তত্ত্বাবধায়ক সরকারের তথ্য উপদেষদ্বা মাহবুবুল আলম গতকাল মঙ্গলবার অফিস করেননি। সারাদিন তিনি বাসায়ই কাটিয়েছেন। এমনকি বঙ্গভবনে নয়া উপদেষদ্বাদের শপথ গ্রহণ অনুষ্ঠানেও যাননি তিনি। এ অবস্ট্থায় তিনিও পদত্যাগ করছেন বলে গুজব ছড়িয়ে পড়ে। দিনের শেষে মাহবুবুল আলম অবশ্য সাংবাদিকদের বলেন, গুজব গুজবই, এ নিয়ে কিছু বলতে চাই না।
তথ্য উপদেষদ্বা জানান, শারীরিক অসুস্ট্থতার কারণে তিনি অফিসে যাননি। এছাড়া বঙ্গভবনে না যাওয়ার কারণ হিসেবে তিনি দেরিতে খবর পাওয়ার কথা উল্ক্নেখ করেন। তবে জানা গেছে, যেসব সমস্যার কারণে চার উপদেষদ্বা পদত্যাগ করেছেন, মাহবুবুল আলমও সেসব ব্যাপারে ছিলেন একমত। উপদেষদ্বাদের প্যাকেজ প্রস্টস্নাব বাস্টস্নবায়নের ক্ষেত্রেও তিনি ছিলেন বেশ সচেষদ্ব। এক পর্যায়ে সেই চেষদ্বা ব্যর্থ হওয়ায় চার সহকর্মী পদত্যাগ করেন। কিন্তু মাহবুবুল আলম রয়ে যান। পরিস্টি্থতি পর্যবেক্ষণ করে তিনিও উপদেষদ্বা পরিষদ থেকে সরে দাঁড়াতে পারেন বলে জানা গেছে।
গতকাল মন্পণালয় ও বঙ্গভবনে অন্য ছয় উপদেষদ্বা হাজির হলেও মাহবুবুল আলমের অনুপস্টি্থতি তার সল্ফ্ভাব্য পদত্যাগের বিষয়ে সন্দেহের মাত্রা আরো বাড়িয়ে দিয়েছে। সাংবাদিকরা তার বাসভবনে ভিড় করলে পদত্যাগ, নতুন উপদেষদ্বা নিয়োগ প্রভৃতি বিষয় সমঙ্র্কে মনস্নব্য করা থেকে তিনি বিরত থাকেন। পদত্যাগকারী উপদেষদ্বাদের ফিরিয়ে আনার চেষদ্বা ব্যর্থ হওয়া সমঙ্র্কে তিনি বলেন, এ প্রত্রিক্রয়ার সঙ্গে আমি সংশি্নষদ্ব ছিলাম না। বঙ্গভবনের শপথ অনুষ্ঠানের খবর দেরিতে পাওয়ায় অনুষ্ঠানে যোগ দিতে পারিনি। আর অসুস্ট্থ থাকায় অফিসে যাওয়া সল্ফ্ভব ছিল না। অবশ্য সল্পব্দ্যায় মাহবুবুল আলম হোটেল শেরাটনে একটি আমন্পণে অংশ নেন বলে জানা যায়।
সর্বশেষ এডিট : ৩১ শে ডিসেম্বর, ১৯৬৯ সন্ধ্যা ৭:০০

অনুগ্রহ করে অপেক্ষা করুন। ছবি আটো ইন্সার্ট হবে।



