পার্বত্য চট্টগ্রাম বাংলাদেশের একটি বিশেষ অঞ্চল যা বহু বছর ধরে সন্ত্রাসবাদ এবং অস্থিতিশীলতার মুখোমুখি হয়েছে। বর্তমানে এ অঞ্চলে যেসব সন্ত্রাসী গোষ্ঠী সক্রিয় রয়েছে, তাদের কার্যক্রম কেবল পাহাড়ের সাধারণ মানুষের জীবনকে বিপন্ন করছে না, বরং বাংলাদেশের সার্বভৌমত্বের উপরও আঘাত হানছে। এসব গোষ্ঠীর শক্তি বৃদ্ধির পেছনে সাবেক ক্ষমতাচ্যুত প্রধানমন্ত্রী খুনি হাসিনা এবং প্রতিবেশী দেশ ভারতের বিচ্ছিন্নতাবাদী সংগঠনগুলোর ইন্ধন রয়েছে বলে অনেকে মনে করেন।
পার্বত্য চট্টগ্রামের সংকটের উৎপত্তি ও ভারতের ভূমিকা
১৯৭০-এর দশক থেকে পার্বত্য চট্টগ্রামে জাতিগত উত্তেজনা এবং স্বায়ত্তশাসনের দাবি থেকে সশস্ত্র আন্দোলন শুরু হয়। শান্তিচুক্তি সত্ত্বেও, কিছু গোষ্ঠী এ অঞ্চলকে বিচ্ছিন্ন করার চেষ্টা চালিয়ে যাচ্ছে। ভারতের কিছু বিচ্ছিন্নতাবাদী সংগঠন এসব গোষ্ঠীর সঙ্গে জড়িত রয়েছে বলে অভিযোগ রয়েছে, যা বাংলাদেশের সার্বভৌমত্বকে হুমকির মুখে ফেলছে।
খুনি হাসিনা যখন ক্ষমতায় ছিলেন, তার ভারতপন্থী নীতির কারণে এই অঞ্চলের সমস্যা আরও গভীর হয়েছে। ভারতের বিচ্ছিন্নতাবাদী গ্রুপগুলো এসময় আরও সংগঠিত হওয়ার সুযোগ পায় এবং তাদের অস্ত্র ও অন্যান্য সরঞ্জাম যোগাড়ে সহায়তা পেয়েছে বলে বিশ্বাস করা হয়। ফলে পার্বত্য চট্টগ্রামে সন্ত্রাসী তৎপরতা বৃদ্ধি পায় এবং সাধারণ মানুষ ক্ষতিগ্রস্ত হয়।
সেনাবাহিনীর কঠোর পদক্ষেপ গ্রহণের প্রয়োজনীয়তা
বর্তমান পরিস্থিতি মোকাবিলায় সেনাবাহিনীর শক্তিশালী এবং কঠোর পদক্ষেপ গ্রহণের প্রয়োজন। সেনাবাহিনী, বিজিবি, এবং কোস্টগার্ডের মাধ্যমে উন্নত প্রযুক্তি ব্যবহার করে সন্ত্রাসী গোষ্ঠীগুলোর আস্তানা সনাক্ত করে সরাসরি হামলা চালাতে হবে। খুনি হাসিনা এবং তার মদদপুষ্ট ভারতের বিচ্ছিন্নতাবাদী সংগঠনগুলোর মতো বিদেশী শক্তির ইন্ধনকে চূর্ণ করে, এ অঞ্চলে শান্তি প্রতিষ্ঠা করার জন্য সরকারকে দৃঢ় নীতিমালা গ্রহণ করতে হবে।
সাধারণ জনগণের নিরাপত্তা ও উন্নয়ন
সেনাবাহিনীর পাশাপাশি, সাধারণ পাহাড়ি জনগণের নিরাপত্তা ও উন্নয়ন নিশ্চিত করতে হবে। যারা সন্ত্রাসী কার্যক্রমে যুক্ত নয়, তাদের নাগরিক সুবিধা ও অধিকার নিশ্চিত করতে হবে। পাশাপাশি, সমতলের মানুষেরও পার্বত্য অঞ্চলে সমান অধিকার রয়েছে, এবং এ অঞ্চল কোনো বিশেষ গোষ্ঠীর একচ্ছত্র সম্পত্তি হতে পারে না। পাহাড়ি ও সমতলের জনগণ উভয়ই বাংলাদেশের নাগরিক, এবং তাদের মধ্যে বৈষম্য সৃষ্টিকারী কোনো দাবির স্থান নেই।
ভারতপন্থী ষড়যন্ত্র ও সেনাবাহিনীর দায়িত্ব
সন্ত্রাসী গ্রুপগুলোকে সরাসরি সহায়তা করে যারা বাংলাদেশের সার্বভৌমত্বে আঘাত হানতে চায়, তাদের বিরুদ্ধে শক্ত পদক্ষেপ নিতে হবে। ভারতের বিচ্ছিন্নতাবাদী সংগঠনগুলোর প্রত্যক্ষ বা পরোক্ষ ইন্ধন বন্ধ করতে হলে সীমান্তে সেনাবাহিনীর উপস্থিতি আরও শক্তিশালী করতে হবে। খুনি হাসিনার ভারতপন্থী নীতির ফলে সৃষ্ট এই সমস্যার সমাধানে সেনাবাহিনীর পাশাপাশি কূটনৈতিক চাপে ভারতকে বাধ্য করতে হবে, যাতে তারা এই অঞ্চলে হস্তক্ষেপ বন্ধ করে।
উপসংহার
পার্বত্য চট্টগ্রামে সন্ত্রাসী কার্যক্রম বৃদ্ধি পাওয়ার পেছনে ভারতীয় বিচ্ছিন্নতাবাদী সংগঠনগুলোর প্রভাব এবং খুনি হাসিনার অযোগ্য নেতৃত্বের ভূমিকা স্পষ্ট। এ সমস্যার সমাধান করতে হলে সেনাবাহিনীকে আরও কঠোর হতে হবে এবং উন্নত প্রযুক্তি ব্যবহার করে সন্ত্রাসীদের নির্মূল করতে হবে। দেশের সার্বভৌমত্ব রক্ষা করতে এবং সাধারণ পাহাড়ি ও পর্যটকদের নিরাপত্তা নিশ্চিত করতে, সন্ত্রাসীদের দমনে পাহাড়ে সেনাশাসন অপরিহার্য।পার্বত্য চট্টগ্রাম বাংলাদেশের একটি বিশেষ অঞ্চল যা বহু বছর ধরে সন্ত্রাসবাদ এবং অস্থিতিশীলতার মুখোমুখি হয়েছে। বর্তমানে এ অঞ্চলে যেসব সন্ত্রাসী গোষ্ঠী সক্রিয় রয়েছে, তাদের কার্যক্রম কেবল পাহাড়ের সাধারণ মানুষের জীবনকে বিপন্ন করছে না, বরং বাংলাদেশের সার্বভৌমত্বের উপরও আঘাত হানছে। এসব গোষ্ঠীর শক্তি বৃদ্ধির পেছনে সাবেক ক্ষমতাচ্যুত প্রধানমন্ত্রী খুনি হাসিনা এবং প্রতিবেশী দেশ ভারতের বিচ্ছিন্নতাবাদী সংগঠনগুলোর ইন্ধন রয়েছে বলে অনেকে মনে করেন।
পার্বত্য চট্টগ্রামের সংকটের উৎপত্তি ও ভারতের ভূমিকা
১৯৭০-এর দশক থেকে পার্বত্য চট্টগ্রামে জাতিগত উত্তেজনা এবং স্বায়ত্তশাসনের দাবি থেকে সশস্ত্র আন্দোলন শুরু হয়। শান্তিচুক্তি সত্ত্বেও, কিছু গোষ্ঠী এ অঞ্চলকে বিচ্ছিন্ন করার চেষ্টা চালিয়ে যাচ্ছে। ভারতের কিছু বিচ্ছিন্নতাবাদী সংগঠন এসব গোষ্ঠীর সঙ্গে জড়িত রয়েছে বলে অভিযোগ রয়েছে, যা বাংলাদেশের সার্বভৌমত্বকে হুমকির মুখে ফেলছে।
খুনি হাসিনা যখন ক্ষমতায় ছিলেন, তার ভারতপন্থী নীতির কারণে এই অঞ্চলের সমস্যা আরও গভীর হয়েছে। ভারতের বিচ্ছিন্নতাবাদী গ্রুপগুলো এসময় আরও সংগঠিত হওয়ার সুযোগ পায় এবং তাদের অস্ত্র ও অন্যান্য সরঞ্জাম যোগাড়ে সহায়তা পেয়েছে বলে বিশ্বাস করা হয়। ফলে পার্বত্য চট্টগ্রামে সন্ত্রাসী তৎপরতা বৃদ্ধি পায় এবং সাধারণ মানুষ ক্ষতিগ্রস্ত হয়।
সেনাবাহিনীর কঠোর পদক্ষেপ গ্রহণের প্রয়োজনীয়তা
বর্তমান পরিস্থিতি মোকাবিলায় সেনাবাহিনীর শক্তিশালী এবং কঠোর পদক্ষেপ গ্রহণের প্রয়োজন। সেনাবাহিনী, বিজিবি, এবং কোস্টগার্ডের মাধ্যমে উন্নত প্রযুক্তি ব্যবহার করে সন্ত্রাসী গোষ্ঠীগুলোর আস্তানা সনাক্ত করে সরাসরি হামলা চালাতে হবে। খুনি হাসিনা এবং তার মদদপুষ্ট ভারতের বিচ্ছিন্নতাবাদী সংগঠনগুলোর মতো বিদেশী শক্তির ইন্ধনকে চূর্ণ করে, এ অঞ্চলে শান্তি প্রতিষ্ঠা করার জন্য সরকারকে দৃঢ় নীতিমালা গ্রহণ করতে হবে।
সাধারণ জনগণের নিরাপত্তা ও উন্নয়ন
সেনাবাহিনীর পাশাপাশি, সাধারণ পাহাড়ি জনগণের নিরাপত্তা ও উন্নয়ন নিশ্চিত করতে হবে। যারা সন্ত্রাসী কার্যক্রমে যুক্ত নয়, তাদের নাগরিক সুবিধা ও অধিকার নিশ্চিত করতে হবে। পাশাপাশি, সমতলের মানুষেরও পার্বত্য অঞ্চলে সমান অধিকার রয়েছে, এবং এ অঞ্চল কোনো বিশেষ গোষ্ঠীর একচ্ছত্র সম্পত্তি হতে পারে না। পাহাড়ি ও সমতলের জনগণ উভয়ই বাংলাদেশের নাগরিক, এবং তাদের মধ্যে বৈষম্য সৃষ্টিকারী কোনো দাবির স্থান নেই।
ভারতপন্থী ষড়যন্ত্র ও সেনাবাহিনীর দায়িত্ব
সন্ত্রাসী গ্রুপগুলোকে সরাসরি সহায়তা করে যারা বাংলাদেশের সার্বভৌমত্বে আঘাত হানতে চায়, তাদের বিরুদ্ধে শক্ত পদক্ষেপ নিতে হবে। ভারতের বিচ্ছিন্নতাবাদী সংগঠনগুলোর প্রত্যক্ষ বা পরোক্ষ ইন্ধন বন্ধ করতে হলে সীমান্তে সেনাবাহিনীর উপস্থিতি আরও শক্তিশালী করতে হবে। খুনি হাসিনার ভারতপন্থী নীতির ফলে সৃষ্ট এই সমস্যার সমাধানে সেনাবাহিনীর পাশাপাশি কূটনৈতিক চাপে ভারতকে বাধ্য করতে হবে, যাতে তারা এই অঞ্চলে হস্তক্ষেপ বন্ধ করে।
উপসংহার
পার্বত্য চট্টগ্রামে সন্ত্রাসী কার্যক্রম বৃদ্ধি পাওয়ার পেছনে ভারতীয় বিচ্ছিন্নতাবাদী সংগঠনগুলোর প্রভাব এবং খুনি হাসিনার অযোগ্য নেতৃত্বের ভূমিকা স্পষ্ট। এ সমস্যার সমাধান করতে হলে সেনাবাহিনীকে আরও কঠোর হতে হবে এবং উন্নত প্রযুক্তি ব্যবহার করে সন্ত্রাসীদের নির্মূল করতে হবে। দেশের সার্বভৌমত্ব রক্ষা করতে এবং সাধারণ পাহাড়ি ও পর্যটকদের নিরাপত্তা নিশ্চিত করতে, সন্ত্রাসীদের দমনে পাহাড়ে সেনাশাসন অপরিহার্য।