কম বেশি সব কীটঁ পতঙ্গই াালোর প্রতি আকর্ষিত হয়। সবচেয়ে আশ্চর্যের বিসয় হেলো শুধু পুরুষ পতঙ্গই আলোর দিকে আকর্ষিত হয়। তবে, পতঙ্গরা সবরকম আলোর উৎসের দিকে ্ওকই ভাাবে আকর্ষিত হয় না। অ্যারিস্টটলর সময় থেকে পতঙ্গের আলোর প্রতি আকর্ষণের বিষয়টি গবেষনা শুরু হয়। উনবিংশ শতাব্দীর শেষের দিকে মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের পেনসিলভেনিয় বিশ্ববিদ্যায়ের গবেষক এস ডাব্লিও ফ্রস্ট বিষয়টি নিয়ে গভীরভাবে গবেষণা শুরু করেন। পরে ফরাসি পতঙ্গ বিজ্ঞানী এফ এইচ ফেবার বিষয়টি সম্পর্কে যথার্থ ব্যাখ্যা দিতে সমর্থ হন।তার সূত্র মতে,আলোক উৎস থেকে আসা উকটি বিশেষ ধরনের বিকিরণের ফলেই এ ঘটনাটি ঘটে। পরীক্ষার ফলেসমর্থিত হয়েছে যে, আলোক প্রবাহ থেকে নিঃসরিত অবলোহিত আলোক বিচ্ছুরণের ফলেই কীট পতঙ্গ সেদিকে আকর্ষিত হয়। পরীক্ষা করে দেখা গেছে মেয়ে পতঙ্গের পেটে অবস্থিত একটি বিশেষ গ্রন্থি থেকে বিশেষ গন্ধ যুক্ত অনুকণা নিঃসৃত হয়। এই গন্ধকে ফেরোমন বা যৌন গন্ধ বলা হয়। তা থেকে কিছু পরিমাণ অবলোতহত আলোক কণা বিচ্ছুরিত হয়ে কাতাসে ছড়িয়ে পড়ে । পুরুষ পতঙ্গগুলো ্ বিকিরণের গন্ধে আকুল হয়ে মেয়ে পতঙ্গের দিকে ধাবিত হয়। কোনো কোনো পুরুষ আলোর উৎসে স্ত্রী পতঙ্গের উপস্থিতি অনুমান করে আলোক শিখার উপর ঝাপিঁয়ে পড়ে। এভাবেই স্ত্রী পতঙ্গের সন্ধান করতে গিয়ে পুরুস পতঙ্গগুলো আলোক শিখায় পুয়ড় যায়। মোমবাতির আলো যথেষ্ট পরিমান এই ধরনের বিকিরণ থাকলে পুরুষ পতঙ্গরা সেতিকে ছুটে যায়। রাস্তার বৈদু্তিক আলোর উৎসের দিকেও পতঙ্গরা একই কারণে আকর্ষিত হয়। গবেষণায় জানা গেেছ িভন্ন িভন্ন পতঙ্গের ফেরমোন এক ধরনের নয়। এ কারনে সব পতঙ্গ একইবাবে সব ধরনের আলোক উৎসের দিকে ছুটে যায় না। যদি কোনো আলোক উৎসে এই অবলোহিত আলোক রশ্মি বিকিরণ না করে তাহলে পতঙ্গরা সেতিকে ধাবিত হবে না।
সর্বশেষ এডিট : ১২ ই জুন, ২০১০ বিকাল ৪:০৭

অনুগ্রহ করে অপেক্ষা করুন। ছবি আটো ইন্সার্ট হবে।




