বাঙালির জাতিসত্তা ভাষা আন্দোলন থেকে শুরু করে মুক্তিযুদ্ধ, আনত্দর্জাতিক মাতৃভাষা দিবস, স্বাধীনতা দিবস, বিজয় দিবস, ইসলামি সংস্কৃতি বিশ্ব ইসত্দেমা, বাঙালি সংস্কৃতি পহেলা বৈশাখের কোনো কিছুই মৌলবাদী জামাতিদের স্পর্শ করে না। কারণ এরা বাংলাদেশকে বাংলাস্থান বানাতে চায়। তাই এরা বাঙালির সংস্কৃতি নারীর ক্ষমতায়নেও বাধা সৃষ্টি করছে।
জঙ্গি মৌলবাদ সৃষ্টির মাধ্যমে গ্রামীণ ব্যাংকের কার্যক্রমের ওপর শুরু থেকেই বিরোধিতা করে আসছে এই জামাতিরা। এমনকি প্রত্যনত্দ অঞ্চলের কয়েকটি ব্যাংকের শাখায় লুট করার পরে আগুন দিয়ে পুড়িয়েও দিয়েছে। গ্রামীণ ব্যাংকের ঋণ সুবিধাভোগীদের নিরুৎসাহিত করেছে ঋণ না নিতে এবং এ সমসত্দ মহিলার স্বামীদের তাদের বিরুদ্ধে দাঁড় করিয়ে বিভিন্ন সময় বিভিন্ন ফতোয়া চাপিয়ে দিয়ে তাদেরকে সমাজচু্যত করেছে। আর এ কাজের মূল মদদদাতা ছিলেন মুক্তিযুদ্ধের সরাসরি বিরোধী বাঙালি জাতির চির শত্রু মননে মসত্দিষ্কে পাকিসত্দানি চেতনার ধারক ইসলামি ঐক্যজোটের একাংশের নেতা স্বঘোষিত মুফতি ফজলুল হক আমিনী ও নিজামীরা। এরাই বাংলার গৌরব শানত্দির অগ্রদূত-গ্রামীণ ব্যাংকের রূপকার বিশ্বব্যক্তিত্ব নোবেল বিজয়ী ড. মুহাম্মদ ইউনূসকে বলেছেন, ইসলামের শত্রু এবং একই সঙ্গে দেশে ইসলামি শাসন প্রতিষ্ঠা হলে তিনি গ্রামীণ ব্যাংকের মতো প্রতিষ্ঠানগুলো বন্ধ করে দেওয়ার ঘোষণা দিয়েছেন (জনকণ্ঠ-18-10-06)। নোবেল বিজয়ের পরে ড. মুহাম্মদ ইউনূসের মুখ থেকে বিশ্ব শুনেছে একটি মাত্র স্লোগান 'আমরাও পারি'।

অনুগ্রহ করে অপেক্ষা করুন। ছবি আটো ইন্সার্ট হবে।



