যে ব্যক্তি / কবি দেশের জনগনের কথা ভাবে না, তার তো জাতীয় স্বাধীনতা পদক ও একুশে পদক থাকাই উচিত না।
দেশ মানে তো জনগন, আর সেই জনগনের সর্বোচ্চ স্বীকৃতি হল জাতীয় পদক। খবরে দেখলাম, নিজের সামান্য সুবিধা আদায়ের জন্যে নির্মলেন্দু গুণ পোষ্ট দিয়েছে:
‘স্বাধীনতা পুরস্কার ও একুশে পদক প্রাপ্ত দেশের বিশিষ্ট গুণীজনদের অগ্রাধিকারের ভিত্তিতে গ্যাস ও বিদ্যুত সংযোগ দেয়া হোক। রেল এবং বিমানের টিকিটও তাদের জন্য সংরক্ষিত থাকলে ভালো হয়। রাষ্ট্রের সর্বোচ্চ পুরস্কার প্রাপকদের এরকম সামান্য বাড়তি সুবিধা তো দেয়া যেতেই পারে।’
শালা সুবিধাভোগী কবি, শব্দ ব্যবসায়ী... আমিও তো ২০১০ এ বাড়ি করছি, আজও গ্যাস পাইনি। আমি কি হোগার ভিতরে পাইপ লাগায়ে চুলা জ্বালাচ্ছি? আমার টাকা খরচ হয়না?
যদি বলত, দেশের সরকারী সুবিধাদি স্বক্রিয় করতে আমি জনগনের পক্ষে আবদার করছি, আমলে না নিয়ে জাতীয় পদক বিক্রয় করব, ১ মাস সময় বেধে দিলাম.....
তবেই না সে হল সত্যিকার পদক ধারী...যত্তসব। বাঙ্গালী জাতটাই খারাপ। সবসময় ভাবে নিজে বাঁচলে বাপের নাম।
স্বাধীনতা পদক ও একুশে পদক বিক্রির হুমকি নির্মলেন্দু গুণের
সর্বশেষ এডিট : ২৬ শে অক্টোবর, ২০২২ সকাল ১১:৩৯