somewhere in... blog
x
ফোনেটিক ইউনিজয় বিজয়

পোস্টটি যিনি লিখেছেন

রোকসানা লেইস
স্রোতের অজানা টানে সমুদ্র বালিয়াড়ি বেয়ে বোহেমিয়ান- গৃহকোন, জীবন যাপন ফেলে চলে যায়। তুমি দুহাত বাড়িয়ে আলিঙ্গনে বাঁধতে চাও জোছনা গলে হারিয়ে যায় সুখ । আছড়ে পরা ঘূর্ণিজল মনে বাজায় অচেনা সবুজ দিগন্ত ..

মিসেস চ্যাটার্জী

১৪ ই জুন, ২০২৩ রাত ৩:৩৪
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :

মিসেস চ্যাটার্জী ভার্সেস নরওয়ে ছবিটা দেখার ইচ্ছা হলো প্রথম এর প্রকাশের খবর পাওয়ার পরই। এখানে মুভি থিয়েটারে যখন ছবিটা আসল তখন আমি চলে গেলাম দেশের বাইরে ঘুরতে। তারপর বেশ কিছুদিন মনেও ছির না আর ছবিটার কথা। ক'দিন আগে হঠাৎ করেই সামনে চলে আসল ছবিটা অনলাইনে। সময়ও ছিল তাই দেখে ফেললাম। একটু রাত জেগে। যদিও প্রচণ্ড ঘুম পাচ্ছিল। কারণ জেটলগ তখনও কাটেনি। সময়ের ব্যবধানে তখন প্রায় ভোর যদিও ঘড়ির হিসাবে বর্তমান মাত্র নটা। ঘুম চোখে দেখতে বসে ছবির শেষতক দেখার জন্য কাটাতে হলো দুই ঘন্টার বেশি সময়।
সত্য ঘটনার উপর নির্মিত ছবিগুলো বরাবর আমার পছন্দের। নরওয়েতে ঘটে যাওয়া একটি ইণ্ডিয়ান পরিবারের সাথে ঘটা ঘটনা নিয়ে তৈরি এই ছবিটা ।
নিজের বাচ্চাকে আর কেউ ভালোর জন্য নিয়ে যেতে পারে এই ঘটনা আমাদের দেশীয় ভাবনায় কখনোই মাথায় আসবে না। এমন কাযর্ক্রম কখনো সমর্থন যোগ্যও না। তবে উন্নত অনেক দেশে বাচ্চা রাস্ট্রের সম্পদ তাদের জন্য অনেক সুযোগ সুবিধা রাস্ট্রিয় ভাবে দেওয়া হয় পিতামাতাকে।
বাচ্চা অন্য পরিবারে বড় হয়ে উঠার ঘটনা নিয়ে অনেক গল্প সিনেমা হয়েছে, আমাদের দেশীয় গল্প কাহিনী সিনেমায় দেখেছি।
আমাদের দেশে অনেক গরিব পরিবার তাদের বাচ্চা বিক্রি করে দেয় ধনীর কাছে অর্থের বিনিময়ে। অনেক নিঃসন্তান দম্পতি অন্যের বাচ্চাকে পালক নেন। এমন ঘটনা অপরিচিত নয়। কিন্তু ছোট বাচ্চাকে অভিভাবক ঠিক মতন লালন পালন করছেন না এই অভিযোগে বাচ্চা নিয়ে যাওয়ার মতন ঘটনা উন্নত দেশ গুলোতে ঘটে।
তবে যথেষ্ট সাক্ষ্য প্রমাণ প্রয়োজন হয় বাচ্চা ঠিক মতন লালন না করার। বাচ্চার গায়ে কোন রকম মারের দাগ ইত্যাদি থাকলে স্কুলের শিক্ষক অনেক সময় পুলিশে অভিযোগ করেন। এমন ঘটনা এখানে বাঙালী পরিবারে ঘটতে দেখেছি।
অভিভাবক মনে করেন বাচ্চা আমার, আমি শাসন করতেই পারি, নিজেরা শসনে বড় হয়ে উঠা মা বাবা অনেকের মজ্জাগত ভাবনা শাসন করেই বাচ্চাদের বড় করতে হবে। যা এখন বদল হয়েছে অনেকটা। তারপরও অনেকে ধারন করে থাকেন এই ভাবনা। এবং শাসন মানে বেধরক মারপিট করা এক ধরনের অভ্যাস অনেকের বাচ্চা ঠিক রাখার।
উন্নত দেশে থাকলে দেশীয় রীতিতে বাচ্চা শাসন করা চলে না। অনেক অভিভাবক সেটা জানেন না, মানেনও না। এবং ধরা পরেন অন্যদেশের নিয়ম না জেনে বাচ্চা শাসন করে।
আগে বাচ্চা তুলে নিয়ে যাওয়ার নিয়ম আরো কড়াকড়ি ছিল বর্তমানে অনেকটাই শীথিল।
তবে নিজেস্ব সংস্কৃতি শিখানো, হাত দিয়ে ভাত খাওয়ানোর জন্য বা বাচ্চা পড়ালেখায় পিছিয়ে যাওয়ার জন্য বাচ্চা তুলে নিয়ে যাওয়া। ঘরে বসে প্রতিদিন বাচ্চা পালন অবজার্ভ করা এমন নিয়ম কখনো শুনি নাই।
কতটা সঠিক ভাবে সিনেমায় দেখানো হয়েছে ঠিক জানিনা। এটা অতিরিক্তি মনে হয়েছে। তাছাড়া ঘরে মানুষ কিভাবে জীবন যাপন করছে। স্বামী, স্ত্রীর ঝগড়া ইত্যাদি যতক্ষণ দুজনের কেউ নিজে গিয়ে কমপ্লেইন না করছে অন্যের বিরুদ্ধে তার জন্য কোন এ্যাকশন নেয়াটা কোন সভ্য দেশ করে বলে আমার মনে হয় না।
এছাড়া বাচ্চা মায়ের অনুপস্থিতিতে যেভাবে তুলে নিয়ে চলে গেলো চাইল্ড সোসাইটির লোকজন এটা এক ধরনের চুরির মতন ঘটনা। অভিযোগ থাকলে। অভিযোগ দেখিয়ে নিয়ে যাওয়াই সমীচীন। কিন্তু ছবিতে তেমনটা না দেখিয়ে হঠাৎ মা অন্য ঘরে থাকার সুযোগে বাচ্চা তুলে নিয়ে পালাচ্ছিল সংস্থার লোকজন।
তবে বাঙালি মায়ের ছুটে গিয়ে বাচ্চার জন্য গাড়ির সামনে পরা। এবং পরে মায়ের প্রতিটি ভুমিকা বাচ্চার জন্য আকুলতায় একজন স্নেহমীর মায়ের ভুমিকা ঠিক ভাবে দেখানো হয়েছে। রানী মুখার্জিকে একটু মোটাসোটা চেহারায় দেখলাম অনেকদিন পরে। দু বাচ্চার মা হিসাবে বেশ মানিয়েছে। বাচ্চা অন্ত প্রাণ মায়ের ভূমিকায় ভালো অভিনয় হয়েছে।
একটা দুধের বাচ্চাকে মায়ের থেকে বিচ্ছিন্ন করার জন্য মায়ের ডিপ্রেশনের জায়গা থেকে কোন রকম আইন মায়ের পক্ষে না দেখিয়ে বারেবারে মাকে ভিক্টিম বানানোর চেষ্টা করা হয়েছে। উন্নত বিশ্বে এমন ঘটনা ঘটা সহজ মনে হয় না। ঘটনা বাড়াবাড়ি কিছুটা ছবির জন্য তৈরি করা হয়তো অনুমান করছি। অথবা হতেও পারে যেখানে চাইল্ড সংস্থাটার লোকজনের উদ্দেশ্য ব্যবসা করা একটা বাচ্চা রাখার বিনিময়ে সরকারের টাকা পাওয়া। এবং তাদের সৎ নিরপক্ষতার উপর ছিল অভিযোগ। এছাড়া বড় বাচ্চাটা অটিস্টিক সেটা তো স্কুলে কর্তৃপক্ষের জানার কথা । হেলথ ডিপার্টমেন্টের জানার কথা একদম ছোট বয়সে। এমন বিশেষ অবস্থার একটা বাচ্চাকে মায়ের থেকে বিচ্ছিন্ন করা এবং তার লেখাপড়ার অগ্রগতি নর্মাল হচ্ছেনা বলে অভিযোগ করাটাও অসামঞ্জস্যপূর্ণ মনে হয়েছে। বিদেশে দেখেছি এমন বাচ্চাদের জন্য বিশেষ ব্যবস্থা কত ছোট থেকে নেয়া হয়।
বাচ্চাকে সুরক্ষতি রাখার জন্য বেশ কিছু সুবিধা দেওয়া হয় অনেক উন্নত দেশে। যখন বাচ্চার দেখাশোনার লালন পালনের জন্য কেউ থাকে না। অথবা সত্যিকার অর্থে বাচ্চা মা বাবার কাছে নিযার্তিত হয়। সে সব বাচ্চাকে লালন পালনের উদ্দেশে এইসব সংস্থা প্রচুর আছে। এবং অনেক সময় ফস্টার পেরেন্টস যারা একটা বাচ্চাকে রাখার বিনিময়ে টাকা পায়। এবং বাচ্চাকে যথাযথ ভাবে দেখভাল করে যত্ন নিয়ে। নিজের বাচ্চার মতনই লালনপালন করে এইসব ফস্টার পেরেন্টস অন্যের বাচ্চাদের। এদের কার্যক্রম সংস্থার লোকজন পর্যবেক্ষণ করে। অন্য ভাবে সরকারের টাকা হাতিয়ে নিয়ে বাচ্চদের যেন তেন ভাবে দেখাশোনা করার মতনও ফস্টার পেরন্টেস এবং সংস্থাও প্রচুর আছে। খারাপের হাতে পরে অনেক বাচ্চার জীবন অতিষ্ট হয়।
অনেক ক্ষেত্রে বাচ্চা পালনটা ব্যবসায়িক হয়ে উঠে অনেক ফস্টার পেরেন্টসের কাছেও। বাচ্চাদের জন্য যে অর্থ পাওয়া যায় সে অর্থ বাচ্চার জন্য ব্যয় না করে নিজেরা হাতিয়ে নেয়। বাচ্চারা অসহায় অনেক কিছু সঠিক ভাবে বোঝে না এবং তাদের যাওয়ার কোন জায়গা নেই। অভিযোগ করার কেউ নেই। তারা নির্যাতিত হয় ফস্টার পেরেন্টেসের কাছে। একই ভাবে সংস্থা যেখানে অভিভাবকহীন বাচ্চাদের হোস্টেলের মতন এতিমখানায় রাখা হয়।
অসংখ্য গল্প আছে এসব সত্যিকাহিনীর ভিত্তিতে। আমার জানাশোনা হয়েছে কিছু মানুষের সাথে, যারা বড় হয়েছে ফস্টার পেরেন্টস বা এতিমখানায়। এদের গল্প দুরকম কেউ খুব ভালো জীবন পেয়েছে ফস্টার অভিভাবক বা এতিমখানায় বিপরীতে অনেকে পেয়েছে ভয়াবহ অভিজ্ঞতার জীবন। যাদের ছোটবেলাটা ছিল কষ্ট আর ভয়ের।
মিসেস চ্যাটার্জির কাছ থেকে তুলে নিয়ে ওর বাচ্চাকে যেসব জায়গায় রাখা হয়েছে সেখানে ওরা খুব যত্নে ছিল না। ভালো ছিল না । অথচ বাচ্চারা মায়ের কাছে ভালো নাই সে জন্যই তাদের মায়ের থেকে বিচ্ছিন্ন করে আনা হয়েছে।
যে সংস্থা মিসেস চ্যার্টজির বাচ্চা নিয়ে গেলো তাদের বিরুদ্ধেও বাচ্চাদের ভালো ভাবে দেখভাল না করে অর্থের জন্য ইমিগ্রেন্টদের বাচ্চাদের অহেতুক তুলে আনার অভিযোগ ছিল। ব্যবসাটাই তাদের মূল লক্ষ ছিল। কিন্তু অসহায় মা সেটা কোন ভাবে প্রমাণ করতে পারছিল না।
এই গল্পে মা একা বাচ্চাদের ফিরে পাওয়ার জন্য যুদ্ধ করে গেছে যতটুকু তার বুদ্ধিতে তার সামর্থে কুলিয়েছে। হয়তো অরো একটু বেশি সহজ হতো যদি সাথে স্বামীর মিস্টার চ্যাটার্জীর সমর্থন পাওয়া যেত। কিন্তু প্রেম করে বিয়ে করাটাই একটা বড় ব্যাপার অনেক পুরুষের কাছে। কিন্তু বিয়ের পর স্ত্রী এবং সন্তানের প্রতিটি সময়ের সাথে নিজেকে যুক্ত করার যে ইচ্ছা থাকা উচিৎ তা যেমন দেশীও অনেক স্বামীর মধ্যে নাই, মিস্টার চ্যাটার্জী সেই একই দোষে দুষ্ট শুধু না তার ভিতরে নিজের জীবন প্রতিষ্ঠা করার জন্য স্ত্রী, সন্তানকে অবহেলা করে এবং তাদের ব্যাবহার করার মতন বড় একটা ট্রেজেডিও জড়িত।
বেচারা মিসেস চ্যাটার্জী সরল বিশ্বাসে যতবার স্বামীর কথা বিশ্বাস করেছে ততবার ঠকেছে। নিজের সন্তান তুলে নিয়ে যাওয়ার পর মা যতটা অস্থির, বাবার মধ্যে তেমন কোন হেলদোল ছিল না বরং নিজের ক্যারিয়ারে, সিটিজেনশিপের প্রক্রিয়ায় এই ঘটনা কি প্রভাব পরবে তা নিয়েই বেশি চিন্তিত। বিদেশে থেকে বিতাড়িত না হয়ে বিদেশে প্রতিষ্ঠিত হওয়ার জন্য বাচ্চারা কাছে না থাকলেও সেই দেশের নিয়ম মেনে নেয়ার মতন মানসিকতা ছিল বাবার। নিয়ম পালন করে বাচ্চা কিছুদিন দূরে রেখে নিয়ম টিয়ম শেখার পর কদিন পরে বাচ্চা পেয়ে যাবে, এই বিশ্বাসে স্বাভাবিক বাবা। মায়ের অস্থিরতা ওর ক্যারিয়ারে প্রভাব পরবে বলে সব দোষ স্ত্রীর উপর দিয়ে নিজেকে সাধু করে রাখার মানসিকতা কতটা নিচুতার পরিচয় সেটা হয়তো এ নিজের ব্যাপারে ব্যাস্ত থাকা এমন ধরনের মানসিকতার মানুষ কখনো বোঝে না।
যেখানে মায়ের জীবনে, খাওয়া ঘুম হারাম হয়ে গেছে বাচ্চা থেকে বিচ্ছিন্ন হয়ে। এবং মায়ের অনেক চেষ্টার পর বাচ্চাদের তাদের কাকার কাছে দেওয়ার যে সিদ্ধান্ত দেওয়া হয় সেখানে গোপন অর্থ লেনদেনে একটা মাকে বোকা বানিয়ে সামিল হয়ে যায় বাবা।
সন্তানের বিনিময়ে অর্থ নেয়া এবং নিজের স্ত্রী এবং সন্তানের কষ্টটা অনুভব না করা যে কত বড় একটা ক্রিমিন্যাল মিসেস চ্যাটার্জীর স্বামী তা দেখে সত্যি বড় কষ্ট পেয়েছি।
এমন অভিজ্ঞতা অনেক নারীর জীবনে ঘটে। হয়তো অনেকে প্রকাশ করেন না। নিরবে সয়ে যায়। অনেকের কোন সুযোগ থাকে না প্রকাশ করার।
মা মিসেস চ্যাটার্জী একটা সময় বাচ্চাদের নিয়ে নরওয়ে থেকে সুইডেনে পালিয়েও যায় পরিণতী কি হবে কিছু বিবেচনা না করে। বাচ্চাদের কাছে পাওয়াই তার চিন্তা।
এতদূর গিয়েও বাচ্চাদের নিজের কাছে রাখতে পারে না। আইনের হাত অনেক লম্বা ঠিক ধরে ফেলে। বাচ্চা নিয়ে যায় মায়ের থেকে।
এই ছবির একটা অদ্ভুত সুন্দর দৃশ্য ছিল যখন দুজন মানুষ নিরব বসে আছে গাড়িতে। গাড়ি চলছে ফিরছে বাড়ি দুজন মানুষ।
স্বামী ভাবছে আবার একটা ঝামেলা করল স্ত্রী যে বাচ্চাদের নিয়ে পালিয়ে গিয়ে এবনর্ম্যালের মতন। আর খানিক সময় কাছে পাওয়া বাচ্চাদের হারিয়ে নির্বিকার মা। আকাশে মেরুজ্যাতি অপূর্ব সুন্দর ভঙ্গীমায় নৃত্য করছে। অথচ কারো প্রকৃতির এই সৌন্দর্য দেখার প্রতি কোন আগ্রহ নাই।
হয়তো অরোরার প্রতি আমার নিজের আগ্রহের জন্য দৃশ্যটা অপূর্ব লেগেছে আমার কাছে। দৃশ্য ধারন করার সময় তারা অরোরা পেয়ে গেছে মূল গল্পের সাথে এর কোন যোগ নেই।
শেষে দেশে বিচার হওয়ায় হয়তো মা বাচ্চাদের ফিরে পেল। নয়তো আঠার বছর হওয়ার আগে মায়ের সাথে বাচ্চাদের দেখা হওয়ার কোন সম্বাবনা ছিল না।



সর্বশেষ এডিট : ১৪ ই জুন, ২০২৩ রাত ৩:৩৪
৯টি মন্তব্য ৭টি উত্তর

আপনার মন্তব্য লিখুন

ছবি সংযুক্ত করতে এখানে ড্রাগ করে আনুন অথবা কম্পিউটারের নির্ধারিত স্থান থেকে সংযুক্ত করুন (সর্বোচ্চ ইমেজ সাইজঃ ১০ মেগাবাইট)
Shore O Shore A Hrosho I Dirgho I Hrosho U Dirgho U Ri E OI O OU Ka Kha Ga Gha Uma Cha Chha Ja Jha Yon To TTho Do Dho MurdhonNo TTo Tho DDo DDho No Po Fo Bo Vo Mo Ontoshto Zo Ro Lo Talobyo Sho Murdhonyo So Dontyo So Ho Zukto Kho Doye Bindu Ro Dhoye Bindu Ro Ontosthyo Yo Khondo Tto Uniswor Bisworgo Chondro Bindu A Kar E Kar O Kar Hrosho I Kar Dirgho I Kar Hrosho U Kar Dirgho U Kar Ou Kar Oi Kar Joiner Ro Fola Zo Fola Ref Ri Kar Hoshonto Doi Bo Dari SpaceBar
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :
আলোচিত ব্লগ

গরমান্ত দুপুরের আলাপ

লিখেছেন কালো যাদুকর, ২৮ শে এপ্রিল, ২০২৪ দুপুর ১:৫৯




মাঝে মাঝে মনে হয় ব্লগে কেন আসি? সোজা উত্তর- আড্ডা দেয়ার জন্য। এই যে ২০/২৫ জন ব্লগারদের নাম দেখা যাচ্ছে, অথচ একজন আরেক জনের সাথে সরাসরি কথা... ...বাকিটুকু পড়ুন

রাজীব নূর কোথায়?

লিখেছেন অধীতি, ২৮ শে এপ্রিল, ২০২৪ বিকাল ৩:২৪

আমি ব্লগে আসার পর প্রথম যাদের মন্তব্য পাই এবং যাদেরকে ব্লগে নিয়মিত দেখি তাদের মধ্যে রাজীব নূর অন্যতম। ব্যস্ততার মধ্যে ব্লগে কম আসা হয় তাই খোঁজ-খবর জানিনা। হঠাৎ দু'একদিন ধরে... ...বাকিটুকু পড়ুন

ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থীরা বৃষ্টির জন্য নামাজ পড়তে চায়।

লিখেছেন নূর আলম হিরণ, ২৮ শে এপ্রিল, ২০২৪ বিকাল ৪:৩৮



ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের কিছু শিক্ষার্থী গত বুধবার বিশ্ববিদ্যালয় কর্তৃপক্ষের কাছে বৃষ্টি নামানোর জন্য ইসতিসকার নামাজ পড়বে তার অনুমতি নিতে গিয়েছে। বিশ্ববিদ্যালয় কর্তৃপক্ষ এটির অনুমতি দেয়নি, যার জন্য তারা সোশ্যাল... ...বাকিটুকু পড়ুন

=তুমি সুলতান সুলেমান-আমি হুররাম=

লিখেছেন কাজী ফাতেমা ছবি, ২৮ শে এপ্রিল, ২০২৪ রাত ৮:৩৬



©কাজী ফাতেমা ছবি

মন প্রাসাদের রাজা তুমি, রাণী তোমার আমি
সোনার প্রাসাদ নাই বা গড়লে, প্রেমের প্রাসাদ দামী।

হও সুলেমান তুমি আমার , হুররাম আমি হবো
মন হেরেমে সংগোপনে, তুমি আমি রবো।

ছোট্ট প্রাসাদ দেবে... ...বাকিটুকু পড়ুন

মৃত্যুর আগে ইবলিশ ঈমান নিয়ে টানাটানি করে

লিখেছেন মহাজাগতিক চিন্তা, ২৮ শে এপ্রিল, ২০২৪ রাত ১১:০২



ইউটিউব হুজুর বললেন, মৃত্যুর আগে ইবলিশ ঈমান নিয়ে টানাটানি করে। তখন নাকি নিজ যোগ্যতায় ঈমান রক্ষা করতে হয়। আল্লাহ নাকি তখন মুমিনের সহায়তায় এগিয়ে আসেন না। তাই শুনে... ...বাকিটুকু পড়ুন

×