somewhere in... blog
x
ফোনেটিক ইউনিজয় বিজয়

গল্পঃ মিতু আমার বন্ধু ছিল

০৪ ঠা জানুয়ারি, ২০২৩ সন্ধ্যা ৭:২৫
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :



আমি আমার বাবার একমাত্র সন্তান।একমাত্র সন্তান বলেই সম্ভবত খুব বেশি রকম আদরে আহ্লাদে মানুষ। সোহাগ করে বাবা আমাকে প্রায়ই রাজপুত্র বলে ডাকে সংক্ষেপে রাজ।আর মা-মণি ডাকে রাজন বলে। আসলেই আমি রাজপুত্র। কি নেই আমার? আধুনিক সব সুযোগ সুবিধা সমৃদ্ধ একটি রাজকীয় জীবন আমার। যা কিছু অভাব শুধু মুখ ফুটে চাওয়ার অপেক্ষা , নূন্যতম সময়ে পূরণ হয় সেই অভাবটুকু।
বাবা বাদে আমাদের সংসারে আছে মা-মণি।মূলত বাবা অন্তপ্রাণ হলেও মা'কেও দারুণ ভালোবাসি আমি তবে বাবার দিকে পাল্লাটা একটু ভারিই সেটা বলতে দ্বিধা নেই কোন।
সালটা ঠিক মনে নেই তবে তখন আমি গুরুগৃহ প্রি ক্যাডেট স্কুলে অষ্টম শ্রেণির ছাত্র এটা মনে পড়ে।ছাত্র হিসাবে মোটামুটি ছিলাম। স্কুল বাড়ি খেলার মাঠ, বন্ধু বান্ধব দারুণ কেটে যাচ্ছিল সময় । নতুন বছরের কয়েকমাস চলে গেছে প্রথম সাময়িক পরীক্ষাও শেষ।রেজাল্ট দিয়ে দিয়েছে ফলাফল মোটামুটি। বাবা খুশি হলেও মা-মণি বকা দিয়েছে।মন খারাপ নিয়ে নতুন করে ক্লাসে হাজির হয়েছি । সেদিন ছিল অবিরাম বৃষ্টির একটা দিন। যদিও সকালবেলাতে আকাশ পরিষ্কারই ছিল ।এমন ঝড় বৃষ্টির দিনের থার্ড পিরিয়ডে একটা বোকাসোকা মত মেয়ে এসে হাজির হলো আমাদের ক্লাসের দরজায়।মেয়েটি তেমন পরিপাটি বা গোছালো নয়।তার চোখমুখ কেমন যেন শুকনো, কিছুটা ভয়ার্ত দৃষ্টি ।বইগুলো ডান হাত দিয়ে পেটের উপর ঠেসে ধরা।ততক্ষণে পুরো ক্লাসের চোখ দরজার দিকে।মৃদু সোরগোল উঠেছে ছাত্র মহলে ।বিজ্ঞান মিস ব্ল্যাক বোর্ডে কি একটা যেন লিখছিলেন ।হঠাৎ গুঞ্জনে প্রায় রেগে যাচ্ছিলেন এমন সময় মেয়েটির দিকে চোখ পড়তেই সিদ্ধান্ত বদলালেন। এক প্রস্থ মেয়েটির আপাদমস্তক দেখে নিয়ে প্রশ্ন করলেন
- নতুন ভর্তি?
মেয়েটি মাথা নাড়লো।পুরো ক্লাস সংগে সংগে হেসে উঠলো।
জামিল ফট করে বলে উঠলো
- তুমি কথা বলতে পারো না।মিস তোমাকে কিছু জিজ্ঞেস করেছে। কথা তো বলো।
ম্যাম জামিলকে কড়া এক ধমক দিয়ে চুপচাপ বসতে বলে মেয়েটিকে ভেতরে আসতে নির্দেশ দিল।
এর আগে আমাদের ক্লাসে কোন মেয়ে ছিল না।স্বাভাবিকভাবে সে কারণে ছেলেদের মধ্যে দারুণ উত্তেজনা দেখা দিল। মেয়েটি কার পাশে বসবে তা নিয়ে প্রতিযোগিতা শুরু হয়ে গেল । সৌভাগ্যক্রমে আমার পাশের সিটটা খালি ছিল ম্যাম ওকে আমার পাশে বসতে বললেন। নিজেকে তখন ভীষণ গর্বিত লাগছিল।মিতু বইগুলো রেখে ধপ করে বসে পড়লো।মনে হলো ভীষণ ক্লান্ত।
যাহোক পরিচয় পর্ব শুরু হলো ম্যাম জিজ্ঞেস করাতে ওর নাম জানলাম।
নামটা অদ্ভুত বিশেষ করে শেষের অংশটা।বিশ্বাস আবার কারো নাম হয় না-কি? মিতু বিশ্বাস। তবে নাম যাই হোক মিতু বেশ লক্ষী আর ভদ্র মেয়ে। ওর সাথে ভাব হতে আমার দেরি হলো না। তবে পড়াশোনায় ভীষণ অমনোযোগী। স্কুলেও মিতু বেশির ভাগ সময় বিষন্ন আর উদাসী থাকতো।খুব বেশ চাপা স্বভাবের মেয়ে ছিল সে। ওর দুঃখী দুঃখী মুখের দিকে তাকিয়ে আমার ভীষণ মায়া হতো।মনে হতো কোনভাবে যদি ওর দুঃখগুলো দুর করতে পারতাম। তবে ও প্রথম দিকে নিজের কথা কেন জানি বলতে চাইতো না। তবে এক সময় আমাকে অনেক ভরসা করতে শুরু করে।আমার সহমর্মিতা সম্ভবত ওর হৃদয় স্পর্শ করেছিল। ওর সাথে একটু বেশি মেলা মেশার কারণে অনেকের অনেক বাজে কথা শুনতে হতো।ও অবশ্য তেমন কারো সাথে মিশতে চাইতো না শুধু আমার সাথে ছাড়া।আমিও সব সময় ওর প্রতি অদৃশ্য একটা টান অনুভব করতাম।
ওর টিউটর না থাকার কারণে পড়াশোনায় অনেক দূর্বল ছিল।পাঠ বুঝতে সমস্যা হতো ওর।ক্লাসে পড়া হতো না ঠিক মতো।মিসদের বকা খেতো প্রায় দিনই।আমি অবশ্য ওকে লেখাপড়ায় সাহায্য করার চেষ্টা করতাম। ওর বিষন্নতা আমাকে ভীষণ আহত করতো।
ও আমাকে ওর বেষ্ট ফ্রেন্ড বানিয়েছিল।
ওর খাওয়া দাওয়ার খুব কষ্ট ছিল।তবে সেটা আমি জানতে পারি অনেক পরে এক ঘটনার মাধ্যমে।
আসলে ও থাকতো ওর বড় মামার বাড়িতে। ওর জন্মের আগে ওর বাবা ওদের ছেড়ে চলে যায়।ওর মায়ের পরিবারেরে কেউ ওদের আশ্রয় দিতে রাজি হয় না তখন। সমাজের খাতিরে মিতুর বড় মামা শর্ত সাপেক্ষে ওর মাকে আশ্রয় দিতে রাজি হয়। সেখানেই ওর জন্ম হয়।
ওর জন্মের বছর দুয়েক পর ওর মায়ের অন্যত্র বিয়ে হয়ে যায় সেই থেকে ও মামার আশ্রয়ে থাকে।
স্কুলের সময় বাদে দিনের বাকিটা সময় ওকে অনেক পরিশ্রম করতে হয়। মিতুর মামার হোটেল ব্যবসা সেখানে তাকে নির্দিষ্ট সময় কাজ করতে হয় তার বিনিময়ে ওর জন্য সামান্য খাবার বরাদ্দ হতো।বেশির ভাগ দিন সেই খাবারগুলো বাসি পঁচা থাকতো।
চলছিল এমনই।অত কিছু না বুঝলেও এটুকুই বুঝি সমাজে আমাদের সবার অবস্থান এক রকম নয়।কিছুই করার নেই। এটাই কঠিন বাস্তবতা।মিতুর মানা স্বত্তেও আমি ওকে সাহায্য করতে চেষ্টা করতাম।শেষের দিকে ও পড়াশোনায় বেশ আগ্রহী হয়ে উঠেছিল। কিন্তু অসুস্থতার জন্য কাঙ্ক্ষিত ফল লাভ করতে পারতো না।কি অসুখ তা অবশ্য আমি জানতাম না ও এড়িয়ে যেতো।
এর কিছু মাস পরে একদিন দুদিন তিনদিন
হঠাৎ করে মিতু প্রায় স্কুল কামাই করা শুরু করলো।ওকে জিজ্ঞেস করলে ও ঠিক কারণ বলে না। শুধু বলে ওর আর বেঁচে থাকতে ইচ্ছে করে না।কিছু ভালো লাগে না ও ঠিক মরে যাবে।একদিন ওর মাকে দেখলাম ওর বেতন দিতে এসেছিলেন ভদ্র মহিলা। মিতুকে তুচ্ছ কারণে বকাবকি করছেন। বলছেন তোর পিছনে আমি আর টাকা ঢালতে পারবো না। তোর জন্য আমার সংসারে অশান্তি হয়।তুই কেন অন্য কোথাও চলে যাস না।ইত্যাদি।
এদিকে বার্ষিক পরীক্ষা চলে এলো।মিতুর অনুপস্থিতির কারণে তার সাথে দেখাও হয় না আর।কিসের একটা বন্ধ ছিল সেদিন। সকাল সকাল জামিল এসে হাজির আমার বাসায়। আমি অবাক হয়ে জানতে চাইলাম।
- কিরে তুই কি মনে করে?
- তোকে খুঁজতে খুঁজতে আমার ঘাম ছুটে গেছে।
- এত কি দরকার?
সে আমাকে পাত্তা না দিয়ে বলল
- মিতু তোকে একটা চিঠি দিয়েছে।
এমন সময় আমার মা কোথেকে যেন ছুটে এসে জানতে চাইলো
-কে চিঠি দিয়েছে?
জামিল বেশ ঘাবড়ে গিয়ে বলল
- মিতু।
- মিতুটা কে?
- আমাদের সাথে -
আম্মু জামিলের মুখের কথা কেড়ে নিয়ে বলল
- পড়ে তাইতো?
জামিল মাথা নাড়ে। সে কেন জানি ভীষণ ঘাবড়ে গেছে।
- এই বয়সেই এই সব চলছে। স্কুলে তোমরা এই সব করে বেড়াও বুঝি?ছি ছি ছি! কই দেখি কিসের চিঠি! দেখি..
জামিল ভয়ে ভয়ে চিঠি আর একটা ছবি এগিয়ে দেয়। তারপর এক ছুটে পালিয়ে যায় সেখান থেকে।
আমিও মায়ের সামনে থেকে দৌড়ে পালাই।কি একটা অবস্থা। কিসের চিঠি কে জানে। আর ছবিটাও বা কিসের। মিতুর উপর ভীষণ রাগ হলো।
মা কেন রেগে গেল হঠাৎ বুঝতে পারলাম না । রেগে গেলে মা খুব গম্ভীর হয়ে যায়। আমি তখন মাকে এড়িয়ে চলি।
সারাদিন মায়ের মুখের দিকে তাকানো যাচ্ছিলো না।আমি কোন অপরাধ না করেও দোষীর মত মুখ করে বেড়াতে লাগলাম।
সন্ধ্যায় বাবা বাড়ি ফিরলে বাবার সাথে মায়ের কি নিয়ে যেন কথা কাটাকাটি চলল বন্ধ ঘরের মধ্যে। তারপর সেই রাতে আমাকে নিয়ে কমলগঞ্জে আমার নানা বাড়িতে এসে উঠলো মা- মণি। সমস্ত ব্যাপারটা কি হলো আমি ঠিক বুঝতে পারলাম না। মা কেন আমাকে কিছু বলল না? কেন মা বাবার সাথে ঝগড়া করলো?।আর কেনইবা হঠাৎ নানার বাড়িতে এসে উঠলো।
তবে আব্বার সংসারে আমাদের আর ফেরা হয় নি। আব্বা অনেকবার এসেছে আমাদের ফিরিয়ে নিতে কিন্তুু আমার মা তার সাথে যেতে রাজি হয় নি। কেন কি হয়েছে কিছু না বুঝে মায়ের সাথে থাকতে লাগলাম।বাবার কথা বললে মা রেগে যেতো।পরের দিকে আমি আর বাবার কথা তুলতাম না।আমার খুব কষ্ট হতো বাবার জন্য।
এরপর অনেক অনেক দিন কেটে গেল আমি তখন অনার্স শেষ করেছি। যে কোন একটা চাকরির প্রস্তুতি নিচ্ছি। এদিকে বাবার সাথেও লুকিয়ে দেখা করি মাঝে মাঝে মায়ের অগোচরে।
এর মধ্যে একদিন রাতে মা আমার ঘরে এলো। আমরা তখন নানার সম্পত্তিতে দুকামরার ঘর তুলেছি নানার সহযোগিতায়। বেশ ভালোই আছি মা ছেলে মিলে । মা আমার মাথায় হাত বুলিয়ে খুব আদর করলো খানিক তারপর বলল
- তোর সাথে আমি অন্যায় করেছি খোকা। তুই কিছু মনে করিস না বাবা । আমি চাইনি এসবের মধ্যে তুই ঢোক। তোর মন খারাপ হোক। কিন্তু
- কি অন্যায় মা? এমন করে বলছো কেন?আমি কি কিছু বলেছি তোমাকে?
- এ ছাড়া আমার উপায় ছিল না খোকা। আসল সত্যটা জানলে তোর ছোট্ট বুকটা ভেঙে যেতো। মানুষের উপর বিশ্বাস হারিয়ে যেতো। তাই...
- মা কি হয়েছে। তুমি এমন করছো কেন?
মা তখন আমার হাতে একটা চিঠি গুঁজে দিলো।
চিঠিটা সেই চিঠি যেটা মিতু আমাকে দিয়েছিল।
রাজন,
আশা করি ভালো আছিস। আমি ভালো নেই সত্যি ভালো নেই ।আমার শরীরে মরণ ব্যাধি বাসা বেঁধেছে।আমি জানি আর খুব বেশি দিন বাঁচবো না।ব্যাথাটা আমার দুচোখের ঘুম কেড়ে নিয়েছে।খুব কষ্ট হয়।তোকে আগেই সবটা বলতাম।চিন্তা করবি বলে আর বলি হয়নি।তুই মন খারাপ করিস না প্লিজ ।মানুষের জীবনটা এমনই। সবার সব কিছু পাওয়া হয় না।তবুও আমার এ জীবন নিয়ে আমি সুখী।এছাড়া আর উপায় কি আর বল? যাহোক চিঠির সাথে একটা ছবিও দিলাম। তুই একটা কাজ করবি এই ছবির লোকটি আমার বাবা। তুই ইনাকে খুঁজে বের করবি।যে করে হোক খুঁজে বের করবি। তাকে জানাবি "আমি তাকে সত্যি খুব ভালোবাসি"। যেমন তুই তোর বাবাকে ভালোবাসিস ঠিক তেমনই।
বলবি,উনি আমাদের ছেড়ে চলে গেলেও উনার উপর আমার কোন রাগ নেই। আমার ছোট্ট ভালোবাসা টুকু ওনার কাছে পৌঁছে দিবি।এটুকু করিস ভাই প্লিজ।

ইতি তোর বন্ধু
মিতু

চিঠি পড়া শেষে মা সেই ছবিটা আমার দিকে বাড়িয়ে দিলো যেটা কেড়ে নিয়েছিল জামিলের কাছ থেকে । আমি আমার ছোট্ট জীবনে এতটা চমকায়নি কখনও।একজন অচেনা মহিলার সাথে আমার বাবা।তাহলে কি নিতুর ছেড়ে যাওয়া পাষন্ড পিতাই আমার বাবা! কি করে সম্ভব।
মা যা বলল তাতে আমি এটুকু বুঝলাম।আমার বাবার দুটো সংসার ছিল এবং এটা সে চতুরতার সাথে গোপন রেখেছিল মায়ের কাছ থেকে।
মা চোখের পানি মুছতে মুছতে অনেক আগে ঘুমাতে চলে গেছে। বুকের মধ্যে কেমন যেন হাহাকার মিশ্রিত শূন্যতা বিরাজ করছে। নিতু আমার বন্ধু ছিল তারচেয়ে বড় সত্য হলো সে আমার বোন ছিল। হোক সৎ বোন তবুও বোন। আহা বেচারা।
কখন খুব বৃষ্টি হলে মিতুকে আমার মনে পড়ে।মনে হয় এই বুঝি দরজায় এসে দাড়ালো মিতু।চোখ মুখ শুকনো ভয়ার্ত দৃষ্টি । আমি জানি এমনটা কখনো সম্ভব নয়। মিতু কোনদিনই ফিরবে না আর। মিতুরা এভাবে হারিয়ে যায়।

© রফিকুল ইসলাম ইসিয়াক
সর্বশেষ এডিট : ০৪ ঠা জানুয়ারি, ২০২৩ সন্ধ্যা ৭:২৫
৮টি মন্তব্য ৮টি উত্তর

আপনার মন্তব্য লিখুন

ছবি সংযুক্ত করতে এখানে ড্রাগ করে আনুন অথবা কম্পিউটারের নির্ধারিত স্থান থেকে সংযুক্ত করুন (সর্বোচ্চ ইমেজ সাইজঃ ১০ মেগাবাইট)
Shore O Shore A Hrosho I Dirgho I Hrosho U Dirgho U Ri E OI O OU Ka Kha Ga Gha Uma Cha Chha Ja Jha Yon To TTho Do Dho MurdhonNo TTo Tho DDo DDho No Po Fo Bo Vo Mo Ontoshto Zo Ro Lo Talobyo Sho Murdhonyo So Dontyo So Ho Zukto Kho Doye Bindu Ro Dhoye Bindu Ro Ontosthyo Yo Khondo Tto Uniswor Bisworgo Chondro Bindu A Kar E Kar O Kar Hrosho I Kar Dirgho I Kar Hrosho U Kar Dirgho U Kar Ou Kar Oi Kar Joiner Ro Fola Zo Fola Ref Ri Kar Hoshonto Doi Bo Dari SpaceBar
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :
আলোচিত ব্লগ

আমি হাসান মাহবুবের তাতিন নই।

লিখেছেন ৎৎৎঘূৎৎ, ২৮ শে মার্চ, ২০২৪ দুপুর ১:৩৩



ছোটবেলা পদার্থবিজ্ঞান বইয়ের ভেতরে করে রাত জেগে তিন গোয়েন্দা পড়তাম। মামনি ভাবতেন ছেলেটা আড়াইটা পর্যন্ত পড়ছে ইদানীং। এতো দিনে পড়ায় মনযোগ এসেছে তাহলে। যেদিন আমি তার থেকে টাকা নিয়ে একটা... ...বাকিটুকু পড়ুন

ভারতীয় পণ্য বয়কটের কেন এই ডাক। একটি সমীক্ষা-অভিমত।।

লিখেছেন সাইয়িদ রফিকুল হক, ২৮ শে মার্চ, ২০২৪ বিকাল ৩:১৫



ভারতীয় পণ্য বয়কটের কেন এই ডাক। একটি সমীক্ষা-অভিমত।।
সাইয়িদ রফিকুল হক

বিএনপি ২০২৪ খ্রিস্টাব্দে দেশে অনুষ্ঠিত “দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে”-এ অংশগ্রহণ করেনি। তারা এই নির্বাচনের বহু আগে থেকেই নির্বাচনে অংশগ্রহণ... ...বাকিটুকু পড়ুন

মুক্তিযোদ্ধাদের বিবিধ গ্রুপে বিভক্ত করার বেকুবী প্রয়াস ( মুমিন, কমিন, জমিন )

লিখেছেন সোনাগাজী, ২৮ শে মার্চ, ২০২৪ বিকাল ৫:৩০



যাঁরা মুক্তিযদ্ধ করেননি, মুক্তিযোদ্ধাদের নিয়ে লেখা তাঁদের পক্ষে মোটামুটি অসম্ভব কাজ। ১৯৭১ সালের মার্চে, কৃষকের যেই ছেলেটি কলেজ, ইউনিভার্সিতে পড়ছিলো, কিংবা চাষ নিয়ে ব্যস্ত ছিলো, সেই ছেলেটি... ...বাকিটুকু পড়ুন

শাহ সাহেবের ডায়রি ।। সাংঘাতিক উস্কানি মুলক আচরন

লিখেছেন শাহ আজিজ, ২৮ শে মার্চ, ২০২৪ সন্ধ্যা ৭:০৪



কি সাঙ্ঘাতিক উস্কানিমুলক আচরন আমাদের রাষ্ট্রের প্রধানমন্ত্রীর । নাহ আমি তার এই আচরনে ক্ষুব্ধ । ...বাকিটুকু পড়ুন

একটি ছবি ব্লগ ও ছবির মতো সুন্দর চট্টগ্রাম।

লিখেছেন মোহাম্মদ গোফরান, ২৮ শে মার্চ, ২০২৪ রাত ৮:৩৮


এটি উন্নত বিশ্বের কোন দেশ বা কোন বিদেশী মেয়ের ছবি নয় - ছবিতে চট্টগ্রামের কাপ্তাই সংলগ্ন রাঙামাটির পাহাড়ি প্রকৃতির একটি ছবি।

ব্লগার চাঁদগাজী আমাকে মাঝে মাঝে বলেন চট্টগ্রাম ও... ...বাকিটুকু পড়ুন

×