সুদুরিকা দেবী,
দেবী নামের যেমন আরাধনার দেবী আছে তেমনি আছে পরানের গহীনে ভেতরে বাস করা একান্ত আপন এক দেবী। সামান্য একটু মহিমান্বিত বৈ কিছু নয়। যে জিনিসটা আনন্দ দেয় তা হলো একাকী আঙ্গিনায় এসে দেখে যাই হত দরিদ্র মজুরের উঠানে তার আলতা রাঙ্গা পায়ের ছাপ।
যেখানে শুকুনেরাও পা ফেলে না সেখানে স্বপ্নময় পদচারনায় নবস্পর্ধা পায় মাতাল এই যুবক। তারপরও দেবী অহেতুক বাক্য বিনিময়ের পরে আমরা ভুলে কি যাই না কি বলেছি আর কি করেছি? থাকে শুন্য আকাশে শুষ্ক চাঁদ আর দূরে থেকে কল্পনায় মগ্ন প্রতীক্ষারত এক নিশাচর।
সেই ছায়া সঙ্গীর কথা, সে ছিল বহুকাল থেকে পাশে সাদা নীলপাড় শাড়ী পরা। প্রথমে তার নাম ছিল নদী, যাতে ডুবে মিশে যেত সব কোলাহল, শান্ত নির্জনতা। তারপর একদিন সে হলো তনুশ্রী, বহুকাল তার মাতাল করা সুরভী দিয়ে আগলে রাখলো আর হয়ে রইলেম মাতাল যুবক। সেই থেকে এই একনো সেই মাতাল যুবকের প্রলাপ ভাসে দূর দিগন্তে। তবে কি সে হবে না কোন স্বপ্নময়ী ?
পুনশ্চ:
আমরা খেয়ালী পাখায় ডানা মেলে হয়েছি আকাশ,
দূর থেকে দূরে হেঁটে ক্লান্ত পায়ে,
আমরাই তো তুলে আনবো, নীল পদ্মের মতোন, প্রেমেরই অবকাশ।

অনুগ্রহ করে অপেক্ষা করুন। ছবি আটো ইন্সার্ট হবে।




