" চাকরিটা আমি পেয়ে গেছি বেলা শুনছ। মাকে বলে দাও বিয়ে তুমি করছ না। " অঞ্জন দত্তের এ গান এক সময় রোজ শোনা হতো। এখন গান শোনা হয় না তেমন। গানটা দিয়ে শুরু করার কারণ বলছি কিছু আজাইরা খাউজানি প্যাঁচাল পারব আর কি!
আমাদের সমাজে একটা সিস্টেম চালু আছে ছেলের চাকরি না হওয়া পর্যন্ত বিয়ে শাদী বন্ধ থাকে। তা ২০২৩ শতকে এসে পোলাপান চাকরির চেষ্টায় থাকে আবার এদিকে রুম ডেটিং করে যৌনতা কি তা প্রায় পি এইচ ডি করে বসে আছে আর যারা একদম কট্টর মানে এসব প্রেমট্রেম এ যায় না। নারী দেখলে পালায় তারা আবার পর্ণগ্রাফি দেখে ভেতরে ভেতরে একজন নারীকে ছিঁড়ে বিড়ে খেয়ে যাচ্ছে। ইহা সত্য মানেন আর না মানেন। শরীরের ক্ষুধা সে যেনতেন ক্ষুধা না! কজন সাধু বাবা হয়ে বসে আছেন? অথবা কজন সাধু মা হয়ে আছেন?
এ তো গেল এক প্যাঁচাল আরেকটা হলো চাকরি পেলে ছেলের বেতন কত ঘুষটুষ আছে নি এগুলো পাত্রী পক্ষ বেশ যাচাই করে। একটা পরিবার যখন জেনেই মেয়েকে বিয়ে দিচ্ছেন ছেলে ঘুষখোর। তা সেই ছেলে যখন পরকীয়া করে অথবা অন্য নারীতে আসক্ত হয় তখন কেন এতো চ্যাঁচান? জামাইয়ের অবৈধ আয় ভালো লাগে আর অবৈধ সম্পর্ক মানতে কষ্ট হয়! আপনারা তো দেখি সেইরকম সতী !
আরেকটা বিষয় পাত্র পক্ষ কখনো বলে না আপনার মেয়ে করে কি? হ্যা কি বেকার? বেকার মেয়েকে বিয়ে করে কোন শালায়? এইটা যেদিন বলা শুরু না হবে ততদিন দেশ এগুবে না।
এতে করে দেখবেন দেশের ৮০ ভাগ মেয়ের কপালে জামাই নাই। বয়ফ্রেন্ড মিলবে রুম ডেটিং তা হবে কিন্তু জামাই হবে না কেউ হওয়া উচিৎ ও না। একে তো বেকার আবার রাতদিন এইটা দাও সেইটা দাও মানে এতো টাকা খরচ করে একটা যন্ত্রণা সারা জীবনের জন্য নিজের কাছে রাখা মানে হয় এর কোন?
এই কারণে জাপানিরা সেক্সডল কিনে বেশী ! নারীরা নিজেরাই নিজেদের এমন ক্ষতি করছে। কিছু করুন আবার উনারা চাকরি করলে এমন ভাব দেখায় যেন গোটা দুনিয়ার মানুষকে তিনি দানা পানি দিচ্ছেন আর পুরুষ মানুষ নখের কাছে না।
চাকরিটা আমি পেয়ে গেছি বেলা শুনছ।তোমাকে খাওয়া তো হয়েছে অনেক।
অন্য কাউকে পেয়ে গেছি বেশ। এখন আর কেউ আটকাতে পারবে না হ্যালো ২৪৪১১৩৯। হা হা হা....
সর্বশেষ এডিট : ২৭ শে জুন, ২০২৩ সন্ধ্যা ৬:৫১