৩০ এপ্রিল ২০১০ শুক্রবার রাত ৮টার দিকে রাজবাড়ী এলাকার চিহ্নিত সন্ত্রাসী ও মাদক ব্যবসায়ী যুবলীগ কর্মী বাবুলকে খরচাকা বিডিআর ফাঁড়ির বিডিআর সদস্যরা ২৫ বোতল ফেনসিডিলসহ আটক করে গোদাগাড়ী থানায় সোপর্দ করে। পরদিন সকাল ৮টার দিকে একই থানার যুবলীগ সাধারন সম্পাদক রাজু আহম্মেদ ২৫-৩০ জন দলীয় কর্মী নিয়ে থানায় হামলা করে আসামী বাবুলকে চিনিয়ে নেয়ার চেষ্ঠা করে। পুলিশ বাধা দিলে থানার ভিতরেই হাতাহাতি শুরু হয়। পরে এ নিয়ে উক্ত থানার আবদুর রাজ্জাক নামে একজন এসআই কে ক্লোজ করা হয়।
বিস্তারিত জানতে Click This Link
একটা অপরাধী ধরা নিয়ে যখন এ ধরনের ঘটনার জন্ম হয়, তখন আমরা স্বাভাবিক ভাবেই হতাশ হই।
কিন্তু এর চেয়েও বেশী হতাশ হই বিডিআর এর সাহস দেখে।
স্বাধীনতা পরবর্তী সময়ে আমি অনেক ছোট ছিলাম। তবে সে সময়ের অনেক গল্প শুনেছি। আর এখনকার নিত্য ঘটনাগুলো আমার শুনা সেই গল্প গুলোর সাথে একেবারেই মিলে যাচ্ছে। তবে কি আমরা আবার ৭২ এ ফিরে যাচ্ছি ?
উন্নত জাতি গুলো অতীতের ভুল গুলো শুধরে সামনে এগিয়ে যাচ্ছে। আর আমার দেশে অতীতের ভুল গুলোকেই আবার টেনে আনছে।
অবশ্য হাম্বা লীগ এটাকে তো স্বর্ণালী অতীত মনে করে।
ঐ যে কথায় বলে না, 'একজনের সর্বনাস, অন্যজনের পৌষমাস।'

অনুগ্রহ করে অপেক্ষা করুন। ছবি আটো ইন্সার্ট হবে।




