লিখেছেন
ঢাবিয়ান, ২০ শে সেপ্টেম্বর, ২০২৪ সকাল ৯:৪৫
সোস্যাল মিডিয়ার এই যুগে সবাই কবি, লেখক, বুদ্ধিজীবি সাজতে চায়। কিন্ত কেউ কোন দ্বায়িত্বশীলতার পরিচয় দিতে রাজী নয়। ঢাকা ও জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়ে দুটা মর্মান্তিক হত্যাকান্ডের ঘটনা ঘটেছে । এই... ...বাকিটুকু পড়ুন
লিখেছেন
সোনাগাজী, ২০ শে সেপ্টেম্বর, ২০২৪ দুপুর ২:৫৪
আমি বলেছিলাম যে, এরা ভয়ংকর, এরা জাতিকে ধ্বংস করে দেবে।
ড: ইউনুসের সরকারকে, বিশেষ করে ড: ইউনুসকে এখন খুবই দরকার; উনাকে টিকিয়ে রাখতে হলে, কোমলমতিদের থামাতে হবে; কিভাবে...
...বাকিটুকু পড়ুন এদেশে অনেক কিছুই সম্ভব।বর্তমান এলোমেলো সয়য়ে যা সম্ভব না বলে মনে করতাম তাও সম্ভব হতে দেখেছি।তবে মানুষকে কয়েক ঘন্টা ধরে পিটিয়ে মারাকে ইনিয়েবিনিয়ে জাস্টিফাই করা যায় এটা ভাবিনি।তাও মেরেছে কারা?
একদল... ...বাকিটুকু পড়ুন
পিনাকী ভট্টাচার্য ও বললেন ভারত ভেঙ্গে ১০ টুকরা হওয়ার পথে। যাদের বিন্দুমাত্র ভূ-রাজনৈতিক জ্ঞান আছে তারা এই একই কথা বলবে৷ আমি সেটা পিনাকীর আগেই বলেছিলাম। যাদের দিল মে হিন্দুস্তান তারা...
...বাকিটুকু পড়ুনলিখেছেন
সামিয়া, ২০ শে সেপ্টেম্বর, ২০২৪ রাত ১০:০৪
মৃত্যু এখন এমনি সহজ
ভিডিও করতে করতে;
কথা বলতে বলতে
ভাত খেতে দিতে দিতে;
কনফিউজড করতে করতে
মেরে ফেলা যায়।
যার এই দুনিয়ায় কেউ অবশিষ্ট নাই
এমন একজনরে!
যে মানসিক ভারসাম্যহীন
এমন একজনরে!
যে ভবঘুরে দিক শূণ্য
এমন একজনরে!
যে...
...বাকিটুকু পড়ুন
লিখেছেন
রুরু, ২০ শে সেপ্টেম্বর, ২০২৪ রাত ১১:৪৭
অনেক অনেক দিন পর ব্লগে লগইন করলাম। অফলাইনে সবসময়ই ব্লগ পড়া হয়। মন্তব্য করা হয় না। এমনিতেই ব্লগে ইদানীং ক্যাচালের পরিমান বেশি হচ্ছে। তাই অনেক দিন পর আমার মোবাইলে তোলা কিছু ছবি নিয়ে আসলাম সবার জন্য। আশা করি ভালো লাগবে।
১। অপেক্ষার প্রহর
ছবি: ধুন্দল ফুল।
২। মেঘ নদীর মিতালী
ছবি: আরিয়াল খাঁ নদ। রায়পুরা, নরসিংদী।
৩। খেয়া পাড়ের তরণী
ছবি: মেঘনা নদী। রায়পুরা, নরসিংদী।
৪। জীবিকা
ছবি: ডিঙি নৌকা। নরসিংদী।
৫। সবখানেই প্রাণ
ছবি: ধনপুর শালবন, কালীগঞ্জ, গাজীপুর।
৬। আকাশ ছোঁয়ার বাসনা
ছবি: ধনপুর শালবন।
৭।শেষ থেকেই শুরু
আফজাল মনিরের চর, মরিচা, রায়পুরা, নরসিংদী।
৮।...
...বাকিটুকু পড়ুনএ দেশ আপনার আমার সবার, আপনার যতটুকু অধিকার আমারও এখই অধিকার, আমরা নিজেরা যদি নিজেদের মধ্যে বিভেদ তৈরী করি, অস্থিতিশীলতা তৈরী করি, তাহলে দিন শেষে ক্ষতি আমাদেরই,
আর লাভবান হবে অন্য একটি পক্ষ, যারা চায় আমাদের মধ্যে অশান্তি, বিভেদ, বৈশ্যম্য তৈরী হউক, আর এইটার ফায়দা তারা নিতে চাচ্ছে,
আবেগে হোক আর রাগের মাথায় হউক এই যে যা তা একজনকে বলছি, এর ফলে তার মনের মধ্যে ওই একজনের কারণে সবার প্রতি ক্ষোভ আর ঘৃণা যে তৈরী হয়, সেটা দূর করা অনেক কষ্ট,
বাহিরে যখন বের হই, তখন কি তার গায়ে, তার কপালে লেখা থাকে সে হিন্দু নাকি মুসলমান, নাকি বৌদ্ধ, নাকি... ...বাকিটুকু পড়ুন
লিখেছেন
rezaul827, ২০ শে সেপ্টেম্বর, ২০২৪ রাত ১০:০০
গণপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশ সরকারের মাননীয় প্রধান উপদেষ্টা প্রফেসর ড. মুহাম্মদ ইউনুস ঢাকার দীর্ঘস্থায়ী যানজট সমস্যার সমাধানে দ্রুত ও কার্যকর কৌশল খুজে বের করার পরামর্শ দিয়েছেন। বাংলাদেশের একজন সচেতন নাগরিক হিসেবে আমি ঢাকা শহরের যানজট সমস্যা সমাধানের সম্ভাব্য কৌশল প্রস্তাবনা উপস্থাপন করলাম। যেহেতু প্রধান উপদেষ্টার সাথে আমার সরাসরি যোগাযোগ করার কোন মাধ্যম নাই, আবার গুগলে সার্চ দিয়ে সরকারি দপ্তরে কোন ইমেইলও খুজে পেলাম না। তাই যদি কেউ তার দৃস্টিতে আমার প্রস্তাবগুলো আনতে পারেন চির কৃতজ্ঞ থাকবো এবং জনগণ উপকৃত হবে।
যানজট সমস্যার সমাধানে আমরা নিম্নোক্ত দুই ধরণের পরিকল্পনা গ্রহণ করতে পারি:
ক. তাৎক্ষণিক পদক্ষেপ ও বাস্তবায়ন: যেগুলো বর্তমান পরিস্থিতিতে অবিলম্বে দ্রুত... ...বাকিটুকু পড়ুন
লিখেছেন
আরেফিন৩৩৬, ২০ শে সেপ্টেম্বর, ২০২৪ সন্ধ্যা ৭:০৮
ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে চোর সন্দেহে ছেলেটিকে মারায় মর্মাহত। জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়ে ছেলেটিকে মারায় হতবাক। বাংলায় পড়ায় সব বিশ্ববিদ্যালয়ের স্যারদের সাথে আমার টুকটাক মেশা হতো,এখনো আড্ডায় আসরে বসা হয়। অনেক স্যার বলতেন ১৪/১৫ তে, তুই কেন ছাত্রদল করিস? উত্তর মার্জিত আচরণের জন্যে। জি জেনারেশনের কাছে কথাগুলো গল্প। গল্প হওয়ার কারণ দেখেনি ছাত্রদলের সাধারণ ও সম্প্রীতিভিত্তিক রাজনীতি।
এ্যানি-সোহেল-দুদু ভাইয়েরা বক্তব্য রাখলে,মঞ্চের চারপাশে সাধারণ শিক্ষার্থীদের ভীড় লেগে যেতো কথা শুনতে। তাদের বক্তব্যে অনেক কিছু শেখার থাকতো। মানুষ ছাত্রদলের শ্লোগান শুনে নিজে স্লোগানও অনুশীলন করতো, গ্রামে-গঞ্জে গিয়ে সেই স্লোগান নিজেদের মতো দিতো। প্রসংশা পাবে ছাত্র ইউনিয়ন যারা গানে গানে শিক্ষার্থীদের রাজনীতিতে আহ্বান করতো। গল্পগুলো চাচা,মামা, বড়...
...বাকিটুকু পড়ুনএদেশে অনেক কিছুই সম্ভব।বর্তমান এলোমেলো সয়য়ে যা সম্ভব না বলে মনে করতাম তাও সম্ভব হতে দেখেছি।তবে মানুষকে কয়েক ঘন্টা ধরে পিটিয়ে মারাকে ইনিয়েবিনিয়ে জাস্টিফাই করা যায় এটা ভাবিনি।তাও মেরেছে কারা?
একদল শিক্ষার্থী। যাদের শিক্ষাঙ্গন আলোকিত করে রাখার কথা।তারপর আলোর দ্বীপ নিয়ে বের হয়ে যাওয়ার কথা দেশটাকে আলোকিত করতে।সেই শিক্ষার্থীরাই এখন মানুষকে ধীরেধীরে সময় নিয়ে পিটিয়ে মারে!মাঝখানে বসিয়ে ভাত খাওয়ায়।তারপর আবারও মারে!
যে সকল অনুজ তাদের অগ্রজকে ছাত্র অবস্থায় দেখে নি তারা তাকে পিটিয়ে মারে অবলীলায়! মারে আর ভিডিও করে।সেই ভিডিও ছড়িয়ে দিতে বুক কাঁপেনা তাদের।অগ্রজ রাজনীতি করতো তাই তাকে মেরে ফেলাটা দোষের না।এদেশে কুকুর বিড়াল বন্য প্রানী পিটিয়ে মারলেও আইনের আওতায়... ...বাকিটুকু পড়ুন