somewhere in... blog
x
ফোনেটিক ইউনিজয় বিজয়

পোস্টটি যিনি লিখেছেন

নতুন নকিব
আলহামদুলিল্লাহ। যা চাইনি তার চেয়ে বেশি দিয়েছেন প্রিয়তম রব। যা পাইনি তার জন্য আফসোস নেই। সিজদাবনত শুকরিয়া। প্রত্যাশার একটি ঘর এখনও ফাঁকা কি না জানা নেই, তাঁর কাছে নি:শর্ত ক্ষমা আশা করেছিলাম। তিনি দয়া করে যদি দিতেন, শুন্য সেই ঘরটিও পূর্নতা পেত!

আসুন, হৃদয়ে গেঁথে রাখি কুরআনুল কারীমে বর্ণিত অপূর্ব দুআ মুনাজাতগুলো

১০ ই আগস্ট, ২০২০ সকাল ১১:১৬
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :



ছবি কৃতজ্ঞতাঃ অন্তর্জাল।

আসুন, হৃদয়ে গেঁথে রাখি কুরআনুল কারীমে বর্ণিত অপূর্ব দুআ মুনাজাতগুলো

কুরআনুল কারীমে বর্ণিত কিছু দুআ মুনাজাত

আমরা বাকহীন ছিলাম। তিনি আমাদের বাকশক্তি দান করেছেন। আমরা অজ্ঞ ছিলাম। তিনি জ্ঞানের আলোয় আমাদের জীবন আলোকিত করেছেন। তাঁর দরবারে শুকরিয়া কি জানাবো! কোন ভাষায় জানাবো! কোন কথায় জানাবো! কি সাধ্য আমার তাঁর কৃতজ্ঞতা প্রকাশ করি! আমি ছিলাম না, আমার অস্তিত্ব ছিল না, আমার আগমনের সংবাদ আমার মমতাময়ী মা-ও জানতেন না, আমার বাবাও না, পৃথিবীর কেউ না। তিনি দয়া করে আমাকে পৃথিবীর আলো-বাতাসের স্বাদ আস্বাদনের সুযোগ দিলেন। মাতৃজঠরে সামান্য পানি জাতীয় অতি ক্ষুদ্র পদার্থ থেকে ধাপে ধাপে একটু একটু করে বড় করে আমাকে পরিপূর্ণতা দান করলেন। পূর্ণ মানুষে পরিনত করলেন। পৃথিবীর সৌন্দর্য্য সুষমা দেখালেন- সবই তাঁর সুচিন্তিত পরিকল্পনার বহিপ্রকাশ! কি শুকরিয়া আদায় করবো তাঁর! সকল প্রশংসা, সকল গুণগান, সকল পবিত্রতা, সকল তা'রিফ, সকল হামদ, সকল সানা, সকল সুজূদ একমাত্র তাঁরই সকাশে।

আমরা চাইতে জানতাম না। কি করে চাইলে মালিক দিয়ে দিবেন, আমাদের তাও ছিল অজানা। তিনি আমাদের অন্তরের অন্তঃস্থলের কথা জানেন। তিনি হৃদয়ের গহীনে লুকিয়ে থাকা গোপন কষ্ট দেখেন। তিনি তাই পথ বাতলে দিলেন। শিখিয়ে দিলেন কোন ভাষায় কেমন করে চাইতে হবে। কুরআন কারীমে আল্লাহ সুবহানাহু ওয়া তাআ'লা আমাদেরকে প্রার্থনার জন্য দুআ শিখিয়েছেন। বড়ই চমৎকার অর্থবোধক এই দুআসমূহ। প্রার্থনাকারীর হৃদয়ে দাগ কাটে এসব দুআয়। এগুলোর মাধ্যমে যার নিকটে প্রার্থনা করা হয় তিনিও শ্রবন করেন বান্দার আকুল আকুতি। কবুল করে নেন বিপদগ্রস্থের অন্তরের চাওয়া পাওয়া। খুবই সহজ এসব দুআ। কয়েকবার পাঠ করলে অনায়াসে যে কারও মুখস্ত হয়ে যাবে। পাঠের জন্য সময়ও খুব বেশি লাগবে না। বড় জোর কয়েক মিনিট! তো, প্রতিদিন অন্ততঃ একবার করে হলেও পড়তে পারি না কুরআনে হাকিমে বর্ণিত প্রার্থনার এই আন্তরিক বাক্যগুলো? প্রচন্ড মন খারাপ থাকলে, পেরেশানিতে নিঃশ্বাস বন্ধ হয়ে আসলে, কাছের মানুষ দূরে ঠেলে দিলে, নিকটজনদের দ্বারা আঘাতপ্রাপ্ত হলে, বিপদে-আপদে-মুসিবতে-অভাবে-কষ্টে-অসুখে-বিসুখে-কান্নায় আশ্রয়হীনতায় - আল্লাহ তা‘আলার সাথে কথা বলতে চাইলে - একবার চোখ বুলিয়ে নিতে পারি না প্রিয় এই প্রার্থনা বাক্যগুলোতে?

কুরআনুল হাকিমে বর্ণিত দুআ মুনাজাত ও প্রার্থনাসমূহঃ

رَبَّنَا تَقَبَّلْ مِنَّا ۖ إِنَّكَ أَنتَ السَّمِيعُ الْعَلِيمُ ، وَتُبْ عَلَيْنَا ۖ إِنَّكَ أَنتَ التَّوَّابُ الرَّحِيمُ

হে আমাদের প্রতিপালক, আমাদের থেকে কবুল করুন। নিশ্চয়ই আপনি শ্রবণকারী, সর্বজ্ঞ। আর আপনি আমাদের তাওবা কবুল করুন। নিশ্চয়ই আপনি তাওবা গ্রহণকারী অতি দয়াশীল। -সূরা আল বাক্কারা, আয়াত-১২৭, ১২৮

رَبَّنَا آتِنَا فِي الدُّنْيَا حَسَنَةً وَفِي الْآخِرَةِ حَسَنَةً وَقِنَا عَذَابَ النَّارِ

হে আমাদের প্রতিপালক! আমাদিগকে দুনিয়াতে কল্যাণ দান করুন এবং আখেরাতেও কল্যাণ দান করুন এবং আমাদিগকে দোযখের আযাব থেকে রক্ষা করুন। -সূরা আল বাক্কারা, আয়াত-২০১

رَبَّنَا أَفْرِغْ عَلَيْنَا صَبْرًا وَثَبِّتْ أَقْدَامَنَا وَانصُرْنَا عَلَى الْقَوْمِ الْكَافِرِينَ

হে আমাদের পালনকর্তা, আমাদের মনে ধৈর্য্য সৃষ্টি করে দিন এবং আমাদেরকে দৃঢ়পদ রাখুন। আর আমাদের সাহায্য করুন অবিশ্বাসী সম্প্রদায়ের বিরুদ্ধে। -সূরা আল বাক্কারা, আয়াত-২৫০

رَبَّنَا لَا تُؤَاخِذْنَا إِن نَّسِينَا أَوْ أَخْطَأْنَا ۚ رَبَّنَا وَلَا تَحْمِلْ عَلَيْنَا إِصْرًا كَمَا حَمَلْتَهُ عَلَى الَّذِينَ مِن قَبْلِنَا ۚ رَبَّنَا وَلَا تُحَمِّلْنَا مَا لَا طَاقَةَ لَنَا بِهِ ۖ وَاعْفُ عَنَّا وَاغْفِرْ لَنَا وَارْحَمْنَا ۚ أَنتَ مَوْلَانَا فَانصُرْنَا عَلَى الْقَوْمِ الْكَافِرِينَ

হে আমাদের পালনকর্তা, যদি আমরা ভুলে যাই কিংবা ভুল করি, তবে আমাদেরকে অপরাধী করবেন না। হে আমাদের পালনকর্তা! এবং আমাদের উপর এমন দায়িত্ব অর্পণ করবেন না, যেমন আমাদের পূর্ববর্তীদের উপর অর্পণ করেছেন। হে আমাদের প্রভূ! এবং আমাদের দ্বারা ঐ বোঝা বহন করাবেন না, যা বহন করার শক্তি আমাদের নেই। আমাদের পাপ মোচন করুন। আমাদেরকে ক্ষমা করুন এবং আমাদের প্রতি দয়া করুন। আপনিই আমাদের প্রভু। সুতরাং, অবিশ্বাসী সম্প্রদায়ের বিরুদ্ধে আমাদেরকে সাহায্য করুন। -সূরা আল বাক্কারা, আয়াত-২৮৬

رَبَّنَا لَا تُزِغْ قُلُوبَنَا بَعْدَ إِذْ هَدَيْتَنَا وَهَبْ لَنَا مِن لَّدُنكَ رَحْمَةً ۚ إِنَّكَ أَنتَ الْوَهَّابُ

হে আমাদের পালনকর্তা! সরল পথ প্রদর্শনের পর আপনি আমাদের অন্তরকে সত্যলংঘনে প্রবৃত্ত করবেন না এবং আপনার নিকট থেকে আমাদিগকে অনুগ্রহ দান করুন। আপনিই সব কিছুর মহান দাতা। -সূরা আলি ইমরান, আয়াত-৮

رَبَّنَا إِنَّكَ جَامِعُ النَّاسِ لِيَوْمٍ لَّا رَيْبَ فِيهِ ۚ إِنَّ اللَّـهَ لَا يُخْلِفُ الْمِيعَادَ

হে আমাদের পালনকর্তা! আপনি মানুষকে একদিন অবশ্যই একত্রিত করবেন, এতে কোনই সন্দেহ নেই। নিশ্চয় আল্লাহ তাঁর ওয়াদার অন্যথা করেন না। -সূরা আলি ইমরান, আয়াত-৯

رَبَّنَا إِنَّنَا آمَنَّا فَاغْفِرْ لَنَا ذُنُوبَنَا وَقِنَا عَذَابَ النَّارِ

হে আমাদের পালনকর্তা, আমরা ঈমান এনেছি, কাজেই আমাদের গোনাহ ক্ষমা করে দিন আর আমাদেরকে দোযখের আযাব থেকে রক্ষা করুন। -সূরা আলি ইমরান, আয়াত-১৬

رَبِّ هَبْ لِي مِن لَّدُنكَ ذُرِّيَّةً طَيِّبَةً ۖ إِنَّكَ سَمِيعُ الدُّعَاءِ

হে, আমার পালনকর্তা! আপনার নিকট থেকে আমাকে পুত-পবিত্র সন্তান দান করুন- নিশ্চয়ই আপনি প্রার্থনা শ্রবণকারী। -সূরা আলি ইমরান, আয়াত-৩৮

رَبَّنَا آمَنَّا بِمَا أَنزَلْتَ وَاتَّبَعْنَا الرَّسُولَ فَاكْتُبْنَا مَعَ الشَّاهِدِينَ

হে আমাদের পালনকর্তা! আমরা সে বিষয়ের প্রতি বিশ্বাস স্থাপন করেছি যা আপনি নাযিল করেছেন, আমরা রসূলের অনুগত হয়েছি। অতএব, আমাদিগকে মান্যকারীদের তালিকাভুক্ত করে নিন। -সূরা আলি ইমরান, আয়াত-৫৩

رَبَّنَا اغْفِرْ لَنَا ذُنُوبَنَا وَإِسْرَافَنَا فِي أَمْرِنَا وَثَبِّتْ أَقْدَامَنَا وَانصُرْنَا عَلَى الْقَوْمِ الْكَافِرِينَ

হে আমাদের পালনকর্তা! মোচন করে দিন আমাদের পাপ এবং যা কিছু বাড়াবাড়ি হয়ে গেছে আমাদের কাজে। আর আমাদিগকে দৃঢ়পদ রাখুন এবং অবিশ্বাসীদের উপর আমাদিগকে সাহায্য করুন। -সূরা আলি ইমরান, আয়াত-১৪৭

رَبَّنَا مَا خَلَقْتَ هَـذَا بَاطِلًا سُبْحَانَكَ فَقِنَا عَذَابَ النَّارِ

হে আমাদের পরওয়ারদেগার! এসব আপনি অনর্থক সৃষ্টি করেননি। সকল পবিত্রতা আপনারই, আমাদিগকে আপনি দোযখের শাস্তি থেকে বাঁচান। -সূরা আলি ইমরান, আয়াত-১৯১

رَبَّنَا إِنَّكَ مَن تُدْخِلِ النَّارَ فَقَدْ أَخْزَيْتَهُ ۖ وَمَا لِلظَّالِمِينَ مِنْ أَنصَارٍ

হে আমাদের পালনকর্তা! নিশ্চয় আপনি যাকে দোযখে নিক্ষেপ করলেন তাকে সবসময়ে অপমানিত করলেন; আর জালেমদের জন্যে তো সাহায্যকারী নেই। -সূরা আলি ইমরান, আয়াত-১৯২

رَّبَّنَا إِنَّنَا سَمِعْنَا مُنَادِيًا يُنَادِي لِلْإِيمَانِ أَنْ آمِنُوا بِرَبِّكُمْ فَآمَنَّا ۚ رَبَّنَا فَاغْفِرْ لَنَا ذُنُوبَنَا وَكَفِّرْ عَنَّا سَيِّئَاتِنَا وَتَوَفَّنَا مَعَ الْأَبْرَارِ

হে আমাদের পালনকর্তা! আমরা নিশ্চিতরূপে শুনেছি একজন আহবানকারীকে ঈমানের প্রতি আহবান করতে যে, তোমাদের পালনকর্তার প্রতি ঈমান আন; তাই আমরা ঈমান এনেছি। হে আমাদের পালনকর্তা! অতঃপর আমাদের সকল গোনাহ মাফ করুন এবং আমাদের সকল দোষত্রুটি দুর করে দিন, আর আমাদের মৃত্যু দান করুন নেক লোকদের সাথে। -সূরা আলি ইমরান, আয়াত-১৯৩

رَبَّنَا وَآتِنَا مَا وَعَدتَّنَا عَلَىٰ رُسُلِكَ وَلَا تُخْزِنَا يَوْمَ الْقِيَامَةِ ۗ إِنَّكَ لَا تُخْلِفُ الْمِيعَادَ

হে আমাদের পালনকর্তা! আমাদেরকে দান করুন, যা আপনি ওয়াদা করেছেন আপনার রসূলগণের মাধ্যমে এবং কিয়ামতের দিন আমাদিগকে আপনি অপমানিত করবেন না। নিশ্চয় আপনি ওয়াদা খেলাফ করেন না। -সূরা আলি ইমরান, আয়াত-১৯৪

رَبَّنَا أَخْرِجْنَا مِنْ هَـذِهِ الْقَرْيَةِ الظَّالِمِ أَهْلُهَا وَاجْعَل لَّنَا مِن لَّدُنكَ وَلِيًّا وَاجْعَل لَّنَا مِن لَّدُنكَ نَصِيرًا

হে আমাদের পালনকর্তা! আমাদিগকে এই জনপদ থেকে নিষ্কৃতি দান করুন; এখানকার অধিবাসীরা যে অত্যাচারী! আর আপনার পক্ষ থেকে আমাদের জন্য পক্ষালম্বনকারী নির্ধারণ করে দিন এবং আপনার পক্ষ থেকে আমাদের জন্য সাহায্যকারী নির্ধারণ করে দিন। -সূরা আন নিসা, আয়াত-৭৫

رَبَّنَا ظَلَمْنَا أَنفُسَنَا وَإِن لَّمْ تَغْفِرْ لَنَا وَتَرْحَمْنَا لَنَكُونَنَّ مِنَ الْخَاسِرِينَ

হে আমাদের পালনকর্তা! আমরা নিজেদের প্রতি জুলূম করেছি। যদি আপনি আমাদেরকে ক্ষমা না করেন এবং আমাদের প্রতি অনুগ্রহ না করেন, তবে আমরা অবশ্য অবশ্যই ধ্বংস হয়ে যাব। -সূরা আল আরাফ, আয়াত-২৩

ۚ رَبَّنَا افْتَحْ بَيْنَنَا وَبَيْنَ قَوْمِنَا بِالْحَقِّ وَأَنتَ خَيْرُ الْفَاتِحِينَ

হে আমাদের প্রতিপালক! আমাদের ও আমাদের সম্প্রদায়ের মধ্যে ফয়সালা করে দিন, যথার্থ ফয়সালা। আপনিই শ্রেষ্ঠতম ফয়সালাকারী। -সূরা আল আরাফ, আয়াত-৮৯

رَبَّنَا أَفْرِغْ عَلَيْنَا صَبْرًا وَتَوَفَّنَا مُسْلِمِينَ،

হে আমাদের পরওয়ারদেগার! আমাদের জন্য ধৈর্য্যের দ্বার খুলে দিন এবং আমাদেরকে মুসলমান হিসাবে মৃত্যু দান করুন। -সূরা আল আরাফ, আয়াত-১২৬

أَنتَ وَلِيُّنَا فَاغْفِرْ لَنَا وَارْحَمْنَا ۖ وَأَنتَ خَيْرُ الْغَافِرِينَ

হে আমাদের পরওয়ারদেগার! আপনিই তো আমাদের রক্ষক - সুতরাং, আমাদেরকে ক্ষমা করে দিন এবং আমাদের উপর করুনা করুন। আর সর্বাধিক ক্ষমাকারী তো আপনিই। -সূরা আল আরাফ, আয়াত-১৫৫

رَبَّنَا لَا تَجْعَلْنَا فِتْنَةً لِّلْقَوْمِ الظَّالِمِينَ

হে আমাদের পালনকর্তা, আমাদের উপর এ জালেম কওমের শক্তি পরীক্ষা করবেন না। -সূরা ইউনূছ, আয়াত-৮৫

وَنَجِّنَا بِرَحْمَتِكَ مِنَ الْقَوْمِ الْكَافِرِينَ

আর আমাদেরকে অনুগ্রহ করে মুক্ত করে দিন এই অবিশ্বাসী সম্প্রদায়ের কবল থেকে। -সূরা ইউনূছ, আয়াত-৮৬

وَقَالَ مُوسَى رَبَّنَا إِنَّكَ آتَيْتَ فِرْعَوْنَ وَمَلأهُ زِينَةً وَأَمْوَالاً فِي الْحَيَاةِ الدُّنْيَا رَبَّنَا لِيُضِلُّواْ عَن سَبِيلِكَ رَبَّنَا اطْمِسْ عَلَى أَمْوَالِهِمْ وَاشْدُدْ عَلَى قُلُوبِهِمْ فَلاَ يُؤْمِنُواْ حَتَّى يَرَوُاْ الْعَذَابَ الأَلِيمَ

মূসা বলল, হে আমার পরওয়ারদেগার, আপনি ফেরাউনকে এবং তার সর্দারদেরকে পার্থিব জীবনের আড়ম্বর দান করেছেন, এবং সম্পদ দান করেছেন- হে আমার পরওয়ারদেগার, এ জন্যই তারা আপনার পথ থেকে বিপথগামী করবে! হে আমার পরওয়ারদেগার, তাদের ধন-সম্পদ ধ্বংস করে দিন এবং তাদের অন্তরগুলোকে কাঠোর করে দিন, যাতে করে তারা ততক্ষণ পর্যন্ত ঈমান না আনে যতক্ষণ না বেদনাদায়ক আযাব প্রত্যক্ষ করে নেয়। -সূরা ইউনূছ, আয়াত-৮৮

رَبِّ إِنِّي أَعُوذُ بِكَ أَنْ أَسْأَلَكَ مَا لَيْسَ لِي بِهِ عِلْمٌ ۖ وَإِلَّا تَغْفِرْ لِي وَتَرْحَمْنِي أَكُن مِّنَ الْخَاسِرِينَ

হে আমার পালনকর্তা! আমার যা জানা নেই এমন কোন দরখাস্ত করা হতে আমি আপনার কাছেই আশ্রয় প্রার্থনা করছি। আপনি যদি আমাকে ক্ষমা না করেন, দয়া না করেন, তাহলে আমি ক্ষতিগ্রস্ত হব। -সূরা হূদ, আয়াত-৪৭

رَبِّ قَدْ آتَيْتَنِي مِنَ الْمُلْكِ وَعَلَّمْتَنِي مِن تَأْوِيلِ الأَحَادِيثِ فَاطِرَ السَّمَاوَاتِ وَالأَرْضِ أَنتَ وَلِيِّي فِي الدُّنُيَا وَالآخِرَةِ تَوَفَّنِي مُسْلِمًا وَأَلْحِقْنِي بِالصَّالِحِينَ

হে পালনকর্তা আপনি আমাকে রাষ্ট্রক্ষমতাও দান করেছেন এবং আমাকে বিভিন্ন তাৎপর্য সহ ব্যাখ্যা করার বিদ্যা শিখিয়ে দিয়েছেন। হে নভোমন্ডল ও ভূ-মন্ডলের স্রষ্টা, আপনিই আমার কার্যনির্বাহী ইহকাল ও পরকালে। আমাকে ইসলামের উপর মৃত্যুদান করুন এবং আমাকে স্বজনদের সাথে মিলিত করুন। -সূরা ইউসূফ, আয়াত-১০১

رَبَّنَا إِنَّكَ تَعْلَمُ مَا نُخْفِي وَمَا نُعْلِنُ ۗ وَمَا يَخْفَىٰ عَلَى اللَّـهِ مِن شَيْءٍ فِي الْأَرْضِ وَلَا فِي السَّمَاءِ

হে আমাদের পালনকর্তা, আপনি তো জানেন আমরা যা কিছু গোপনে করি এবং যা কিছু প্রকাশ করি। আল্লাহর কাছে পৃথিবীতে ও আকাশে কোন কিছুই গোপন নয়। -সূরা ইবরাহীম, আয়াত-৩৮

رَبِّ اجْعَلْنِي مُقِيمَ الصَّلَاةِ وَمِن ذُرِّيَّتِي ۚ رَبَّنَا وَتَقَبَّلْ دُعَاءِ،

হে আমার পালনকর্তা, আমাকে নামায কায়েমকারী করুন এবং আমার সন্তানদের মধ্যে থেকেও। হে আমাদের পালনকর্তা, এবং কবুল করুন আমাদের দোয়া। -সূরা ইবরাহীম, আয়াত-৪০

رَبَّنَا اغْفِرْ لِي وَلِوَالِدَيَّ وَلِلْمُؤْمِنِينَ يَوْمَ يَقُومُ الْحِسَابُ

হে আমাদের পালনকর্তা, আমাকে, আমার পিতা-মাতাকে এবং সব মুমিনকে ক্ষমা করুন, যেদিন হিসাব কায়েম হবে। -সূরা ইবরাহীম, আয়াত-৪১

رَّبِّ أَدْخِلْنِي مُدْخَلَ صِدْقٍ وَأَخْرِجْنِي مُخْرَجَ صِدْقٍ وَاجْعَل لِّي مِن لَّدُنكَ سُلْطَانًا نَّصِيرًا

হে পালনকর্তা! আমাকে দাখিল করুন সত্যরূপে এবং আমাকে বের করুন সত্যরূপে এবং দান করুন আমাকে নিজের কাছ থেকে রাষ্ট্রীয় সাহায্য। -সূরা আল-ইসরা, আয়াত-৮০

رَبَّنَا آتِنَا مِن لَّدُنكَ رَحْمَةً وَهَيِّئْ لَنَا مِنْ أَمْرِنَا رَشَدًا،

হে আমাদের পালনকর্তা, আমাদেরকে নিজের কাছ থেকে রহমত দান করুন এবং আমাদের জন্যে আমাদের কাজ সঠিকভাবে পূর্ণ করুন। -সূরা আল-কাহফ, আয়াত-১০

رَبِّ إِنِّي وَهَنَ الْعَظْمُ مِنِّي وَاشْتَعَلَ الرَّأْسُ شَيْبًا وَلَمْ أَكُن بِدُعَائِكَ رَبِّ شَقِيًّا

হে আমার পালনকর্তা! আপনাকে ডেকে আমি কখনও বিফল মনোরথ হইনি। -সূরা মারইয়াম, আয়াত-৪

رَبِّ اشْرَحْ لِي صَدْرِي ﴿٢٥﴾

وَيَسِّرْ لِي أَمْرِي ﴿٢٦﴾

وَاحْلُلْ عُقْدَةً مِّن لِّسَانِي ﴿٢٧﴾ يَفْقَهُوا قَوْلِي،

رَبُّنَا الَّذِي أَعْطَى كُلَّ شَيْءٍ خَلْقَهُ ثُمَّ هَدَى

رَّبِّ زِدْنِي عِلْمًا

মূসা (আলাইহিস সালাম) বললেনঃ হে আমার পালনকর্তা! আমার বক্ষ প্রশস্ত করে দিন।

এবং আমার কাজ সহজ করে দিন।

এবং আমার জিহবা থেকে জড়তা দূর করে দিন। যাতে তারা আমার কথা বুঝতে পারে।

আমাদের পালনকর্তা তিনি, যিনি প্রত্যেক বস্তুকে তার যোগ্য আকৃতি দান করেছেন, অতঃপর পথপ্রদর্শন করেছেন।

হে আমার পালনকর্তা, আমার জ্ঞান বৃদ্ধি করুন। -সূরা ত্ব-হা-, আয়াত- ২৫-২৮, ৫০, ১১৪

لا إلهَ إلا أنتَ سُبْحَانَكَ إِنِّي كُنْتُ مِنَ الظّالِمِيْنَ

আপনি ব্যতীত কোন উপাস্য নেই; আপনি নির্দোষ আমি গুনাহগার। -সূরা আল আমবিয়া, আয়াত- ৮৭

رَبِّ لَا تَذَرْنِي فَرْدًا وَأَنتَ خَيْرُ الْوَارِثِينَ

হে আমার পালনকর্তা! আমাকে একা রাখবেন না। আপনিই তো উত্তম ওয়ারিস। -সূরা আল আমবিয়া, আয়াত- ৮৯

أَنِّي مَسَّنِيَ الضُّرُّ وَأَنتَ أَرْحَمُ الرَّاحِمِينَ

আমি দুঃখ কষ্টে পতিত হয়েছি এবং আপনি দয়াবানদের চাইতেও সর্বশ্রেষ্ঠ দয়াবান। -সূরা আল আমবিয়া, আয়াত- ৮৩

رَّبِّ أَنزِلْنِي مُنزَلًا مُّبَارَكًا وَأَنتَ خَيْرُ الْمُنزِلِينَ

হে আমার পালনকর্তা, আমাকে কল্যাণকরভাবে অবতরণ করান, আপনি শ্রেষ্ঠ অবতারণকারী। -সূরা আল মু'মিনূন, আয়াত- ২৯

رَّبِّ أَعُوذُ بِكَ مِنْ هَمَزَاتِ الشَّيَاطِينِ

وَأَعُوذُ بِكَ رَبِّ أَن يَحْضُرُونِ

হে আমার পালনকর্তা! আমি শয়তানের প্ররোচনা থেকে আপনার আশ্রয় প্রার্থনা করি

এবং হে আমার পালনকর্তা! আমার নিকট তাদের উপস্থিতি থেকে আপনার আশ্রয় প্রার্থনা করি। -সূরা আল মু'মিনূন, আয়াত- ৯৭, ৯৮

رَبَّنَا آمَنَّا فَاغْفِرْ لَنَا وَارْحَمْنَا وَأَنتَ خَيْرُ الرَّاحِمِينَ

হে আমাদের পালনকর্তা! আমরা বিশ্বাস স্থাপন করেছি। অতএব আপনি আমাদেরকে ক্ষমা করুন ও আমাদের প্রতি রহম করুন। আপনি তো দয়ালুদের মধ্যে শ্রেষ্ঠ দয়ালু। -সূরা আল মু'মিনূন, আয়াত- ১০৯

رَبَّنَا اصْرِفْ عَنَّا عَذَابَ جَهَنَّمَ ۖ إِنَّ عَذَابَهَا كَانَ غَرَامًا

হে আমাদের পালনকর্তা, আমাদের কাছ থেকে জাহান্নামের শাস্তি হটিয়ে দিন। নিশ্চয়ই এর শাস্তি নিশ্চিত বিনাশ! -সূরা আল ফুরক্কান, আয়াত- ৬৫

رَبَّنَا هَبْ لَنَا مِنْ أَزْوَاجِنَا وَذُرِّيَّاتِنَا قُرَّةَ أَعْيُنٍ وَاجْعَلْنَا لِلْمُتَّقِينَ إِمَامًا

হে আমাদের পালনকর্তা, আমাদের স্ত্রীদের পক্ষ থেকে এবং আমাদের সন্তানের পক্ষ থেকে আমাদের জন্যে চোখের শীতলতা দান করুন এবং আমাদেরকে মুত্তাকীদের জন্যে আদর্শস্বরূপ করুন। -সূরা আল ফুরক্কান, আয়াত- ৭৪

رَبِّ هَبْ لِي حُكْمًا وَأَلْحِقْنِي بِالصَّالِحِينَ

وَاجْعَل لِّي لِسَانَ صِدْقٍ فِي الْآخِرِينَ

وَاجْعَلْنِي مِن وَرَثَةِ جَنَّةِ النَّعِيمِ

وَلَا تُخْزِنِي يَوْمَ يُبْعَثُونَ

يَوْمَ لَا يَنفَعُ مَالٌ وَلَا بَنُونَ

الَّا مَنْ أَتَى اللَّـهَ بِقَلْبٍ سَلِيمٍ

হে আমার পালনকর্তা, আমাকে প্রজ্ঞা দান করুন এবং আমাকে সৎকর্মশীলদের অন্তর্ভুক্ত করুন

এবং আমাকে পরবর্তীদের মধ্যে সত্যভাষী করুন।

এবং আমাকে নেয়ামত উদ্যানের অধিকারীদের অন্তর্ভূক্ত করুন।

এবং পূনরুত্থান দিবসে আমাকে লাঞ্ছিত করবেন না,

যে দিবসে ধন-সম্পদ ও সন্তান সন্ততি কোন উপকারে আসবে না;

কিন্তু যে সুস্থ অন্তর নিয়ে আল্লাহর কাছে আসবে (তার কথা স্বতন্ত্র)। -সূরা আশ শু’আরা, আয়াত- ৮৩-৮৫, ৮৭-৮৯

رَّبَّنَا اكْشِفْ عَنَّا الْعَذَابَ إِنَّا مُؤْمِنُونَ

হে আমাদের পালনকর্তা! আমাদের উপর থেকে শাস্তি প্রত্যাহার করুন, আমরা বিশ্বাস স্থাপন করছি। -সূরা আদ-দুখান, আয়াত- ১২

رَبِّ أَوْزِعْنِي أَنْ أَشْكُرَ نِعْمَتَكَ الَّتِي أَنْعَمْتَ عَلَيَّ وَعَلَىٰ وَالِدَيَّ وَأَنْ أَعْمَلَ صَالِحًا تَرْضَاهُ وَأَصْلِحْ لِي فِي ذُرِّيَّتِي ۖ إِنِّي تُبْتُ إِلَيْكَ وَإِنِّي مِنَ الْمُسْلِمِينَ

হে আমার পালনকর্তা, আমাকে এরূপ ভাগ্য দান করুন, যাতে আমি আপনার নেয়ামতের শোকর করি, যা আপনি দান করেছেন আমাকে ও আমার পিতা-মাতাকে এবং যাতে আমি আপনার পছন্দনীয় সৎকাজ করি। আমার সন্তানদেরকে সৎকর্মপরায়ণ করুন, আমি আপনার প্রতি তওবা করলাম এবং আমি আজ্ঞাবহদের অন্যতম। -সূরা আল আহক্কাফ, আয়াত- ১৫

رَبَّنَا اغْفِرْ لَنَا وَلِإِخْوَانِنَا الَّذِينَ سَبَقُونَا بِالْإِيمَانِ وَلَا تَجْعَلْ فِي قُلُوبِنَا غِلًّا لِّلَّذِينَ آمَنُوا رَبَّنَا إِنَّكَ رَءُوفٌ رَّحِيمٌ

হে আমাদের পালনকর্তা, আমাদেরকে এবং ঈমানে আগ্রহী আমাদের ভ্রাতাগণকে ক্ষমা করুন এবং ঈমানদারদের বিরুদ্ধে আমাদের অন্তরে কোন বিদ্বেষ রাখবেন না। হে আমাদের পালনকর্তা, আপনি দয়ালু, পরম করুণাময়। -সূরা আল হাশর, আয়াত- ১০

رَّبَّنَا عَلَيْكَ تَوَكَّلْنَا وَإِلَيْكَ أَنَبْنَا وَإِلَيْكَ الْمَصِيرُ،

رَبَّنَا لَا تَجْعَلْنَا فِتْنَةً لِّلَّذِينَ كَفَرُوا وَاغْفِرْ لَنَا رَبَّنَا ۖ إِنَّكَ أَنتَ الْعَزِيزُ الْحَكِيمُ

হে আমাদের পালনকর্তা! আমরা আপনার উপর ভরসা করেছি, আপনারই দিকে মুখ করেছি এবং আপনারই নিকট আমাদের প্রত্যাবর্তন।

হে আমাদের পালনকর্তা! আপনি আমাদেরকে অবিশ্বাসীদের জন্য পরীক্ষার পাত্র বানাবেন না। হে আমাদের পালনকর্তা! আমাদের ক্ষমা করুন। নিশ্চয়ই আপনি পরাক্রমশালী, প্রজ্ঞাময়। -সূরা আল মুমতাহিনা, আয়াত- ৪, ৫

رَبَّنَا أَتْمِمْ لَنَا نُورَنَا وَاغْفِرْ لَنَا ۖ إِنَّكَ عَلَىٰ كُلِّ شَيْءٍ قَدِيرٌ،

رَبِّ ابْنِ لِي عِندَكَ بَيْتًا فِي الْجَنَّةِ وَنَجِّنِي مِن فِرْعَوْنَ وَعَمَلِهِ وَنَجِّنِي مِنَ الْقَوْمِ الظَّالِمِينَ

হে আমাদের পালনকর্তা, আমাদের নূরকে পূর্ণ করে দিন এবং আমাদেরকে ক্ষমা করুন। নিশ্চয় আপনি সবকিছুর উপর সর্ব শক্তিমান।

হে আমার পালনকর্তা! আপনার সন্নিকটে জান্নাতে আমার জন্যে একটি গৃহ নির্মাণ করুন, আমাকে ফেরাউন ও তার দুস্কর্ম থেকে উদ্ধার করুন এবং আমাকে যালেম সম্প্রদায় থেকে মুক্তি দিন। -সূরা আত তাহরীম, আয়াত- ৮, ১১

رَّبِّ لَا تَذَرْ عَلَى الْأَرْضِ مِنَ الْكَافِرِينَ دَيَّارًا

إِنَّكَ إِن تَذَرْهُمْ يُضِلُّوا عِبَادَكَ وَلَا يَلِدُوا إِلَّا فَاجِرًا كَفَّارًا

হে আমার পালনকর্তা, আপনি পৃথিবীতে কোন অবিশ্বাসী গৃহবাসীকে রেহাই দিবেন না।

যদি আপনি তাদেরকে রেহাই দেন, তবে তারা আপনার বান্দাদেরকে পথভ্রষ্ট করবে এবং জন্ম দিতে থাকবে কেবল পাপাচারী, অবিশ্বাসী। -সূরা নূহ, আয়াত- ২৬, ২৭

رَّبِّ اغْفِرْ لِي وَلِوَالِدَيَّ وَلِمَن دَخَلَ بَيْتِيَ مُؤْمِنًا وَلِلْمُؤْمِنِينَ وَالْمُؤْمِنَاتِ وَلَا تَزِدِ الظَّالِمِينَ إِلَّا تَبَارًا

হে আমার পালনকর্তা! আপনি আমাকে, আমার পিতা-মাতাকে, যারা মুমিন হয়ে আমার গৃহে প্রবেশ করে- তাদেরকে এবং মুমিন পুরুষ ও মুমিন নারীদেরকে ক্ষমা করুন এবং যালেমদের কেবল ধ্বংসই বৃদ্ধি করুন। -সূরা নূহ, আয়াত- ২৮

এ সকল দুআ মুনাজাতের মাধ্যমে, বিনীত অন্তরে, অনিঃশেষ আন্তরিকতায়, অসহায়-অনাথ-ভিখারি-সর্বস্ব হারাণো ব্যাথাতুর আশ্রয়হীনের মত, ফকির-মিসকীন-কাঙাল-নিঃস্ব পথিকের মত করে আল্লাহ সুবহানাহু ওয়া তাআ'লার নিকট নিয়ত-প্রতিনিয়ত হাত তুলে চাওয়ার তাওফিক দান করুন আমাদের। তিনি তাঁর দয়ার দ্বার খুলে দিন আমাদের জন্য। কবুল করে নিন প্রার্থনাকারীদের সকল প্রার্থনা।

শান্তিবারতা প্রারম্ভে এবং পরিশেষে।
সর্বশেষ এডিট : ২২ শে আগস্ট, ২০২০ দুপুর ২:৫৬
৭টি মন্তব্য ৭টি উত্তর

আপনার মন্তব্য লিখুন

ছবি সংযুক্ত করতে এখানে ড্রাগ করে আনুন অথবা কম্পিউটারের নির্ধারিত স্থান থেকে সংযুক্ত করুন (সর্বোচ্চ ইমেজ সাইজঃ ১০ মেগাবাইট)
Shore O Shore A Hrosho I Dirgho I Hrosho U Dirgho U Ri E OI O OU Ka Kha Ga Gha Uma Cha Chha Ja Jha Yon To TTho Do Dho MurdhonNo TTo Tho DDo DDho No Po Fo Bo Vo Mo Ontoshto Zo Ro Lo Talobyo Sho Murdhonyo So Dontyo So Ho Zukto Kho Doye Bindu Ro Dhoye Bindu Ro Ontosthyo Yo Khondo Tto Uniswor Bisworgo Chondro Bindu A Kar E Kar O Kar Hrosho I Kar Dirgho I Kar Hrosho U Kar Dirgho U Kar Ou Kar Oi Kar Joiner Ro Fola Zo Fola Ref Ri Kar Hoshonto Doi Bo Dari SpaceBar
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :
আলোচিত ব্লগ

জীবনের গল্প

লিখেছেন ঢাকার লোক, ২৩ শে এপ্রিল, ২০২৪ রাত ৯:৩৫

মাত্র মাস দুই আগে আমার এক আত্মীয়ের সাথে দেখা আমার এক বোনের বাড়ি। তার স্ত্রী মারা গেছেন তার সপ্তাহ দুই আগে। মক্কায় উমরাহ করতে গিয়ে হঠাৎ অসুস্থ হয়ে... ...বাকিটুকু পড়ুন

অভিমান

লিখেছেন জিনাত নাজিয়া, ২৩ শে এপ্রিল, ২০২৪ রাত ১০:১২

" অভিমান "

তোমার ঠোঁটে বোল শিখেছি
তুমি আমার মা, কেমন করে
ভুলছ আমায় বলতে
পারিনা। এমন করে চলে
গেলে, ফিরে ও এলেনা। হয়তো
তোমার সুখেই কাটছে দিন,
আমায় ভাবছ না।

আমি এখন সাগর... ...বাকিটুকু পড়ুন

আমার কিছু ভুল!

লিখেছেন মোঃ খালিদ সাইফুল্লাহ্‌, ২৪ শে এপ্রিল, ২০২৪ রাত ১:৪৮

১। ফ্লাস্কে চা থাকে। চা খেতে টেবিলে চলে গেলাম। কাপে দুধ-চিনি নিয়ে পাশে থাকা ফ্লাস্ক না নিয়ে জগ নিয়ে পানি ঢেলে দিলাম। ভাবছিলাম এখন কি করতে হবে? হুঁশ ফিরে এল।... ...বাকিটুকু পড়ুন

বাংলাদেশের লোকসংস্কৃতিঃ ব্যাঙের বিয়েতে নামবে বৃষ্টি ...

লিখেছেন অপু তানভীর, ২৪ শে এপ্রিল, ২০২৪ সকাল ৯:০০



অনেক দিন আগে একটা গল্প পড়েছিলাম। গল্পটা ছিল অনেক এই রকম যে চারিদিকে প্রচন্ড গরম। বৃষ্টির নাম নিশানা নেই। ফসলের মাঠ পানি নেই খাল বিল শুকিয়ে যাচ্ছে। এমন... ...বাকিটুকু পড়ুন

বাংলাদেশি ভাবনা ও একটা সত্য ঘটনা

লিখেছেন প্রকৌশলী মোঃ সাদ্দাম হোসেন, ২৪ শে এপ্রিল, ২০২৪ সকাল ১০:১৭


আমার জীবনের একাংশ জুড়ে আছে; আমি চলচ্চিত্রাভিনেতা। বাংলাদেশেই প্রায় ৩০০-র মত ছবিতে অভিনয় করেছি। আমি খুব বেছে বেছে ভাল গল্পের ভাল ছবিতে কাজ করার চেষ্টা করতাম। বাংলাদেশের প্রায়... ...বাকিটুকু পড়ুন

×