somewhere in... blog
x
ফোনেটিক ইউনিজয় বিজয়

পোস্টটি যিনি লিখেছেন

নতুন নকিব
আলহামদুলিল্লাহ। যা চাইনি তার চেয়ে বেশি দিয়েছেন প্রিয়তম রব। যা পাইনি তার জন্য আফসোস নেই। সিজদাবনত শুকরিয়া। প্রত্যাশার একটি ঘর এখনও ফাঁকা কি না জানা নেই, তাঁর কাছে নি:শর্ত ক্ষমা আশা করেছিলাম। তিনি দয়া করে যদি দিতেন, শুন্য সেই ঘরটিও পূর্নতা পেত!

ধ্বংসের নায়ক থেকে শান্তির বার্তা বাহক

২৭ শে মার্চ, ২০১৯ সকাল ১০:১১
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :


Islamic Center of Muncie, Indiana

ধ্বংসের নায়ক থেকে শান্তির বার্তা বাহক
হ্যাঁ, তিনি ধ্বংসেরই নায়ক হতে চেয়েছিলেন। তাকে ধ্বংসের নায়ক বললে অত্যুক্তি হত না সম্ভবত:। তিনি চেয়েছিলেন ধ্বংস। মানবতার গায়ে কালিমালেপনের দুরভিসন্ধি লালন করতেন অন্তরে। শত শত মানুষ খুন করার স্বপ্ন দেখতেন তিনি। মুসলমানদের হত্যা করার জন্য তিনি নিজ হাতে তৈরি করেছিলেন শক্তিশালী বোমা। তার ভাষায়- ‘তখনই আমি বাসায় বসে আইইডি (বাসায় নির্মিত বোমা) বানিয়ে ফেলি। আমি চেয়েছিলাম ইন্ডিয়ানা স্টেটের মুন্সি শহরের একটি মুসলিম সেন্টারে (Islamic Center of Muncie, Indiana) এর বিস্ফোরণ ঘটাতে। এতে কমপক্ষে দু'শতাধিক মানুষ নিহত হতে পারতো। আমি চেয়েছিলাম, এই হামলার মধ্য দিয়ে শেষবারের মতো আমার দেশের জন্য কিছু করতে। এটাই ছিলো আমার হামলার যুক্তির ব্যাখ্যা।’

কিন্তু মানুষ যা ভাবে, যা চায়- সবার ক্ষেত্রে সবসময় হয়তো তা হয়ে ওঠে না। রিচার্ডের ক্ষেত্রেও ঘটেছে তাই। তিনি যা চেয়েছিলেন হয়েছে তার ঠিক উল্টোটা। তিনি চেয়েছিলেন ধ্বংসযজ্ঞ। মুসলিমদের রক্তের বন্যা বইয়ে দেয়ার দুষ্ট বুদ্ধি চেপেছিল তার মাথায়। মসজিদে হামলার প্রত্যয় ছিল তার অন্তরে। মানবতার গায়ে কলঙ্ক লেপনের অসত উদ্দেশ্য নিয়ে তিনি ছটফট করতে থাকতেন। কিন্তু এই মানুষটিই কি না আজ শান্তি ও মানবতার দূত। আশায়-ভালোবাসায় তিনি মানুষকে ডাকেন ন্যায়ের পথে। সত্য-সুন্দরের পথে। সত্যের আলোয় আজ আলোকিত হৃদয়ের অধিকারী এক নতুন মানুষ তিনি।

রিচার্ড ম্যাকিনি নৌসেনা হিসেবে নিজের অভিজ্ঞতাকে কাজে লাগিয়ে একটি উন্নতমানের বিস্ফোরক ডিভাইস তৈরি করেন। ডিভাইসটি ব্যবহার করে কাছের একটি মসজিদ উড়িয়ে দিতে চেয়েছিলেন তিনি। তার লক্ষ্য ছিল, ব্যাপক হতাহতের ঘটনা ঘটানোর। কিন্তু তিনিই এখন ইসলাম ধর্ম গ্রহণ করে একজন আদর্শ মুসলিম হিসেবে জীবন-যাপন করছেন। এ খবর প্রকাশ পায় কানাডিয়ান ভিত্তিক সংবাদমাধ্যম সিবিসি নিউজসহ বিশ্বব্যাপী বিভিন্ন গণমাধ্যমের প্রতিবেদনে।



নায়ক হওয়ার ইচ্ছে পূরণ হলো না তার, যোগ দিলেন মার্কিন নৌবাহিনীতে
যুক্তরাষ্ট্রের ইন্ডিয়ানা স্টেটের নাগরিক রিচার্ড সম্প্রতি এক সাক্ষাৎকারে জানান, ছোটবেলায় হলিউড ছবি 'Rambo’ থেকে অনুপ্রাণিত হয়ে নায়ক হতে চেয়েছিলেন তিনি। অবশ্য তার নায়ক হওয়ার ইচ্ছে পূরণ হয়নি। তিনি যোগদান করেন মার্কিন নৌবাহিনীতে। কর্মজীবনে মধ্যপ্রাচ্যসহ দায়িত্ব পালন করেন একাধিক যুদ্ধক্ষেত্রে। নৌসেনা হিসেবে নিজের অভিজ্ঞতার কথা বলতে গিয়ে রিচার্ড বলেন, ‘শিশুদের মৃত্যু দেখা ছিল আমার নিকট সবচেয়ে ভয়ানক।’

মনযোগী হলেন ব্যবসায়
তবে বাস্তবতা মেনে নেয়ার বিকল্প ছিল না তার সামনে। চাকরির বিধি মেনে এই করুণ বাস্তবতা এড়িয়ে নিজের সহকর্মীদের সঙ্গ দিতে বলা হয় তাকে। তার গায়ে চোখের পানির ফোটা সদৃশ ২৬টি ট্যাটু করা আছে। প্রতিটি ট্যাটু তার হত্যা করা মানুষের সংখ্যা প্রকাশ করে। তবে রিচার্ড যুদ্ধক্ষেত্রে বেশিদিন প্রতিপক্ষকে হত্যা করা মেনে নিতে পারেননি। তিনি চাকরি ছেড়ে দেন। ফিরে যান নিজ দেশ আমেরিকায়। ইন্ডিয়ানা স্টেটে। জীবন-জীবিকার প্রয়োজনে পেশা হিসেবে বেছে নেন ব্যবসাকে। রিচার্ড বলেন, ‘একদিন আমার দোকানে দু'জন বোরকা পরা নারী আসেন। আমি তাদের দেখে প্রচন্ড ঘৃনায় মুখ ফিরিয়ে নিলাম এবং প্রার্থনা করতে লাগলাম, আমি যেন এতটুকু শক্তি পাই, যেন তাদের দু'জনের ঘাড় মটকে দিতে পারি। তখন আমি অত্যন্ত রাগান্বিত ছিলাম এবং তাদের এসব বেশভূষাকে অত্যাধিক ঘৃণা করতাম।’

তখন প্রচন্ড ঘৃনা ছিল তার মনে
‘সেময়টা এমন ছিল যে, সে সময় প্রতি দু'দিনে আমি হাফ গ্যালন ভদকা পান করতাম। তখনই আমি বাসায় বসে আইইডি (বাসায় নির্মিত বোমা) বানিয়ে ফেলি। আমি চেয়েছিলাম, ইন্ডিয়ানা স্টেটের মুন্সি শহরের একটি মুসলিম সেন্টারে (Islamic Center of Muncie, Indiana) এর বিস্ফোরণ ঘটাতে। এতে কমপক্ষে দু'শতাধিক মানুষ নিহত হতে পারতো। আমি চেয়েছিলাম, এই হামলার মধ্য দিয়ে শেষবারের মতো আমার দেশের জন্য যেন কিছু একটা অন্তত: করতে পারি। এটাই ছিলো আমার হামলার যুক্তির ব্যাখ্যা।’ -বলতে থাকেন রিচার্ড।

তিনি আরও বলেন, ‘আমি জানতাম এই হামলার জন্য আমাকে কারাদন্ড দেওয়া হতো এবং সর্বশেষ আমার হাতে হয়তো সুঁই ফুটানো হতো। কিন্তু এতে আমার কিছু আসে যায় না। তখন মনে হত, ইসলামের প্রতি ঘৃণাই যেন আমাকে জীবিত রেখেছিলো।’

ঝড় শুরু হলো অন্তরে-অন্দরে
মার্কিন এই নাগরিক বলেন, ‘একদিন আমার ছোট মেয়ে বাসায় এসে আমাকে বললো, সে স্কুল থেকে আসার সময় একটা ছেলেকে দেখেছে যার মা মুখে স্কার্ফ পরে সারা শরীর আবদ্ধ করে তাকে নিতে এসেছিলেন। তার কেবল চক্ষুগোলক ব্যতীত কিছুই দেখা যাচ্ছিলো না।’

মেয়ের মুখ থেকে হিজাবি নারীর কথা শুনে রিচার্ড খুব রেগে যান। এক পর্যায়ে সন্তানদের সামনে অকথ্য ভাষায় গালাগাল করতে থাকেন তিনি। তবে বাবার এমন ব্যবহার দেখে কিছু বলেনি ছোট্ট মেয়ে। কেবল মেয়েটি রিচার্ডের দিকে তাকিয়ে এমন একটা ভয়ার্ত ভঙ্গিমার প্রকাশ ঘটালো যেন, তার কাছে বিশ্বের সবচেয়ে বড় হিংস্র মানব হচ্ছেন তার বাবা।

রিচার্ড বলেন, ‘নিজের অবুঝ ছোট্ট মেয়ের এই ভয়ার্ত চেহারার অবাক করা চাহনি দেখেই আমি ভড়কে গেলাম। একপর্যায়ে ভেবে চিন্তে সিদ্ধান্ত নিলাম, এই মুসলিম সম্প্রদায়কে আরও একটিবার সুযোগ দিবো। আমি এদের সম্পর্কে কিছুটা জানবো। এরা যে এত খারাপ, এদের ভেতরের সেই রূপটি সচক্ষে প্রত্যক্ষ করার জন্য এটা আমার প্রয়োজন ছিল। যেমন ভাবনা, তেমন কাজ। আমি নিকটস্থ একটি মসজিদে গেলাম এবং দেখলাম, একজন মুসলিম ব্যক্তি নিজের জুতো খুলে সেখানে প্রবেশ করছেন। তিনি আমার দিকে তাকিয়ে মিষ্টি একটি হাসি দিলেন এবং আমাকে প্রশ্ন করলেন, “আমি কি আপনাকে কোনো সাহায্য করতে পারি?'’

জবাবে রিচার্ড বলেন, ‘হ্যাঁ, আমি চাই আপনি আমাকে ইসলাম সম্পর্কে ধারণা দিবেন। এরপর তিনি আমাকে কুরআনের একটি কপি দিলেন এবং এ-ও বললেন যে, আপনি এটি পড়ুন এবং পড়া শেষে কোনো প্রশ্ন থাকলে বলুন।'



অন্তর খুলে দিল আল কুরআন, রিচার্ডের ভাষায়- এক ধরনের সজাগ হওয়া
‘এই গ্রন্থ (আল কুরআন) পড়ে আমার মনে একের পর এক প্রশ্ন জাগতে থাকে। আমি প্রশ্নগুলো নোট করে রাখি এবং তাদের কাছে এসবের ব্যাখ্যা চাই। তারাও আমাকে আন্তরিকভাবে আমার প্রশ্নাবলীর ব্যাখ্যা করে শুনাচ্ছিলেন। আমার পষ্ট মনে আছে, এটা ছিল এক ধরনের সজাগ হওয়া। সেই যে প্রথম মসজিদে প্রবেশ করি, তার ঠিক আট সপ্তাহ পর আমি মুসলমান হই।’ -বলছিলেন রিচার্ড।

ধ্বংসের স্বপ্নদ্রষ্টা থেকে ভালোবাসার নায়ক, প্রেসিডেন্ট
ইসলাম গ্রহনের এ ঘটনার ঠিক তিন বছর পর মুনসি ইসলামিক সেন্টার (Islamic Center of Muncie, Indiana) -এর প্রেসিডেন্ট নির্বাচিত হন রিচার্ড। সাক্ষাতকারের সর্বশেষে রিচার্ড বলেন, ‘আমি একজন মুসলিম। একজন দক্ষ সেনা ও গর্বিত মার্কিন নাগরিক। আমি শিখেছি যে, আমার ধারণাগুলো পুরোপুরি ভ্রান্ত ছিলো। আপনি জানেন, ইহুদী ধর্মে একটি বার্তা আছে, খ্রিস্টান ধর্মেও বার্তা আছে, একই সঙ্গে ইসলাম ধর্মেও একটি বার্তা আছে। তবে বিষয়টি হাস্যকর হলেও সত্য যে, প্রত্যেক ধর্মের বার্তাই এক। সব ধর্মেই বলা হয়েছে শান্তি-ভালোবাসার কথা।’

তিনি বলেন, ‘আমার এখন একটাই লক্ষ্য, ঘৃণা বন্ধ করা। ঘৃণা থেকে ভালো কিছু আসে না। আমি অনেক কিছু করেছি। আমি অনেক মানুষের ক্ষতি করেছি এবং এই বোঝা নিয়েই আমাকে বেঁচে থাকতে হবে। তবে আমি যদি অন্য কাউকে থামাতে পারি তাহলেই আমি জিতে যাবো।’

Former US soldier planning to kill Muslims converts to Islam-www.yenisafak.com

"The Secret Life of Muslims": An education- http://www.cbsnews.com Video

I WANTED TO BLOW UP MOSQUES, BUT NOW I LOVE ISLAM-www.thedeenshow.com

“I wanted to blow up Mosques, but now I Love Islam”, says this American Muslim Convert.

“I wanted to kill Muslims, now I am one”-www.islam21c.com

তথ্যসূত্র এবং রিচার্ড সম্মন্ধে আরও কিছু তথ্য:

Today we introduce you to Richard McKinney! Born in Hollywood, Ca., Richard grew up in Cincinnati, Oh., where his teenage years were filled with poor decisions. Richard tells us, "I was a very troubled teen, and was involved in both the selling and using drugs which led to me running away from home. After not graduating high school, I joined the Marine Corps in 1986 until being discharged in 1993. I then joined the Army in 1995 and was medically retired in 2013 after being injured in Iraq, in 2006."

After returning from Iraq, Richard despised Islam and Muslims. "A hatred like no other manifested inside me against anything Islamic, until I had put together a plan to blow up the Islamic Center of Muncie, Indiana. One day I decided to meet the Islamic community and learned the truth while letting go of my hatred."

Two months after that meeting, McKinney became Muslim and took his Shahada - the proclamation that there is One God and that Prophet Muhammad (pbuh) is His last messenger. Eight years later, Richard was elected President of the very Muncie, IN community he planned to destroy.

In addition to serving as the President of the Islamic Center of Muncie, Indiana, McKinney has earned his Associates Science degree in Criminal Justice, and is now working towards a Masters degree from Ball State University School of Social Work, with a minor in Peace Studies and Conflict.

"My favorite quote is listed at the bottom of all my emails, it is by Angela Davis a famous civil rights leader; 'I refuse to accept the things I cannot change, but change the things I cannot accept.'"
Thank you for being a gem in our community Richard!

Faceboo Page of kMuslim Alliance of Indiana

রিচার্ড ম্যাকিনির ছবি লিঙ্ক-

রিচার্ড ম্যাকিনি

Richard McKinney leads afternoon prayer at the Islamic Center in Munice, Indiana in 2016.
Corey Ohlenkamp/The Star Press

Mother of 9/11 hero, veteran who converted to Islam to speak at MSU-eu.lansingstatejournal.com

“I wanted to kill Muslims, now I am one”-www.hiiraan.com

I Wanted To Kill Muslims — Now I Am One-www.youtube.com

বোমা মেরে মসজিদ উড়িয়ে দিতে চেয়েছিলেন, সেই নৌসেনা এখন মুসলিম-www.dainikamadershomoy.com

মসজিদ গুড়িয়ে দিতে বোমা তৈরি করা সেই নৌসেনার ইসলাম ধর্ম গ্রহণ-dhakalive24.com

বোমা মেরে মসজিদ উড়িয়ে দিতে চেয়েছিলেন, সেই নৌসেনা এখন মুসলিম-www.ajkerkagoj.com.bd

পরিশেষে
রিচার্ড তার সাক্ষাতকারের সর্বশেষাংশে যে বলেছেন, ‘আমার এখন একটাই লক্ষ্য, ঘৃণা বন্ধ করা। ঘৃণা থেকে ভালো কিছু আসে না। আমি অনেক কিছু করেছি। আমি অনেক মানুষের ক্ষতি করেছি এবং এই বোঝা নিয়েই আমাকে বেঁচে থাকতে হবে। তবে আমি যদি অন্য কাউকে থামাতে পারি তাহলেই আমি জিতে যাবো।’ -এটাই হোক আমাদের সকলেরই নিত্যদিনের প্রত্যাশা। সকলেরই ঐকান্তিক চাওয়া এবং পাওয়া। আমরাও মনে-প্রাণে চাই, তিনি জিতে যান। শুধু তিনি একা নন, জিতে যাক বিশ্ব মানবতা। ঘৃনা নয় কখনোই, ভালোবাসায় পরিপূর্ণ শান্তিময় হোক গোটা বিশ্ব। রিচার্ড ম্যাকিনির জন্য শুভকামনা নিরন্তর।

ধৈর্য্য নিয়ে পাঠের জন্য কৃতজ্ঞতা এই পোস্টের সম্মানিত প্রত্যেক পাঠকের প্রতি। কল্যান হোক সকলের।

ছবি: অন্তর্জাল।
সর্বশেষ এডিট : ২৭ শে মার্চ, ২০১৯ সকাল ১১:১৪
৪টি মন্তব্য ৪টি উত্তর

আপনার মন্তব্য লিখুন

ছবি সংযুক্ত করতে এখানে ড্রাগ করে আনুন অথবা কম্পিউটারের নির্ধারিত স্থান থেকে সংযুক্ত করুন (সর্বোচ্চ ইমেজ সাইজঃ ১০ মেগাবাইট)
Shore O Shore A Hrosho I Dirgho I Hrosho U Dirgho U Ri E OI O OU Ka Kha Ga Gha Uma Cha Chha Ja Jha Yon To TTho Do Dho MurdhonNo TTo Tho DDo DDho No Po Fo Bo Vo Mo Ontoshto Zo Ro Lo Talobyo Sho Murdhonyo So Dontyo So Ho Zukto Kho Doye Bindu Ro Dhoye Bindu Ro Ontosthyo Yo Khondo Tto Uniswor Bisworgo Chondro Bindu A Kar E Kar O Kar Hrosho I Kar Dirgho I Kar Hrosho U Kar Dirgho U Kar Ou Kar Oi Kar Joiner Ro Fola Zo Fola Ref Ri Kar Hoshonto Doi Bo Dari SpaceBar
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :
আলোচিত ব্লগ

দু'টো মানচিত্র এঁকে, দু'টো দেশের মাঝে বিঁধে আছে অনুভূতিগুলোর ব্যবচ্ছেদ

লিখেছেন মোহাম্মদ গোফরান, ২৮ শে মার্চ, ২০২৪ রাত ১২:৩৪


মিস ইউনিভার্স একটি আন্তর্জাতিক সুন্দরী প্রতিযোগিতার নাম। এই প্রতিযোগিতায় বিশ্বের বিভিন্ন দেশের সুন্দরীরা অংশগ্রহণ করলেও কখনোই সৌদি কোন নারী অংশ গ্রহন করেন নি। তবে এবার রেকর্ড ভঙ্গ করলেন সৌদি... ...বাকিটুকু পড়ুন

আমার প্রফেশনাল জীবনের ত্যাক্ত কথন :(

লিখেছেন সোহানী, ২৮ শে মার্চ, ২০২৪ সকাল ৯:৫৪



আমার প্রফেশনাল জীবন বরাবরেই ভয়াবহ চ্যালেন্জর ছিল। প্রায় প্রতিটা চাকরীতে আমি রীতিমত যুদ্ধ করে গেছি। আমার সেই প্রফেশনাল জীবন নিয়ে বেশ কিছু লিখাও লিখেছিলাম। অনেকদিন পর আবারো এমন কিছু নিয়ে... ...বাকিটুকু পড়ুন

আমি হাসান মাহবুবের তাতিন নই।

লিখেছেন ৎৎৎঘূৎৎ, ২৮ শে মার্চ, ২০২৪ দুপুর ১:৩৩



ছোটবেলা পদার্থবিজ্ঞান বইয়ের ভেতরে করে রাত জেগে তিন গোয়েন্দা পড়তাম। মামনি ভাবতেন ছেলেটা আড়াইটা পর্যন্ত পড়ছে ইদানীং। এতো দিনে পড়ায় মনযোগ এসেছে তাহলে। যেদিন আমি তার থেকে টাকা নিয়ে একটা... ...বাকিটুকু পড়ুন

মুক্তিযোদ্ধাদের বিবিধ গ্রুপে বিভক্ত করার বেকুবী প্রয়াস ( মুমিন, কমিন, জমিন )

লিখেছেন সোনাগাজী, ২৮ শে মার্চ, ২০২৪ বিকাল ৫:৩০



যাঁরা মুক্তিযদ্ধ করেননি, মুক্তিযোদ্ধাদের নিয়ে লেখা তাঁদের পক্ষে মোটামুটি অসম্ভব কাজ। ১৯৭১ সালের মার্চে, কৃষকের যেই ছেলেটি কলেজ, ইউনিভার্সিতে পড়ছিলো, কিংবা চাষ নিয়ে ব্যস্ত ছিলো, সেই ছেলেটি... ...বাকিটুকু পড়ুন

শাহ সাহেবের ডায়রি ।। সাংঘাতিক উস্কানি মুলক আচরন

লিখেছেন শাহ আজিজ, ২৮ শে মার্চ, ২০২৪ সন্ধ্যা ৭:০৪



কি সাঙ্ঘাতিক উস্কানিমুলক আচরন আমাদের রাষ্ট্রের প্রধানমন্ত্রীর । নাহ আমি তার এই আচরনে ক্ষুব্ধ । ...বাকিটুকু পড়ুন

×