somewhere in... blog
x
ফোনেটিক ইউনিজয় বিজয়

শুভ জন্মদিন হুমায়ুন আহমেদ -শ্রদ্ধা ও ভালোবাসায় বেঁচে থাকুন চিরকাল কোটি বাঙ্গালীর হৃদয়ে

১৩ ই নভেম্বর, ২০১৩ সকাল ৯:৪২
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :


তার ডাক নাম হিমু। ভালো নাম হিমালয়। বাবা আগ্রহ করে হিমালয় নাম রেখেছিলেন যেন বড় হয়ে সে হিমালয়ের মত হয় - বিশাল ও বিস্তৃত, কিন্তু ধরা-ছোঁয়ার বাইরে নয়। হাত দিয়ে স্পর্শ করা যায়। ইচ্ছে করলে তিনি ছেলের নাম সমুদ্র রাখতে পারতেন। সমুদ্র বিশাল এবং বিস্তৃত। সমুদ্রকে হাত দিয়ে স্পর্শ করা যায়। তার চেয়েও বড় কথা, সমুদ্রে আকাশের ছায়া পড়ে। কিন্তু তিনি সমুদ্র নাম না রেখে রাখলেন হিমালয়। কঠিন মৌ পর্বতমালা, যার গায়ে আকাশের ছায়া পড়ে না ঠিকই কিন্তু সে নিজেই আকাশ স্পর্শ করতে চায়।
--- দরজার ওপাশে - হুমায়ূন আহমেদ


আকাশের চাইতে বেশি কিছু ছুঁয়েছিলেন তিনি, কোটি বাঙ্গালীর হৃদয়।তার মত জনপ্রিয়তা কোটি বছরেও আর কোনো কথাসাহিত্যিক পাবে কিনা এই বাংলায়, সে ব্যাপারে সন্দেহ আছে।বিংশ শতাব্দীর বাঙ্গালী জনপ্রিয় কথাসাহিত্যিকদের মাঝে অন্যতম তিনি।উপন্যাস, ছোটগল্প, নাটক, গান প্রতিটি ক্ষেত্রেই তার সফলতা।নাটক ও চলচ্চিত্র পরিচালনাতেও ছিল তার সমদক্ষতা। তিনি হিমালয়,আমাদের অতি প্রিয় হুমায়ূন আহমেদ।

১৯৪৮ খ্রিস্টাব্দের ১৩ নভেম্বর নেত্রকোনা জেলার কেন্দুয়া উপজেলার কুতুবপুরে জন্মগ্রহণ করেন তিনি। আজ ১৩ই নভেম্বর, তার জন্মদিন।


পরিবার ও হুমায়ুন আহমেদ
বাবা ফয়জুর রহমান আহমদ এবং মা আয়েশা আখতার খাতুন। বাবা ছিলেন পুলিশ কর্মকর্তা। ১৯৭১ সালে মুক্তিযুদ্ধ চলাকালিন সময়ে পিরোজপুরে এসডিপিও হিসেবে কর্তব্যরত অবস্থায় শহীদ হন তিনি।বাবারও ছিল ছেলের মতনই লেখালিখির নেশা। বগুড়া থাকাকালিন সময়ে তারও একটি গ্রন্থ প্রকাশ হয়েছিলো। গ্রন্থের নাম "দ্বীপ নেভা যার ঘরে"।


ছোটভাই মুহম্মদ জাফর ইকবাল দেশের স্বনামধন্য শিক্ষক এবং কথাসাহিত্যিক; সর্বকনিষ্ঠ ভাই আহসান হাবীব একজন রম্য সাহিত্যিক এবং কার্টুনিস্ট।


ছোটবেলায় হুমায়ূন আহমেদের নাম রাখা হয়েছিল ছিল শামসুর রহমান; ডাকনাম কাজল। তাঁর পিতা নিজের নাম ফয়জুর রহমানের সাথে মিল রেখে ছেলের নাম রেখেছিলেন শামসুর রহমান। পরবর্তীতে তিনি নিজেই নাম পরিবর্তন করে ‌হুমায়ূন আহমেদ রাখেন। হুমায়ূন আহমেদের ভাষায়, তাঁর পিতা ছেলে-মেয়েদের নাম পরিবর্তন করতে পছন্দ করতেন। ১৯৬২-৬৪ সালে চট্টগ্রামে থাকাকালে হুমায়ুন আহমেদের নাম ছিল বাচ্চু। তাঁর ছোট ভাই মুহম্মদ জাফর ইকবালের নাম আগে ছিল বাবুল এবং ছোটবোন সুফিয়ার নাম ছিল শেফালি।


বিয়ে, সন্তান ও সংসার
হুমায়ূন আহমেদের প্রথম স্ত্রীর নাম গুলতেকিন আহমেদ। তাঁদের বিয়ে হয় ১৯৭৩ সালে। এই দম্পতির তিন মেয়ে এবং দুই ছেলে। তিন মেয়ের নাম বিপাশা আহমেদ, নোভা আহমেদ, শীলা আহমেদ এবং ছেলের নাম নুহাশ আহমেদ। আরেকটি ছেলে অকালে মারা যায়।


২০০৫-এ গুলতেকিনের সঙ্গে বিচ্ছেদ হয় এবং ঐ বছরই তিনি নাটক-চলচ্চিত্র অভিনেত্রী শাওনকে বিয়ে করেন। এ ঘরে তাদের তিন ছেলে-মেয়ে জন্মগ্রহণ করে। প্রথম কন্যা সন্তানটি মারা যায়। দুই ছেলের নাম নিষাদ হুমায়ূন ও নিনিত হুমায়ূন।



শিক্ষা ও কর্মজীবন
তিনি বগুড়া জেলা স্কুল থেকে ম্যাট্রিক পরীক্ষা দেন এবং রাজশাহী শিক্ষা বোর্ডে সব গ্রুপে দ্বিতীয় স্থান অধিকার করেন। তিনি পরে ঢাকা কলেজে ভর্তি হন এবং সেখান থেকেই বিজ্ঞানে ইন্টারমিডিয়েট পাশ করেন। তিনি ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে রসায়ন শাস্ত্রে পড়াশুনা করেন এবং প্রথম শ্রেণীতে বিএসসি (সম্মান) ও এমএসসি ডিগ্রি লাভ করেন। তিনি মুহসীন হলের আবাসিক ছাত্র ছিলেন এবং ৫৬৪ নং কক্ষে তার ছাত্রজীবন অতিবাহিত করেন। পরে তিনি মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের নর্থ ডাকোটা স্টেট ইউনিভার্সিটি থেকে পলিমার রসায়ন বিষয়ে গবেষণা করে পিএইচডি লাভ করেন। ১৯৭৩ সালে বাংলাদেশ কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়ে প্রভাষক হিসেবে কর্মজীবন শুরু করেন। ১৯৭৪ সালে তিনি ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে যোগদান করেন।


সাহিত্যকৃতি
নন্দিত নরকে। ছাত্র জীবনেই এ উপন্যাসের মধ্য দিয়ে হুমায়ূন আহমেদের সাহিত্যজীবনের শুরু। ১৯৭১-এ মুক্তিযুদ্ধ চলাকালে উপন্যাসটি প্রকাশ করা সম্ভব হয়নি। ১৯৭২-এ কবি-সাহিত্যিক আহমেদ ছফার উদ্যোগে উপন্যাসটি খান ব্রাদার্স কর্তৃক গ্রন্থাকারে প্রথম প্রকাশিত হয়। প্রখ্যাত বাঙলা ভাষাশাস্ত্র পণ্ডিত আহমেদ শরীফ স্বতঃপ্রবৃত্ত হয়ে এ গ্রন্থটির ভূমিকা লিখে দিলে বাংলাদেশের সাহিত্যামোদী মহলে কৌতূহল সৃষ্টি হয়।


শঙ্খনীল কারাগার তাঁর ২য় গ্রন্থ। এ পর্যন্ত (২০০৯) তিনি দুই শতাধিক গল্পগ্রন্থ ও উপন্যাস প্রকাশনা করেছেন। এছাড়া জোছনা ও জননীর গল্প আরেকটি বড় মাপের রচনা যা কি-না ১৯৭১-এ বাংলাদেশের মুক্তিযুদ্ধ অবলম্বনে রচিত। তবে সাধারণত তিনি সমসাময়িক ঘটনাবলী নিয়ে লিখে থাকেন। তাঁর লেখা শেষ উপন্যাস দেয়াল।


ব্যক্তিজীবনে হুমায়ুন আহমেদ
জীবনের শেষভাগে ধানমণ্ডির ৩/এ রোডে নির্মিত দখিন হাওয়া এ্যাপার্টমেন্টের একটি ফ্লাটে তিনি বসবাস করতেন। জীবনের শেষ এক যুগ ঢাকার অদূরে গাজীপুরের গ্রামাঞ্চলে ৯০ বিঘা জমির ওপর স্থাপিত বাগান বাড়ী নুহাশ পল্লীতে থাকতে ভালোবাসতেন তিনি।নাটক সিনেমায় তার রচিত অনেকগুলো গান বেশ জনপ্রিয়।তিনি ছবি আঁকতেও ভালোবাসতেন।


চলচ্চিত্র নির্মাণ
টেলিভিশনের জন্য একের পর এক দর্শক-নন্দিত নাটক রচনার পর হুমায়ূন আহমেদ ১৯৯০-এর গোড়ার দিকে চলচ্চিত্র নির্মাণ শুরু করেন। তাঁর পরিচালনায় প্রথম চলচ্চিত্র আগুনের পরশমণি মুক্তি পায় ১৯৯৪ সালে। ২০০০ সালে শ্রাবণ মেঘের দিন ও ২০০১ সালে দুই দুয়ারী চলচ্চিত্র দুটি প্রথম শ্রেনীর দর্শকদের কাছে দারুন গ্রহণযোগ্যতা পায়। ২০০৩-এ নির্মান করেন চন্দ্রকথা নামে একটি চলচ্চিত্র। ১৯৭১-এ বাংলাদেশের স্বাধীনতা যুদ্ধের প্রেক্ষাপটে ২০০৪ সালে নির্মান করেন শ্যামল ছায়া চলচ্চিত্রটি। এটি ২০০৬ সালে "সেরা বিদেশী ভাষার চলচ্চিত্র" বিভাগে একাডেমী পুরস্কার এর জন্য বাংলাদেশ থেকে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করেছিল। এছাড়াও চলচ্চিত্রটি কয়েকটি আন্তর্জাতিক চলচ্চিত্র উৎসবে প্রদর্শিত হয়। তাঁর সব চলচ্চিত্রে তিনি নিজে গান রচনা করেন। ২০০৮-এ আমার আছে জল চলচ্চিত্রটি তিনি পরিচালনা করেন। ২০১২ সালে তার পরিচালনার সর্বশেষ ছবি ঘেটুপুত্র কমলা (চলচ্চিত্র)।
এছাড়াও হুমায়ূন আহমেদের লেখা উপন্যাস অবলম্বনে নির্মিত হয়েছে বেশ কয়েকটি চলচ্চিত্র। এর মধ্যে ২০০৬ সালে মোরশেদুল ইসলাম পরিচালিত দূরত্ব, বেলাল আহমেদ পরিচালিত নন্দিত নরকে এবং আবু সাইদ পরিচালিত নিরন্তর। ২০০৭-এ শাহ আলম কিরণ পরিচালিত সাজঘর এবং তৌকির আহমেদ নির্মাণ করেন বহুল আলোচিত চলচ্চিত্র দারুচিনি দ্বীপ।

টিভি নাটক
১৯৮০-এর দশকে বাংলাদেশ টেলিভিশনের জন্য নাটক রচনা শুরু করেন তিনি। নাটকে তার জনপ্রিয়তা আকাশ চুম্বি।
তার অন্যতম ধারাবাহিক নাটক- এইসব দিন রাত্রি, বহুব্রীহি, কোথাও কেউ নেই, নক্ষত্রের রাত, অয়োময়, আজ রবিবার, তারা তিনজন, আমরা তিনজন, মন্ত্রী মহোদয়ের আগমন শুভেচ্ছার স্বাগতম।

পুরস্কার
বাংলা একাডেমী পুরস্কার ১৯৮১
শিশু একাডেমী পুরস্কার
একুশে পদক ১৯৯৪
জাতীয় চলচ্চিত্র পুরস্কার (শ্রেষ্ঠ কাহিনী ১৯৯৪, শ্রেষ্ঠ চলচ্চিত্র ১৯৯৪, শ্রেষ্ঠ সংলাপ ১৯৯৪ )
লেখক শিবির পুরস্কার ১৯৭৩)
মাইকেল মধুসুদন পদক (১৯৮৭)
বাচশাস পুরস্কার (১৯৮৮)
হুমায়ূন কাদির স্মৃতি পুরস্কার ( ১৯৯০)
জয়নুল আবেদীন স্বর্ণপদক

নির্বাচিত উপন্যাস
নন্দিত নরকে, শঙ্খনীল কারাগার, এইসব দিনরাত্রি, জোছনা ও জননীর
গল্প, মন্দ্রসপ্তক, দূরে কোথাও, সৌরভ, নি, ফেরা, কৃষ্ণপক্ষ, সাজঘর, বাসর, গৌরীপুর জাংশান, নৃপতি (নাটক), বহুব্রীহি, আশাবরি, দারুচিনি দ্বীপ , শুভ্র, নক্ষত্রের রাত, নিশীথিনী, আমার আছে জল, কোথাও কেউ নেই, আগুনের পরশমণি, শ্রাবণ মেঘের দিন, আকাশ ভরা মেঘ, মহাপুরুষ, শূন্য, ওমেগা পয়েন্ট, ইমা, আমি এবং আমরা, কে কথা কয়, অমানুষ(অনুবাদ), অপেক্ষা, মেঘ বলেছে যাবো যাবো, পেন্সিলে আঁকা পরী, অয়োময়, কুটু ‍মিয়া, দ্বিতীয় মানব, ইস্টিশন, মধ্যাহ্ন (২ খণ্ড একত্রে), মাতাল হাওয়া (২০১০), শুভ্র গেছে বনে (২০১০), ম্যাজিক মুনসি', আমরা কেউ বাসায় নেই (২০১২), মেঘের ওপারে বাড়ি (২০১২), এপিটাফ।


হিমু সংক্রান্ত উপন্যাস
ময়ুরাক্ষী, দরজার ওপাশে, হিমু, হিমুর হাতে কয়েকটি নীলপদ্ম, এবং হিমু, পারাপার, হিমুর রূপালী রাত্রি, একজন হিমু কয়েকটি ঝিঝি পোকা, হিমুর দ্বিতীয় প্রহর, তোমাদের এই নগরে, সে আসে ধীরে, আঙ্গুল কাটা জগলু, হিমু মামা, হলুদ হিমু কালো র‌্যাব, আজ হিমুর বিয়ে, হিমু রিমান্ডে, হিমুর মধ্যদুপুর, চলে যায় বসন্তের দিন, হিমুর একান্ত সাক্ষাৎকার ও অন্যান্য, হিমু এবং হার্ভার্ড Ph.D.বল্টুভাই


মিসির আলি সংক্রান্ত উপন্যাস
দেবী, নিশিথিনী, নিষাদ, অন্যভুবন, বৃহন্নলা, ভয়, বিপদ, অনীশ, মিসির আলির অমিমাংসিত রহস্য, আমি এবং আমরা, তন্দ্রাবিলাস, আমিই মিসির আলি, বাঘবন্দী মিসির আলি, কহেন কবি কালিদাস, হরতন ইশকাপন, মিসির আলির চশমা(২০০৮), মিসির আলি!আপনি কোথায়?(২০০৯), মিসির আলি আনসলভ(২০১০), যখন নামিবে আঁধার(২০১২)

আত্মজীবনী
হোটেল গ্রেভার ইন, আমার ছেলেবেলা,বলপয়েন্ট, কাঠপেন্সিল(২০১০), ফাউন্টেইন পেন, রংপেনসিল(২০১১), নিউইয়র্কের নীলাকাশে ঝকঝকে রোদ(২০১২)


মরিলে কান্দিস না আমার দায়- জীবনাবসান
মলাশয়ের ক্যান্সারে আক্রান্ত হয়ে দীর্ঘ নয় মাস চিকিৎসাধীন থাকার পর ১৯ জুলাই ২০১২ তারিখে স্থানীয় সময় ১১:২০ মিনিটে নিউ ইয়র্কের বেলেভ্যু হসপিটালে বাংলা সাহিত্যের এই প্রবাদপুরুষ পরলোকগমন করেন। এর পুর্বে ১২ দফায় তাঁকে কেমোথেরাপি দেওয়া হয়েছিল। অস্ত্রোপচারের পর তাঁর কিছুটা শারীরিক উন্নতি হলেও, শেষ মুহূর্তে শরীরে অজ্ঞাত ভাইরাস আক্রমণ করায় তিনি দ্রুত অবনতির দিকে যান। কৃত্রিমভাবে লাইভ সাপোর্টে রাখার পর ১৯ জুলাই ২০১২ তারিখে ইন্তেকাল করেন হুমায়ূন আহমেদ। তাকে নুহাশ পল্লীতে দাফন করা হয়।


হুমায়ুন আহমেদ।একজন অমর কথা সাহিত্যিকের নাম।মৃত্যু নেই তার। তার মৃত্যু হয়না। তিনি অমর। তার উপন্যাস, নাটক, চলচ্চিত্র ও কোটি কোটি ভক্ত হিমু, রূপা আর মিসির আলীদের মাঝে বেঁচে রইবেন তিনি পৃথিবী ধ্বংস হবার শেষ দিনটি পর্যন্ত আর অতি অবশ্যই তার ময়ূরাক্ষীর হৃদয়ে।


হুমায়ুন আহমেদকে নিয়ে গাওয়া কবির সুমনের একটি অসাধারন গান

হুমায়ুন আহমেদের লেখা প্রিয় কিছু গান

Click This Link

বই ডাউনলোড লিন্ক
Click This Link

Click This Link

Click This Link

সৌজন্যে- আমিনুরভাই

'তথ্য ও ছবি নেট থেকে নেওয়া'

কথা সাহিত্যিক হুমায়ুন আহমেদের জন্মদিন উপলক্ষে কাল রাত ১২টা হতে তাকে নিয়ে লেখা পোস্টগুলো-

হুমায়ুন আহমেদের স্বপ্নের নুহাশপল্লী নিয়ে আমার প্রথম ছবি ব্লগ ।

হুমায়ূন আহমেদ আস্তিক না নাস্তিক!!!

বাংলা সাহিত্যে হুমায়ূন আহমেদ পারমাণবিক বোম।

গুরু তোমার জন্মদিনে

হুমায়ূন আহমেদ : একটি ব্যাক্তিগত শোকপত্র

প্রিয় হুমায়ুন আহমেদ এর জন্য ক'টি চরণ, লিখেছিলাম ২০১২ সালের ২০ জুলাই তারিখে। আজ তার জন্মদিনে রিপোস্ট করলাম লেখাটি।।

হিমু

গল্পের জাদুকরের জন্মদিনে শ্রদ্ধা-

তাঁর জন্মদিনে হিমুদের বিফল খোঁজাখুঁজি!

হুমায়ূন আহমেদের কিছু দুর্লভ ছবি

৩টি অনুগল্পঃ শুভ জন্মদিন কলম জাদুকর!

নন্দিত কথাশিল্পী ও বাংলা কল্পবিজ্ঞান সাহিত্যের পথিকৃৎ হুমায়ূন আহমেদের ৬৫তম জন্মদিনে ফুলেল শুভেচ্ছা

হিমুস্রষ্টার জন্মদিন

হুমায়ূন আহমেদ এবং একটি অটোগ্রাফ!

শুভ জন্ম বার্ষিকী স্যার।

হিমুর হাতে জ্বলন্ত সিগারেট

যাদুকর

শুভ জন্মদিন হুমায়ূন আহমেদ। যে জগতে আপনি বেঁচে আছেন, সেখানে অনেক ভালো থাকুন।

হুমায়ূন আহমেদ বাংলা সাহিত্যের সূর্য (আপনার জন্মদিনে রইল অসীম শ্রদ্ধা ) ১৩ নভেম্বর ১৯৪৮- ১৯ জুলাই ২০১২

সাদা হিমু ও আমি

খোলা চিঠি আবেগের খামে
সর্বশেষ এডিট : ১৩ ই নভেম্বর, ২০১৩ বিকাল ৪:৪৪
৪৫টি মন্তব্য ৪৭টি উত্তর

আপনার মন্তব্য লিখুন

ছবি সংযুক্ত করতে এখানে ড্রাগ করে আনুন অথবা কম্পিউটারের নির্ধারিত স্থান থেকে সংযুক্ত করুন (সর্বোচ্চ ইমেজ সাইজঃ ১০ মেগাবাইট)
Shore O Shore A Hrosho I Dirgho I Hrosho U Dirgho U Ri E OI O OU Ka Kha Ga Gha Uma Cha Chha Ja Jha Yon To TTho Do Dho MurdhonNo TTo Tho DDo DDho No Po Fo Bo Vo Mo Ontoshto Zo Ro Lo Talobyo Sho Murdhonyo So Dontyo So Ho Zukto Kho Doye Bindu Ro Dhoye Bindu Ro Ontosthyo Yo Khondo Tto Uniswor Bisworgo Chondro Bindu A Kar E Kar O Kar Hrosho I Kar Dirgho I Kar Hrosho U Kar Dirgho U Kar Ou Kar Oi Kar Joiner Ro Fola Zo Fola Ref Ri Kar Hoshonto Doi Bo Dari SpaceBar
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :
আলোচিত ব্লগ

সবুজের মাঝে বড় হলেন, বাচ্চার জন্যে সবুজ রাখবেন না?

লিখেছেন অপলক , ২৬ শে এপ্রিল, ২০২৪ সকাল ৯:১৮

যাদের বয়স ৩০এর বেশি, তারা যতনা সবুজ গাছপালা দেখেছে শৈশবে, তার ৫ বছরের কম বয়সী শিশুও ১০% সবুজ দেখেনা। এটা বাংলাদেশের বর্তমান অবস্থা।



নব্বয়ের দশকে দেশের বনভূমি ছিল ১৬... ...বাকিটুকু পড়ুন

আইডেন্টিটি ক্রাইসিসে লীগ আইডেন্টিটি ক্রাইসিসে জামাত

লিখেছেন আরেফিন৩৩৬, ২৬ শে এপ্রিল, ২০২৪ সকাল ৯:৪৬


বাংলাদেশে রাজনৈতিক ছদ্মবেশের প্রথম কারিগর জামাত-শিবির। নিরাপত্তার অজুহাতে উনারা এটি করে থাকেন। আইনী কোন বাঁধা নেই এতে,তবে নৈতিক ব্যাপারটা তো অবশ্যই থাকে, রাজনৈতিক সংহিতার কারণেই এটি বেশি হয়ে থাকে। বাংলাদেশে... ...বাকিটুকু পড়ুন

বাঙ্গালির আরব হওয়ার প্রাণান্ত চেষ্টা!

লিখেছেন কাল্পনিক সত্ত্বা, ২৬ শে এপ্রিল, ২০২৪ সকাল ১১:১০



কিছুদিন আগে এক হুজুরকে বলতে শুনলাম ২০৪০ সালের মধ্যে বাংলাদেশকে নাকি তারা আমূল বদলে ফেলবেন। প্রধানমন্ত্রী হতে হলে সূরা ফাতেহার তরজমা করতে জানতে হবে,থানার ওসি হতে হলে জানতে হবে... ...বাকিটুকু পড়ুন

সেকালের পাঠকপ্রিয় রম্য গল্প "অদ্ভূত চা খোর" প্রসঙ্গে

লিখেছেন নতুন নকিব, ২৬ শে এপ্রিল, ২০২৪ সকাল ১১:৪৩

সেকালের পাঠকপ্রিয় রম্য গল্প "অদ্ভূত চা খোর" প্রসঙ্গে

চা বাগানের ছবি কৃতজ্ঞতা: http://www.peakpx.com এর প্রতি।

আমাদের সময় একাডেমিক পড়াশোনার একটা আলাদা বৈশিষ্ট্য ছিল। চয়নিকা বইয়ের গল্পগুলো বেশ আনন্দদায়ক ছিল। যেমন, চাষীর... ...বাকিটুকু পড়ুন

অবিশ্বাসের কি প্রমাণ আছে?

লিখেছেন মহাজাগতিক চিন্তা, ২৬ শে এপ্রিল, ২০২৪ দুপুর ১২:৩১



এক অবিশ্বাসী বলল, বিশ্বাসের প্রমাণ নাই, বিজ্ঞানের প্রমাণ আছে।কিন্তু অবিশ্বাসের প্রমাণ আছে কি? যদি অবিশ্বাসের প্রমাণ না থাকে তাহলে বিজ্ঞানের প্রমাণ থেকে অবিশ্বাসীর লাভ কি? এক স্যার... ...বাকিটুকু পড়ুন

×