পিনাকী ভট্টাচার্য ও বললেন ভারত ভেঙ্গে ১০ টুকরা হওয়ার পথে। যাদের বিন্দুমাত্র ভূ-রাজনৈতিক জ্ঞান আছে তারা এই একই কথা বলবে৷ আমি সেটা পিনাকীর আগেই বলেছিলাম। যাদের দিল মে হিন্দুস্তান তারা মানতে পারবে না। যাক এটা পুরাতন ইস্যু ৷ আজকের ইস্যু আসন্ন দুর্গাপূজায় দেশের অভ্যন্তরে নানা সন্ত্রাসী কর্মকাণ্ড ঘটাবে ভারত ও হাসিনা রেখে যাওয়া সন্ত্রাসীরা। নাম দিবে ইউনূস সরকারের ও মুসলমানদের।
ভারতের হাতে বাংলাদেশের বিরুদ্ধে ব্যবহারের জন্য কিছুদিন আগেও চারটি অস্ত্র ছিল। হাসিনা পালিয়ে যাবার পর একটি অস্ত্র পুরোপুরি অকেজো হয়ে গেছে। এখন ভারতের হাতে আছে তিনটি অস্ত্র।
১. অস্ত্র দিয়ে পাহাড়ে অশান্তি সৃষ্টি করা। উদাহরণ চোখের সামনে দৃশ্যমান।
২. বাংলাদেশে খাদ্য দ্রব্যের রপ্তানি বন্ধ করে দিয়ে দেশের নিত্য পণ্যের বাজার অস্থির করে তোলা।
৩. বাংলাদেশে অবস্থান রত বিজিপি জঙ্গি এজেন্টদের সংখ্যালঘু ইস্যুতে আন্দোলনের নামে রাস্তায় নামিয়ে। বাংলাদেশের রাজনৈতিক পরিবেশ অস্থির করে তোলা। কেননা সন্ত্রাসী জঙ্গি বিজিপি দলটি মুসলিম ও ট্রেনে আগুন দিয়ে পুড়িয়ে মেরে তারপর ক্ষমতায় এসেছিলো।
ইউনূস সরকারের ভারতের বিরুদ্ধে শক্ত অবস্থান নেওয়ায় পর বাংলাদেশের বিরুদ্ধে ভারতের বিজিপির সন্ত্রাসী সরকার তিনটি অস্ত্রই ব্যবহার করেও আশানুরূপ ফলাফল পায়নি।
সে কারণে আসন্ন দুর্গাপূজার নিজেরাই মুর্তি টুর্তি ভেঙ্গে আগুন দিয়ে,বোমা ফাটিয়ে কিংবা সন্ত্রাসী হামলা করে মুসলিমদের নাম দিয়ে দেশের ভেতর বিশাল একটা কিছু করার জন্য মরিয়া হয়ে আছে ভরত। তাই শান্তিপ্রিয় সকল হিন্দু,মুসলিম ভাই বোনেরা সর্তক থাকুন। চোখে চোখে রাখুন। সন্ত্রাসীদের দেখা মাত্রই না ধরে হাতে নাতে ধরে আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর হাতে তুলে দিবেন। তারা প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নিবে।
বাবনে'র ব্লগ
সর্বশেষ এডিট : ২০ শে সেপ্টেম্বর, ২০২৪ রাত ৯:৫৯