somewhere in... blog
x
ফোনেটিক ইউনিজয় বিজয়

পোস্টটি যিনি লিখেছেন

রোকসানা লেইস
স্রোতের অজানা টানে সমুদ্র বালিয়াড়ি বেয়ে বোহেমিয়ান- গৃহকোন, জীবন যাপন ফেলে চলে যায়। তুমি দুহাত বাড়িয়ে আলিঙ্গনে বাঁধতে চাও জোছনা গলে হারিয়ে যায় সুখ । আছড়ে পরা ঘূর্ণিজল মনে বাজায় অচেনা সবুজ দিগন্ত ..

মানুষের অদ্ভুত জীবন; জন্ম এবং মৃত্যু: দুই

১৮ ই ফেব্রুয়ারি, ২০২২ রাত ১২:৫২
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :

জন্ম যেমন মানুষের পছন্দে হয় না মৃত্যুর সময়ও তেমন মানুষ পছন্দে বেছে নিতে পারে না। কেউ বৃদ্ধ হয়ে কেউ অল্প বয়সে। কেউ স্বাভাবিক অবস্থায় কেউ অসুখে ভোগে যে কোন বয়সে মানুষের মৃত্যু হয়। কে কখন যাবে এর কোন নিয়ম নেই অদ্ভুত জীবন চলার পথে।
জন্ম নিলে মানুষ জীবনের শেষ পর্যন্ত পথ চলতেই চায়, এটাই স্বাভাবিক। যে ভাবে, যে অবস্থায়ই তার জন্ম হোক না কেন। যেমনই তার জীবন যাপনের অবস্থা হোক। মোটামুটি বেশির ভাগ মানুষের জীবন স্বাভাবিক মৃত্যুর প্রক্রিয়ায়ই অবসান হয়। কিছু মানুষকে অন্য মানুষ অস্বাভাবিক ভাবে হত্যা করে। আমরা অদৃশ্যের কাছে নতুজানু হয়ে বলি এভাবেই তার মৃত্যু নির্ধারিত ছিল।
এছাড়া কিছু মানুষ ব্যাতিক্রম। তাদের কাছে জীবনটা বয়ে বেড়াতে ভালোলাগে না। তারা এই জীবনের চলার পরিসমাপ্তি নিজেরাই করে ফেলতে চায়। অভিমানে, রাগে, ভালো না লাগা থেকে বা কঠিন অবস্থার সাথে যুদ্ধ না করতে পেরে। বিষন্নতায় ভোগে অথবা কোনই কারণ ছাড়া এ জীবনে বেঁচে থাকার কোন মানে খুঁজে না পেয়ে। জীবন বয়ে নেওয়ার কোন অর্থ থাকে না আর জীবন শেষ হয়েই যাবে একদিন। আর ক'দিন বেঁচে থেকে কি লাভ; শেষ করে দেই এ জীবন। এমন ভাবনায় গলায় দড়ি দিয়ে বা মাথায় গুলি করে বা ছাদ থেকে লাফ দিয়ে, হাতের রগ কেটে, নদীতে ঝাঁপ দিয়ে, রেললাইনে শুয়ে পরে বা ঘুমের ওষুধ খেয়ে কতরকম ভাবে মানুষ নিজের জীবনটাকে শেষ করে ফেলে। জীবন চলার পথের দৈর্ঘ্য বাড়িয়ে লাভ নেই একে শেষ করে দেওয়া দরকার।
বেশির ভাগ সময়, হতাসায় নিমজ্জিত মানুষই এই আত্মহত্যার কাজ করে। বিষন্ন হয়ে যাওয়া এই মানুষ বেঁচে থাকার কোন কারণ খুঁজে পায় না। প্রতিটি হতাস মানুষের আত্মহত্যার কারণও হয় ভিন্ন।
যদি ঠিক তাতক্ষনিক নিজের জীবন শেষ করে দেওয়ার ভাবনার মূহুর্তে, সেই মানুষটাকে সেই অবস্থা থেকে বের করে নিয়ে আসা যায়। তবে আবার তারা বেশ ভালোই বাকি জীবন কাটায়। কিন্তু সমস্যা হলো তাদের সেই একা ভাবার মূহুর্তে, ভয়ের বা বিষন্নতা বা রাগের মুহূর্তে, অনেক সময় তাদের সঠিক গাইডেন্স দেওয়ার কেউ থাকে না পাশে। অনেকে তাতক্ষনিক ভাবে আত্মহত্যার সিদ্ধান্ত নেয়, পরিস্থিতির স্বীকার হয়ে। কেউ কিছুদিন ধরে গভীর ভাবে বিষয়টা নিয়ে ভাবতে থাকে, জীবনের কোন কুল কিনার না পেয়ে আত্মহত্যাই শেষ গতি ধরে নেয়।
তবে অনেকের মধ্যে থাকে আত্মহত্যার প্রবণতা। মানসিক ভাবে দূর্বল এই মানুষগুলো যখন তখন নিজেকে শেষ করে দেয়ার কথা ভাবে। এক সময় শেষ করেও ফেলে সুযোগ পেলেই। এদের পাহাড়া দিয়ে রেখেও অনেক সময় শেষ রক্ষা হয় না। এক ধরনের ভয়। মৃত্যুর আকর্ষণ, এদের রক্তে খেলা করে। পরিচিত কয়েকজন কিশোর, তরুণের হঠাৎ আত্মহত্যার খবরে হতবাক হয়েছিলাম, খবর জানার সাথে সাথে। সব কিছু সাজানো সুন্দর অথচ মরিবার সাধ হলো তাদের। আবার বয়স্ক কিছু মানুষের আত্মহত্যার খবর জেনেছি, পরিচিত মানুষের মধ্যেও। যারা বেশ চলতে পারত কোন ঝামেলা ছাড়া অথচ বেছে নেয় আত্মহত্যা। মনে হয় এরা তাতক্ষনিক ভাবে সিদ্ধান্ত নিয়ে নেয় কোন ঘটনায়।
জীবনানন্দ দাশ এবং পুলক বন্দ্যোপাধ্যায়ের আত্মহত্যা আমাকে মাঝে মধ্যে বেশ ভাবায়। জীবনানন্দ দাশের হয়তো হতাসা ছিল। তিনি যে আজ এত জনপ্রিয় কবি, তাঁর সময়ে তাকে ডুবে থাকতে হয়েছে অভাবে অনটনে। পরিচয়হীন হয়ে, হয়তাে হতাসায় নিমজ্জিত কবি অন্য মনস্ক পরে যান ট্রামের তলে অথবা নিজেই ইচ্ছা করে।
কিন্তু পুলক বন্দ্যোপাধ্যায় তিনি তো প্রচণ্ড রকম জনপ্রিয় গীতিকার সুরকার ছিলেন তিনি কেন হঠাৎ মাঝ গাঙ্গে ঝাঁপ দিলেন। কি এমন ভাবনা ছিল তখন তার মনে। মনে হয় এই মানুষগুলো খুব বেশি আবেগ তাড়িত, ইমোশনাল হয়। জীবনের প্রতি আর কোন আগ্রহ না রেখে শেষ করে ফেলা নিজেকে খুব সহজ বিষয় না।
নাহ মানুষের মন এক মরিচীকা। কে কখন কি ভাবে যত নিষেধ বাঁধা থাকুক মানুষ আপন গতিতেই পথ চলবে। হোক সে পথ চলা নিজেকে শেষ করে দেয়া বা হতাসার পাহাড়ে ডুবে থেকেও তার ভিতর থেকে বের হয়ে আকাশে উড়া। মানুষ সবই পারে। শুধু সব কিছু নির্ভর করে সেই মানুষের ইচ্ছা শক্তির উপর প্রচণ্ড ভাবে।
উন্নত দেশ গুলোতে অনেক সংস্থা এবং রাষ্ট্রিয় ভাবে হতাসা গ্রস্ত মানুষকে সাহায্য করার জন্য সুযোগ সুবিধা আছে। মানুষ যখন বিষন্ন চাইলেই সাহায্য নিতে পারে সে সব হেল্প অফিস থেকে।
বড় শহরের মাঝ দিয়ে নদী বয়ে গেছে। রাস্তার পুলের উপর উঠে মানুষ নদীতে ঝাঁপ দিয়ে আত্মহত্মা করত। পুলের দুইপাশের রেলিং দুই মানুষ সমান উঁচু করা হলো যেন মানুষ সেখান থেকে লাফিয়ে নদীতে পরতে না পারে।
ঠিক সেই জায়গায় টেলিফোন নাম্বার বড় বড় করে লেখা আছে। তুমি হতাস, আত্মহত্যার কথা ভাবছো আমাদের একটা ফোন দাও আগে। কারণটা অন্তত জানিয়ে যাও। আমাদের একটা ফোন করো। পাশে ফোনবুথও আছে পয়সা ছাড়া ইমার্জেন্সি ফোন করা যায় সেখান থেকে, আমাকে সাহায্য করো। হেল্পলাইনগুলোতে মানুষ বসে আছে কথা বলে, আশা জাগানোর জন্য। যে কথাগুলো বলার কোন লোক নাই, সে কথাগুলো মনোযোগ দিয়ে শুনবে এমন মানুষ অপেক্ষা করে আছে ফোন পাওয়ার জন্য। অথবা স্বশরীরে সামনাসামনি বসেও কথা বলা যায় নিজের জীবনের হতাসা বিষয়ে। অথচ অনেকে জেনেও সে সুযোগ না নিয়ে মৃত্যু পছন্দ করে।
গত দুবছরে মানুষের মধ্যে আত্মহত্যার প্রবণতা অনেক বেড়ে গেছে। কারণগুলো অনেক। অর্থনৈকিত সমস্যা ছাড়াও হঠাৎ করে ঘরে থেকে মানুষের মধ্যে ঝগড়া বিবাদ বেড়ে যায়। এক ঘরে থাকা মানুষ এক সাথে বেশি সময় থাকতে গিয়ে ভালোবাসা না করে ঝগড়া করেছে বেশি। অনেক গুলো নতুন শেলটার খুলতে হয়েছে অত্যাচারিতদের রাখার জন্য এই করোনাকালের মহামারির সময়ে।
কথা বলে মানুষ যারা মরতে চায় তাদের সে অবস্থা থেকে বের করে আনা যায় মনস্তত্ত্ববিদরা এমনই বলেন। কিন্তু সে সুযোগটা সে উপায় সবাই পায় না বা অনেকে জেনে শুনেও সাহায্য সংস্থায় যায় না তারা মৃত্যুর পথেই হাঁটে। যখন একজন তার মন একটি নিদৃষ্ট বিষয়ে স্থির করে ফেলে তখন সেখান থেকে ফিরিয়ে আনা খুব সহজ কাজ নয়। যেমন প্রেমে পরে নিজের বাড়ি ঘর চির চেনা পরিবার ছেড়ে অন্যজনের হাত ধরে চলে যায় প্রেমিক প্রেমিকা। কখনও তা ভালো হয় কখনও চুড়ান্ত খারাপ।
বিশ্বে প্রতিবছর যে পরিমাণ মানুষ আত্মহত্যা করে সংখ্যাটা এক সাথে জানলে চমকে উঠতে হয়।
"বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা (WHO) এবং গ্লোবাল বার্ডেন অফ ডিজিজ সমীক্ষা অনুমান করে যে প্রতি বছর প্রায় ৮০০০০০ মানুষ আত্মহত্যার কারণে মারা যায়। প্রতি ৪০ সেকেন্ডে একজন ব্যক্তি আত্মহত্যা করছে।"
শিক্ষার্থীর আত্মহত্যার খবর খুব বেশি শোনা যাচ্ছিল করোনার আগে। পড়াশোনার এত চাপ এবং ভালো রেজাল্ট করতে না পারার আশাংকা। একাডেমিকভাবে সফল হওয়ার জন্য উচ্চ স্তরের চাপ অনুভব করে। এই চাপ সহ্য করতে না পেরে একসময় আত্মহত্যা করে ফেলছে ছাত্ররা। সিস্টেম আমাদের মেরে ফেলছে প্রেসার দিয়ে। চাকরি ক্ষেত্রে হতাসা, পরিবারের চাহিদা পুরণ করতে না পারা এমন বিষয়গুলাও আত্মহত্যার জন্য দায়ী।
জাপানে এক সময় বয়স্কদের পাহাড়ের এক স্থানে রেখে আসা হতো সেটা এক ধরনের মৃত্যুর কোলে ঠেলে দেয়া। ষাট বছর হয়ে গেছে এখন মৃত্যুর জন্য প্রস্তুত হও। বর্তমানে মানুষের আয়ু অনেক বেড়ে গেছে। কেউ একশর বেশি বয়স হয়েও মহা আনন্দে জীবন কাটাচ্ছে । আবার কারো জন্য জীবন বোঝা হয়ে যায় কম বয়সে।
বর্তমান সময়ে যৌথ পারিবারিক সিস্টেম ভেঙ্গে পরছে । প্রবীনরা যে জীবনে অভ্যস্থ ছিলেন সন্তান ভরনপোষন করবে সেট হচ্ছে না। নিজেকে নিজে চালিয়ে নেয়ার অবস্থা এবং সঙ্গতি থাকেনা। হতাসা গ্রস্ত অনেকেই জীবন অবসান করে আত্মহত্যার মাধ্যমে। সত্তর বছর বয়সি মানুষ সবচেয়ে বেশি আত্মহত্যা করে।
বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার মতে, দক্ষিণ কোরিয়ায় আত্মহত্যার হার বিশ্বে চতুর্থ সর্বোচ্চ। এই উচ্চ আত্মহত্যার হারের একটি কারণ বয়স্কদের মধ্যে আত্মহত্যা। ঐতিহ্যগতভাবে, শিশুদের তাদের বৃদ্ধ পিতামাতার যত্ন নেওয়ার আশা করা হয় যেহেতু এই সিস্টেমটি বেশিরভাগই একবিংশ শতাব্দীতে অদৃশ্য হয়ে গেছে, অনেক বয়স্ক প্রাপ্তবয়স্করা আত্মহত্যা করে পরিবারকে মুক্তি দেয়। পরিবারের জন্য নিজে একটি আর্থিক বোঝা হয়ে থাকতে চায় না। বয়স্কদের পাশাপাশি, ছাত্রদের আত্মহত্যার হারও বেশি,পারিবারিক অশান্তি, যুগলের মনোমালিন্য ব্রেক আপের পাশাপাশি আংশিক কারণ শিক্ষা । যখন তারা শিক্ষা ক্ষেত্রে তাদের লক্ষ্য অর্জন করতে পারে না, তখন তারা মনে করে তারা তাদের পরিবারকে অসম্মান করেছে।
অ্যালকোহল ব্যবহার, ঘুমের অভাব, মানসিক চাপ এবং দুর্বল সামাজিক সম্পর্ক শিক্ষার্থীদের আত্মহত্যার ঝুঁকি বাড়াতে পারে।
দক্ষিণ কোরিয়ায় আত্মহত্যা করার বর্তমান সবচেয়ে সাধারণ পদ্ধতিগুলির মধ্যে একটি হল কার্বন মনোক্সাইডের মাধ্যমে বিষক্রিয়া। আগে ছিল নদীতে ঝাঁপ দেয়া।
আমাদের দেশে কিছুদিন আগে বয়স্কলোকের ফেসবুক লাইভে এসে আত্মহত্যা করা সামাজিক জীবনযাপনের পরিবর্তনের ইঙ্গিত দেয়। সাউথ এশিয়ার দেশের মতনই কঠিন বাস্তবতার প্রভাব পরছে। যা কেউ কেউ মেনে নিতে পারছে না। সহ্য করতে পারে না।
বয়স্ক কেন্দ্রে থাকা একটি অসম্মানজনক ভাবনা আমাদের দেশে। তেমন ভালো বয়স্ককেন্দ্রও নাই দেশে, যেখানে মানুষ একই সময় বযসীরা এক সাথে আনন্দে কাটাতে পারেন।
পরিবর্তন মেনে নেয়ার মানসিকতা খুব জরুরী। আজ যারা সন্তানের উপর নির্ভর করে থাকতে চান তারাই কিন্তু নিজের প্রয়োজনে পিতামাতা থেকে দূরে চলে এসেছেন। অথচ নিজের বেলায় মানতে কষ্ট হয় একা থাকা। ইউরোপ আমেরিকায় বয়স্ককেন্দ্রে বয়স হয়ে গেলে চলে যাওয়াটা অনেকেটা স্বাভাবিক হয়ে গেছে। বয়স্ককেন্দে না গেলে নিজের বাড়িতেও নিজের মতন একা থাকতে অনেকে স্বাচ্ছন্দবোধ করেন। যখন বাস্তবতা সন্তানকে কাছে না পাওয়ার। তখন তারা নিজের ব্যবস্থা নিজেই করে নেন। এরজন্য মানসিক প্রস্তুতি থাকে আগে থেকেই। তাই সমস্যা হয় না বাস্তবতা মেনে নিতে।
মৃত্যু নিয়েও অনেক বিধি নিষেধ নিয়ম আচার আছে। আত্মহত্যা করে মারা যাওয়া মানুষ, অনেক সময় শেষকৃত্যের অনুষ্ঠান পান না ঠিক মতন। আবার নানা পেশার মানুষও নিগৃহিত হন, মৃত্যুর পর শেষ কৃত্যর আনুষ্ঠানিকতায়। সবটাই নির্ভর করে মানুষটির জীবন সময়ের অবস্থা এবং যে স্থানে আছেন সে এলাকার মানুষের মনোভাবের উপর। সার্বজনিন কোন সাধারন নিয়ম নাই একজন মানুষকে সমাধী বা দাহ্য করে ফেলার।
এই বিষয়ের সাথে সম্পর্কত আরোও একটি পোষ্ট করব।
সর্বশেষ এডিট : ১৮ ই ফেব্রুয়ারি, ২০২২ রাত ১২:৫২
৭টি মন্তব্য ৭টি উত্তর

আপনার মন্তব্য লিখুন

ছবি সংযুক্ত করতে এখানে ড্রাগ করে আনুন অথবা কম্পিউটারের নির্ধারিত স্থান থেকে সংযুক্ত করুন (সর্বোচ্চ ইমেজ সাইজঃ ১০ মেগাবাইট)
Shore O Shore A Hrosho I Dirgho I Hrosho U Dirgho U Ri E OI O OU Ka Kha Ga Gha Uma Cha Chha Ja Jha Yon To TTho Do Dho MurdhonNo TTo Tho DDo DDho No Po Fo Bo Vo Mo Ontoshto Zo Ro Lo Talobyo Sho Murdhonyo So Dontyo So Ho Zukto Kho Doye Bindu Ro Dhoye Bindu Ro Ontosthyo Yo Khondo Tto Uniswor Bisworgo Chondro Bindu A Kar E Kar O Kar Hrosho I Kar Dirgho I Kar Hrosho U Kar Dirgho U Kar Ou Kar Oi Kar Joiner Ro Fola Zo Fola Ref Ri Kar Hoshonto Doi Bo Dari SpaceBar
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :
আলোচিত ব্লগ

গৃহবধূ থেকে প্রধানমন্ত্রী; অভিভাবক শূন্য হলো বাংলাদেশ |

লিখেছেন সৈয়দ মশিউর রহমান, ৩০ শে ডিসেম্বর, ২০২৫ সকাল ৯:১২


খালেদা জিয়া। ইস্পাতসম বজ্রকঠিন দেশপ্রেমের নাম খালেদা জিয়া। যিনি ভালো বেসেছেন দেশকে, নিজের জীবনের চেয়েও দেশকে ভালো বেসেছেন। দেশের বাহিরে যার নেই কোন লুকানো সম্পদ। নেই বাড়ি, গাড়ি অথবা... ...বাকিটুকু পড়ুন

২০২৫ সালের সেরা মশকরা কোনটি

লিখেছেন মোঃ মাইদুল সরকার, ৩০ শে ডিসেম্বর, ২০২৫ সকাল ১০:১৪



ইয়ে মানে বছর শেষ। ২০২৫ সাল বিদায় নিচ্ছে । তা আপনার কাছে ২০২৫ সালের সেরা মশকরা কোনটি ?


আমার কাছে সেরা মশকরা হচ্ছে- এনসিপির জামায়াতে ইসলামীর সঙ্গে নির্বাচনী সমঝোতা করা।

আরে... ...বাকিটুকু পড়ুন

বেগম খালেদা জিয়াঃ এক দৃঢ়চেতা, সাহসী অধ্যায়ের সমাপ্তি

লিখেছেন সামহোয়্যারইন ব্লগ টিম, ৩০ শে ডিসেম্বর, ২০২৫ দুপুর ১:৩৭



প্রিয় ব্লগার,
আমরা অত্যন্ত দুঃখের সাথে জানাচ্ছি যে, সাবেক প্রধানমন্ত্রী ও বিএনপি চেয়ারপার্সন এবং বাংলাদেশের ইতিহাসের অন্যতম গুরুত্বপূর্ণ রাজনৈতিক ব্যক্তিত্ব বেগম খালেদা জিয়া আর আমাদের মাঝে নেই, ইন্না লিল্লাহি ওয়া... ...বাকিটুকু পড়ুন

খালেদা জিয়ার মৃত্যু রাজনীতির মাঠে বিরাট শূন্যতা

লিখেছেন অনিকেত বৈরাগী তূর্য্য , ৩০ শে ডিসেম্বর, ২০২৫ রাত ৮:১৯

 
বাংলাদেশের রাজনীতিতে বেগম খালেদা জিয়া এক উল্লেখযোগ্য চরিত্র। সাবেক রাষ্ট্রপতি জিয়াউর রহমান হত্যাকাণ্ডের পর বিএনপির টালমাটাল পরিস্থিতিতে তিনি দলটির হাল ধরেন। সেনানিবাসে গড়ে উঠা দলটাকে রাজপথে বেড়ে উঠতে গৃহবধূ থেকে... ...বাকিটুকু পড়ুন

খালেদা জিয়া মরিয়া প্রমাণ করিলেন , তিনি মরেন নাই ।

লিখেছেন সৈয়দ কুতুব, ৩০ শে ডিসেম্বর, ২০২৫ রাত ৮:৩৮


বেগম খালেদা জিয়া মারা গেছেন। এই খবরে জাতি শোকাহত। কিন্তু একদল মানুষ আছে যারা উনার মৃত্যুর পরেও নিজেদের রাজনৈতিক ও ব্যবসায়িক স্বার্থে তার মৃত্যু নিয়ে ঘৃণ্য মিথ্যাচার চালিয়ে যাচ্ছে। বদনা... ...বাকিটুকু পড়ুন

×