ধন্যবাদ, সন্মানিত মডা্রেটর, আমাকে পুণরায় সেভ করিয়ে লেখার প্রতি নেশা ধরানোর জন্য।
কলকাতার পত্রপত্রিকায় রবীন্দ্রনাথ অনুপস্থিত। যে বাংলাদেশ শিক্ষিত হবার ভয়ে বিশ্ববিদ্যালয় হওয়ার ঘোর আপত্তি ছিল সেই রবীন্দ্রনাথের জন্য প্রথম আলুর ঘোম নেই,
রবীন্দ্রনাথ ঠাকুরের সার্ধশত জন্মবার্ষিকীর অনুষ্ঠান এ বছরই প্রথম বাংলাদেশ ও ভারত উভয় দেশ এক চুক্তি অনুসারে যৌথভাবে উদযাপন করছে। তবে রবীন্দ্রনাথ ঠাকুরের জন্মভূমি খোদ কলকাতার পত্রপত্রিকার রবীন্দ্রনাথ অনুপস্থিত। করেনি কোনো বিশেষ আইটেম। গতকাল রোববার আনন্দবাজার পত্রিকায় প্রথম পৃষ্ঠায় রবীন্দ্রনাথ সম্পর্কিত কোনো একটি নিউজ এমনকি কোনো ছবিও ছাপা হয়নি। আনন্দবাজার পত্রিকার প্রথম পৃষ্ঠায় বিভিন্ন বিষয়ে ৬/৭টি নিউজ এবং ৩টি ছবি গুরুত্বের সাথে ছাপা হলেও গত রাতে দিল্লীতে অনুষ্ঠিত উভয় দেশের যৌথ উদ্বোধনের কোন ছবি-নিউজ ছাপা হয়নি। সে অনুষ্ঠানে ভারতের প্রধানমন্ত্রী সভাপতি, বাংলাদেশের এ. কে. খন্দকার ছিলেন প্রধান অতিথি এবং সোনিয়া গান্ধী ছিলেন গেস্ট অব অনার। কবির জন্মস্থল কলকাতা থেকে প্রকাশিত ‘বর্তমান' পত্রিকাতেও তাকে নিয়ে কোনো ছবি বা নিউজ প্রথম পৃষ্ঠায় স্থান পায়নি। আজকাল পত্রিকায় সিঙ্গেল কলামে ছোট একটি নিউজ ছবিসহ ছাপা হয়েছে মাত্র। এছাড়া সংবাদ প্রতিদিন পত্রিকায় শুধু একটি ছবি ছাপিয়েই দায়িত্ব শেষ করেছেন তারা। সে ছবিতে শুধু মনমোহন ও সোনিয়া গান্ধী আছেন। এ. কে. খন্দকার অনুপস্থিত। দৈনিক গণশক্তিতেও প্রথম পাতায় রবীন্দ্রনাথ ও দিল্লী অনুষ্ঠানের কোন ছবি ও নিউজ নেই।

অনুগ্রহ করে অপেক্ষা করুন। ছবি আটো ইন্সার্ট হবে।




