somewhere in... blog
x
ফোনেটিক ইউনিজয় বিজয়

সত্য সেলুকাস কি বিচিত্র এই দেশ!

০৮ ই নভেম্বর, ২০২০ রাত ১০:০৪
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :



সত্য সেলুকাস কি বিচিত্র এই দেশ। কত শতাব্দী আগের কথা তাই না? কিন্তু আজও কত প্রাসঙ্গিক। সদ্য সমাপ্ত আমেরিকার রাষ্ট্রপতি নির্বাচনে অনেক ভারতীয়ই মন্দিরে মন্দিরে পুজা অর্চনা মানত করে ট্রাম্প সাহেবের জয় সুনিশ্চিত করতে চেয়ে ছিল। সম্পূর্ণ হিন্দু শাস্ত্রবিধি মতে বিশুদ্ধ মন্ত্রোচ্চারণে তেত্রিশ কোটি দেবতাকে সন্তুষ্ট করে আমেরিকার রাষ্ট্রপতি নির্বাচনে পছন্দের প্রার্থীর জয়ের জন্য অত্যন্ত ভক্তি ভরে তারা ঈশ্বরের কাছে প্রার্থনা জানিয়েছিল। না, শুধু মাত্র সদ্যসমাপ্ত নির্বাচনের সময়েই নয়। এই বছরেই ট্রাম্প সাহেবের ভারত ভ্রমণের সময় প্রায় এক লক্ষ ভারতীয় সমবেত হয়ে ট্রাম্প সাহেবের নামে জয়ধ্বনি দিয়ে আসন্ন নির্বাচনে তাঁর জয় কামনাও করে ছিল। এবং তারও আগে। গত বছর খোদ আমেরিকায় বসবাসরত ভারতীয় এবং ভারতীয় বংশদ্ভুত মার্কিণ নাগরিকেদর পঞ্চাশ হাজারি জমায়েতে ভারতের প্রধানমন্ত্রীর সাথে গলা মিলিয়ে ট্রাম্প সাহেবের দ্বিতীয় বারের জন্য রাষ্টপতি নির্বাচনের সমর্থনে প্রবাসী ভারতীয়রাও গলা ফাটিয়ে ছিল। একটি বিদেশী রাষ্ট্রের রাষ্ট্র প্রধানের নির্বাচনে বিশেষ পছন্দের কোন প্রার্থীর জয় নিয়ে এই যে একটি বিশেষ রাজনৈতিক শিবিরের ভারতীয় সমর্থকদের উৎসাহ ও উদ্দীপনা। না এটি কিন্তু বর্তমান ভারতে দেশপ্রেমেরই পরিচয়। কোন বিদেশী রাষ্ট্রের বিশেষ রাজনৈতিক শিবির বা ব্যক্তির দালালী করা নয়। আজকের ভারতের তেমনটিই সংস্কৃতি। অনেক ভারতীয়ই আজ মনে করেন, আমেরিকার জয় মানে ভারতের জয়। আমেরিকার স্বার্থ রক্ষা করা মানে ভারতেরই স্বার্থ রক্ষা করা। আমেরিকার সংকট মানে ভারতেরও সংকট। শুধু একটি ব্যতিক্রম ছাড়া আমেরিকার বন্ধু মানেই ভারতেরও বন্ধু। এবং আমেরিকার শত্রু মানেই ভারতেরই চরম শত্রু। ব্যতিক্রমের দেশটি হলো পাকিস্তান। ভারতের পয়লা নম্বর শত্রু দেশ। কিন্তু অবাক কাণ্ড। বিগত সাত দশক ব্যাপি পাকিস্তানের পরম মিত্র দেশটির নামও কিন্তু সেই আমেরিকা যুক্তরাষ্ট্র। যে পাকিস্তানে এক বা একাধিক মার্কিণ সামরিক ঘাঁটিও বর্তমান। যদিও অনেকের পরম বিশ্বাস। পাকিস্তানের সাথে মার্কিণ যুক্তরাষ্ট্রের সম্পর্ক বন্ধুত্বের নয়। প্রভু ভৃত্যের সম্পর্ক। আবার অনেকেই দৃঢ় ভাবে বিশ্বাসী, মার্কিণ বিদেশনীতিতে এখন ভারতের অগ্রাধিকার অনেক বেশি, পাকিস্তানের তুলনায়। তাই ভারতই আজকে আমরিকার বন্ধু রাষ্ট্র। পাকিস্তান নয়। ফলে আজকের দিনে দাঁড়িয়ে বহু ভারতীয়ের সুদৃঢ় বিশ্বাস, ভারত ও আমেরিকার স্বার্থ এক ও অভিন্ন। এবং তারা এতটাই কাছাকাছি চলে এসেছে যে, ভারতের সঙ্কটে আমেরিকাই ভারতবর্ষের পরিত্রাতার ভুমিকায় এগিয়ে আসবে। প্রতিটি ক্ষেত্রে। আমেরিকার প্রতি এই যে একটি সুদৃঢ় বিশ্বাস, এইটি কিন্তু ভারতবর্ষে ট্রাম্প সাহেবের সমর্থক ও ট্রাম্প সাহেবের বিরোধী উভয় পক্ষেরই একান্ত বিশ্বাস। ও ভরসার জায়গা। ফলে কাল যে ট্রাম্প সাহবের স্থলাভিষিক্ত জো বাইডেনই উভয় পক্ষের আরাধ্য দেবতা হয়ে উঠবেন। সন্দেহ নাই।

তাই আজ যারা ট্রাম্প সাহেবের নামে পুজো দিয়েও ভগ্নমনোরথ। কাল তারাও জো বাইডেনের নামে পুজো দেওয়া শুরু করে দিলে, অবাক হওয়ার বিষয় হবে না। আর যারা পূ্র্ব থেকেই ট্রাম্প বিরোধী। আমেরিকার সদ্য সমাপ্ত নির্বাচনে তারাও উর্ধবাহু হয় নৃত্য করছেন ট্রাম্প সাহেবের পতনে। এবং জো বাইডেনের বিজয়ে। এবারের আমেরিকার নির্বাচনে ভারতীয়দের এত আগ্রহ উদ্দীপনা ও উৎসাহের আরও একটি কারণ। ভারতীয় বংশদ্ভুত কমলা হ্যারিসের ভাইস প্রেসিডেন্ট হওয়ার ঘটনাটি। ভারতী এক কন্যার আমেরিকায় নাগরিকত্ব পাওয়া। ও তাঁরা গর্ভজাত আত্মজার আমেরিকার ভাইস প্রেসিডেন্ট হয়ে ওঠা। যেন আসলেই একটা রূপকথার জন্ম হওয়া। এই জয়ের আনন্দের ভাগীদার কিন্তু ট্রাম্পপ্রেমী ও ট্রাম্পবিরোধী উভয় সম্প্রদায়ের ভারতীয়রাই। তিনি ভারতেই থাকুন আর আমেরিকাতেই থাকুন। কমলা হ্যারিসের এই উত্থান ভারতীয় লোকগাথায়, এক কন্যার বিশ্বজয়ের সমতুল্য হয়ে উঠবে দিনে দিনে। এবং এই সূত্র ধরেই অগণিত ভারতীয় আজ মনে করতে শুরু করে দিয়েছেন। ভারতবর্ষের আর কোন ভাবনা নাই। এবার ভারতবর্ষ আর আমেরিকা সত্য করেই সহদোর ভাইবোনের মতো পরস্পর পরস্পরের পাশে দাঁড়িয়ে যাবে। এবং ছোট বনের বড় দাদার মতোই আমেরিকা ভারতবর্ষের রক্ষকর্তা এবং অভিভাবক হয়ে ভারতের পাশে থাকবে অতন্দ্র প্রহরীর মতো। এবার থেকে আমেরিকা আর ঠিক বিদেশও নয়। সম্প্রসারিত স্বদেশের মতো আপনার। হ্যাঁ ট্রামপ্রেমী যে সকল ভারতীয়রা দলে দলে মন্দিরে মন্দিরে পুজো দিয়েও ট্রাম্প সাহেবকে বিজয়ী করতে ব্যার্থ হয়েছেন, তারাও এবার কমাল হ্যারিসকে নিয়ে নতুন করে স্বপ্ন দেখতে শুরু করবেন। এবং অচিরেই বাইডেন-পুজোও শুরু করে দেবেন। সনাতন ভারতীয় সংস্কৃতির প্রকৃত ধারক বাহক হিসাবে তাদের পুজা অর্চনায় ট্রাম্প সাহেবের স্থলে বাইডেনের মুর্তি ও ছবিই আগামী দিনে পরম আরাধ্য হয়ে উঠবে সন্দেহ নাই। কারণ তাঁরা সকল কিছুই সনাতনী ভারতীয় সংস্কৃতির ভক্তিরসে ভেসে ঈশ্বরকে স্বাক্ষী রেখেই সমাপন করে থাকেন। তাই তাঁরাই প্রকৃত দেশপ্রেমিক। ফলে মনের ভক্তি দিয়ে তাঁদেরই মতন করে তাঁদের আরাধ্য দেবতা ও রাষ্ট্র প্রধানের পুজা অর্চনা মঙ্গল কামনা না করাটিই রাষ্ট্রদ্রোহিতা। এবং দেশের সাথে বিশ্বাস ঘাতকতার সামিল। সেটি কোনভাবেই বরদাস্ত করা সম্ভব নয় নিশ্চয়। সেই দিকেই অত্যন্ত বিচক্ষণতার সাথে তাঁরা ভারতবর্ষকে এগিয়ে নিয়ে চলেছেন। তা সেই দেবতা কিংবা রাষ্ট্র প্রধান ভারত বা আমেরিকা যে দেশেরই হোক না কেন। আর এখন তো ভারতীয় বংশদ্ভুত কন্যাই আমেরিকার উপ রাষ্ট্রপ্রধান। এবং সেই দেশের প্রথম মহিলা রাষ্ট্রপতি। আমেরিকার ইতিহাসের সাথে যুক্ত হয়ে গেল সনাতন ভারতবর্ষ। তাতে হিন্দু কন্যার খৃষ্টান হয়ে যাওয়া কোন সাম্প্রদায়িক বিষয় নয়। শুধু দেখতে হবে কোন হিন্দু কন্যা যেন মুসলিম না হয়ে যায়। সেটাই প্রকৃত দেশপ্রেম।

ফলে ২০২০-এর মার্কিণ রাষ্ট্রপতি নির্বাচন ভারতীয়দের ভিতর একটি তুমুল সাড়া ফেলে দিয়েছে। দুই দিক দিয়েই। যারা ট্রাম্প সাহেবের পাদোদক খেতেও রাজি। আর যারা ঘোর ট্রাম্প বিরোধী কিন্তু বাকিদের মতোই মার্কিনপন্থী। দুই গোষ্ঠীই বিপুল উৎসাহে এবারের মার্কিণ রাষ্ট্রপ্রধান নির্বাচনের ফলাফলের জন্য আগ্রহের সাথে অপেক্ষা করেছে। এবং নির্বাচনী ফলাফল নিজেদের মতো করে উদযাপন করছে। এই যে একটি বিদেশী রাষ্ট্রের রাষ্ট্রপ্রধানের নির্বাচনের ফলাফল নিয়ে ভারতবর্ষের ভারতীয়দের এত মাতামাতি। এটি কিন্তু দেশদ্রোহীতা নয়। কারণ দেশটি পাকিস্তান বা চীন, বাংলাদেশ বা আফগানিস্তান নয়। দেশটি আমাদের পরম মিত্র আমেরিকা যুক্তরাষ্ট্র। এবং গোটা বিশ্বের একমাত্র রক্ষাকর্তা। তাই সে দেশের ভালোমন্দের সাথে ভারতবর্ষ ও ভারতীয়দের স্বার্থও জড়িত। তাই যারা ট্রাম্প সাহেবের জন্য প্রার্থনায় ঈশ্বরের কাছে ধরণা দিয়েছে। আর যারা ট্রাম্প সাহেবের প্রতিদ্বন্দ্বীর জয়ে উল্লসিত। এই দুই শিবিরের ভারতীয় মাত্রেই দেশপ্রেমী। রাষ্ট্রদ্রোহী একমাত্র তারাই। যারা ইন্দোমার্কিণ সখ্যতায় উল্লসিত নয়। দীক্ষিত নয়। এবং সমর্পিত নয়। আজকের দিনে তাদের মুখও বেআব্রু হয়ে যাবে ধীরে ধীরে। তাই তারাই চিহ্নিত হবে পাকিস্তানের দলাল, চীনের দালাল হিসাবে। নয়তো আমেরিকা যুক্তরাষ্ট্রের ভালোমন্দের সাথে ভারতের ভালোমন্দও যে জড়িত। সেই সত্যটি তাঁরা স্বীকার করতে চাইবে না কেন? নিশ্চয় তাদের স্বার্থ ভারত বিরোধী পাকিস্তান ও চীনের ভালোমন্দের সাথেই জড়িত। নিশ্চয় এই কারণেই আমেরিকা যুক্তরাষ্ট্রের মতো ভারতবন্ধু রাষ্ট্রশক্তির কাছেও তারা বিনত হতে রাজি নয়।

কিন্তু এইবার সময় এসেছে। ভারতবাসী জেগে উঠেছে। ভারতীয় বংশদ্ভুত কমলা হ্যারিস আজ মার্কিণ যুক্তরাষ্ট্রের উপ রাষ্ট্রপ্রধান। ট্রাম্প সাহেব হয়তো পরাজিত হয়েছেন। সে ঠিক কথা। কিন্তু উল্টো দিকে একজন ভারতীয় আমেরিকান সে দেশের দ্বিতীয় সর্বোচ্চ পদে অধিষ্ঠিত হয়ে গোটা ভারত ও সমগ্র ভারতবাসীর মুখ উজ্জ্বল করেছে। এই সত্যটুকু না বুঝলে মুশকিল। এই সত্যটুকু স্বীকার না করলে আর কিসের দেশপ্রেম। তাই প্রতিটি দেশপ্রেমী ভারতবাসীই আজ ইন্দো-মার্কিণ যৌথ মহরা থেকে শুরু করে দ্বিপাক্ষিক ব্যবসা বাণিজ্য এবং সামরিক ও রাজনৈতিক স্বার্থের ক্ষেত্রে মার্কিনপন্থী। যারা এই পথের বিপথে হাঁটবে। তারা যে ভারতবর্ষের ভালো চায় না। চাইতে পারে না। প্রতিটি ভারতবাসী আজ নিশ্চয় সেটি বুঝতে পেরে গিয়েছে।

নিন্দুকেরা যতই বলুন, সত্য সেলুকাস। কি বিচিত্র এই দেশ। নিন্দুকের মুখে ছাই দিয়ে আজ ভারতবাসী ঐক্যবদ্ধ। তাই তো আমেরিকা যুক্তরাষ্ট্রের সদ্যসমাপ্ত নির্বাচন নিয়ে ভারতীয় নাগরিকদের এত উৎসাহ উদ্দীপনা এবং উৎসব।

৮ই নভেম্বর’ ২০২০

কপিরাইট শ্রীশুভ্র কর্তৃক সংরক্ষিত

সর্বশেষ এডিট : ০৮ ই নভেম্বর, ২০২০ রাত ১০:১৩
৫টি মন্তব্য ০টি উত্তর

আপনার মন্তব্য লিখুন

ছবি সংযুক্ত করতে এখানে ড্রাগ করে আনুন অথবা কম্পিউটারের নির্ধারিত স্থান থেকে সংযুক্ত করুন (সর্বোচ্চ ইমেজ সাইজঃ ১০ মেগাবাইট)
Shore O Shore A Hrosho I Dirgho I Hrosho U Dirgho U Ri E OI O OU Ka Kha Ga Gha Uma Cha Chha Ja Jha Yon To TTho Do Dho MurdhonNo TTo Tho DDo DDho No Po Fo Bo Vo Mo Ontoshto Zo Ro Lo Talobyo Sho Murdhonyo So Dontyo So Ho Zukto Kho Doye Bindu Ro Dhoye Bindu Ro Ontosthyo Yo Khondo Tto Uniswor Bisworgo Chondro Bindu A Kar E Kar O Kar Hrosho I Kar Dirgho I Kar Hrosho U Kar Dirgho U Kar Ou Kar Oi Kar Joiner Ro Fola Zo Fola Ref Ri Kar Hoshonto Doi Bo Dari SpaceBar
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :
আলোচিত ব্লগ

ধর্ম ও বিজ্ঞান

লিখেছেন এমএলজি, ২৫ শে এপ্রিল, ২০২৪ ভোর ৪:২৪

করোনার (COVID) শুরুর দিকে আমি দেশবাসীর কাছে উদাত্ত আহবান জানিয়ে একটা পোস্ট দিয়েছিলাম, যা শেয়ার হয়েছিল প্রায় ৩ হাজারবার। জীবন বাঁচাতে মরিয়া পাঠকবৃন্দ আশা করেছিলেন এ পোস্ট শেয়ারে কেউ একজন... ...বাকিটুকু পড়ুন

তালগোল

লিখেছেন বাকপ্রবাস, ২৫ শে এপ্রিল, ২০২৪ সকাল ৯:৩৫


তু‌মি যাও চ‌লে
আ‌মি যাই গ‌লে
চ‌লে যায় ঋতু, শীত গ্রীষ্ম বর্ষা
রাত ফু‌রা‌লেই দি‌নের আ‌লোয় ফর্সা
ঘু‌রেঘু‌রে ফি‌রে‌তো আ‌সে, আ‌সে‌তো ফি‌রে
তু‌মি চ‌লে যাও, তু‌মি চ‌লে যাও, আমা‌কে ঘি‌রে
জড়ায়ে মোহ বাতা‌সে ম‌দির ঘ্রাণ,... ...বাকিটুকু পড়ুন

মা

লিখেছেন মায়াস্পর্শ, ২৫ শে এপ্রিল, ২০২৪ দুপুর ১২:৩৩


মায়াবী রাতের চাঁদনী আলো
কিছুই যে আর লাগে না ভালো,
হারিয়ে গেছে মনের আলো
আধার ঘেরা এই মনটা কালো,
মা যেদিন তুই চলে গেলি , আমায় রেখে ওই অন্য পারে।

অন্য... ...বাকিটুকু পড়ুন

কপি করা পোস্ট নিজের নামে চালিয়েও অস্বীকার করলো ব্লগার গেছে দাদা।

লিখেছেন প্রকৌশলী মোঃ সাদ্দাম হোসেন, ২৫ শে এপ্রিল, ২০২৪ দুপুর ২:১৮



একটা পোস্ট সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে বেশ আগে থেকেই ঘুরে বেড়াচ্ছে। পোস্টটিতে মদ্য পান নিয়ে কবি মির্জা গালিব, কবি আল্লামা ইকবাল, কবি আহমদ ফারাজ, কবি ওয়াসি এবং কবি... ...বাকিটুকু পড়ুন

ভারতকে জানতে হবে কোথায় তার থামতে হবে

লিখেছেন আরেফিন৩৩৬, ২৫ শে এপ্রিল, ২০২৪ সন্ধ্যা ৬:৪৫


ইন্ডিয়াকে স্বপ্ন দেখানো ব্যাক্তিটি একজন মুসলমান এবং উদার চিন্তার ব্যাক্তি তিনি হলেন এপিজে আবুল কালাম। সেই স্বপ্নের উপর ভর করে দেশটি এত বেপরোয়া হবে কেউ চিন্তা করেনি। উনি দেখিয়েছেন ভারত... ...বাকিটুকু পড়ুন

×