somewhere in... blog
x
ফোনেটিক ইউনিজয় বিজয়

র্পুবরে প্রমে বনাম র্বতমান প্রমে

১৩ ই এপ্রিল, ২০০৯ রাত ১২:১৪
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :

অনেক বছর আগে,
একটি ছেলে একটি মেয়ের সাথে পরিচিত হত বিভিন্ন মাধ্যমে।হয়তবা সেটা বোনের বান্ধবী হিসেবে,বাবার বন্ধুর মেয়ে হিসেবে,ছোট বেলার খেলার সাথী হিসেবে ............। প্রথমে তাদের মধ্যে চোখে চোখে দেখা হত,মনে মনে কথা হত।তারপর প্রেম নিবেদন হত খুব গোপনে।প্রেমের প্রাথমিক পর্যায়ে তারা দুজন দুজনের মধ্যে চিঠি আদান প্রদান করত।খুব যতœ করে চিঠিগুলো লিখে চিঠির ভেতরে ফুলের পাপড়ি দিয়ে হয়তবা ছোট ভাই বা বোনের মাধ্যমে চিঠিটি আদান- প্রদান করত।
প্রেমের শেষ পর্যায়
যদি তাদের বাবা-মা তাদের সম্পর্ক টা মেনে নিত তাহলে তাদের শেষ পর্যায় ছিল বিয়ে।আর যদি না মেনে নিত তবে তাদের জীবনে নেমে আসতো চরম কষ্ট।তবে তারা একে অপরকে কখনোই হারাতে চায়তনা। তাদের যোগাযোগটা ছিল কষ্টকর কিন্তু উপভোগ করার মত।(এক গুরু জনের কছে থেকে পাওয়া তথ্যের ভিত্তিতে)


বর্তমান যুগের প্রেম
বর্তমান যুগে প্রেম বিভিন্ন ভাবেহয়।হয়তোবা সেটি মোবাইলে.ফেসবুকে,মার্কেটে,বিয়ের বাসায়........।কোন সময় দেখা যায় ছেলেটি মেয়ে কে প্রথম দিনেই বলছে বা প্রথম ঘন্টাতে আর মেয়েটিও তার ডাকে সারা দিচ্ছে সাথে সাথে বা কিছু দিনের মধ্যে। কিন্তু তারা কিছুদিনের মধ্যে দুজন দুজনকে অপছন্দ করতে শুরু করে একে অপরকে ছেড়ে দুরে চলে যায়। বেশির ভাগ সময় দেখো যায় তাদের মধ্যে তেমন জোরালো বিশ্বাস থাকেনা বা তারা একে অপর কে সব সময় সন্দেহ করে। হিসাব করে দেখা যাবে এখনকার ছেলে মেয়েরা বছরে গড়ে ২টি করে প্রেম করে। তারপর তারা যদি বিয়ে করে তখন দেখা দেয় নানা ধরনের সমস্যা।তাদের দুজন দুজনের ভালবাসার উপর তাদের তখন কোন ভালবাসা থাকেনা।থাকে শুধু ঝগড়া,সন্দেহ,বিষাদ।

আমি মনে করি ভালবাসার জন্য চাই দুটি ভাল মন আর একটি ভাল উদ্দেশ্য।তাই প্রেম করুন মন উজার করে।আসুন সবাই সুখে থাকার অভিনয় না করে,বাস্তবে সুখে থাকার চেষ্টা করি।
(তথ্যগুলো সবার জীবনের সাথে নাও মিলতে পারে তাই লেখাটি পড়ে আপনারা আমাকে ভুল বুঝবেন না)
২টি মন্তব্য ২টি উত্তর

আপনার মন্তব্য লিখুন

ছবি সংযুক্ত করতে এখানে ড্রাগ করে আনুন অথবা কম্পিউটারের নির্ধারিত স্থান থেকে সংযুক্ত করুন (সর্বোচ্চ ইমেজ সাইজঃ ১০ মেগাবাইট)
Shore O Shore A Hrosho I Dirgho I Hrosho U Dirgho U Ri E OI O OU Ka Kha Ga Gha Uma Cha Chha Ja Jha Yon To TTho Do Dho MurdhonNo TTo Tho DDo DDho No Po Fo Bo Vo Mo Ontoshto Zo Ro Lo Talobyo Sho Murdhonyo So Dontyo So Ho Zukto Kho Doye Bindu Ro Dhoye Bindu Ro Ontosthyo Yo Khondo Tto Uniswor Bisworgo Chondro Bindu A Kar E Kar O Kar Hrosho I Kar Dirgho I Kar Hrosho U Kar Dirgho U Kar Ou Kar Oi Kar Joiner Ro Fola Zo Fola Ref Ri Kar Hoshonto Doi Bo Dari SpaceBar
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :
আলোচিত ব্লগ

=আকাশে তাকিয়ে ডাকি আল্লাহকে=

লিখেছেন কাজী ফাতেমা ছবি, ১৪ ই ডিসেম্বর, ২০২৫ বিকাল ৪:০১


জীবনে দুঃখ... আসলে নেমে
শান্তি গেলে থেমে;
আমি বারান্দায় দাঁড়িয়ে হই উর্ধ্বমুখী,
আল্লাহকে বলি সব খুলে, কমে যায় কষ্টের ঝুঁকি।

আমি আল্লাহকে বলি আকাশে চেয়ে,
জীবন নাজেহাল প্রভু দুনিয়ায় কিঞ্চিত কষ্ট পেয়ে;
দূর করে দাও সব... ...বাকিটুকু পড়ুন

"ছাত্র-জনতার বেপ্লবের" ১৮ মাস পরে, আপনার ভাবনাচিন্তা ঠিক আগের মতোই আছে?

লিখেছেন জেন একাত্তর, ১৪ ই ডিসেম্বর, ২০২৫ বিকাল ৫:৫৭



২০২৪ সালের পহেলা জুলাই "ছাত্র-জনতার বেপ্লব শুরু হয়, "৩৬শে জুলাই" উহা বাংলাদেশে "নতুন বাংলাদেশ" আনে; তখন আপনি ইহাকে ব্যাখ্যা করেছেন, ইহার উপর পোষ্ট লিখেছেন, কমেন্ট করেছেন; আপনার... ...বাকিটুকু পড়ুন

আমাদের হাদিকে গুলি করা, আর আওয়ামী শুয়োরদের উল্লাস। আমাদের ভুল কোথায়?

লিখেছেন তানভির জুমার, ১৪ ই ডিসেম্বর, ২০২৫ রাত ৯:৫৩



৩০ জনের একটা হিটলিস্ট দেখলাম। সেখানে আমার ও আমার স্নেহের-পরিচিত অনেকের নাম আছে। খুব বিশ্বাস করেছি তা না, আবার খুব অবিশ্বাস করারও সুযোগ নাই। এটাই আমার প্রথম... ...বাকিটুকু পড়ুন

এ যুগের বুদ্ধিজীবীরা !

লিখেছেন সৈয়দ কুতুব, ১৫ ই ডিসেম্বর, ২০২৫ রাত ১:৪০


ডিসেম্বর মাসের চৌদ্দ তারিখ বাংলাদেশে বুদ্ধিজীবী দিবস পালন করা হয়। পাকিস্তান মিলিটারী ও তাদের সহযোগীরা মিলে ঘর থেকে ডেকে নিয়ে হত্যা করেন লেখক, ডাক্তার, চিকিৎসক সহ নানান পেশার বাংলাদেশপন্থী বুদ্ধিজীবীদের!... ...বাকিটুকু পড়ুন

টাঙ্গাইল শাড়িঃ অবশেষে মিললো ইউনস্কর স্বীকৃতি

লিখেছেন কিরকুট, ১৫ ই ডিসেম্বর, ২০২৫ সকাল ১০:৫৭



চারিদিকে যে পরিমান দুঃসংবাদ ছড়িয়ে ছিটিয়ে আছে এর মধ্যে নতুন এক গৌরবময় অধ্যায়ের সূচনা হলো বাংলাদেশের টাঙ্গাইলের তাতের শাড়ি এর জন্য, ইউনেস্কো এই প্রাচীন হ্যান্ডলুম বুননের শিল্পকে Intangible Cultural... ...বাকিটুকু পড়ুন

×