যখন আমি তাকে কবরের মাঝে শুইয়ে দিচ্ছিলাম আর বালি দিয়ে ঢেকে দিচ্ছিলাম তার পা তার একটি ছোট হাত আমার বৃদ্ধাংগুলি আকড়ে ধরেছিল যেভাবে সকল বাচ্চারা তার বাবার হাত ধরতে চাই। যখন আমি পাথর চাপা দিতে থাকি সেই হাত টার বেশি সময় লাগে নি আমার বৃদ্ধাংগুলি থেকে খুলে পরতে।
সেই আলতো করে নামিয়ে রাখা হাতের স্পর্শ আমি কখোনোই ভুলব না। সেই মৃদু ফুপিয়ে কান্নার শব্দ সারাটা জীবন আমাকে তাড়িয়ে বেরাবে। আমার প্রথম দুই টা কন্ন্যা সন্তান কে আমি কবর দিয়েছি তৃতীয় জন কে আমি পারব না এবং আমি তা কখনই করব না।
১৪০০ বছর আগে প্রাক ইসলামিক যুগে আরবে যদি কনো বাবা ডায়েরী লিখতেন হইতো এইভাবেই লিখতেন তার না বলা কস্টের কথা। মেয়ে কন্ন্যা সন্তান কে জীবন্ত কবর দেওয়া ছিল তখন কার একটা রীতি।
এই রীতি ছিল ভুল এবং গর্হিত। আল্লাহ তার প্রিয় নবীর মাদ্ধ্যমে আয়াত নাজিল করলেন।
when a female child is burried alive
ask
for what crime she was killed?
১৪০০ বসর আগে এই ভাবেই ইসলাম নারী জাতি কে protection দিয়েছে, মায়ের পায়ের তলায় সন্তানের বেহেস্ত বলে তাকে করেছে গৌরবান্নিত। কিন্তু আজকে শুনতে হয় ইসলামে নারী দের কনো মর্জাদা নাই। আশলেও হাস্যকর।