
দুই ভিক্ষুক জাতিসংঘের অধিবেশনের ফাঁকে কি পেলো, কি পায়নি সেই হিসাব মেলাচ্ছে ৷ একজন ভিক্ষা চায় রাশিয়া থেকে মুক্তি অন্যজন ভিক্ষা চায় বাংলাদেশকে দমনের শক্তি । অথচ দু'টো দেশ নিয়েই কলকাটি নাড়ছে শয়তানের গুরু আমেরিকা ।
ইউক্রেনে বিষয়ে অস্ত্র বেচা ছাড়া আপাতত আমেরিকার কিছু করার নাই । এটা পরিস্কার । কারণ পুতিন যে মরণ কামড় দিয়ে ঝুলে আছে । তাতে একবারে পুরো গিলে না খেয়ে ধীরে ধীরে অর্থনৈতিক মেরুদণ্ড ভেঙ্গে দিচ্ছে । ফলে ইউক্রেনের ভবিষ্যৎ এক প্রকার নিশ্চিত । অন্যদিকে বিপদ আচ করে ইউরোপীয় ইউনিয়ন উইটার্ন দিয়েছে । ফলে মাঠে আমেরিকা ছাড়া আর কেউ নেই ইউক্রেনের পাশে । তাই নিজেকে প্রেসিডেন্ট হিসাবে ধরে রাখার জন্য এই কমেডিয়ানের আমেরিকার কাছে হাত পাতা ছাড়া অন্য কোন পথ খোলা নাই ।
মজার ব্যাপার হচ্ছে রাশিয়ার ভাড়া করা সৈন্য দলে হাজার ত্রিরিশে'র উপরে ভারতীয় মেথর,বারবার,মেসিয়ার, কূলি ও কুক হিসাবে কর্মরত আছে । এদের দিয়ে ভারত রেমিটেন্স আয় করছে । ফলে যতোদিন ইউক্রেন যুদ্ধ চলবে ততদিন ভরতের লাভ ।
অন্যদিকে ভারতের সামনে ইউনুস দানবের মতো উদয় হয়েছে । আমেরিকায় তার জনপ্রিয়তা তুঙ্গে ইউনুসের জন্য দশটা ভারতকেও বিসর্জন দিতে পারে আমেরিকা । কারণ তা না হলে বাংলাদেশ পুরোপুরি চীন নির্ভর হয়ে উঠবে । নিজেদের স্বার্থেই আমেরিকা ইউনুসের পাশে থাকবে ।
পরিশেষ : জাতিসংঘ নামের মুরগীর খামার বছর বছর পিকনিকের আয়োজন করে সব দেশকে আমেরিকায় ডেকে নিয়ে । আমেরিকাকে কারি কারি ডলায় আয়ের পথ খুলে দিয়েছে । সেই ডলার দিয়ে অস্ত্র বানিয়ে আমেরিকা আবার এইসব ভিক্ষুকের কাছেই বিক্রি করে ।
বিশ্বের প্রতিটি দেশের তাই আমেরিকা নির্ভরশীলতা কমাতে না পারলে কিছুতেই মুক্তি মিলবে না। মনে রাখতে হবে আমেরিকা কারো বন্ধ নয় । তাদের জিনের মধ্যেই স্বার্থ ছাড়া বন্ধুত্ব জিনিসটা নেই । তাই যতদিন না প্রতিটি দেশের নেতারা ব্যক্তি স্বার্থের উপড়ে দেশের স্বার্থ না দেখবে ততদিন কোন দেশই গোলামির জিঞ্জির থেকে মুক্তি পাবে না ।

অনুগ্রহ করে অপেক্ষা করুন। ছবি আটো ইন্সার্ট হবে।


