নির্বাচনকে সামনে রেখে বাংলাদেশে সেনাবাহিনী সত্রিক্রয় হয়ে ওঠায় উদ্বিগ্গম্ন ভারতের প্রধানমন্পী মনমোহন সিং। প্রতিবেশী দেশটিতে সেনাবাহিনীর তৎপরতা শুধু নয়, গত কয়েক দিন ধরে দিল্কি্নতে প্রধানমন্পীর কাছে যেসব রিপোর্ট পেঁৗছেছে তাতে বাংলাদেশের পরিস্টি্থতি নিয়ে তার দুশ্চিনস্না বেড়েই চলেছে। নানা সহৃত্রে প্রধানমন্পীর কাছে খবর পেঁৗছেছে, গত 15 দিনে বাংলাদেশের ভেতরে প্রচুর অবৈধ অস্ট্প ঢুকেছে। বাংলাদেশের জামায়াতে ইসলামী সংগঠনের কাছে এ অস্ট্প পেঁৗছেছে বলে দিল্কি্ন খবর পেয়েছে। সেখানে এম 19-এর মতো আধুনিক রাইফেল যাওয়ার খবরও মিলেছে। ঢাকায় বিরোধী শিবির প্রকাশ্যে এ অভিযোগ করলেও বিএনপি-জামায়াত জোট তা স্ট্বীকার করছে না। বাংলাদেশ হাইকমিশনের মাধ্যমে দিল্কি্নকে বার্তা পাঠানো হচ্ছে, বিরোধীদের প্রচারে বিভ্রানস্ন হবেন না। আনন্দবাজার পত্রিকা মঙ্গলবার এ খবর দিয়েছে।
বিষয়টি নিয়ে ভারতের প্রণব মুখোপাধ্যায় এবং জাতীয় নিরাপত্তা উপদেষদ্বা এমকে নারায়ণনের সঙ্গে আলোচনা করেছেন উদ্বিগ্গম্ন প্রধানমন্পী। কোনো সার্বভৌম রাষদ্ব্রের অভ্যনস্নরীণ বিষয়ে ভারত কোনোভাবেই নাক গলাতে চায় না। কিন্তু প্রতিবেশী রাষদ্ব্রের ভেতর সামঙ্্রতিক নৈরাজ্যের আশগ্ধকা দেখে ভারতের পক্ষে চুপ করে বসে থাকাও কঠিন। কারণ বাংলাদেশের অশানস্নি দক্ষিণ-পহৃর্ব এশিয়ার শানস্নির বাতাবরণকে নষদ্ব করতে পারে, এমন আশগ্ধকা থেকেই যায়। সেনাদের নিয়ন্পণে নির্বাচন কতটা নিরপেক্ষ ও গ্রহণযোগ্য হবে, তা নিয়েও সন্দিগ্গব্দ দিল্কি্ন। এ অগ্গিম্নগর্ভ পরিস্টি্থতিতে আনুষ্ঠানিক না হলেও ঘরোয়াভাবে ভারত ঢাকার সঙ্গে বিষয়টি নিয়ে আলোচনার কথা ভাবছে। বাংলাদেশের পরিস্টি্থতির জন্য ভারতেও অনুপ্রবেশ এবং অস্ট্প পাচার বেড়ে গেছে বলে গোয়েন্দারা রিপোর্ট দিয়েছেন। শুধু প্রধানমন্পী নন, একই কারণে উদ্বিগ্গম্ন মুখ্যমন্পী বুদব্দদেব ভট্টাচার্যও। কারণ বাংলাদেশের পরিস্টি্থতি সবচেয়ে বেশি বিপদে ফেলছে পশ্চিমবঙ্গকেই।
এ ব্যাপারে পুলিশ সদর দফতরের মিডিয়া সেলের এআইজি মতিউর রহমান শেখ সমকালকে জানান, এ ধরনের অস্ট্প প্রবেশ এবং জামায়াতের হাতে ওই অস্ট্প যাওয়ার কোনো খবর বাংলাদেশ পুলিশের কাছে নেই।
সর্বশেষ এডিট : ৩১ শে ডিসেম্বর, ১৯৬৯ সন্ধ্যা ৭:০০

অনুগ্রহ করে অপেক্ষা করুন। ছবি আটো ইন্সার্ট হবে।



