somewhere in... blog
x
ফোনেটিক ইউনিজয় বিজয়

পোস্টটি যিনি লিখেছেন

নতুন নকিব
আলহামদুলিল্লাহ। যা চাইনি তার চেয়ে বেশি দিয়েছেন প্রিয়তম রব। যা পাইনি তার জন্য আফসোস নেই। সিজদাবনত শুকরিয়া। প্রত্যাশার একটি ঘর এখনও ফাঁকা কি না জানা নেই, তাঁর কাছে নি:শর্ত ক্ষমা আশা করেছিলাম। তিনি দয়া করে যদি দিতেন, শুন্য সেই ঘরটিও পূর্নতা পেত!

মদিনা মুনাওয়ারার কিছু মসজিদ Some Mosques of Medinatul Munawwarah পর্ব - ১

২৮ শে অক্টোবর, ২০২০ সকাল ৯:৫১
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :

মসজিদে নববী

মদিনা মুনাওয়ারার কিছু মসজিদ Some Mosques of Medinatul Munawwarah পর্ব - ১

প্রিয় মদিনার পানে মুমিনের চির আত্মার টান। অদেখা মায়ার পবিত্র বন্ধন। গভীর বিশ্বাসে লালিত জনম জনমের প্রেম ভালোবাসা আর প্রিয়তার অটুট সম্পর্ক। কিভাবে না থেকে পারে? এই সোনার মদিনাতেই তো শুয়ে আছেন দোজাহানের বাদশাহ, সাইয়েদুল আমবিয়া, বিশ্ববাসীর মুক্তির দিশারী, জগতের শ্রেষ্ঠতম মহামানব প্রিয়তম রাসূল সল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম। এই শহরেই তো কেটেছে তাঁর নবুয়ত জীবনের গুরুত্বপূর্ণ সময়গুলো। মক্কাবাসীর অব্যাহত প্রত্যাখ্যান, অসহনীয় অত্যাচারের কঠিন এক পর্যায়ে এই শহরকে আপন করে পেয়েছিলেন তিনি। মহান আল্লাহ সুবহানাহু ওয়া তাআ'লার প্রিয় হাবিবকে বুকে ধারণ করতে পেরে এই শহর ধন্য হয়েছিল। 'ইয়াসরিব' হয়ে যায় তখন 'মদিনাতুননবী', 'নবীর শহর'। কবি, শিল্পীদের অসংখ্য গজল কবিতার ছন্দে 'মদিনা' শুধু 'মদিনা' থাকেনি। কবি হৃদয়ের গভীর ভালোবাসার অনুপম স্পর্শে বারেবারে 'মদিনা' হয়ে গেছে 'সোনার মদিনা'। সোনার মানুষের ছোঁয়ায় মদিনা সত্যিই 'সোনার মদিনা'য় পরিণত হয়েছিল। ভক্তিতে, মুহাব্বতে, শ্রদ্ধায় বিগলিত অন্তর কি এক অপার্থিব প্রশান্তি খুঁজে পায় সোনার মদিনার সংস্পর্শে। অপ্রাপ্তির সকল বেদনা ভুলে যায় প্রিয় মদিনার সান্নিধ্যে এলে। মদিনার বিশুদ্ধ বাতাস হৃদয়ে ছন্দ আনে। বিশ্বাসের বৃষ্টি আনে। মুক্তির পথ দেখায়।

মদিনার ধূলিকণা চোখের পাপড়ি ধুয়ে দিলে সে চোখ অনন্ত আলোয় উদ্ভাসিত হয়। ঐশী আলোয় উজ্জ্বল প্রজ্জ্বল আলোকদীপ্ত মদিনার সুরম্য অবয়ব দর্শনে আত্মা প্রশান্ত হয়; শুদ্ধতায় ঋদ্ধ হয়, তৃপ্ত-পরিতৃপ্ত হয় বিক্ষিপ্ত পিপাসিত অন্তর। এই শহরের উত্তম মানুষেরা প্রিয়তম রাসূল সল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লামকে আশ্রয় দিয়ে, তাঁর প্রতি বিশ্বাস স্থাপন করে, তাঁর ভালোবাসাকে নিজেদের ধন সম্পদ, ইজ্জত সম্মান এমনকি জীবনেরও উর্ধ্বে স্থান দিয়ে সত্যের আলোয় নিজেদের আলোকিত করে ইহ পারলৌকিক জীবনকে স্বার্থক করেছেন। সাথে সাথে গোটা বিশ্বময় সে আলো বিকিরণের পথিকৃত হওয়ার গৌরব অর্জন করেছিলেন। আহ! কতই না উত্তম মদিনা শহর! কতই না সৌভাগ্যবান এর সমধিক উত্তম অধিবাসীগণ! মদিনার মসজিদগুলোও তো স্মৃতিধন্য। একেকটি মসজিদের যিয়ারত যেন আমাদের ফিরিয়ে নিয়ে যায় সেই সোনালী দিনগুলোতে। প্রিয়তম রাসূল সল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লামের জামানায়। সাহাবায়ে কেরাম রাদিআল্লাহু তাআ'লা আনহুমের সময়কালে। চলুন, কিছু সময়ের জন্য ঘুরে আসি ইতিহাসের পাতায়। দেখে আসি, লক্ষ কোটি মানুষের নিরন্তর যিয়ারতের অনন্য স্থাপনা, প্রিয় মদিনার এমনই কিছু মসজিদ।

১. মসজিদুশ শাজারাহ Masjid us Shajarah مسجد الشجرة

বামদিকে আইকনিক মিনারসহ মসজিদুশ শাজারাহ (مسجد الشجرة) এর প্রধান প্রবেশদ্বার। এটি মীকাতের (যেখানে ইহরাম বাঁধা হয়) স্থানগুলির মধ্যে একটি। এটি যুল হুলাইফায় অবস্থিত। এর অন্য নাম মীকাত মসজিদ। মসজিদে নববী থেকে বারো কিলোমিটার দূরে আল-আকীক উপত্যকার পশ্চিমে যুল হুলাইফায় অবস্থিত এই মসজিদ। এটি সেই জায়গা যেখানে মদিনা থেকে আগত হজযাত্রীরা উমরাহ বা হজ করার জন্য মক্কার উদ্দেশ্যে যাত্রার আগেই ইহরাম বেঁধে থাকেন।

২. মসজিদে ইজাবাহ Masjid e Ejabah مسجد الإجابة

মসজিদে ইজবাহ (مسجد الإجابة) মসজিদ বানী মুয়াবিয়া বা মসজিদ আল-মুবাহাহালাহ নামেও পরিচিত। জান্নাতুল বাকি হতে উত্তরে প্রায় ৩৮৫ মিটার এবং মসজিদে নববি থেকে প্রায় ৬০০ মিটার দূরে বনি মুআবিয়ায় অবস্থিত এই মসজিদ। এটি মসজিদে ইজাবাহ অর্থাৎ, অনুমোদনের/ গ্রহণের মসজিদ হিসাবে পরিচিত। সহিহ মুসলিমে বর্ণিত আছে যে, একবার প্রিয় নবীজী সল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম বনি মুয়াবিয়া অতিক্রমকালে এই স্থানটিতে প্রবেশ করেন এবং দু'রাকাত নামাজ পড়েন। তাঁর সাহাবাগণও তাঁর অনুসরণ করেন।

৩. মসজিদুল ফাতাহ The al-Fatah Mosque مسجد الفتح

মসজিদুল ফাতাহ বা আল-ফাতাহ মসজিদ (مسجد الفتح) আহযাবের যুদ্ধের স্থানে পশ্চিম দিকে সাতটি মসজিদের অন্যতম। সাতটি মসজিদের মধ্যে সবচেয়ে বড়টি হল সাল পাহাড়ের পশ্চিম পাশের একটি পাহাড়ের চূড়ায় মসজিদুল ফাতাহ বা আল-ফাতাহ মসজিদ। হিজরি ৮৭ থেকে ৯৩ সন, মোতাবেক ৭০৫ খ্রিস্টাব্দ থেকে ৭১১ খ্রিস্টাব্দে উমর ইবনে আবদুল আজিজ মদীনার গভর্নর থাকাকালীন এটি নির্মিত হয়। পরবর্তীতে ৫৭৫ হিজরি অর্থাৎ, ১১৭৯ খৃস্টাব্দে এটি পুনর্নির্মাণ করা হয়। ১৮৫১ খৃস্টাব্দে অটোমান সুলতান আবদুল মাজিদের শাসনামলে এটি পুনরায় নির্মিত হয়।

৪. মসজিদুল মিনারাতাইন, Masjid al-Manaratain مسجد المنارتين

মসজিদুল মিনারাতাইন (মসজিদ المنارين), দুই মিনার বা দুই টাওয়ারযুক্ত মসজিদটি (এটি মসজিদ বনি দিনার নামেও পরিচিত) মূলতঃ একটি ক্রুড বেসাল্ট কাঠামো। এটি ২০০৩ খ্রিস্টাব্দে ফাহাদ বিন আবদুল আজিজের রাজত্বকালে পুনর্নির্মাণ ও সম্প্রসারণ করা হয়েছিল (1424 Hj।)। এটি আল-আনবারিয়ার নিকটে মক্কার দিকে যাওয়ার প্রধান মহাসড়কে অবস্থিত। এই মসজিদটির নাম দেয়া হয়েছে 'দু'টি টাওয়ার'। এটি দুটি পাহাড়ের মাঝখানে অবস্থিত হওয়ায় এমন নামে অভিহিত করা হয়েছে বলে জানা যায়।

৫. মসজিদে নববি Masjid al-Nabawi مسجد النبوي

মসজিদে নববি (مسجد النبوي) নবীজী সল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম এর মসজিদ নামে পরিচিত। এটি সৌদি আরবের মদিনাতুল মুনাওয়ারা শহরে অবস্থিত ইসলামের প্রাথমিক যুগের ঐতিহাসিক মসজিদ। প্রিয় নবীজী সল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম এর রওযায়ে আতহার বা অন্তিম শয্যা এই মসজিদেরই এক কোণে অবস্থিত। এ কারণেই প্রিয় নবীজী সল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম এর স্মৃতিধন্য এই মসজিদ মক্কাতুল মুকাররমার মসজিদুল হারামের পরে বিশ্বের দ্বিতীয় পবিত্রতম স্থান হিসাবে বিবেচিত। জেরুজালেমে আল-আকসা তৃতীয় স্থানে আসে। এটি সারা বিশ্বের মুসলমানদের একটি প্রধান যিয়ারতের স্থান এবং এই পবিত্রতম স্থান যিয়ারতের উদ্দেশ্যে হজ্ব কিংবা উমরা পালনকারীগণ হজ ও উমরা পালনের আগে বা পরে মদিনায় গমন করেন।

৬. সালমান ফারসি মসজিদ Mosque of Salman Farsi مسجد سلمان الفارسي

সালমান ফারসি মসজিদ مسجد سلمان الفارسي মসজিদ মদিনার একটি প্রাচীন মসজিদ। সালমান ফারসি মসজিদ 'সাল' পর্বতের পাদদেশে আল ফাতাহ মসজিদের দক্ষিণ দিকে ২০ মিটার দূরে অবস্থিত। বিখ্যাত সাহাবী সালমান ফারসি রাদিআল্লাহু তাআ'লা আনহুর নামানুসারে নামকরণ করা হয়েছে এই মসজিদের। সালমান ফারসি রাদিআল্লাহু তাআ'লা আনহু প্রিয় নবীজীর সেই সাহাবি, যিনি গজওয়া-ই আহজাবের সময় মদিনা শহরকে শক্তিশালী এবং নিরাপদ রাখার জন্য একটি পরিখা খননের পরামর্শ দিয়েছিলেন। এই মসজিদে ৭ মিটার দীর্ঘ এবং ২ মিটার প্রস্থের একটি হল রয়েছে। মূলতঃ এই মসজিদ নির্মিত হয় উমর ইবনে আবদুল আজিজ রহমাতুল্লাহি আলাইহি মদিনার গভর্নর থাকাকালিন সময়। ৫৭৫ হিজরি মোতাবেক ১১১১ খৃস্টাব্দে মসজিদটি মন্ত্রী সাইয়্যিদুদ্দীন আবু আল-হাইজা এর আদেশে পুনর্নির্মাণ করা হয়েছিল। এটি আবার অটোমান সুলতান আবদুল মাজিদের আমলে পুনর্নির্মাণ করা হয়েছিল।

৭. মসজিদ কুবা Masjid Quba مَـسْـجِـد قُـبَـاء

মসজিদ কুবা (مَـسْـجِـد قُـبَـاء), হিজরতের ঐতিহাসিক সফরে মক্কা থেকে মদীনায় পৌঁছানোর আগে প্রিয় নবী মুহাম্মাদুর রসূলুল্লাহ সল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম এর শেষ যাত্রাবিরতি ছিল এই কুবা পল্লীতে। এই মসজিদ নির্মাণের কাজটি স্বয়ং নবীজী সল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম সাহাবাগণকে সাথে নিয়ে সম্পন্ন করেন। এটি ১৯০৫ খ্রিস্টাব্দে ধ্বংসস্তূপে পরিণত হলে একটি সাধারণ কাঠামো হিসাবে পুনর্নির্মাণ এবং বিংশ শতাব্দীর মাঝামাঝি সময়ে এর সংস্কার করা হয়েছিল।



৮. মসজিদে উমর Mosque of Umer مسجد عمر

গাজওয়া খন্দকের স্থানে দক্ষিণ-পূর্বদিকে মসজিদ উমর অবস্থিত। এটি খন্দকের যুদ্ধের সময় উমর ইবনে খাত্তাব রাদিআল্লাহু তাআ'লা আনহুর কমান্ড পোস্টে অবস্থিত বলে মনে করা হয়। এটি মদিনার সাতটি ঐতিহাসিক মসজিদের মধ্যে একটি (المساجد السبعة) মসজিদ। এই মসজিদটি উচ্চতর স্থানে অবস্থিত এবং এর গঠন আল-ফাতাহ মসজিদের সাথে সামাঞ্জস্যপূর্ণ। সুতরাং এটিও বাকি ছয়টি মসজিদের সাথে একইসময় নির্মিত এবং সংস্কার করা হয়েছিল বলে মনে করা হয়।

চলবে ইনশাআল্লাহু তাআলা.....

সাথে থাকা এবং ধৈর্য্য নিয়ে পোস্ট পাঠের জন্য আন্তরিক অভিনন্দন এবং কৃতজ্ঞতা।

মূল্যবান তথ্যাদির জন্য কৃতজ্ঞতাঃ উইকিপিডিয়াসহ বিভিন্ন অনলাইন মাধ্যম। ছবি কৃতজ্ঞতাঃ অন্তর্জাল।
সর্বশেষ এডিট : ১৮ ই নভেম্বর, ২০২০ দুপুর ২:৫৬
৯টি মন্তব্য ৯টি উত্তর

আপনার মন্তব্য লিখুন

ছবি সংযুক্ত করতে এখানে ড্রাগ করে আনুন অথবা কম্পিউটারের নির্ধারিত স্থান থেকে সংযুক্ত করুন (সর্বোচ্চ ইমেজ সাইজঃ ১০ মেগাবাইট)
Shore O Shore A Hrosho I Dirgho I Hrosho U Dirgho U Ri E OI O OU Ka Kha Ga Gha Uma Cha Chha Ja Jha Yon To TTho Do Dho MurdhonNo TTo Tho DDo DDho No Po Fo Bo Vo Mo Ontoshto Zo Ro Lo Talobyo Sho Murdhonyo So Dontyo So Ho Zukto Kho Doye Bindu Ro Dhoye Bindu Ro Ontosthyo Yo Khondo Tto Uniswor Bisworgo Chondro Bindu A Kar E Kar O Kar Hrosho I Kar Dirgho I Kar Hrosho U Kar Dirgho U Kar Ou Kar Oi Kar Joiner Ro Fola Zo Fola Ref Ri Kar Hoshonto Doi Bo Dari SpaceBar
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :
আলোচিত ব্লগ

ধর্ম ও বিজ্ঞান

লিখেছেন এমএলজি, ২৫ শে এপ্রিল, ২০২৪ ভোর ৪:২৪

করোনার (COVID) শুরুর দিকে আমি দেশবাসীর কাছে উদাত্ত আহবান জানিয়ে একটা পোস্ট দিয়েছিলাম, যা শেয়ার হয়েছিল প্রায় ৩ হাজারবার। জীবন বাঁচাতে মরিয়া পাঠকবৃন্দ আশা করেছিলেন এ পোস্ট শেয়ারে কেউ একজন... ...বাকিটুকু পড়ুন

তালগোল

লিখেছেন বাকপ্রবাস, ২৫ শে এপ্রিল, ২০২৪ সকাল ৯:৩৫


তু‌মি যাও চ‌লে
আ‌মি যাই গ‌লে
চ‌লে যায় ঋতু, শীত গ্রীষ্ম বর্ষা
রাত ফু‌রা‌লেই দি‌নের আ‌লোয় ফর্সা
ঘু‌রেঘু‌রে ফি‌রে‌তো আ‌সে, আ‌সে‌তো ফি‌রে
তু‌মি চ‌লে যাও, তু‌মি চ‌লে যাও, আমা‌কে ঘি‌রে
জড়ায়ে মোহ বাতা‌সে ম‌দির ঘ্রাণ,... ...বাকিটুকু পড়ুন

মা

লিখেছেন মায়াস্পর্শ, ২৫ শে এপ্রিল, ২০২৪ দুপুর ১২:৩৩


মায়াবী রাতের চাঁদনী আলো
কিছুই যে আর লাগে না ভালো,
হারিয়ে গেছে মনের আলো
আধার ঘেরা এই মনটা কালো,
মা যেদিন তুই চলে গেলি , আমায় রেখে ওই অন্য পারে।

অন্য... ...বাকিটুকু পড়ুন

কপি করা পোস্ট নিজের নামে চালিয়েও অস্বীকার করলো ব্লগার গেছে দাদা।

লিখেছেন প্রকৌশলী মোঃ সাদ্দাম হোসেন, ২৫ শে এপ্রিল, ২০২৪ দুপুর ২:১৮



একটা পোস্ট সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে বেশ আগে থেকেই ঘুরে বেড়াচ্ছে। পোস্টটিতে মদ্য পান নিয়ে কবি মির্জা গালিব, কবি আল্লামা ইকবাল, কবি আহমদ ফারাজ, কবি ওয়াসি এবং কবি... ...বাকিটুকু পড়ুন

ভারতকে জানতে হবে কোথায় তার থামতে হবে

লিখেছেন আরেফিন৩৩৬, ২৫ শে এপ্রিল, ২০২৪ সন্ধ্যা ৬:৪৫


ইন্ডিয়াকে স্বপ্ন দেখানো ব্যাক্তিটি একজন মুসলমান এবং উদার চিন্তার ব্যাক্তি তিনি হলেন এপিজে আবুল কালাম। সেই স্বপ্নের উপর ভর করে দেশটি এত বেপরোয়া হবে কেউ চিন্তা করেনি। উনি দেখিয়েছেন ভারত... ...বাকিটুকু পড়ুন

×