সৃষ্টির নিয়ম অনুসারে মানুষ কখনো খারাপ কাজ করার জন্য সৃষ্ট হয় না। পরিবেশ ও পরিস্থিতির উপর নির্ভর করে মানুষ বিভিন্ন প্রকার অনিয়ম করতে বাধ্য হয়। এক সময় তারা নিজেরা খারাপ কাজ তা বুঝতে পেরেও সেই কাজা থেকে দূরে সরে আসতে চাইলেও আসতে পারেনা। সমাকিমতা কি আমরা কম বেশি সবাই জানি তাই তার সম্পর্কে বেশি বলতে চাইনা। উভয় লিঙ্গের মধ্যে যৌন সম্পর্ক কে সমকামিতা বলে। আমরা পশ্চিমা দেশরে দিকে থাকালে দেখি সমকামিরা বিবাহ করতে পারে। রাষ্ট্র তাদের কে বৈধ্যতা দে। আমরা অনুন্নত দেশগুলো সব সময় উ্ন্নত দেশগুলোকে অনুসরণ করি। তাই এ কথা বলতে দ্বিধাবোধ করছি না যে, সে দিন আর বেশি দূরে নয়, যে দিন আমার প্রতিবেশি দেশ ভারত ও আমার বাংলাদেশে তা বৈধ্য হবে। কথার শিরুনাম নিয়ে সংক্ষেপে একটু বলছি। কেন মানুষ সমকামিতার প্রতি আশক্ত হয় বা সমকামী হয়। যদি ধর্মী দৃষ্টিকোণ থেকে বলি তবে এটি একটি অভিশাপ । এই পৃথিবীতে যত প্রাণী আছে স্রষ্টা সৃষ্টি করছে সব নারী ও পুরুষ। মানুষ ব্যতিত সকল প্রাণী কিন্ত তাহাদের যৌন কর্ম সৃষ্টির নিয়ম মত করে আসছে। এখনও পর্যন্ত মানুষ ব্যতিত অন্য কোন প্রাণী কে সমাকামিতায় দেখিনি। মানুষ সৃষ্টির শ্রেষ্ট প্রাণী বলে যদি সবাই মানে তবে মানুষ কি এটি ব্যতিক্রম কিছু উদ্ভাবন করার জন্য কি এটি করছে ? বাচ্চা উৎপাদন প্রতিরোধ করার উপাদান কনডম, পিল কিনার টকা বাচানো জন্য? নাকি নারী অভাব তাই? প্রকৃতগতভাবে যৌন কর্ম উভয় লিঙ্গে অনুমোদন নাই। তার পরও আমরা ঐকর্মে আগ্রহী উঠছি। তার রহস্য খুজতে গিয়ে যা পেলাম তা হচ্ছে একটি মানষিক রোগ। যারা একর্মে প্রতি উৎসাহি তাদের মানষিক বিষয় বিশ্লেষন করে দেখলাম। তারা আসলে নারীদের সহজে না পাওয়া, বাচ্চ উৎপাদন, ইত্যাদি নানা প্রকার অবস্থা চিন্তা করে নিরাপদ মনে করে এটি করে থাকে। সিগারেট, মাদক, ইত্যাদি যে সেবন করা যেমন একটি রোগ তেমনি সমাকামিতাও একটি রোগ। আরো বেশি লিখে আপনার সময় নষ্ট কতে চাই না। বাকি টুকু নিজেরা বিশ্লেষন করে বুঝে নিবেন।
সর্বশেষ এডিট : ২০ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৬ রাত ২:০৬