সর্বোচ্চ চূড়াটিকে বলা হয়- শতায়ু অঙ্গন। বাটালী হিলের সর্বোচ্চ চূড়ায় উঠলে পুরো চট্টগ্রাম শহর দেখা যায়। সেখানে গিয়ে অনুভব করা যাবে জঙ্গলের মুগ্ধতা। বিগত ২০০৩ সাল থেকে ২০০৫ সাল পর্যন্ত বাটালী হিলে বাংলাদেশ পুলিশের সৌজন্যে জলপাই, কাঠাল, কালজাম, লিচু, কমলা, আম, জাফরান, চন্দন, কফি, অর্জুন গাছ সহ বিভিন্ন প্রজাতির প্রায় সাড়ে ১২ হাজার গাছ রোপন করা হয়। উল্লেখ্য বাটালী হিল বাংলাদেশ সরকারের গণপূর্ত বিভাগের নিজস্ব সম্পত্তি। উক্ত পাহাড়ের বিভিন্ন চূড়ায় গণপূর্ত মন্ত্রণালয়ের অফিস ও বেশ কয়েকটি বাংলো রয়েছে।
এবার দেখে নেয়া যাক বাটালী হিলের কয়েকটা ছবি।
এই ধরণের সিড়ি দিয়ে উঠতে পারবেন বাটালী হিলে তবে প্রাকৃতিক নৈসর্গিক দৃশ্য অবলোকন করা মিস করবেন।
আশপাশের সুন্দর দৃশ্য দেখতে দেখতে সামনের দিকে এগিয়ে যাবেন পর্যটকরা।
আকা-বাকা পথ বেয়ে মূল চূড়ার দিকে এগিয়ে যাচ্ছে পাহাড়ি পথ।
পাহাড়ে সহজে উঠা-নামার সিড়ি।
ঐ দূর পাহাড় হাতছানি দিয়ে ডেকে নিয়ে যায় প্রকৃতি প্রেমীদের।
এই ধরনের আকা-বাকা পথের জন্য একে জিলাপি পাহাড়ও বলা হয়।
বাটালী হিলের সর্বোচ্চ চূড়ার নাম 'শতায়ু অঙ্গন।
প্রকৃতি প্রেমীরা জঙ্গলের স্বাদ পেতে পারেন বাটালী হিলে।
বাটালী হিলের সর্বোচ্চ চূড়া- শতায়ু অঙ্গন।
পাহাড়ের সর্বোচ্চ চূড়া থেকে চট্টগ্রাম শহরের দৃশ্য।
প্রাইভেট গাড়ি নিয়েও উঠতে পারবেন বাটালী হিলে। তবে হেঁটে উঠায় সবচেয়ে ভাল।
জিলাপির প্যাচের মত আকা-বাকা পথ বেয়ে চূড়ায় দিকে উঠে যাচ্ছে বাটালী হিলের রাস্তা।

অনুগ্রহ করে অপেক্ষা করুন। ছবি আটো ইন্সার্ট হবে।




