্যাহার করব।’
লিখিত বক্তব্যে জামায়াতের আমির বলেন, ভারত বাংলাদেশের বন্দর ব্যবহার করে তার সামরিক লক্ষ্য অর্জনে সচেষ্ট হবে, যা বাংলাদেশের নিরাপত্তার জন্য হুমকির সৃষ্টি করবে। ভারতীয় পরিবহনের দোহাই দিয়ে ভারতীয় সামরিক বাহিনী অতিসহজেই বাংলাদেশের অভ্যন্তরে ঢুকে পড়বে এবং এতে বাংলাদেশের স্বাধীনতা ও নিরাপত্তা চরম হুমকির সম্মুখীন হবে।
অথচ পরে নিজামী বলেন, ‘পোর্ট (বন্দর) ব্যবহার করতে দেবেন, কতদূর দেবেন? তারা কী শুধু বাণিজ্যের জন্য ব্যবহার করবে? এসব বিষয়ে চুলচেরা বিশ্লেষণের প্রয়োজন আছে।’
তিনি দাবি করেন, ভারতকে বন্দর ব্যবহার করতে দেওয়ার আগে দেশের মানুষের মতামত নেওয়া উচিত ছিল। আওয়ামী লীগের নির্বাচনী ইশতেহারে এ কথার উল্লেখ আছে। সে ক্ষেত্রে আওয়ামী লীগ তো জনগণের রায় নিয়েই আঞ্চলিকভাবে বন্দর ব্যবহারের সিদ্ধান্ত নিয়েছে—এই মন্তব্যের জবাবে নিজামী বলেন, ‘নির্বাচন কী হয়েছে, তা তো আমরা জানি। মইন উ আহমদ (সাবেক সেনাপ্রধান) তাদের ক্ষমতায় এনেছে।’
লিখিত বক্তব্যে নিজামী বলেন, ভারত থেকে ২৫০ মেগাওয়াট বিদ্যুত্ আনার বদলে বাংলাদেশে যেসব বিদ্যুেকন্দ্র আছে, সেগুলোর কর্মদক্ষতা বৃদ্ধি ও বন্ধ কেন্দ্রগুলো চালু এবং নতুন কেন্দ্র চালু করা হলে বাংলাদেশেই এর চেয়ে অনেক বেশি বিদ্যুত্ উত্পাদন করা সম্ভব।
এই বক্তব্যের পরিপ্রেক্ষিতে নিজামীর কাছে জানতে চাওয়া হয়, জোট সরকার ক্ষমতায় থাকাকালে এ বিষয়ে কী করেছে। জবাবে তিনি বলেন, ‘আমরা চালু শুরু করেছিলাম। যেগুলো আমরা করে এসেছিলাম, সেগুলো যদি ওনারা (সরকার) চালু করতে পারতেন, তাহলেও হতো।’ আপনারা কতগুলো করে এসেছিলেন—এই প্রশ্নের জবাবে নিজামী কিছু বলতে পারেননি। পরে জামায়াতের সেক্রেটারি জেনারেল আলী আহসান মোহাম্মাদ মুজাহিদ দাবি করেন, চারদলীয় জোট সরকারের আমলে দেশে দেড় হাজার মেগাওয়াট বিদ্যুত্ উত্পাদিত হয়েছে।
উল্লেখ্য, জোট সরকারের আমলে টঙ্গীতে কেবল ৮০ মেগাওয়াটের একটি বিদ্যুত্ কেন্দ্র করা হয়েছে। এ ছাড়া পাঁচ বছরে সরকার আর কোনো বিদ্যুৎ কেন্দ্র স্থাপন করতে পারেনি।
সূত্রঃ প্রথম আলো
কৃতজ্ঞতাঃ রোহান ভাই
সর্বশেষ এডিট : ২০ শে জানুয়ারি, ২০১০ সকাল ১১:১৯

অনুগ্রহ করে অপেক্ষা করুন। ছবি আটো ইন্সার্ট হবে।





